ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

আগামীকাল বৈঠকে বসছেন বাইডেন-পুতিন

প্রকাশ: ১১:৩০ এএম, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২১


Thumbnail আগামীকাল বৈঠকে বসছেন বাইডেন-পুতিন

ইউক্রেন ইস্যু নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মাঝে বিরোধ এখন চরমে। একজন আরেকজনকে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দোষারোপে ব্যস্ত সময় পার করছে। সেই সাথে সীমান্ত অঞ্চলে সামরিক শক্তি প্রদর্শন করছে রাশিয়া। তবে এই উত্তেজনার মাঝেই আগামীকাল মঙ্গলবার বৈঠকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।

গত শনিবার (০৪ ডিসেম্বর) ক্রেমলিন ও ওয়াশিংটনের পক্ষ থেকে জানানো হয় এই দুই নেতা নিজেদের মাঝে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কথা বলবেন।

এক বিবৃতিতে হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জেন সাকি জানিয়েছেন, মূলত ইউক্রেন ইস্যুতে কথা বলবেন এ দুই নেতা। ইউক্রেন সীমান্তে রুশ সেনা নিয়ে মার্কিন শঙ্কা এবং দেশটির সার্বভৌমত্বের প্রতি সহায়তার কথা জানাবেন বাইডেন।

এ ছাড়াও দুই দেশের মধ্যকার কৌশলগত স্থিতিশীলতা, সাইবার এবং আঞ্চলিক সমস্যা নিয়েও আলোচনা হবে। 

ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকোভ বলেন, রাশিয়ার সময় সন্ধ্যায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

ইউক্রেন সীমান্তে ৯৪ হাজারের বেশি রুশ সেনা মোতায়েন করা হয়েছে বলে সম্প্রতি জানিয়েছে ওয়াশিংটন। তা বাড়িয়ে দেড় লাখের বেশি করা হতে পারে। যেকোনো সময় আক্রমণের শঙ্কা প্রকাশ করেছেন ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী।   


যুক্তরাষ্ট্র   রাশিয়া   জো বাইডেন   ভ্লাদিমির পুতিন  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

সুইজারল্যান্ডে ফিলিস্তিনপন্থি শিক্ষার্থীদের ওপর চড়াও পুলিশ

প্রকাশ: ১০:২৬ এএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

সুইজারল্যান্ডের জেনেভা বিশ্ববিদ্যালয়ে অভিযান চালিয়ে ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের সরিয়ে দিয়েছে পুলিশ। মঙ্গলবার (১৪ মে) স্থানীয় সময় ভোর ৫টায় ক্যাম্পাসে ঢুকে শিক্ষার্থীদের ওপর চড়াও হওয়ার এ ঘটনা ঘটে।

 পুলিশের অভিযানে সপ্তাহব্যাপী চলা বিক্ষোভের আপাতত ইতি ঘটল। সুইস দৈনিক লে টেম্পসের বরাতে আনাদোলু এজেন্সি এ খবর জানিয়েছে।

 শিক্ষার্থীরা জানান, অন্তত ২৫ জন পুলিশ সদস্য অতর্কিতভাবে বিক্ষোভস্থলে প্রবেশ করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ভবনে অবস্থান নিয়ে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করছিলেন।

পুলিশের অভিযানের সময় অনেক শিক্ষার্থী ঘুমিয়ে ছিলেন। তারা আন্দোলনকারীদের স্থাপন করা ক্যাম্প ভেঙে দেয়। শিক্ষার্থীদের অপরাধীর মতো চেপে ধরে পিছমোড়া করে হাতকড়া পরানো হয়।

 এরপর তাদের জড়ো করার পর ভূগর্ভস্থ পার্কিংয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে পুলিশের গাড়িতে তোলার আগ পর্যন্ত বিক্ষোভকারীরা ফিলিস্তিনপন্থি স্লোগান দিতে থাকেন। বর্তমানে ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতার কাজ চলছে। শক্ত অবস্থানে আছে পুলিশ।

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বিক্ষোভ শুরু হয়। তারা যুদ্ধ বন্ধ এবং ইসরায়েলের সঙ্গে তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পর্ক ছিন্নের দাবি জানান।


সুইজারল্যান্ড   ফিলিস্তিন   পুলিশ  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইসরায়েলকে আরও অস্ত্র দিতে বাইডেনের মরিয়া চেষ্টা

প্রকাশ: ০৯:১১ এএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

বোমা সরবরাহ স্থগিত রাখলেও ইসরায়েলকে আরও ১০০ কোটি ডলার মূল্যের অস্ত্র দিতে মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ইতোমধ্যে এ ব্যাপারে তিনি কংগ্রেসের অনুমোদন চেয়েছেন।

গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই সহায়তার আওতায় ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্র যেসব অস্ত্র দিতে চাচ্ছে তার মধ্যে ট্যাংক খাতে রয়েছে ৭০০ মিলিয়ন ডলার, আরও ৫০০ মিলিয়ন ডলার রয়েছে কৌশলগত যানবাহনে এবং ৬০ মিলিয়ন ডলার রয়েছে মর্টার শেলে। 

গাজাভিত্তিক ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গিয়ে শেষ হয়ে আসা ইসরায়েলি অস্ত্রভাণ্ডার পূর্ণ করতে এসব অস্ত্র দেওয়া হচ্ছে। অবশ্য, সবকিছু ইসরায়েলে পৌঁছাতে কয়েক বছর লেগে যাবে।

সম্প্রতি ইসরায়েলে বড় আকারের বোমা সরবরাহ স্থগিত রেখেছে বাইডেন প্রশাসন। গাজার রাফায় এসব বোমা ব্যবহৃত হতে পারে এমন আশঙ্কায় ওইসব তা সরবরাহ স্থগিত রেখেছে আমেরিকা।


ইসরায়েল   বাইডেন  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

মারা গেছেন সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী এলিস মুনরো

প্রকাশ: ০৮:৫৭ এএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী কানাডার লেখক এলিস মুনরো আর নেই। সোমবার (১৩ মে) কানাডার অন্টারিওর পোর্ট হোপে একটি সেবা কেন্দ্রে তার মৃত্যু হয়। এই নোবেল বিজয়ী লেখকের মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৯২ বছর।

এলিস মুনরো ৬০ বছরের বেশি সময় ধরে ছোট গল্প লিখেছেন। কানাডার গ্রামীণ জীবনকে উপজীব্য করেই তার বেশির ভাগ লেখা। এলিস মুনরোর গল্পে যে অন্তর্দৃষ্টি ও সমবেদনা ফুটে উঠত, সেজন্য তাকে প্রায়ই রাশিয়ার লেখক আন্তন চেখভের সঙ্গে তুলনা করা হত।

২০১৩ সালে এলিস মুনরো সাহিত্যে নোবেল পান। সে সময় পুরস্কারের ঘোষণায় মুনরোকে ‘সমকালীন ছোটগল্পের মাস্টার’ অভিহিত করে নোবেল কমিটি বলেছিল, ‘তিনি খুব সুন্দর করে গুছিয়ে গল্প বলতে পারেন। তার গল্পের বিষয়বস্তু সুস্পষ্ট ও বাস্তববাদী।’

মুনরোর জন্ম ১৯৩১ সালের ১০ জুলাই, কানাডার অন্টারিও প্রদেশের উইংহ্যাম এলাকায়। সেখানকার গ্রাম্য ও শান্ত পরিবেশেই তাঁর বেড়ে ওঠা। বাবা ছিলেন খামার মালিক, মা স্কুলশিক্ষক।

মাত্র ১১ বছর বয়সেই মুনরো ঠিক করে ফেলেন, বড় হয়ে একজন লেখকই হবেন। সে মতোই এগিয়েছে সবকিছু। নিজের পেশা নিয়ে পরবর্তী সময়ে আর কখনো তিনি দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভোগেননি।

মুনরোর প্রথম গল্প দ্য ডাইমেনশন অব আ শ্যাডো। প্রকাশিত হয় ১৯৫০ সালে। তখন তিনি ওয়েস্টার্ন অন্টারিও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী। সেখানেই পরিচয় হয় স্বামী জেমস মুনরোর সঙ্গে। তাঁরা বিয়ে করেন ১৯৫১ সালে।

