নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:১২ এএম, ২৫ মার্চ, ২০১৯
পৃথিবীর ইতিহাসে নৃশংসতম গণহত্যার দিন আজ। একাত্তরের এই দিনে পাক হানাদারবাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির ওপর নির্মম হত্যাযজ্ঞ শুরু করেছিল। যুগে যুগে দেশে দেশে এমন আরও কিছু গণহত্যার ঘটনা ঘটেছে। তেমনি কিছু গণহত্যার ইতিহাস এখানে তুলে ধরা হলো-
নানকিং গণহত্যা
নানকিং গণহত্যা ইতিহাসে `দ্য নানকিং ম্যাসাকার` কিংবা `রেপ অব নানকিং` নামে কুখ্যাত হয়ে আছে। ১৯৩৭ সালের ১৩ ডিসেম্বর থেকে ১৯৩৮ সালের জানুয়ারির শেষ ভাগ পর্যন্ত দুই মাসেরও কম সময়ের মধ্যে জাপানি সেনাবাহিনী অন্তত ৩ লাখ চীনা নাগরিককে হত্যা করে। চীনের তত্কালীন রাজধানী নানকিং শহরটিকে একেবারে গুঁড়িয়ে দেয় তারা। শুধু হত্যাই নয়, ধর্ষণ ও লুটতরাজও চলতে থাকে সমানতালে। বলা হয়ে থাকে, ওই সময়টাতে এক তলোয়ারে ১০০ মানুষকে জবাই করতো জাপানি সেনারা। বীভৎস ওই হত্যাযজ্ঞের কারণে আজও চীনাদের কাছে ঘৃণার পাত্রই হয়ে আছে জাপানীরা।
হলোকাস্ট
হলোকাস্ট শব্দের বাংলা অর্থ করলে দাঁড়ায় সবকিছু জ্বালিয়ে দেওয়া। তবে শব্দটি এখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইহুদিদের ওপর চালানো গণহত্যাকেই বোঝায়। ১৯৪১ সাল নাগাদ ইউরোপের বেশকিছু দেশ দখল করে নিয়েছিল জার্মানরা। জার্মানিসহ দখলকৃত দেশগুলো থেকে বন্দি করা হয় লাখ লাখ ইহুদিকে। পোল্যান্ড ও জার্মানির বন্দিশালাগুলোতে কখনো গুলি কিংবা রাসায়নিক গ্যাস প্রয়োগে হত্যা করা হয় কয়েক লাখ ইহুদিকে। বন্দিশালায় অমানুষিক পরিশ্রম, খাবার আর চিকিৎসার অভাবেও মারা যায় বহু ইহুদি। জার্মানদের বছর চারেকের হত্যাযজ্ঞে প্রায় ৬০ লাখ নিরীহ মানুষের মৃত্যু হয়।
কম্বোডীয় গণহত্যা
কম্বোডিয়ায় ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিল বামপন্থী খেমাররুজ সরকার। এই চার বছরে বৈষম্যহীন সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার নামে প্রায় ২০ লাখ সাধারণ কম্বোডীয়কে হত্যা করে তারা। ক্ষমতায় এসেই খেমাররুজরা আগের সরকারের অধীনে কাজ করা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হত্যা করতে শুরু করে। এরপর সাধারণ জনতাও তাদের টার্গেটে পরিণত হয়। কেউ সরকারের কোনো অনিয়মের প্রতিবাদ করলেই হত্যা করা হতো তাকে। একপর্যায়ে খোদ খেমাররুজ সদস্যদের মধ্যেই এই হত্যাযজ্ঞ ছড়িয়ে পড়ে। বিদেশিদের গুপ্তচর হতে পারে এই সন্দেহের বশে কয়েক হাজার খেমেররুজ সদস্যকে তখন হত্যা করা হয়। সরকারের অব্যবস্থাপনা আর স্বেচ্ছাচারীতার কারণে চরম অর্থনৈতিক সংকট থেকে দুর্ভিক্ষের সৃষ্টি হয়। ছড়িয়ে পড়ে মহামারিও। প্রাণ হারাতে থাকে হাজার হাজার মানুষ। শেষ পর্যন্ত ভিয়েতনামের সরকারি বাহিনীর হাতে খেমাররুজ সরকারের পতন হয়।
বসনীয় গণহত্যা
বাঙালীদের মতোই স্বাধীনতার দাবিতে রক্ত দেওয়া আরেক জাতি হলো বসনীয়রা। ১৯৯২ সালের এপ্রিলে যুগোস্লাভিয়া থেকে নিজেদের স্বাধীন দেশ ঘোষণা করে বসনিয়া-হার্জেগোভিনা। স্বাধীনতার এই দাবি দমিয়ে রাখতে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ওপর নৃশংস হত্যাযজ্ঞ চালায় সার্ব সেনাবাহিনী। তিন বছর ধরে চলা এই গণহত্যায় এক লাখ মানুষের প্রাণহানি ঘটে। এই তিন বছরের হত্যাযজ্ঞের মধ্যে সবচেয়ে নৃশংস ছিল সেব্রেনিত্সা গণহত্যা। ১৯৯৫ সালের জুলাইয়ে জাতিসংঘ ঘোষিত সেইফ জোন সেব্রেনিত্সায় নিয়োজিত শান্তিরক্ষী বাহিনীর সামনেই সেখানে বসবাসরত নারী ও পুরুষদের আলাদা করা হয়। সাত থেকে আট হাজার কিশোর ও পুরুষকে সেখানেই নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। এরপর নারী ও কিশোরীদের বাসে করে পাঠানো হয় সার্ব-অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় যৌন নিপীড়ন।
জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাযজ্ঞ
ভারতে ব্রিটিশ শাসকদের নৃশংস দমন পীড়নের অন্যতম উদাহরণ হলো জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাযজ্ঞ। ১৯১৯ সালের এপ্রিলের ১৩ তারিখে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রেজিনাল ডায়ার পাঞ্জাবের অমৃতসরের বিক্ষোভরত নিরস্ত্র মানুষের ওপর গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছিল। পরিণতিতে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন প্রায় হাজারখানেক নিরস্ত্র মানুষ। এই ঘটনা সম্পর্কে ডায়ার ব্রিটিশ সরকারকে যে রিপোর্ট দিয়েছিলেন তার বর্ণনা ছিল এরকম:
‘সরু একটি গলির ভেতর দিয়ে আমি উদ্যানে ঢুকলাম। রাস্তা সরু হওয়ায় আমাকে আমার সাঁজোয়া গাড়ি রেখে আসতে হয়েছিল। পার্কে ঢুকে দেখলাম হাজার পাঁচেক মানুষ। একজন মানুষ একটি উঁচু বেদিতে দাঁড়িয়ে হাত নেড়ে নেড়ে ভাষণ দিচ্ছে। আমি সাথে সাথে বুঝলাম মানুষের তুলনায় আমার সাথে সৈন্যদের সংখ্যা অনেক কম। আমি গুলির নির্দেশ দিলাম। দু’শ থেকে তিনশ লোক মারা যায়। একহাজার ছশ পঞ্চাশ রাউন্ড গুলি চালানো হয়। সন্ধ্যে ছয়টার দিকে আমি সেনা সদর দপ্তরে ফিরে যাই।’
কিন্তু ভারত সরকারের হিসেব অনুযায়ী, সেদিন জালিয়ানওয়ালাবাগে ছিলেন প্রায় ২০ হাজার মানুষ। এরমধ্যে শান্তিপ্রিয় তীর্থযাত্রীরাও ছিলেন। ডায়ারের রিপোর্টে নিহতের সংখ্যা বলা হয় ৩৭৯। কিন্তু ভারতের করা তদন্তে এই সংখ্যা প্রায় এক হাজার।
বাংলা ইনসাইডার/এএইচসি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বৈদ্যুতিক গাড়ির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সের মালিক ইলন মাস্ক ভারতে তার নির্ধারিত সফর স্থগিত করেন এবং এই সফর স্থগিতের কয়েকদিন পরই হঠাৎ করে চীন সফরে গেছেন তিনি।
রোববার(২৮ এপ্রিল) টেসলার একটি ব্যক্তিগত বিমানে করে অনেকটা আকস্মিকভাবেই রোববার চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে পৌঁছেছেন তিনি। টেসলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার চীন সফরের বিষয়ে অবগত দুই ব্যক্তি ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এই তথ্য জানিয়েছেন।
২১ এপ্রিল ভারত সফরে যাবার কথা ছিল ইলন মাস্কের। সফরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাথে তার বৈঠক ও ভারতে টেসলার বিনিয়োগ নিয়ে প্রাথমিক আলোচনা করার কথা ছিল।
কিন্তু নির্ধারিত সময়ের একদিন আগে এক্সে দেওয়া বার্তায় টেসলার এই প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, 'দুর্ভাগ্যবশত টেসলায় ব্যাপক কাজ জমে যাওয়ায় ভারত সফর পিছিয়ে দিতে হচ্ছে। তবে আমি চলতি বছরের শেষের দিকে ভারতে যাওয়ার জন্য অত্যন্ত মুখিয়ে আছি।'
