নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১১:০০ এএম, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১
যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, ভারত এবং অস্ট্রেলিয়া। কোয়াডের চার সদস্য প্রতিজ্ঞা করেছে তারা একসাথে কাজ করবে এবং মুক্ত-স্বাধীন ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল যাতে তারা নিশ্চিত করতে পারে, সেজন্য কাজ করার অঙ্গীকার করেছে। তবে বলা বাহুল্য যে, এক্ষেত্রেও তাদের মাথাব্যথার কারণ হচ্ছে চীন।
এশিয়ার অঞ্চলগুলোতে সকল দেশ যাতে ঠিকভাবে করোনার টিকা যথাসময়ে পায়, সেজন্যও তারা একসাথে কাজ করার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছে। শুধু তাই নয়, বর্তমান বিশ্বে জলবায়ু সমস্যা দূরীকরণে তারা ধীরে ধীরে কার্বন নিঃসরণ যাতে কম হয় এবং দ্রুত জলবায়ু লক্ষ্য যাতে পূরণ হয়, সেজন্যও তারা একসাথে কাজ করবে বলে জানিয়েছে।
এ কাজগুলো পালন করার জন্য প্রতিবছর কোয়াডের সদস্যরা বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত করবে। এই বার্ষিক সম্মেলনে তারা কীভাবে কাজ করবে, কোন কোন সমস্যা দূরীকরণে আরও সচেষ্ট হবে, তা নিয়ে আলোচনা করবে। সর্বোপরি, চীনকে যেন সমীকরণ থেকে হটানো যায়, তা নিয়ে কাজ করে যাবে নিরন্তর।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই সম্মেলনেই কথা দিয়েছেন যে আগামী মাস থেকেই ভারত কোয়াড এবং অপরাপর দেশগুলোতে টিকা রপ্তানির কাজ শুরু করবে। ভারতীয় পররাষ্ট্র সচিব হর্ষবর্ধন শ্রীংলাও বলেছেন যে কোয়াডের পক্ষ থেকে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে জরুরি ভিত্তিতে টিকা সরবরাহের কাজ শুরু করা হবে। শুধু তাই নয়, মানসম্মত এবং খুবই সাশ্রয়ী মূল্যের টিকা সরবরাহের আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। কোয়াডে থাকা দেশগুলো সম্মত হয়েছে যে এই বছরের শেষে অন্তত এক বিলিয়ন ডোজ করোনা ভাইরাসের টিকা সরবরাহ করা হবে। এই কাজ আরও আগেই করবার কথা ছিল কিন্তু এপ্রিল মাসে ভারতে করোনার সংক্রমণ মহামারী আকারে ধারণ করার ফলে তা কিছুটা বিলম্বিত হয়।
চীনের কথা তারা না বললেও চার দেশের নেতারা কিছু বিষয়ে একমত হয়েছেন। এটি যে চীনকে নিজেদের ও ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল থেকে দূরে রাখার কিছু প্রচেষ্টা, সেটি বলার আর কোনো মহরত নেই।
১) একটি মুক্ত, স্বাধীন অবাধ বিচরণক্ষেত্র তৈরি করা হবে।
২) কোনো ধরণের বাহ্যিক শক্তির অপকর্ম মেনে নেয়া হবে না।
৩) যা কিছু করা হবে, তাতে আন্তর্জাতিক আইন বিধিবদ্ধভাবে মেনে চলা হবে,
৪) নিজেদের ও ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের সুরক্ষার ব্যাপারে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হবে।
৫) নিজেদের ও ইনো-প্যাসিফিক অঞ্চলগুলোর মধ্যকার শান্তি, সুসম্পর্ক ও সহযোগিতায় সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে।
চার দেশের নেতা তাদের দেয়া বক্তব্যে আরও বলেন যে শান্তি ও আইন মেনে সব সমস্যার সুরাহা করাই হবে তাদের মূল লক্ষ্য। এছাড়াও এখানে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ বজায় রাখা হবে।
সমুদ্রাঞ্চলে বেইজিং-এর আধিপত্য বিস্তার, হংকঙের বিশেষ অবস্থান এবং তাইওয়ানের সাথে চীনের বিমাতাসুলভ আচরণ নিয়ে জাপানের প্রধানমন্ত্রী তার শঙ্কা প্রকাশ করেন। এই কথা বলার কোনো দ্বিমত প্রকাশের কোনো সুযোগ নেই যে কোয়াড মূলত গঠন করা হয়েছে চীনকে টেক্কা দেবার জন্য এবং এশিয়াতে বর্তমানে চীনের আধিপত্য বিস্তারের যে স্বরূপ, তা থেকে তাদেরকে সরিয়ে আনা। পূর্ব ও দক্ষিণ চীন সাগরে যেসব চ্যালেঞ্জ আছে, তা মোকাবিলা করার শপথ যখন চার দেশের নেতারা নেন, তখন এটি অস্বীকার করার উপায় থাকে না যে কোয়াড মূলত চীনের বিরুদ্ধেই দাঁড় করানো হয়েছে। আবার আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকদের অনেকেই বলছেন যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চীনের বিরুদ্ধে এখন অর্থনৈতিক, কূটনৈতিক এবং সামরিক- এই তিনটির কোনো ক্ষেত্রেই দাঁড়াতে না পেরে এশিয়া অঞ্চলে এসে কোয়াডের মতো জোট স্থাপন করেছে।
মন্তব্য করুন
মার্কিন ঘাঁটি রুশ সেনা মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী
মন্তব্য করুন
এবার অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ইসরায়েলবিরোধী আন্দোলন শুরু হয়েছে। শুক্রবার (৩ মে) দেশটির সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইউনিভার্সিটি অব সিডনি) তাবু স্থাপন করে অবস্থান নেন বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী। সেসময় তারা যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে চলমান আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন।
এদিনের আন্দোলন থেকে বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীরা ইসরায়েলের সাথে সম্পর্কযুক্ত সংস্থাগুলো থেকে সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়কে বিচ্ছিন্ন করার দাবি তোলেন। বিক্ষোভকারীরা অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ ও তার সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে থাকেন। তাদের দাবি, অস্ট্রেলিয়ান সরকার গাজায় শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য যথেষ্ট কাজ করেনি।
ব্রিটিশি বার্তাসংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, মেলবোর্ন, ক্যানবেরাসহ অস্ট্রেলিয়ার অন্যান্য শহরের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও একই ধরনের শিবির গড়ে উঠেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাম্পাসগুলো থেকে পুলিশ ফিলিস্তিনিপন্থী বিক্ষোভকারীদের জোর করে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলেও, অস্ট্রেলিয়ায় এ ধরনের ঘটনা ঘটেনি।
বিক্ষোভের জায়গাগুলোতে স্বল্পসংখ্যক পুলিশের শান্তিপূর্ণ উপস্থিতিতে ছিল। সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশপথে বেশ কয়েকটি পুলিশের গাড়ি পার্ক করা থাকলেও বিক্ষোভে কোনো পুলিশ উপস্থিত ছিল না।
এদিকে, এই বিক্ষোভের কারণে অনিরাপদ বোধ করছেন বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অধ্যয়নরত ইহুদী শিক্ষার্থীরা। তাদের মতে এ ধরনের আন্দোলন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বাইরে করা উচিত।
ইউনিভার্সিটি অব সিডনির উপাচার্য মার্ক স্কট বলেছেন, ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভকারীরা ক্যাম্পাস আংশিকভাবে অবস্থান করতে পারে, কারণ যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে কোনো সহিংসতা দেখা যায়নি।
কয়েক দফা দাবি নিয়ে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছেন ফিলিস্তিনপন্থি শিক্ষার্থীরা। অস্থায়ী তাঁবু খাটিয়ে ক্যাম্পাস চত্বরেই তাদের অবস্থান কর্মসূচি চলছে।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়াসহ কানাডা, ফ্রান্স, ইতালি ও মিশরের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। বিক্ষোভকারীদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে মিত্র দেশগুলো থেকে ইসরায়েলকে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করা, গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি ও ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র ঘোষণা।
অস্ট্রেলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় বিক্ষোভ ফিলিস্তিন
মন্তব্য করুন
গত ১৮ এপ্রিল থেকে এ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অভিযান চালিয়ে প্রায় ২ হাজার ২০০ জন ফিলিস্তিনপন্থি আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন বার্তাসংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি)।
এপির হিসেব অনুযায়ী, ১৮ এপ্রিল থেকে এ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের মোট ৪৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫৬ বার অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। সেসব অভিযান থেকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের।
সর্বশেষ স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার রাতে দেশটির পশ্চিমাঞ্চলীয় অঙ্গরাজ্য ক্যালিফোর্নিয়ার বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, লস অ্যাঞ্জেলেসে (ইউসিএলএ) অভিযান চালিয়ে ২০০ আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের প্লাইউড, মেটাল ফেন্স, প্ল্যাকার্ড দিয়ে তৈরি করা ব্যারিকেড এবং ক্যাম্পাস চত্বরের অস্থায়ী তাঁবুগুলো তছনছ করে দিয়েছে পুলিশ। এসব তাঁবুতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা রাতে ঘুমাতেন।
ইসরায়েলকে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করা, গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি এবং স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে গত মার্চের শেষ দিক থেকে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ আন্দোলন শুরু করেন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের একাংশ। পরে সেই আন্দোলন দেশটির অন্যান্য অঙ্গরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও ছড়িয়ে পড়ে।
কয়েক সপ্তাহ ধরে সেই আন্দোলন চলার পর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অনুরোধে ১৮ এপ্রিল রাতে কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে অভিযান পরিচালনা করে পুলিশ। এ অভিযানে ১০০ জন ফিলিস্তিনপন্থি আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তারের পাশাপাশি আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ এবং তাদের তাঁবু-ব্যারিকেডও তছনছ করে দিয়েছিল পুলিশ।
কিন্তু পরের দিন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা ফের বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। মার্কিন এই বিশ্ববিদ্যালয়টিতে পুলিশ একাধিকবার অভিযান চালিয়েছে।
কয়েক সপ্তাহ ধরে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ-আন্দোলন কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন ফিলিস্তিনপন্থী শিক্ষার্থীরা।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এবং তার নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভার সদস্যরা মার্কিন শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনকে 'ইহুদিবিদ্বেষী' আন্দোলন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তবে আন্দোলনের সংগঠকদের (যাদের মধ্যে ইহুধি ধর্মাবলম্বীরাও রয়েছেন) দাবি, তারা কেবল ফিলিস্তিনিদের অধিকার ও গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করছেন।
যুক্তরাষ্ট্র বিক্ষোভ গ্রেপ্তার শিক্ষার্থী ইউসিএলএ
মন্তব্য করুন
মুক্ত গণমাধ্যম বাংলাদেশ পাকিস্তান
মন্তব্য করুন
চলন্ত ট্রেনে অপ্রত্যাশিত এক ঘটনার সাক্ষী হলেন যাত্রীরা। স্ত্রীকে তিন তালাক দিয়ে পালালেন স্বামী। গত ২৯ এপ্রিল ভারতের জাহাংসি জংশনে এ ঘটনা ঘটে।
২৮ বছর বয়সি মোহাম্মাদ আরশাদ তার ২৬ বছর বয়সি স্ত্রী আফসানাকে নিয়ে ট্রেনে ভ্রমণ করার সময় তালাকের এ ঘটনা ঘটে। খবর এনডিটিভির।
পেশায় কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার আরশাদের চলতি বছরের ১২ জানুয়ারি বিয়ে হয়েছিল আফসানার সঙ্গে। বিয়ের পর দুজনে ভোপালে থাকতেন। এক সপ্তাহ আগে কানপুরের পুখরায়ানে যান দুজনে। সেখানে আরশাদের পৈতৃক বাড়ি। কিন্তু সেখানে গিয়েই চমকে যান আফসানা। জানতে পারেন আরশাদের আরও এক স্ত্রী রয়েছে। এর প্রতিবাদ করলে আরশাদ ও তার মা আফসানার কাছে যৌতুকের দাবি করতে থাকে।
অভিযোগ, মারধরও করা হয় আফসানাকে। এরপর স্ত্রী আফসানাকে নিয়ে ভোপালে ফিরছিলেন আরশাদ। ঝাঁসি স্টেশনে ট্রেন ঢোকার মুখে স্ত্রীকে তিন তালাক দেন আরশাদ। এরপরই ট্রেন থেকে নেমে যান।
এ ছাড়া স্ত্রীকে চলন্ত ট্রেনে মারধরও করেছিলেন আরশাদ। ট্রেন ঝাঁসিতে থামতেই জিআরপিকে সমস্ত ঘটনা জানান আফসানা। এরপরই আফসানাকে ফেরত পাঠানো হয় আরশাদের পৈতৃক বাড়িতে। ঘটনায় এফআইআর দায়ের হয়েছে। আরশাদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ।
গোটা ঘটনার কথা উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকেও জানিয়েছেন আফসানা। স্বামীর কড়া শাস্তির দাবি করেছেন তিনি।
পুলিশের সার্কেল অফিসার জানিয়েছেন, আফসানার অভিযোগের ভিত্তিতে তার স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। মামলা থেকে রেহাই পাইনি তার বাবা-মাও।
মন্তব্য করুন
গত ১৮ এপ্রিল থেকে এ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অভিযান চালিয়ে প্রায় ২ হাজার ২০০ জন ফিলিস্তিনপন্থি আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন বার্তাসংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি)। এপির হিসেব অনুযায়ী, ১৮ এপ্রিল থেকে এ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের মোট ৪৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫৬ বার অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। সেসব অভিযান থেকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের।