ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) বিশুদ্ধ পানির
প্ল্যান্ট ও সততা ফোয়ারা
চালুর দাবিতে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি
পালন করেছে শিক্ষার্থীরা। বৃহস্পতিবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল
সাড়ে ১০ টায় প্রশাসন
ভবনের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে শিক্ষার্থীরা।
এসময়
আগামী প্রসাশনকে আগামী ২৪ ঘন্টার ভিতরে
কাজের দৃশ্যমান অগ্রগতি না হলে কঠোর
কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে বলে
হুঁশিয়ারি দেন তারা।
শাখা
ছাত্রলীগের সহসভাপতি বনি আমিন ও
মামুনুর রশিদের নেতৃত্বে মানবন্ধনে প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। এসময় শিক্ষার্থীদের হাতে,
‘সততা ফোয়ারা পুনরায় চালু চাই’ ভিসির
দোয়ারে টোকা মারুন, সততা
ফোয়ারা চালু করুন’, ‘ইবির
সৌন্দর্য সততা ফোয়ারা অনিবার্য’,
‘পরিস্কার পরিচ্ছন্ন ক্যাম্পাস চাই, শিক্ষার্থীদের থাকার
পরিবেশ চাই’, ‘নয় ছয় বাদ
দিন সততা ফোয়ারায় পানি
দিন’, ক্যাম্পাসে নিরাপদ পানি নাই, বন্ধ
পানির প্ল্যান্ট পুনরায় চালু চাই’ ইত্যাদি
দাবি সম্বলিত প্লা-কার্ড দেখা
যায়।
শিক্ষার্থীরা
বলেন, বিগত কয়েক বছর
ধরে মৃতপ্রায় হয়ে থাকা সততা
ফোয়ারা এবং বিশুদ্ধ পানির
প্ল্যান্ট চালুর দাবিতে বেশ কয়েকবার ভিসি
স্যারের নিকট গেলেও কোন
আশানুরূপ ফল পাওয়া যায়
নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পত্তি রক্ষা করতে আমরা সকল
শিক্ষার্থী বদ্ধপরিকর।
শিক্ষার্থীদের
অভিযোগ, কর্তৃপক্ষের রক্ষণাবেক্ষণের অভাবেই দীর্ঘদিন ধরে বিকল অবস্থায়
পড়ে রয়েছে ফোয়ারা ও পানির প্লান্টগুলো।
প্রশাসনের অবহেলার কারণে একদিকে হারাতে চলেছে ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য এবং অন্যদিকে বিশুদ্ধ
পানির অভাবে ধুকছে শিক্ষার্থীরা। তাই ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য
ফিরিয়ে আনা ও শিক্ষার্থীদের
সুপেয় পানির ব্যবস্থা করতে ফোয়ারা ও
প্লান্টগুলো চালুর জোর দাবি তোলেন
তারা। আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে
কাজের কোন দৃশ্যমান অগ্রগতি
না হলে পরবর্তীতে কঠোর
আন্দোলনেরও হুশিয়ারি দেন শিক্ষার্থীরা।
মানববন্ধন
শেষে শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বনি আমিন ও
মামুনুর রশিদের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীরা তাদের দাবি নিয়ে ভিসির
সাথে দেখা করতে তার
কার্যালয়ে যান। কিন্তু এসময়
ভিসি তার কার্যালয়ে না
থাকায় প্রক্টরিয়াল বডি তাদেরকে কার্যালয়ে
যেতে বাঁধা দিলে প্রক্টরিয়াল বডির
সদস্যদের সাথে বাকবিতন্ডায় জড়ান
মানববন্ধনকারীরা।
পরে
শিক্ষার্থীরা জোরপূর্বক ঢুকে কার্যালয়ের সামনে
অবস্থান নিয়ে কার্যালয় ঘেরাও
করে রাখেন। এসময় শিক্ষার্থীদের ‘সততা
ফোয়ারা বন্ধ কেন প্রসাশন
জবাব চাই’, আমাদের দাবি আমাদের দাবি
মানতে হবে মানতে হবে,
কাজ চালু দেখতে চাই’
ইত্যাদি স্লোগান দিতে শোনা যায়।
পরে বেলা ১২টায় তারা
কর্মসূচি স্থগিত করেন। তবে আগামী ২৪
ঘন্টার মধ্যে কাজের কোন দৃশ্যমান অগ্রগতি
না হলে কঠোর কর্মসূচি
গ্রহণ করা হবে বলে
জানান শিক্ষার্থীরা।
এই বিষয়ে দায়িত্বরত প্রক্টর ড. আমজাদ হোসেন বলেন, তাদের ব্যানারে ছিলো তাদের প্রশাসন ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি। কিন্তু কি কারণে তারা জোরপূর্বক কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিলো সেটা বোধগম্য নয়। আর ফোয়ারা চালুর বিষয়ে আজ সকালে উপাচার্য বসেছেন। ইতোমধ্যে এটি ঠিক করার জন্য প্রকৌশল অফিসকে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি কেনার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
মানববন্ধন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
মন্তব্য করুন
গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয় সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার এ ইউনিটের পরীক্ষা দিতে এসে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রে তীব্র তাপপ্রবাহের কারনে সাজিদ হাসান আলিফ নামের এক শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে। তবে অতিরিক্ত সময় দেয়া হলেও এ শিক্ষার্থী গুরুতর অসুস্থ হয়ে যাওয়ায় পরীক্ষা শেষ করতে পারেনি।
শনিবার (২৭ এপ্রিল) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২০১১ নং কক্ষে দুপুর ১২ টা ৪০ মিনিটে পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে এ ঘটনা ঘটে। পরবর্তীতে পরীক্ষা সময় শেষ হলে ওই শিক্ষার্থীকে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউটে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়।
কক্ষটিতে কর্তব্যরত শিক্ষক জানায়, ‘হঠাৎ করে খেয়াল করলাম ছেলেটি প্রচুর ঘামাচ্ছে, তাকে দেখে অসুস্থ মনে হচ্ছিলো। সঙ্গে সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল টিমকে কল করি।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে দায়িত্বরত নার্স আয়েশা আক্তার রুপা বলেন, ‘অতিরিক্ত গরম, টেনশন থেকে ছেলেটির এমন অবস্থা হতে পারে। আমরা প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছি। তবে তার শারীরিক অবস্থা খারাপ থাকায় অ্যাম্বুলেন্স করে নিকটবর্তী হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়।
এ বিষয়ে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. আতিয়ার রহমান বলেন, ‘একজন শিক্ষার্থীর অসুস্থ হওয়ার কথা শুনে সঙ্গে সঙ্গে তাকে আমার রুমে নিয়ে এসে ডাক্তারের মাধ্যমে চিকিৎসা দেয়ার ব্যবস্থা করি। পাশাপাশি যেহেতু ছেলেটি অসুস্থ হয়ে পড়েছে তাই একজন রোভার সদস্য কে ডেকে ছেলেটির পরীক্ষা চলমান রাখি। তবে সে সম্পূর্ণ পরীক্ষা শেষ করতে পারেনি।’
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী অসুস্থ
মন্তব্য করুন
আজ শনিবার (২৭ এপ্রিল) গুচ্ছের এ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে শুরু হচ্ছে ২৪ টি সাধারণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা। ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৩ কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এ পরীক্ষা। দুপুর ১২টা থেকে শুরু হয়ে এ পরীক্ষা চলবে দুপুর ১টা পর্যন্ত।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভর্তি পরীক্ষা দিতে আসা শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সেবা দিতে দেখা গেছে জেলা ভিত্তিক বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনগুলো। দূর থেকে আসা শিক্ষার্থীদের ব্যাগ, মোবাইল, বই, খাতা জমা রাখছেন তারা। এছাড়াও ফ্রি লেবুর শরবত, বিস্কুট ও পানিও দিচ্ছেন বিভিন্ন জেলা ভিত্তিক এসব সংগঠনগুলো।
এ বিষয়ে ভর্তি পরীক্ষার্থী সাঈদ বলেন, ‘পরীক্ষা দিতে এসে বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনগুলো খুবই সাহায্য করছে। কোথায় কিভাবে কি করতে হবে তারা সে ব্যাপারে প্রয়োজনীয় তথ্য ও দিক নির্দেশনা দিচ্ছেন। আমার সিট কোথায় পড়েছে বুঝছিলাম না। পরে জেলা কল্যানের ভাইয়ারা সাহায্য করেছেন।’
সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রকল্যাণ সমিতির সভাপতি জিয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা ভর্তি পরীক্ষার্থী যারা দূর দূরত্ব থেকে আসছে তাদের কে খাবার পানি, হালকা নাস্তা, তাদের মোবাইল ফোন ও ব্যাগ ইত্যাদি রাখতে ও বিভিন্ন তথ্য দিয়ে সাহায্য করতে চেষ্টা করছি। নতুনদের জন্য আমাদের পক্ষ থেকে শুভ কামনা।’
এ বিষয়ে ঝিনাইদহ জেলা ছাত্রকল্যাণ সমিতির সভাপতি অভিষেক সাহা বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা দিয়ে সাহায্য করতে, যাতে তারা যেনো কেউ পরীক্ষা দিতে এসে কোনো রকম হয়রানি না হয়।’
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
দেশের ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা সহনশীল পর্যায়ে নিয়ে আসা এবং তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি ও টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা এসডিজি অর্জনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের নির্দেশনা অনুযায়ী ১০ দিনে ৫ লাখ ও সর্বমোট এক কোটি বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির অংশ হিসেবে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরের দিকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বিভিন্ন পয়েন্টে অর্ধ-শতাধিকের বেশি বৃক্ষরোপণ করেন শাখা ছাত্রলীগ।
সবাইকে বৃক্ষ রোপণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে কুবি শাখা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমাম হোসেন মাসুম বলেন, "শাখা ছাত্রলীগের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দের অংশগ্রহণে সফলভাবে আমাদের কার্যক্রম সম্পন্ন হয়। কর্মসূচীতে প্রায় ৭০-৮০ টি বিভিন্ন ফলজ, বনজ এবং ঔষধি গাছ আমরা রোপন করেছি। সেই সাথে গাছগুলো যাতে তীব্র গরমে পানি সংকটে না ভুগে সে ব্যাপারেও আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি এবং সজাগ থাকছি। আমরা কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ সবসময়ই গঠনতান্ত্রিক এবং নিয়মতান্ত্রিক পন্থায় দেশ এবং জাতির বৃহত্তর স্বার্থে কাজ করে যাওয়ায় অঙ্গীকারবদ্ধ। আমরা সকলকে উদাত্ত আহবান জানাই আপনারাও বৈশ্বিক উষ্ণতা প্রতিরোধে আপনার আঙ্গিনায় গাছ লাগান,গাছের যত্ন নিন এবং আগামীর জন্য সুস্থ এবং সুন্দর বাংলাদেশ বিনির্মানে অংশগ্রহণ করুন।"
ছাত্রলীগ বৃক্ষরোপন তীব্র তাপদাহ SDG অর্জন
মন্তব্য করুন
সম্প্রতি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) লালন শাহ হলের গণরুমে এক নবীন ছাত্রকে র্যাগিং, বিবস্ত্র করে কুরুচিপূর্ণ আচরণ ও রড দিয়ে শারীরিকভাবে নির্যাতন করার অভিযোগ উঠে।
এ ঘটনায় প্রশাসন ও হল প্রশাসন পৃথক দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। উভয় কমিটি অভিযুক্ত ৩ শিক্ষার্থীর সরাসরি সংশ্লিষ্টতা পেয়েছে। এর মধ্যে দুইজনের নির্যাতনের মাত্রা বেশি ছিল।
যার ফলে তাদের বিধি অনুযায়ী সর্বোচ্চ শাস্তি ও কম জড়িত থাকা এক শিক্ষার্থীকে সতর্ক করার সুপারিশ করা হয়েছে। পরবর্তীতে ছাত্র-শৃঙ্খলা কমিটির সভায় আলোচনা সাপেক্ষে তাদের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে কর্তৃপক্ষ।
এঘটনায় গুরুতর অভিযুক্ত দুইজন হলেন, শারীরিক শিক্ষা ও ক্রীড়া বিজ্ঞান বিভাগের মুদাচ্ছির খান কাফি এবং ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের মোহাম্মদ সাগর। এছাড়া ইতিহাস বিভাগের উজ্জ্বল হোসেন নামেও
একজন জড়িত ছিল। তারা সকলেই ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
ভুক্তভোগী বিশ্ববিদ্যালয়ের আল-ফিকহ এন্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
তদন্ত কমিটি সূত্রে জানা যায়, গত ৭ ফেব্রুয়ারি ইবির লালন শাহ হলের গণরুমে (১৩৬ নং কক্ষ) এক ছাত্রকে বিবস্ত্র করে রাতভর র্যাগিং করা হয়। এসময় কথা না শুনলে তাকে লোহার রড দিয়ে পেটানো হয়। এক
পর্যায়ে ভুক্তভোগীকে উলঙ্গ করে পর্ণগ্রাফি দেখে অশ্লীল অঙ্গ-ভঙ্গি করতে বাধ্য করে নির্যাতনকারীরা।
এদিকে ওই কক্ষে প্রায়ই র্যাগিংয়ের ঘটনা ঘটে বলে সাক্ষাতকার দেওয়া শিক্ষার্থীরা তদন্ত কমিটির কাছে জানিয়েছে। এছাড়াও প্রশাসনের গঠিত কমিটির ১৪ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত সংযুক্ত করা হয়েছে।
হল কর্তৃপক্ষের গঠিত তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক ড. আলতাফ হোসেন বলেন, ‘সোমবার তদন্ত প্রতিবেদন হল প্রভোস্ট বরাবর জমা দিয়েছি। আমরা ঘটনার সত্যতা পেয়েছি। বিধি অনুযায়ী শাস্তি দিতে কর্তৃপক্ষকে সুপারিশ করা হয়েছে।’
লালন শাহ হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. আকতার হোসেন বলেন, ‘আমরা তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে ঘটনার সত্যতা পেয়েছি। জড়িতদের শাস্তির সুপারিশ করে আমরা তদন্ত প্রতিবেদন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে প্রেরণ করেছি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিধি অনুযায়ী তাদের ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’
প্রশাসনের গঠিত তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মা বলেন, ‘আমরা ঈদের আগেই তদন্ত কার্যক্রম শেষ করেছি। ঘটনার সত্যতা পেয়েছি। আমরা জড়িতদের বিষয়ে প্রশাসন বরাবর বিধি অনুযায়ী শাস্তির সুপারিশ করেছি।’
মন্তব্য করুন
দেশের ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা সহনশীল পর্যায়ে নিয়ে আসা এবং তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি ও টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা এসডিজি অর্জনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের নির্দেশনা অনুযায়ী ১০ দিনে ৫ লাখ ও সর্বমোট এক কোটি বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির অংশ হিসেবে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।