টেসলার সিইওর ভারত সফর স্থগিতের এক সপ্তাহ পর চীন সফরের তথ্য এলো। চীনে সফটওয়্যারের মাধ্যমে টেসলার স্বচালিত (এফএসডি) বৈদ্যুতিক গাড়ির যাত্রা শুরুর বিষয়ে আলোচনার জন্য বেইজিংয়ে চীনের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠক করছেন। স্বচালিত ড্রাইভিং প্রযুক্তির উন্নতির জন্য অ্যালগরিদম প্রশিক্ষণে চীনে সংগৃহীত ডাটা বিদেশে স্থানান্তর করার অনুমতির বিষয়েও চীনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করবেন তিনি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক বার্তায় মাস্ক বলেছেন, চীনে শিগগিরই ব্যবহারকারীদের জন্য এফএসডির সরবরাহ শুরু করবে টেসলা। রয়টার্স বলছে, ২০২১ সাল থেকে চীনা নিয়ন্ত্রকদের শর্ত অনুযায়ী সাংহাইতে টেসলার চীনা বহরের সংগৃহীত সব ডাটা সংরক্ষণ করেছে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তা স্থানান্তর করেনি।
মন্তব্য করুন
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালতের (আইসিসি) মামলায় গ্রেফতার আতঙ্কে ভুগছেন। আর সেই গ্রেফতারি পরোয়ানা ঠেকাতে সর্বাত্মক কূটনৈতিক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।
বেশ কয়েকটি ইসরায়েলি গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুসহ আরও কিছু ইসরায়েলি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করতে যাচ্ছে আইসিসি।
নিউজ সাইট ওয়ালায় বিশ্লেষক বেন কাসপিট লিখেছেন, নেতানিয়াহু তার বিরুদ্ধে হেগের বিশ্ব আদালতের গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আশঙ্কায় ‘অস্বাভাবিক চাপে’ রয়েছেন। নেতানিয়াহু এবং অন্যান্য ইসরায়েলি নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির অর্থ হল- ইসরায়েলের আন্তর্জাতিক সুনামে বড় ধরনের আঘাত।
কাসপিট লিখেছেন, গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রতিরোধে নেতানিহুয়া ‘বিরতিহীনভাবে টেলিফোনে চেষ্টা করে’ যাচ্ছেন। বিশেষ করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রশাসনের সাথে তিনি সর্বক্ষণ যোগাযোগ রাখছেন।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম হারেৎসের বিশ্লেষক অ্যামোস হারেল লিখেছেন, ইসরায়েলি সরকার এই ধারণা নিয়ে কাজ করছে যে আইসিসির প্রসিকিউটর করির খান চলতি সপ্তাহেই নেতানিয়াহু, প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট এবং আইডিএফ প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করতে পারেন।
হারেল জানিয়ছেন, আমেরিকা ইতোমধ্যেই গ্রেফতারি পরোয়ানা ঠেকানোর জন্য জোর তৎপরতা শুরু করে দিয়েছে।
উল্লেখ্য, আইসিসির রোম চুক্তিতে ১২৪টি দেশ সই করলেও যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল তাতে স্বাক্ষর করেনি। যুদ্ধের ব্যাপারে নেতানিয়াহুর সর্বশেষ সরকারি বিবৃতিতে দাবি বলা হয়েছে, আইসিসির আসন্ন সিদ্ধান্ত ‘বিপজ্জনক নজির’ সৃষ্টি করতে পারে।
গ্রেফতার নেতানিয়াহু যুক্তরাষ্ট্র
মন্তব্য করুন
প্রচণ্ড গরমে টানা রোদে দাঁড়িয়ে কাজ করতে হয় ট্রাফিক পুলিশদের। সড়কে দায়িত্বরত পুলিশদের কিছুটা শীতল ও স্বস্তিতে রাখতে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে ভারতের লখনৌর ট্রাফিক বিভাগ। ‘ঠান্ডা উদ্যোগ’ নামে পরিচিত এই প্রকল্পের আওতায় ইতোমধ্যে বেশকিছু ‘এসি হেলমেট’ উন্মোচন করা হয়েছে। লখনৌতে প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলক পর্বের অংশ হিসেবে চারটি এসি হেলমেট চালু করা হয়।
সোমবার (২২ এপ্রিল) হজরতগঞ্জের অটল চক মোড়ে দায়িত্বরত ট্রাফিক কর্মীদের এসব হেলমেট দেয়া হয়।
এই হেলমেটগুলোতে একটি স্বচ্ছ প্লাস্টিকের ঢালসহ মাথায় শীতলতা নিশ্চিতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এসি ভেন্ট রয়েছে। চোখকে সূর্যের প্রখর আলো ও উত্তাপ থেকে রক্ষা করতে এটি গগলস হিসেবে কাজ করে। হেলমেটটি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার কোমরে বাঁধা একটি বড় ব্যাটারির সঙ্গে সংযুক্ত থাকে। ব্যাটারির চার্জ ফুরিয়ে এলে উপরে থাকা একটি লাল আলো সতর্ক বার্তা দেবে।
এ বিষয়ে লাখনৌ পুলিশের এডিসিপি অজয় কুমার সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসকে জানিয়েছেন, ‘এই প্রকল্প সফল হলে হায়দরাবাদভিত্তিক একটি প্রতিষ্ঠানকে কমপক্ষে পাঁচশ এমন এসি হেলমেট প্রস্তুতের দায়িত্ব দেয়া হবে। এই হেলমেটের ওজন সাধারণ হেলমেটের প্রায় অর্ধেক এবং আমাদের ট্র্যাফিক পুলিশ এটি ব্যবহার ও পরিধানে স্বস্তির কথা জানিয়েছেন।’
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বৈদ্যুতিক গাড়ির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সের মালিক ইলন মাস্ক ভারতে তার নির্ধারিত সফর স্থগিত করেন এবং এই সফর স্থগিতের কয়েকদিন পরই হঠাৎ করে চীন সফরে গেছেন তিনি। রোববার(২৮ এপ্রিল) টেসলার একটি ব্যক্তিগত বিমানে করে অনেকটা আকস্মিকভাবেই রোববার চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে পৌঁছেছেন তিনি। টেসলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার চীন সফরের বিষয়ে অবগত দুই ব্যক্তি ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এই তথ্য জানিয়েছেন।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালতের (আইসিসি) মামলায় গ্রেফতার আতঙ্কে ভুগছেন। আর সেই গ্রেফতারি পরোয়ানা ঠেকাতে সর্বাত্মক কূটনৈতিক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। বেশ কয়েকটি ইসরায়েলি গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুসহ আরও কিছু ইসরায়েলি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করতে যাচ্ছে আইসিসি।
প্রচণ্ড গরমে টানা রোদে দাঁড়িয়ে কাজ করতে হয় ট্রাফিক পুলিশদের। সড়কে দায়িত্বরত পুলিশদের কিছুটা শীতল ও স্বস্তিতে রাখতে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে ভারতের লখনৌর ট্রাফিক বিভাগ। ‘ঠান্ডা উদ্যোগ’ নামে পরিচিত এই প্রকল্পের আওতায় ইতোমধ্যে বেশকিছু ‘এসি হেলমেট’ উন্মোচন করা হয়েছে। লখনৌতে প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলক পর্বের অংশ হিসেবে চারটি এসি হেলমেট চালু করা হয়।
ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর গোয়েন্দা বিভাগের প্রধানের পদত্যাগের পর এবার পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন ইসরায়েলের সেনাপ্রধান। ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসকে পরাজিত করতে না পারা, হামাসের হাত থেকে ইসরায়েলি জিম্মিদের উদ্ধার করতে না পারা, ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী হামাসের হামলার পূর্বাভাস দিতে ব্যর্থ হওয়াসহ একাধিক অভিযোগের প্রেক্ষিতে পদত্যাগ করতে পারেন সামরিক বাহিনীর প্রধান।