রপর সংসার করার পাশাপাশি লেখালেখি চালিয়ে গেছেন এলিস মুনরো। জেমসের সঙ্গে তাঁর দুই দশকের সংসার ভেঙে যায় ১৯৭২ সালে। এর আগে তিন কন্যাসন্তানের মা হন তিনি। চার বছর পর আবার বিয়ে করেন জেরাল্ড ফ্রেমলিনকে।

তখন থেকে গড়ে প্রায় চার বছরে তাঁর একটি করে বই বেরিয়েছে। তার বেশির ভাগ গল্পে উঠে এসেছে কানাডার গ্রামাঞ্চলের পরিবেশ। অন্য বড় লেখকদের মতো তিনি বিশ্বভ্রমণে বের হননি। স্বাভাবিকভাবেই নিজের চারপাশের গণ্ডির বাইরের বিষয় নিয়ে তাঁর লেখালেখিও কম।

মুনরো গভর্নর জেনালের অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন তিনবার। ১৯৬৮ সালে প্রকাশিত ড্যান্স অব দ্য হ্যাপি শেডস, ১৯৭৮ সালে হু ডু ইউ থিংক ইউ আর এবং ১৯৮৬ সালে দ্য প্রোগ্রেস অব লাভ বইয়ের জন্য। তিনি কানাডার সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কারও পেয়েছেন। আর সাহিত্যে নোবেলের পর সর্বোচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন ম্যান বুকার পুরস্কার পেয়েছেন ২০০৯ সালে। দ্য বেয়ার কাম ওভার দ্য মাউন্টেন বইয়ের জন্য তিনি ওই পুরস্কার পান। তাঁর এই বই অবলম্বনে পরিচালক সারাহ পলি তৈরি করেন সিনেমা অ্যাওয়ে ফ্রম হার।

মুনরোর প্রকাশিত অন্যান্য ছোটগল্পের সংকলনের মধ্যে আছে লাইভস অব গার্লস অ্যান্ড উইম্যান-১৯৭১, সামথিং আই হ্যাভ বিন মিনিং টু টেল ইউ-১৯৭৪, দ্য মুনস অব জুপিটার-১৯৮২, ফ্রেন্ড অব মাই ইয়োথ-১৯৯০, ওপেন সিক্রেটস-১৯৯৪, দ্য লাভ অব আ গুড উইম্যান-১৯৯৮, হেটশিপ ফ্রেন্সশিপ কোর্টশিপ লাভশিপ ম্যারিজ-২০০১, রানঅ্যাওয়ে-২০০৪, টু মাচ হ্যাপিনেস-২০০৯ এবং ডিয়ার লাইফ-২০১২।


সাহিত্য   নোবেল বিজয়ী   এলিস মুনরো  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

নিজের কোনো বাড়ি-গাড়ি নেই মোদির

প্রকাশ: ১০:০৭ পিএম, ১৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নিজের কোনো বাড়ি-গাড়ি নেই। তবে তাঁর তিন কোটি রুপির বেশি সম্পত্তি রয়েছে। আজ মঙ্গলবার বারানসির বিজেপি প্রার্থী হিসেবে মনোয়নপত্র জমা দেন মোদি। সেখানে দেওয়া হলফনামা থেকে এ তথ্য জানা গেছে। 

হলফনামার বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, নরেন্দ্র মোদির গাড়ি, বাড়ি কিছুই নেই। তবে বিজেপির অধিকাংশ প্রার্থীর মতো তিনিও কোটিপতি। মোদির মোট সম্পদের পরিমাণ ৩ কোটি ২ লাখ রুপি।  মোদির হাতে নগদ অর্থ আছে ৫২ হাজার ৯২০ রুপি। গান্ধীনগর ও বারানসির দুটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে তাঁর জমা রয়েছে ৮০ হাজার ৩০৪ রুপি। এর পাশাপাশি ২ কোটি ৮৬ লাখ রুপি ফিক্সড ডিপোজিট হিসেবে জমা রয়েছে স্টেট ব্যাঙ্কে। এছাড়া অস্থাবর সম্পত্তির তালিকায় ৯ লাখ ১২ হাজার রুপি একটি বিনিয়োগ রয়েছে তাঁর। এর পাশাপাশি ৪ টি সোনার আংটি রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। যার বাজার মূল্য ২ লাখ ৬৮ হাজার রুপি।

উল্লেখ্য, আগামী ১ জুন বারাণসিতে লোকসভার ভোটগ্রহণ হবে। ধারণা করা হচ্ছে এবারের নির্বাচনের মাধ্যমে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বের সবচেয়ে বড় গণতান্ত্রিক দেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তিনি।

নরেন্দ্র মোদি   লোকসভা নির্বাচন  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

নিজের উদ্ভাবিত পদ্ধতিতে মস্তিষ্কের ক্যানসার মুক্ত হলেন চিকিৎসক

প্রকাশ: ০৯:৫২ পিএম, ১৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

নিজের উদ্ভাবিত পদ্ধতিতে চিকিৎসা নিয়ে মস্তিষ্ক ক্যানসার থেকে মুক্তি পেয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার একজন চিকিৎসক। ওই চিকিৎসক হলেন অধ্যাপক স্কোলিয়ার। তিনি গ্লায়োব্লাস্টোমার নামে ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েছিলেন। এ ধরনের রোগীদের অনেকে এক বছরও বেঁচে থাকে না। 

ক্যানসার নিয়ে নিজেরই গবেষণার ভিত্তিতে উদ্ভাবন করা একটি পদ্ধতি পরীক্ষামূলকভাবে স্কোলিয়ারের শরীরে প্রয়োগ করা হয়েছে। চিকিৎসক স্কোলিয়ার একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন রোগতত্ত্ববিদ। ক্যানসার চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে চলতি বছর স্কোলিয়ার এবং তার সহকর্মী ও বন্ধু জর্জিনা লংকে অস্ট্রেলিয়ান অব দ্য ইয়ার ঘোষণা করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৪ মে) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে স্কোলিয়ার বলেন, আবারও এমআরআই পরীক্ষায় দেখা গেছে নতুন করে টিউমারটি ফিরে আসেনি। এতে ‘আমি অত্যন্ত খুশি!!!’

এক দশক ধরে ইমিউনোথেরাপি নিয়ে গবেষণা করছেন মেলানোমা ইনস্টিটিউট অস্ট্রেলিয়ার সহপরিচালকেরা। এ পদ্ধতিতে শরীরের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা ব্যবহার করে ক্যানসার কোষকে আক্রমণ করা হয়। বিশ্বজুড়ে ক্যানসারের শেষ ধাপে থাকা রোগীদের মধ্যে এ পদ্ধতি ব্যবহার করে উল্লেখজনক সাফল্য পাওয়া গেছে। 

স্কোলিয়ারের মস্তিষ্কের ক্যানসার সারাতে এ পদ্ধতি ব্যবহার করেছেন অধ্যাপক লংসহ চিকিৎসকদের একটি দল। অধ্যাপক স্কোলিয়ার হলেন মস্তিষ্কের ক্যানসারে আক্রান্ত প্রথম রোগী, যার চিকিৎসায় এ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে। এর ফলে তিনি এক বছরের বেশি সময় ধরে ক্যানসারমুক্ত আছেন।  

মেলানোমা ইনস্টিটিউট অস্ট্রেলিয়াতে অধ্যাপক লং এবং তার চিকিৎসক দল গবেষণা করে দেখেছে, কয়েকটি ওষুধের সংমিশ্রণ ঘটিয়ে ইমিউনোথেরাপি দেওয়া হলে তা অপেক্ষাকৃত ভালো কাজ করে।

স্কোলিয়ারের চিকিৎসায় যে সাফল্য পাওয়া গেছে, তাতে চিকিৎসা জগতে আশার সঞ্চার হচ্ছে। লং ও স্কোলিয়ারের এ প্রচেষ্টা হয়তো প্রতিবছর বিশ্বজুড়ে মস্তিষ্কের ক্যানসারে আক্রান্ত প্রায় তিন লাখ মানুষের জন্য সহায়ক হবে বলে আশা করা হচ্ছে। 

অস্ট্রেলিয়ান চিকিৎসক   মস্তিষ্কের ক্যানসার  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন