ক্লাব ইনসাইড

ইউটার্ন নেওয়ায় ঢাবি শিক্ষার্থীকে ছাত্রলীগ নেতার ‘মারধর’

প্রকাশ: ০৭:৩৮ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২২


Thumbnail ইউটার্ন নেওয়ায় ঢাবি শিক্ষার্থীকে ছাত্রলীগ নেতার ‘মারধর’

মোটরসাইকেল ইউটার্ন করা নিয়ে কথা-কাটাকাটির জেরে এক ছাত্রকে বেদম মারধর করার অভিযোগ উঠেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) জগন্নাথ হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক অতনু বর্মণের বিরুদ্ধে। তবে অতনুর দাবি, তাঁর সঙ্গে ওই ছাত্রের ‘তর্কাতর্কি’ হয়েছে, মারধর নয়।

গতকাল শুক্রবার (১৫ এপ্রিল) রাতে ক্যাম্পাসের উদয়ন উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে। অভিযোগকারী ঢাবির সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র রাকিবুল হাসান। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলের আবাসিক শিক্ষার্থী।

এ ঘটনার বিচার চেয়ে আগামীকাল রোববার সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে বিশ্ববিদ্যালয় ও হল কর্তৃপক্ষ বরাবর লিখিত অভিযোগ দেবেন বলে জানান রাকিবুল।

আজ শনিবার রাকিবুল হাসান বলেন, গতকাল রাত ১১টার দিকে তিনি উদয়ন উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়সংলগ্ন স্বাধীনতার সংগ্রাম ভাস্কর্যের সামনে দিয়ে মোটরসাইকেলে করে মুহসীন হলে যাচ্ছিলেন। এ সময় সেখানে থাকা তাঁর এক বন্ধুর ডাক শুনে মোটরসাইকেল ইউটার্ন করছিলেন। তখন অতনু বর্মণও মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। জগন্নাথ হলের আরও কিছু ছাত্র আগে থেকেই উদয়ন বিদ্যালয়ের সামনে ছিলেন। ইউটার্ন নেওয়ার সময় অতনু বর্মণের মোটরসাইকেলের বহরের সঙ্গে তাঁর (রাকিবুল) মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ হওয়ার উপক্রম হলে তিনি মোটরসাইকেল থামিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে যান।

রাকিবুলের ভাষ্য, ‘মোটরসাইকেল থামিয়ে দাঁড়ানোর পরপরই অতনু বর্মণের সঙ্গে থাকা ব্যক্তিরা আমাকে গালিগালাজ করতে থাকেন। জবাবে আমি তাঁদের দাঁড়াতে বলি। এরপরই অতনু বর্মণের নির্দেশে তাঁর প্রায় ২০ জন অনুসারী আমার ওপর হামলা করেন। বারবার আমি ও আমার সেই বন্ধু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র পরিচয় দিলেও তাঁরা কয়েক মিনিট ধরে আমাকে এলোপাতাড়ি কিল-ঘুষি ও থাপ্পড় দেন।’

রাকিবুল বলেন, ‘খবর পেয়ে বন্ধুরা এসে আমাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। আমার শরীরের বিভিন্ন স্থানে কেটে গেছে, কিছু স্থান ফুলে আছে। এ ঘটনার বিচার চেয়ে রোববার বিশ্ববিদ্যালয় ও হল প্রশাসন বরাবর লিখিত অভিযোগ দেব।’

অভিযোগ প্রসঙ্গে অতনু বর্মণ বলেন, ‘ওই ছাত্রকে কোনো ধরনের মারধর করা হয়নি। তাঁর সঙ্গে আমার শুধু তর্কাতর্কি হয়েছে। সে প্রথমে আমাকে চিনতে পারেনি। সে যেহেতু আমার ক্যাম্পাসের জুনিয়র, তাই পরে সে আমাকে সরি (দুঃখিত) বলেছে। ব্যস্ততা থাকায় পরে আমি সেখান থেকে চলে আসি, সে–ও চলে যায়।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়   ঢাবি   ছাত্রলীগ  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

সাংবাদিকতা বিভাগের প্রধান হলেন অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক!

প্রকাশ: ০৭:০৭ পিএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের বিভাগীয় প্রধানের (ভারপ্রাপ্ত) দায়িত্ব পেয়েছেন সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোরশেদ হোসেন।

শনিবার (১১ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. হাসিবুর রশীদের নির্দেশে রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলমগীর চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে তাকে এই পদে দায়িত্ব দেওয়া হয়। 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে কর্মরত শিক্ষকদের মধ্যে আইনগত জটিলতা থাকায় এবং উদ্ভূত পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে বিভগের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপনকল্পে প্রণীত ২০০৯ সনের ২৯ নং আইনের ধারা ১১ (১১) অনুসারে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিনকে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের বিভাগীয় প্রধানের (ভারপ্রাপ্ত) দায়িত্ব প্রদান করা হলো। তার এই নিয়োগ আদেশ ১২ মে ২০২৪ তারিখ থেকে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। 

প্রসঙ্গত, প্রায় দুই মাস ধরে বেরোবির সাংবাদিকতা বিভাগে বিভাগীয় প্রধানের পদ শূন্য থাকায় একাডেমিকভাবে বিভিন্ন সমস্যায় পড়েন শিক্ষার্থীরা। এ সমস্যা সমাধানের জন্য গত ৫ ও ৬ মে একাডেমিক ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা। পরে উপাচার্য এ সমস্যা সমাধানে এক সপ্তাহ সময় চাইলে শিক্ষার্থীরা সমস্যা সমাধান না হওয়া পর্যন্ত ক্লাস বর্জন করে ফিরে যান।

জানা যায়, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম গত ১০ মার্চ বিভাগীয় প্রধান হিসেবে তার দায়িত্বের মেয়াদ শেষ করেন। এরপর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর আইন ২০০৯ এর ধারা-২৮(৩) অনুযায়ী জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ার কথা ছিল সহযোগী অধ্যাপক তাবিউর রহমান প্রধানের। কিন্তু তার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা চলমান থাকায় তিনি দায়িত্ব নিতে পারেননি। ওই দিন সহকারী অধ্যাপক নিয়ামুন নাহারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি দায়িত্ব নিতে অস্বীকার করেন। এরপর ১২ মার্চ সহকারী অধ্যাপক সারোয়ার আহমাদ এবং ১৯ মার্চ সহকারী অধ্যাপক মো. রহমতুল্লাহকে দায়িত্ব প্রদান করা হলে তারাও দায়িত্ব নিতে অস্বীকার করেন। ফলে বিভাগটির বিভাগীয় প্রধানের পদ শূন্য থাকে।  


বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেরোবি)   গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ   অধ্যাপক ড. মোরশেদ হোসেন  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

‘কর্তৃত্ববাদী শাসকেরা নিজেদের বেশি দেখে অন্যের কথা ভাবে না’

প্রকাশ: ০৬:১২ পিএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং কর্তৃত্ববাদী শাসন’ শীর্ষক সেমিনারে বলেছেন, ‘কর্তৃত্ববাদী শাসকেরা নিজেদের বেশি দেখে অন্যের কথা ভাবে না’। নাগরিক ঐক্যের সেমিনারে বক্তারা বলেন, কর্তৃত্ববাদী শাসনকে নিরাপদ রাখতে সমাজে ভয়ার্ত পরিবেশ তৈরি করে রাখা হয়। কর্তৃত্ববাদী এই সরকারকে হটাতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে।

শনিবার (১১ মে) দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং কর্তৃত্ববাদী শাসন’ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেন তারা। এমনকি সেমিনারে নির্মাণকাজে ব্যয় বাড়ানোর নামে জনগণের টাকা লুটপাট করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন বক্তারা। রাষ্ট্রের টাকা কিছু গোষ্ঠী লুটপাট করছে বলেও মন্তব্য করেন।

সেমিনারে আয়োজিত সংগঠন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না কর্তৃত্ববাদী শাসকেরা নিজেদের বেশি দেখে অন্যের কথা ভাবে না উল্লেখ করে বলেন, ‘মেট্রোরেল নির্মাণে এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশে বেশি টাকা খরচ হয়েছে। ভারতের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ খরচ হয়েছে।’ নির্মাণকাজে ব্যয় বাড়ানোর নামে জনগণের টাকা লুটপাট করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি আরও বলেন, ‘এমন কর্তৃত্ববাদী সরকার পৃথিবীতে কমই আছে। কর্তৃত্ববাদী এই সরকারকে হটাতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে।’

২০১৪ সালের পরবর্তী ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সরকারকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বড় প্রতিপক্ষ বলে সেমিনারে মন্তব্য করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনার এত বড় প্রতিপক্ষের সরকার দেশের ইতিহাসে আসে নাই। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় যা যা ছিল সবকিছু তারা (আওয়ামী লীগ) লঙ্ঘন করেছে। তারাই আবার বলে তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মালিক!’

সংবিধান অনুযায়ী সরকারকে সেবক বলা হয়েছে, প্রভু বলা হয়নি বলেও উল্লেখ করেন আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, ‘সরকারের কোনো টাকা থাকে না। বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী জনগণের টাকা নিয়ে আপনারা আমাদের সেবা করবেন। সংবিধানে আপনাদের সেবক বলেছে, প্রভু বলে নাই, টাকা পাচারকারী বলে নাই, ভুয়া নির্বাচনকারী বলে নাই।’ সরকারের নানা ধরনের অনিয়ম নিয়ে সংসদে তথাকথিত বিরোধী দলের সংসদ সদস্যদের কথা না বলায় এবং প্রধানমন্ত্রীর কাছে জবাব না চাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি।

উন্নয়নকাজে নির্মাণ ব্যয় বেশি হওয়া এই নিয়ে সেমিনারে প্রশ্ন তোলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অধ্যাপক। তিনি বলেন, ‘সর্বশেষ সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, নির্মাণ ব্যয় বেশি কারণ মাটি নাকি নরম। পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে মাটি নরম নাই? একমাত্র বাংলাদেশেই নরম? নরম মাটিতে কত বেশি খরচ হতে পারে। আমরা যে অধিগ্রহণের নামে লাখ লাখো কোটি টাকা কারচুপি করি, সেটার সঙ্গে মাটি নরমের সম্পর্ক কী? আমরা যে খবর পাই, বালিশের দাম এক হাজার টাকা, এটা কি মাটি নরম হওয়ার কারণে হয়েছে?  আমরা যে খবর পাই, লাখো কোটি টাকা পাচার হয়েছে, এর সঙ্গে মাটি নরমের কী সম্পর্ক?’ প্রধানমন্ত্রীকে এই স্বাভাবিক ও যৌক্তিক প্রশ্ন করার সাহস সংসদে তথাকথিত বিরোধী দলের সংসদ সদস্যদের নাই।’

মানবাধিকার কর্মী নূর খান বলেছেন, কর্তৃত্ববাদী শাসনকে নিরাপদ রাখতে সমাজে ভয়ার্ত পরিবেশ তৈরি করে রাখা হয়।  সেই পরিবেশ তৈরি করার জন্য গুম, খুনকে শাসকশ্রেণি হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করে।

দেশ অর্থনীতির দেউলিয়াপনার সামনে পড়ে গেছে উল্লেখ করে নূর খান বলেন, রাষ্ট্রের টাকা সবাই লুটপাট করছে না। কিছু গোষ্ঠী লুটপাট করছে। এই সংখ্যা বড়জোর ২০/৩০টি হবে। তিনি আরও বলেন, যেখানে গণতন্ত্র থাকে সেখানে মানবাধিকার সমুন্নত থাকে। আর যেখানে গণতন্ত্র থাকে না, সেখানে মানবাধিকার সমুন্নত থাকে না।

সেমিনারে আরও বক্তব্য দেন নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল্লাহ কায়সার, প্রেসিডিয়াম সদস্য মমিনুল ইসলাম প্রমুখ।


নাগরিক ঐক্য   মাহমুদুর রহমান মান্না   অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং কর্তৃত্ববাদী শাসন’   শীর্ষক সেমিনার  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

ইবি ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা


Thumbnail

দীর্ঘ ৭ বছর পর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ। কমিটিতে সভাপতি হিসেবে রয়েছেন ফয়সাল সিদ্দীকী আরাফাত ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে রয়েছেন নাসিম আহমেদ জয়।

শুক্রবার (১০ মে) রাত সাড়ে ১০ টার দিকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়।

১৯৯ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন- তন্ময় সাহা টনি, আল মামুন, ফাহিমুর রহমান সেতু, মোদাচ্ছির খালেক ধ্রুব, মুন্সী কামরুল হাসান অনিক,  আরিফুল ইসলাম খান, সুজন কুমার দে, রাকিবুল ইসলাম, নাইমুল ইসলাম জয়, বনি আমিন,মৃদুল হাসান রাব্বী, মামুনুর রশিদ, এহসানুল হক ইশান, তৌফিকুর রহমান তুষার, আবু হুরায়রা, ফাহিম ফয়সাল, রিজওয়ান আল হাসিব (তুহিন), আব্দুর রহিম সরদার, মফিজুর রহমান,  আরিফ হাসান, রিজওয়ান উল ইসলাম, শাহেদুল ইসলাম, মুরাদ হোসেন,  মনিরুল ইসলাম জয়, সাইফুল ইসলাম রিয়ন, সঞ্জয় সরকার, রতন রায়, মনজুরুল ইসলাম নাহিদ, পার্থ বিশ্বাস, রাওফুর রহমান তন্ময়, শিমুল খান, সুমন হোসেন, সালমান ওয়াহিদ, হুসাইন মোহাম্মদ বুলবুল, মোঃ মামুন হোসেন, মো: রুহুল আমিন, অপু রায়, ইসরাফিল ইসলাম সিফাত, মোঃ নাহিদুজ্জামান, ফয়সাল বাহাদুর জয়
, আব্দুল মান্নান মেজবাহ,  জয়ন্ত দে,  ইনশাদ বিনতে ফিরোজ, রাজু আহমেদ, সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, আশিক চন্দ্র দাস, সিয়াম আহমেদ, কামরুজ্জামান শরীফ, রাকিব হোসেন রেদোয়ান, আব্দুল্লাহ,, আকিব হাসান রোমিও, সালমান রহমান, মাসুদ রানা, সোহানুর রহমান সিদ্দিকী,  আব্দুল্লাহ আল নোমান আমিনুল ইসলাম, মাজহারুল আবেদিন রনি, ইশতিয়াক আহমেদ রিয়াদ, ইকরামুজ্জামান রকি,  আব্দুর রহিম, জায়েদ বিন অপু, রনি আহমেদ, সাদমান সাকিব রিদম,  মোস্তা হাবিবুল ইসলাম,  মোঃ সুমন পোদ্দার, নিশানুজ্জামান নিশান,মুহাম্মেদ ইসলাম,  সুজন আলী, আরেফিন আন্দালিব প্রান্ত, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ ও শহিদুর রহমান তামিম।

যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আছেন মুজাহিদুল ইসলাম, মোঃ সরোয়ার জাহান শিশির, মাসুদ রানা লিংকন, হুসাইন মজুমদার, মেহেদী হাসান হাফিজ, শাহিন আলম, ফজলে রাব্বি হাসান, তরিকুল ইসলাম তরুন, এস এম আনান,সামিউল ইসলাম, চৌধুরী ফজলে রাব্বী তাজিম। সাংগঠনিক সম্পাদক জাকির হোসেন, মাইনুল ইসলাম সিদ্দিকী, সোহাগ শেখ, হামিদুর রহমান, মাহমুদুল হাসান বাঁধন, মুর্তুবা রাফিদ হাসান, মিন্টু আলী, লিয়াফাত হোসেন রাকিব,  সৌমিক জোয়াদ্দার, আব্দুল্লাহ ইবনে বাদল ও মেজবাহুল ইসলাম।

প্রচার সম্পাদক হিসেবে নাবিল আহমেদ ইমন, আমিনুল ইসলাম সিয়াম ও রাসেল আলী, দপ্তর সম্পাদক কামাল হোসেন,উপ-দপ্তর সম্পাদক আশফাকুর রহমান আসিফ ও হাসিন ইন্তেসাফ অর্প। গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক শেখ আকিব আল হাসান এবং উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক আসিফ উৎস ও গুলহার মাসুদ রানা, শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক  নাসিম উদ্দিন মাসুম, উপ-শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম অভি এবং সাইফ জামান জয়।

এ ছাড়াও সাংস্কৃতিক সম্পাদক লালচাঁন তালুকদার, উপ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক অনিক কুমার এবং রাকিবুল হাসান অভি, সমাজসেবা সম্পাদক আতাউর রহমান রাজু, উপ-সমাজসেবা সম্পাদক রিজভী আহমেদ রুপম ও আসিফ আহাম্মেদ, ক্রীড়া সম্পাদক বিজন কৃষ্ণ রয় উপ-ক্রীড়া সম্পাদক: মোঃ তৌহিদুল ইসলাম, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মুশফিকুর ও রহমান উপ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক: রিফাজুর রহমান, পাঠাগার সম্পাদক এস এম তাসিম মাহমুদ এবং  উপ-পাঠাগার সম্পাদক ওয়ায়েসুর রহমান প্রাঞ্জল, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মমিনুল ইসলাম জনি উপ-তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ইমরান আদনান, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক  আশিক হোসেন এবং উপ-অর্থ বিষয়ক সম্পাদক: আল আমিন হোসেন, আইন বিষয়ক সম্পাদক শাকিল আহমেদ৷ ও উপ-আইন বিষয়ক সম্পাদক কামরুজ্জামান তপু, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক: অপূর্ব কর্মকার ওউপ-পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক আবুনূর হাসান নাহিব, স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মোঃ সাব্বির হোসেন আকিফ ও উপ-স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক সাজ্জাদ সাকিব, বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক শেখ নাহিয়ান মাহমুদ রিকি ও উপ-বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক মাহমুদুল খান সানী, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আশিকুর রহমান ডিপলু, উপ-তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আলী রিয়াজ, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মেজবাহ উদ্দিন খান এবং উপ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক আশিক শর্মা, গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক আশিকুজ্জামান আকাশ ও উপ-গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক: অনুরাগ চাকমা, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সম্পাদক শাহিন পাশাএবং উপ-ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সম্পাদক আদনান রাব্বী, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সেবা বিষয়ক সম্পাদক কে এম সাদমান সরকার ইমন, উপ-স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সেবা বিষয়ক সম্পাদক রিফাত পারভেজ, গণযোগাযোগ ও উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক সাদিদ খান সাদি এবং উপ-গণযোগাযোগ ও উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক এম এঞ্জেল, সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল আলীম ও উপ-সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক কাজী রাকিন, নাট্য ও বিতর্ক বিষয়ক সম্পাদক আল আমিন সুইট, উপ-নাট্য ও বিতর্ক বিষয়ক সম্পাদক তানভীর আল জুবায়ের তামিম, আপ্যায়ন সম্পাদক আশিকুর রহমান ও উপ-আপ্যায়ন সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম নাঈম, মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক অংকু জোয়াদ্দার সৌমিক ও উপ-মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক সাদমান ইরাম, মানব সম্পদ উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদ আজিজ মল্লিক ও  উপ-মানব সম্পদ উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক ইশতিয়াক আরাফা।

এ ছাড়া ছাত্রবৃত্তি সম্পাদক স্মরণ খন্দকার ও উপ-ছাত্রবৃত্তি সম্পাদক হৃদয় ইসলাম, কৃষিশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক সায়মুম খান ও উপ-কৃষিশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক শাহরিয়ার রাগিব, কর্মসূচি ও পরিকল্পনা সম্পাদকক সজিব আহমেদ, উপ-কর্মসূচি ও পরিকল্পনা সম্পাদক আকিবুর রহমান, প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক  দিদারুল ও উপ-প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক সাগর আহমেদ, কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক বাপ্পী মোল্লা উপ-কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক মেহেদী জামান দুর্জয়, অটিজম বিষয়ক সম্পাদক আহসানুর রহমান আসিফ ও উপ-অটিজম বিষয়ক সম্পাদক দ্বীপ হালদার, মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক এস এম সৌরভ শেখ ও উপ-মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক তাসরিফ, মাদ্রাসা শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান জীবন, উপ-মাদ্রাসা শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, কারিগরি শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক সুদীপ্ত শাফি উৎস, উপ-কারিগরি শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ফারহান লাবিব ধ্রুব, ছাত্রী ও নারী উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক পিংকি শেখ, উপ-ছাত্রী ও নারী উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক জান্নাতুল ফেরদৌস দোলন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) বিষয়ক সম্পাদকসাব্বির হাসান, উপ-টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) বিষয়ক সম্পাদক নীরব হোসেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বিষয়ক সম্পাদক শিহাব উদ্দিন উপ-সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বিষয়ক সম্পাদক সাজ্জাদ, সহ-সম্পাদক হুসাইন তুষার, শাহারিয়ার হিমেল, সুবর্না ইয়াসমিন মিথিলা, নাইমুর রহমান খান তুর্য, লিখন কান্তি দাস, কাইয়ুম রহমান সাফি, মাহবুব হোসেন, রাফায়েল আহমেদ অংকন, তাহমিদ খান আকিব, শাখাওয়াত হোসেন নিলয়, মাহমুদুল হাসান জিহাদী, সোহান ইসলাম, সুজন মাহমুদ, শাহরিয়ার ইমন ও মেহেদী হাসান।

এ ছাড়াও সদস্য হিসেবে রয়েছেন সোহানুর রহমান, পিয়াস মোস্তাকিন, হামজা মোহাম্মদ নূর, সাব্বির আহমেদ, মাহমুদুল হাসান সজীব, সাগর আহমেদ ও পাভেল মোল্লা।

শাখা ছাত্রলীগ সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত বলেন, দীর্ঘদিন পর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা নিজেদের পরিচয় পেয়েছে। ইবি শাখার পক্ষ থেকে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতির ও সাধারণ সম্পাদকের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আগামী সকল কর্মসূচিতে সকল নেতাকর্মীর স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের আহ্বান জানাচ্ছি।

এর আগে, ২০২২ সালের ৩১ জুলাই ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের ২৪ সদস্যের আংশিক কমিটি দেয় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ। এক বছরের জন্য ছাত্রলীগের তৎকালীন কেন্দ্রীয় সভাপতি আল-নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্রাচার্য এই কমিটির অনুমোদন দেন।


ইবি   ছাত্রলীগ   কমিটি  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

ফিলিস্তিনে ইজরায়েলের গনহত্যা বন্ধের দাবীতে মানববন্ধন

প্রকাশ: ০৬:১৩ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail ফিলিস্তিনে ইজরায়েলের গনহত্যা বন্ধের দাবীতে মানববন্ধন

ফিলিস্তিনের নিরীহ মানুষের উপর ইজরায়েলের বর্বরচিত হামলা বন্ধের দাবিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিক্ষোভ মিছিল করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এ সময় তারা ইজরায়েলি সকল পণ্য বর্জনের ডাক দেন শিক্ষার্থীরা। 

 

বৃহস্পতিবার (৯ মে) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ থেকে বিক্ষোভ শুরু করে সমগ্র ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে ভাস্কর্য চত্বরে এসে একটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে। 

 

সমাবেশে বক্তারা বিশ্বে যারা মানবাধিকারের সবক দিয়ে থাকেন সেই আমেরিকা সহ পশ্চিমা বিশ্ব ফিলিস্তিন ইস্যুতে কেন চুপ সে প্রশ্নও রাখেন। আমেরিকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিলিস্তিনের গনহত্যা বন্ধে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করেন তারা। এ সময় তারা ইজরায়েল নিপাত যাক ফিলিস্তিন মুক্তি পাক, মজলুমের রক্ত বৃথা যেতে দেবো না, ফ্রী ফর প্যালেস্টাইন বলে স্লোগান দিতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। 

 

সমাবেশে ইসলামিক স্টাডিজ ডিপার্টমেন্ট শিক্ষার্থী আরফাত উল্লাহ বলেন, আমরা যখন এখানে দাড়িয়ে কথা বলছি ঠিক সেই মুহুর্তে গাজায় আমাদের ভাইয়েরা বুকের রক্ত দিচ্ছে। ৩৫ হাজার ফিলিস্তিন ভাইদের হত্যা করা হয়েছে। এটা যদি মানবাধিকার লঙ্ঘন না হয় তাহলে কোনটিকে মানবাধিকার লঙ্ঘন বলবো আমরা। 

 

জুনায়েদ নামে আরেক শিক্ষার্থী বলেন, শুধু বাংলাদেশে না, আমেরিকা, ইংল্যান্ড, ইউরোপ, রাশিয়া সহ খোদ ইসরাইলেও এই আন্দোলন হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সচেতন ছাত্র হিসেবে ইহুদিবাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করা আমাদের কর্তব্য। এই আন্দোলনের মাধ্যমে আমরা ইহুদিবাদের পতন ঘটিয়েই ছাড়বো ইনশাল্লাহ। শুধু ইহুদিদের নয়, ইহুদিদের পণ্যও বয়কট করতে হবে। 

সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মাসুদ বলেন, ইসরায়েলের অস্ত্র আছে, কামান আছে, ফিলিস্তিনের পাশে দু'শ কোটি মুসলমান আছে। মুসলমানরা শুধু সামনের দিকে এগিয়ে যায়, বুলেট তাদের বুকে লাগে, পিছে নয়। অতীতে মুসলমানরা যেভাবে ফিলিস্তিন শাসন করেছে, ইনশাআল্লাহ, ফিলিস্তিনের কবল থেকে মুসলমানরা আবারও ফিলিস্তিনকে স্বাধীন করবে।


মানববন্ধন   ফিলিস্তিন   বয়কট  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আই‌আই‌ইউসির ট্রাস্টিজ চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

প্রকাশ: ১১:০৩ এএম, ০৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রামের (আই‌আইইউসি) বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী। 

মঙ্গলবার (৭ মে) মালয়েশিয়ার সান ওয়ে সিটিতে দুদিনব্যাপী ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অব রিলিজিয়াস লিডারস শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাক্ষাৎ করেন তারা। 

আন্তর্জাতিক এ সম্মেলনে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ধর্মীয় নেতারা অংশগ্রহণ করেন। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। 

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সৌদি আরবের উপপ্রধানমন্ত্রী, সৌদি বাদশাহর প্রধান উপদেষ্টা ও মুসলিম ওয়ার্ল্ড লীগের মহাসচিব ড. আব্দুল করিম আল ঈসা। ওয়ার্ল্ড মুসলিম লীগের তত্ত্বাবধানে মালয়েশিয়া সরকার এ সম্মেলনের আয়োজন করে। 


মালয়েশিয়া   প্রধানমন্ত্রী   আই‌আই‌ইউসি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন