নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:২৭ পিএম, ১১ জুন, ২০২১
আমেরিকার নতুন প্রেসিডেন্ট এয়ার ফোর্স ওয়ান থেকে নেমে ব্রিটেনের মাটিতে পা দেওয়ার আগেই হাওয়া গরম হয়ে উঠল। সৌজন্যে, ব্রিটেনের ব্রেক্সিটমন্ত্রী ডেভিড ফ্রস্টকে আমেরিকার পাঠানো একটি ডিমার্শে।
জি-৭ বৈঠকে যোগ দিতে ব্রিটেনে এসেছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। সঙ্গে স্ত্রী জিল। প্রেসিডেন্ট হওয়ার পরে এটাই তাঁর প্রথম বিদেশ সফর। শুধু ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন-ই নন, শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে ফাঁকে তাঁর বৈঠক হওয়ার কথা একাধিক রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে।
বাইডেনের বিশেষ বিমান তখন মাঝ-আকাশে। বৃহস্পতিবার সাতসকালে ব্রিটেনে আমেরিকার শীর্ষ কূটনীতিক ইয়েল ল্যামপার্ট ব্রিটেনের ব্রেক্সিটমন্ত্রী লর্ড ফ্রস্টকে নর্দার্ন আয়ারল্যান্ডে ক্রমশ বেড়ে চলা অশান্তি সম্বন্ধে আমেরিকার অবস্থান নিয়ে একটি লিখিত বিবৃতি পড়ে শোনান। এই ধরনের লিখিত বিবৃতিকে বলা হয় ‘ডিমার্শে’। কূটনৈতিক সূত্রের খবর, ল্যামপার্ট আজকের ডিমার্শেটি পাঠ করেছেন খুব ধীরে ধীরে, অত্যন্ত কড়া ভাবে। ডিমার্শের মূল বিষয়বস্তু—সরকারি নির্দেশে ব্রিটিশ সংস্থাগুলির প্রসেস করা মাংস, সসেজ ইত্যাদি নর্দার্ন আয়ারল্যান্ডে পাঠানো বন্ধ করে দেওয়া, যাতে বিপুল ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সেখানকার বাণিজ্য এবং পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ব্রিটেন সম্পর্কে এই রাষ্ট্র খণ্ডের অসন্তোষ। পরিস্থিতি না সামলাতে পারলে ব্রিটেন রাষ্ট্রের অন্তর্গত এই নর্দার্ন আয়ারল্যান্ড ব্রিটেন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবে বলে মত কূটনীতিকদের।
ব্রিটেন, তথা ইউরোপের ঘরোয়া রাজনীতির এই বিষয়টি নিয়ে আমেরিকার পক্ষ থেকে এ রকম কড়া অবস্থান ও বিবৃতি জারি করায় ব্রিটিশ কূটনীতিকেরা বিস্মিত, কারণ কোনও মিত্রশক্তিকে সাধারণত ‘ডিমার্শে’ পাঠানো হয় না। অন্য দিকে, আমেরিকার কূটনীতিকেরা বলছেন, এই বিবৃতির মধ্যে দিয়ে ব্রিটেন তথা বরিস জনসনকে স্পষ্ট বার্তা পাঠাতে চাইলেন জো বাইডেন। আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বরিসের সখ্য সুবিদিত ছিল। ব্রেক্সিটের টানাপড়েনেও ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর পাশে দাঁড়ান আমেরিকার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট। এখন পরিস্থিতি অনেকটা পাল্টেছে। বাইডেনের পক্ষ থেকে তাঁর এই প্রথম বিদেশ সফর তাই নিছক কূটনৈতিক বন্ধুত্ব ঝালিয়ে নেওয়াই নয়, নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করে দেওয়ার জন্যেও। তাতে মিত্র রাষ্ট্র যতই অস্বস্তিতে পড়ুক না কেন!
কূটনীতিকেরা বলছেন, রাশিয়ার সঙ্গেও আমেরিকার টানাপড়েনের বিষয়টি উঠে আসবে জি-৭ সম্মেলনের ফাঁকে। হোয়াইট হাউস সূত্রে জানা গিয়েছে, বিরোধী নেতা অ্যালেক্সেই নাভালনিকে জেলে পোরা-সহ একাধিক বিষয় নিয়ে মস্কোকে তাদের অসন্তোষ জানাবে ওয়াশিংটন।
ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী জনসন অবশ্য বাইডেনের সফর নিয়ে যথেষ্ট আশাবাদী। বৃহস্পতিবার এখানকার এক প্রথম সারির সংবাদপত্রে প্রকাশিত এক নিবন্ধে তিনি লিখেছেন, ‘‘ঐতিহাসিক এক বৈঠক হতে চলেছে। প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিল এবং প্রেসিডেন্ট ফ্র্যাঙ্কলিন রুজ়ভেল্ট ১৯৪১ সালে যেমন বৈঠক করেছিলেন, প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে আমার বৈঠক ততটাই গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। তখন যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে আমাদের দু’টি রাষ্ট্র জোট বেঁধেছিল, আর এখন অতিমারির বিরুদ্ধে আমাদের হাত মিলিয়ে কাজ করতে হবে।’’ জি-৭-এ দু’দেশের মধ্যে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মুক্ত বাণিজ্য নীতি ঘোষণা করা হতে পারে বলে ইঙ্গিত রয়েছে জনসনের নিবন্ধে।
ইংল্যান্ডের দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্তের জনপ্রিয় পর্যটন-শহর কর্নওয়ালে এই শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। আজ প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে এখানকার একটি কাসলে বৈঠকে বসার কথা ছিল প্রধানমন্ত্রী জনসনের। খারাপ আবহাওয়ার জন্য সমুদ্রঘেরা সেই প্রাসাদ থেকে বৈঠক সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
মন্তব্য করুন
মার্কিন ঘাঁটি রুশ সেনা মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী
মন্তব্য করুন
এবার অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ইসরায়েলবিরোধী আন্দোলন শুরু হয়েছে। শুক্রবার (৩ মে) দেশটির সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইউনিভার্সিটি অব সিডনি) তাবু স্থাপন করে অবস্থান নেন বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী। সেসময় তারা যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে চলমান আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন।
এদিনের আন্দোলন থেকে বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীরা ইসরায়েলের সাথে সম্পর্কযুক্ত সংস্থাগুলো থেকে সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়কে বিচ্ছিন্ন করার দাবি তোলেন। বিক্ষোভকারীরা অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ ও তার সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে থাকেন। তাদের দাবি, অস্ট্রেলিয়ান সরকার গাজায় শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য যথেষ্ট কাজ করেনি।
ব্রিটিশি বার্তাসংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, মেলবোর্ন, ক্যানবেরাসহ অস্ট্রেলিয়ার অন্যান্য শহরের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও একই ধরনের শিবির গড়ে উঠেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাম্পাসগুলো থেকে পুলিশ ফিলিস্তিনিপন্থী বিক্ষোভকারীদের জোর করে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলেও, অস্ট্রেলিয়ায় এ ধরনের ঘটনা ঘটেনি।
বিক্ষোভের জায়গাগুলোতে স্বল্পসংখ্যক পুলিশের শান্তিপূর্ণ উপস্থিতিতে ছিল। সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশপথে বেশ কয়েকটি পুলিশের গাড়ি পার্ক করা থাকলেও বিক্ষোভে কোনো পুলিশ উপস্থিত ছিল না।
এদিকে, এই বিক্ষোভের কারণে অনিরাপদ বোধ করছেন বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অধ্যয়নরত ইহুদী শিক্ষার্থীরা। তাদের মতে এ ধরনের আন্দোলন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বাইরে করা উচিত।
ইউনিভার্সিটি অব সিডনির উপাচার্য মার্ক স্কট বলেছেন, ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভকারীরা ক্যাম্পাস আংশিকভাবে অবস্থান করতে পারে, কারণ যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে কোনো সহিংসতা দেখা যায়নি।
কয়েক দফা দাবি নিয়ে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছেন ফিলিস্তিনপন্থি শিক্ষার্থীরা। অস্থায়ী তাঁবু খাটিয়ে ক্যাম্পাস চত্বরেই তাদের অবস্থান কর্মসূচি চলছে।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়াসহ কানাডা, ফ্রান্স, ইতালি ও মিশরের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। বিক্ষোভকারীদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে মিত্র দেশগুলো থেকে ইসরায়েলকে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করা, গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি ও ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র ঘোষণা।
অস্ট্রেলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় বিক্ষোভ ফিলিস্তিন
মন্তব্য করুন
গত ১৮ এপ্রিল থেকে এ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অভিযান চালিয়ে প্রায় ২ হাজার ২০০ জন ফিলিস্তিনপন্থি আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন বার্তাসংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি)।
এপির হিসেব অনুযায়ী, ১৮ এপ্রিল থেকে এ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের মোট ৪৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫৬ বার অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। সেসব অভিযান থেকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের।
সর্বশেষ স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার রাতে দেশটির পশ্চিমাঞ্চলীয় অঙ্গরাজ্য ক্যালিফোর্নিয়ার বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, লস অ্যাঞ্জেলেসে (ইউসিএলএ) অভিযান চালিয়ে ২০০ আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের প্লাইউড, মেটাল ফেন্স, প্ল্যাকার্ড দিয়ে তৈরি করা ব্যারিকেড এবং ক্যাম্পাস চত্বরের অস্থায়ী তাঁবুগুলো তছনছ করে দিয়েছে পুলিশ। এসব তাঁবুতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা রাতে ঘুমাতেন।
ইসরায়েলকে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করা, গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি এবং স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে গত মার্চের শেষ দিক থেকে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ আন্দোলন শুরু করেন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের একাংশ। পরে সেই আন্দোলন দেশটির অন্যান্য অঙ্গরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও ছড়িয়ে পড়ে।
কয়েক সপ্তাহ ধরে সেই আন্দোলন চলার পর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অনুরোধে ১৮ এপ্রিল রাতে কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে অভিযান পরিচালনা করে পুলিশ। এ অভিযানে ১০০ জন ফিলিস্তিনপন্থি আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তারের পাশাপাশি আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ এবং তাদের তাঁবু-ব্যারিকেডও তছনছ করে দিয়েছিল পুলিশ।
কিন্তু পরের দিন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা ফের বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। মার্কিন এই বিশ্ববিদ্যালয়টিতে পুলিশ একাধিকবার অভিযান চালিয়েছে।
কয়েক সপ্তাহ ধরে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ-আন্দোলন কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন ফিলিস্তিনপন্থী শিক্ষার্থীরা।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এবং তার নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভার সদস্যরা মার্কিন শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনকে 'ইহুদিবিদ্বেষী' আন্দোলন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তবে আন্দোলনের সংগঠকদের (যাদের মধ্যে ইহুধি ধর্মাবলম্বীরাও রয়েছেন) দাবি, তারা কেবল ফিলিস্তিনিদের অধিকার ও গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করছেন।
যুক্তরাষ্ট্র বিক্ষোভ গ্রেপ্তার শিক্ষার্থী ইউসিএলএ
মন্তব্য করুন
মুক্ত গণমাধ্যম বাংলাদেশ পাকিস্তান
মন্তব্য করুন
চলন্ত ট্রেনে অপ্রত্যাশিত এক ঘটনার সাক্ষী হলেন যাত্রীরা। স্ত্রীকে তিন তালাক দিয়ে পালালেন স্বামী। গত ২৯ এপ্রিল ভারতের জাহাংসি জংশনে এ ঘটনা ঘটে।
২৮ বছর বয়সি মোহাম্মাদ আরশাদ তার ২৬ বছর বয়সি স্ত্রী আফসানাকে নিয়ে ট্রেনে ভ্রমণ করার সময় তালাকের এ ঘটনা ঘটে। খবর এনডিটিভির।
পেশায় কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার আরশাদের চলতি বছরের ১২ জানুয়ারি বিয়ে হয়েছিল আফসানার সঙ্গে। বিয়ের পর দুজনে ভোপালে থাকতেন। এক সপ্তাহ আগে কানপুরের পুখরায়ানে যান দুজনে। সেখানে আরশাদের পৈতৃক বাড়ি। কিন্তু সেখানে গিয়েই চমকে যান আফসানা। জানতে পারেন আরশাদের আরও এক স্ত্রী রয়েছে। এর প্রতিবাদ করলে আরশাদ ও তার মা আফসানার কাছে যৌতুকের দাবি করতে থাকে।
অভিযোগ, মারধরও করা হয় আফসানাকে। এরপর স্ত্রী আফসানাকে নিয়ে ভোপালে ফিরছিলেন আরশাদ। ঝাঁসি স্টেশনে ট্রেন ঢোকার মুখে স্ত্রীকে তিন তালাক দেন আরশাদ। এরপরই ট্রেন থেকে নেমে যান।
এ ছাড়া স্ত্রীকে চলন্ত ট্রেনে মারধরও করেছিলেন আরশাদ। ট্রেন ঝাঁসিতে থামতেই জিআরপিকে সমস্ত ঘটনা জানান আফসানা। এরপরই আফসানাকে ফেরত পাঠানো হয় আরশাদের পৈতৃক বাড়িতে। ঘটনায় এফআইআর দায়ের হয়েছে। আরশাদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ।
গোটা ঘটনার কথা উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকেও জানিয়েছেন আফসানা। স্বামীর কড়া শাস্তির দাবি করেছেন তিনি।
পুলিশের সার্কেল অফিসার জানিয়েছেন, আফসানার অভিযোগের ভিত্তিতে তার স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। মামলা থেকে রেহাই পাইনি তার বাবা-মাও।
মন্তব্য করুন
গত ১৮ এপ্রিল থেকে এ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অভিযান চালিয়ে প্রায় ২ হাজার ২০০ জন ফিলিস্তিনপন্থি আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন বার্তাসংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি)। এপির হিসেব অনুযায়ী, ১৮ এপ্রিল থেকে এ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের মোট ৪৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫৬ বার অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। সেসব অভিযান থেকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের।