কালার ইনসাইড

সালতামামি ২০২১: বাণিজ্যিক থেকে সফল ভিন্নধারার সিনেমা

প্রকাশ: ১০:০০ পিএম, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২১


Thumbnail সালতামামি ২০২১: বাণিজ্যিক থেকে সফল ভিন্নধারার সিনেমা

২০২১ সাল ভালো-মন্দ মিলিয়ে-ই কেটেছে। তাই সারাবিশ্ব এখন নতুন বছরকে স্বাগত জানানোর অপেক্ষায়। করোনার কারণে সিনেমা মুখ থুবড়ে পড়েছিলো। তবে এই মহামারির প্রকোপ কিছুটা কাটিয়ে ফের সরব হয়েছে সিনেমা পাড়া। চলতি বছর শুরুর দিয়ে একটু হতাশায় কাটলেও বছর শেষে কিছুটা আলোর মুখ দেখেছে ঢাকাই সিনেমা। তবে বানিজ্যিক সিনেমা থেকে ভিন্ন ধারার গল্পের সিনেমা বেশ আলোচনায় ছিলো একুশে। চলতি বছরে ঢাকাই চলচ্চিত্রের নানা খবরাখবর নিয়েই বাংলা ইনসাইডারের পাঠকদের জন্য আজকের আয়োজন।

প্রেক্ষাগৃহে ১২ মাসে ৩২ সিনেমা

২০২১ সালে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে মাত্র মোট ৩২টি সিনেমা। যার মধ্যে ২টি ছিল আমদানি। একনজরে মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমার তালিকা: কেন সন্ত্রাসী ( ১ জানুয়ারি), রংবাজি দ্য লাফাঙ্গা (৫ ফেব্রুয়ারি), পাগলের মতো ভালোবাসি  (১৯ ফেব্রুয়ারি), তুমি আছো তুমি নেই (১২ মার্চ), গন্তব্য (১৯ মার্চ), অলাতচক্র  (১৯ মার্চ), স্ফুলিঙ্গ (২৬ মার্চ), প্রিয় কমলা (২৬ মার্চ), টুঙ্গিপাড়ার মিয়াভাই (২ এপ্রিল), যৈবতী কন্যার মন (২ এপ্রিল), সৌভাগ্য (১৩ মে), নবাব এলএলবি (২৫ জুন), কসাই (১৬ জুলাই), আগস্ট ১৯৭৫ – (২২ আগস্ট), নারীর শক্তি (১০ সেপ্টেম্বর), চোখ (পহেলা অক্টোবর), মুজিব আমার পিতা (১ অক্টোবর), পদ্মাপুরাণ (৮ অক্টোবর), চন্দ্রাবতী কথা (১৫ অক্টোবর), ঢাকা ড্রিম (২২ অক্টোবর), এ দেশ তোমার আমার (৫ নভেম্বর), রেহানা মরিয়ম নূর (১২ নভেম্বর), হৃদয়ের আঙ্গিনায় (১৯ নভেম্বর), নোনা জলের কাব্য (২৬ নভেম্বর), মিশন এক্সট্রিম (৩ ডিসেম্বর),  লাল মোরগের ঝুঁটি (১০ ডিসেম্বর), কালবেলা (১০ ডিসেম্বর), মৃধা বনাম মৃধা (২৪ ডিসেম্বর)।

‘চিরঞ্জীব মুজিব’ ও ‘রাত জাগা ফুল’ মুক্তি পাচ্ছে ৩১ ডিসেম্বর। সাফটা চুক্তির আওতায় আমদানিকৃত চলচ্চিত্র ‘বাজী’ মুক্তি পায় ১৫ অক্টোবর এবং ‘গোলন্দাজ’ মুক্তি পায় ১৯ নভেম্বর।

বছরের প্রথম ছবি রবিউল ইসলাম রাজের ‘কেন সন্ত্রাসী’। নিম্নমানের  মানের বেশ কিছু ছবি মুক্তি পেয়েছে বছর জুড়ে। এ তালিকায় আছে এক সময়ের খ্যাতিমান নির্মাতা দেলোয়ার জাহান ঝন্টুর ‘তুমি আছো তুমি নেই’, ছবিটি মার্চে মুক্তি পায়। এ ছবির জন্য সমালোচিত হন ফারদিন প্রার্থনা দীঘি। তার মন্তব্যের কারণে মামলার হুমকি দিন নির্মাতা। এ ধারায় ফেব্রুয়ারিতে মুক্তি পায় কমল সরকারের ‘রংবাজি- দ্য লাফাঙ্গা‘।

মার্চে মুক্তি পায় অরণ্য পলাশের ‘গন্তব্য’, হাবিবুর রহমানের ‘অলাতচক্র’, তৌকীর আহমেদের ‘স্ফুলিঙ্গ’ এবং শাহরিয়ার নাজিম জয়ের ‘প্রিয় কমলা’। আলোচনায় থাকলেও মুক্তির পর হতাশ করে আহমদ ছফার উপন্যাস থেকে নির্মিত ও জয়া আহসান-আহমেদ রুবেল অভিনীত ‘অলাতচক্র’, তবে কিছুটা আলোর মুখ দেখিয়েছিলো তৌকীরের তারকাবহুল ছবি ‘স্ফুলিঙ্গ’। 

এপ্রিলে মুক্তি পায় সেলিম খানের ‘টুঙ্গিপাড়ার মিয়াভাই’, নারগিস আক্তারের ‘যৈবতী কন্যার মন’ ও এফআই মানিকের ‘সৌভাগ্য’। যথারীতি এগুলো আলোচনায় ছিল না। এর মাঝে শেষ ছবিটি সাত বছর আগে নির্মিত।

জুন ও জুলাইয়ে মুক্তি পায় অনন্য মামুন পরিচালিত দুই ছবি; যথাক্রমে শাকিব খান, মাহিয়া মাহি ও স্পর্শিয়া অভিনীত ‘নবাব এলএলবি’ এবং নিরব ও রাশেদ মামুন অপুর ‘কসাই’। দুটি ছবিই আগে মুক্তি পায় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম আই থিয়েটারে। করোনার কারণে কোনো ছবিই ব্যবসার সুযোগ পায়নি। তবে ওটিটিতে প্রশংসিত হয়। এছাড়া ‘নবাব এলএলবি’র কারণে আগের বছর জেল খাটেন পরিচালক ও এক অভিনেতা।

আগস্টে মুক্তি পায় সেলিম খানের ‘আগস্ট ১৯৭৫’, সেপ্টেম্বরে বিএইচ নিশানের ‘নারী শক্তি’, অক্টোবরে আসিফ ইকবাল জুয়েলের ‘চোখ’, অক্টোবরে ‘মুজিব আমার পিতা’। ‘আগস্ট ১৯৭৫’-এর প্রশংসা করেছেন কেউ কেউ, কিন্তু বাকি কোনো ছবিই আলোচনায় স্থান পায়নি।

অক্টোবরে আসে রাশিদ পলাশের ‘পদ্মাপুরাণ’, এন রাশেদ চৌধুরীর ‘চন্দ্রাবতী কথা’, প্রসূন রহমানের ‘ঢাকা ড্রিম’। এর মধ্যে গল্প বয়ানের দিক থেকে প্রশংসা পায় ‘চন্দ্রাবতী কথা’।

নভেম্বরে মুক্তি পায় এফআই মানিক পরিচালিত এক যুগে আগে নির্মিত ছবি ‘এ দেশ তোমার আমার’, আব্দুল্লাহ মোহাম্মাদ সাদ পারিচালিত ‘রেহানা মরিয়ম নূর’, আবুল কাশেম মণ্ডলের ‘হৃদয়ের আঙ্গিনায়’ এবং রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিতের ‘নোনাজলের কাব্য’। এর মাঝে মনোযোগ কাড়ে একমাত্র ‘রেহানা মরিয়ম নূর’। এ ধরনের ছবির দর্শক দেশে এখনো উল্লেখযোগ্য নয়, তা সত্ত্বেও যথেষ্ট দর্শক টেনেছে। প্রশংসা ও নিন্দা জুটেছেও প্রচুর। বলা যায়, বছরে অতিচর্চিত একমাত্র ছবি এটি।

বছর শেষে ডিসেম্বরে সর্বোচ্চ সংখ্যক সিনেমা মুক্তি পেয়েছে। সানী সানোয়ার ও ফয়সাল আহমেদের ‘মিশন এক্সট্রিম’ ছিল বড় ধামাকা। ছবিটি ব্যবসার চেয়ে করোনায় হলবিমুখ হওয়া দর্শকদের হলে ফেরাতে চেষ্টা করেছে। কিছু প্রদর্শনী হাউসফুল হয়েছে। এ ছাড়া এসেছে নুরুল আলম আতিকের ‘লাল মোরগের ঝুঁটি’, সাইদুল আনাম টুটুলের ‘কালবেলা’ এবং রনী ভৌমিকের ‘মৃধা বনাম মৃধা’। ‘কালবেলা’ ছাড়া বাকি দুই ছবি প্রশংসিত। আর বছরের শেষ দিন মুক্তি পেয়েছে মীর সাব্বিরের ‘রাত জাগা ফুল’ এবং নজরুল ইসলামের ‘চিরঞ্জীব মুজিব’।

সিনেমা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বুবলীর উপযুক্ত চিকিৎসার দরকার, বললেন অপু বিশ্বাস

প্রকাশ: ০৬:১৮ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ঢালিউড প্রাঙ্গণের সুপারস্টার খ্যাত শাকিব খানের সাথে শবনম বুবলী ও অপু বিশ্বাসের গভীর সম্পর্কের কথা এখন সবার মুখে মুখে। দুজনই ঢালিউড সুপারস্টার শাকিব খানের সাবেক ঘরনি ও অভিনেতার দুই সন্তানের মা। ভিন্ন মেরুতে অবস্থান করলেও মাঝেমধ্যেই অপু-শাকিব-বুবলী এই ত্রয়ীর সমীকরণ নিয়ে চর্চা উঠে আসে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। খবরের শিরোনাম হন তারা।
 
সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনে শাকিব খানের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে নানা কথা বলেছেন বুবলী।  বলছেন, 'আইনগতভাবে আমি এখনো শাকিব খানের বৈধ স্ত্রী। তার সঙ্গে কোয়ালিটি টাইম পার করি, আমাদের সন্তান অনেক সময় সে সুযোগটাও করে দেয়।'

বুবলীর বক্তব্য প্রসঙ্গে মন্তব্য করতে গিয়ে হেসে দেন অপু বিশ্বাস। হাসতে হাসতে তিনি বলেন, ‘শাকিবকে নিয়ে তার এত এত মন্তব্যে আমি ভাষা হারাচ্ছি, আবেগাপ্লুত হচ্ছি। আমি কী বলব, বুঝতে পারছি না।’

সম্প্রতি গণমাধ্যমে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে অপু বিশ্বাস বলেন, ‘আমি একজন নারী হিসেবে বলব, উনি যথার্থ সম্মানীয় মানুষ। প্রতিটি মানুষের তার নিজের কাছে সম্মানের জায়গা খোঁজেন। তিনিও এতটা সময় ধরে তার ক্যারিয়ারের ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। তবে আমার মনে হয় নিজের প্রচারের স্বার্থে অন্যকে ব্যবহার করে নিজের ব্যক্তিত্ব বিলিয়ে দেয়াটা বুদ্ধিমানের লক্ষণ নয়। আর যদি এটাই সে মনে করে, তাহলে তার উপযুক্ত চিকিৎসার দরকার।’
 
তিনি আরও বলেন, ‘এই যে উনি শাকিবের একের পর এক হাঁড়ির খবর দিচ্ছেন, কিন্তু আমি কোনো হাঁড়ি খুঁজে পাচ্ছি না। কিন্তু মজার মজার খবর পাচ্ছি তার মুখ থেকে। এ ব্যাপারে আর কি-ই-বা বলব। ওনার মনে হয় ডাক্তার দেখানো উচিত।’
 
সবশেষে অপু বলেন, ‘এখন আমরা একটা পর্যায়ে আছি। আমাদের কথাবার্তা যেন যথাযথ হয়, খেয়াল রাখা উচিত। এখন এসব কথা হাস্যকর মনে হয়। অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ। আমি মনে করি ওনার সুস্থ থাকা দরকার।’


অপু বিশ্বাস   শবনম বুবলী   শাকিব খান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

তামান্না ভাটিয়াকে ভারতীয় সাইবার সেলে তলব

প্রকাশ: ০৪:০৪ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রির আলোচিত অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়া এখন বলিউডেরও পরিচিত মুখ। বেশ দাপুটের সঙ্গে কাজ করছেন তিনি। ক্যারিয়ারে দুর্দান্ত সময় পার করছেন। কিন্তু এরই মধ্যে বিপাকে পড়লেন এ তারকা। তাকে তলব করেছে ভারতের মহারাষ্ট্র সাইবার সেল।

ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সাইবার সেলের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মহাদেব অনলাইন গেমিং এবং বেটিং অ্যাপ্লিকেশনের একটি সহায়ক অ্যাপে আইপিএল ম্যাচ দেখার জন্য কথিত প্রচারের জন্য তলব করা হয়েছে তামান্নাকে।

দক্ষিণী এই নায়িকাকে আগামী ২৯ এপ্রিল মহারাষ্ট্র সাইবার সেলে হাজির হওয়ার জন্য বলা হয়েছে। সেখাতে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। 

এর আগে, গত বছরও কিছু আইপিএল ম্যাচ অ্যাপে অবৈধভাবে স্ট্রিম করা হয়েছিল। এ ব্যাপারে একটি অভিযোগও রয়েছে। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সেই মামলায় সাক্ষী হিসেবে তার বক্তব্য রেকর্ড করার জন্য ডাকা হয়েছে।

ইতোমধ্যে এ মামলায় মহারাষ্ট্র সাইবার সেল গায়ক বাদশা, অভিনেতা সঞ্জয় দত্ত ও জ্যাকলিন ফার্নান্দেজের ম্যানেজারদের বক্তব্য নিয়েছে। আর মহাদেব অ্যাপটি অবৈথ অর্থ লেনদেন এবং বাজি ধরার জন্য বিভিন্ন তদন্ত সংস্থার মনিটরিংয়ে রয়েছে।

প্রসঙ্গত, তামান্না ভাটিয়া ‘বাহুবলী’ এবং নেটফ্লিক্স অ্যান্থলজি ‘লাস্ট স্টোরিজ-২’ এর জন্য দর্শকমহলে বহুল পরিচিত।


তামান্না ভাটিয়া   ভারতীয় সাইবার সেল   বলিউড  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বাংলাদেশের 'নীল জোছনা' সিনেমায় পাওলি দাম

প্রকাশ: ১০:২২ এএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশের সরকারি অনুদানের 'নীল জোছনা' সিনেমায় অভিনয় করবেন ভারতের অভিনেত্রী পাওলি দাম। 

মোশতাক আহমেদের প্যারাসাইকোলজি বিষয়ক উপন্যাস 'নীল জোছনার জীবন' অবলম্বনে নির্মিত হবে সিনেমাটি।

সিনেমার প্রধান নারী চরিত্রে দেখা যাবে অভিনেত্রী পাওলি দামকে। তার বিপরীতে কে থাকছেন সেটা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। 

গত বুধবার (২৪ এপ্রিল) পাওলির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তি করেন নির্মাতা ফাখরুল আরেফীন খান।

তিনি বলেন, 'প্রায় ৬ বছর আগে 'নীল জোছনা' সিনেমার কাজ শুরু করেছিলাম। এরপর ২০১৯ সালে করোনা এবং আমার আরেকটি সিনেমার কারণে কাজটি বন্ধ ছিল।

এরপর আবার গত বছরের শুরু থেকে কাজ শুরু করি। সিনেমার দৃশ্যধারণ শুরু হবে মে মাসের শেষ দিকে।' 


পাওলি দাম   নীল জোছনা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে এফডিসির সামনে মানববন্ধন

প্রকাশ: ১০:২৪ এএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরীর নেতৃত্বে গণমাধ্যমকর্মীদের উপর নারকীয় হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে সাংবাদিকরা।

গতকাল বুধবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে বিএফডিসি'র টেলিভিশন ক্যামেরাম্যান জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের (টিসিএ) উদ্যোগে বিএফডিসি'র সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধন বক্তৃতা রাখেন বিএফইউজে'র সভাপতি ওমর ফারুক, মহাসচিব দীপ আজাদ, ডিইউজের নব-নির্বাচিত অন্যতম সভাপতি সাজ্জাদ আলম তপু, সোহেল হায়দার চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম মুজতবা ধ্রব, বাচসাস'র সভাপতি রাজু আলীম, সাধারণ সম্পাদক রিমন মাহফুজ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাবু প্রমুখ।

এসময় বক্তারা বলেন, সাংবাদিকরা নানাক্ষেত্রে আজ নির্যাতিত। তারা পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নানাভাবে বাধার সম্মুখীন হচ্ছে। চলচ্চিত্রে যারা অভিনয় করে তাদের আমরা মননশীল করি। কিন্তু তারা যখন মাস্তানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন, তখন তারা সমাজে কী বার্তা দেন নারকীয় এই হামলার নেতৃত্ব দেওয়া জয় চৌধুরী শিবা শানু, ও আলেকজান্ডার বো'সহ জড়িত সবাইকে শিল্পী সমিতি থেকে সদস্যপদ বাতিলসহ আইনের আওতায় আনার দাবি জানান মানববন্ধন থেকে বক্তারা।

মানববন্ধনে আরও অংশ নেয় বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত বিনোদন বিটের সাংবাদিকরা।

উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার বিকালে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নব-নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান শেষে শিবা শানু, জয় চৌধুরী ও আলেকজান্ডার বো'র নেতৃত্বে সাংবাদিকদের ওপর হামলা করা হয়। এতে প্রায় ২০ জন সাংবাদিক আহত হন। হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ৪ জন। এ ঘটনার প্রতিবাদে সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে বিনোদন সাংবাদিকসহ নানা বিটে কর্মরত সাংবাদিকরা।

এদিকে, ঘটনার তদন্তের জন্য ১১ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। যেখানে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি ও সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে পাঁচজন করে রাখা হয়েছে। আর উপদেষ্টা হিসেবে আছেন প্রযোজক আরশাদ আদনান। দশ জনের তদন্ত কমিটিতে সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে লিমন আহমেদ, রাহাত সাইফুল, আহমেদ তৌকির, বুলবুল আহমেদ জয়, আবুল কালাম এবং শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে মিশা সওদাগর, ডি এ তায়েব, নানাশাহ, রুবেল, রত্না।


সাংবাদিকদের ওপর হামলা   এফডিসি   মানববন্ধন  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

এবার বিয়ে ও বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন জয়া

প্রকাশ: ০৯:৪৯ পিএম, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত ও দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। ইতোমধ্যে ঢালিউড-টালিউড মাতিয়ে অভিনয়ের দ্যুতি ছড়িয়েছেন বলিউডেও। পর্দায় ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে নিজেকে ফুটিয়ে তোলেন এই নায়িকা। সাবলীল অঙ্গভঙ্গি আর অভিনয় দক্ষতায় বরাবরই দর্শকদের হৃদয় ছুঁয়ে যান তিনি।

কাজের পাশাপাশি এই অভিনেত্রীর ঘরের খবর পেতেও মুখিয়ে থাকেন দর্শক। কবে বিয়ে করছেন, কেন একা থাকেন এসব জানার খুব শখ তাদের। বরাবরই তিনি মুখে কুলুপ এঁটে ছিলেন। তবে এবার সবকিছু নিয়ে মুখ খুলেছেন তিনি। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনে জয়া কথা বলেছেন বিয়ে ও বিচ্ছেদ নিয়ে।

বিয়ে নিয়ে জয়া বলেন, বর্তমান জীবন খুবই এনজয় করছি। দেখুন, পরিবার তো শুধু স্বামী-স্ত্রীকেই ঘিরে নয়, অথবা পার্টনার হলেই হয় না, পরিবারে আরও অনেকেই আছে। পরিবারে মা-বাবা আছেন, আমার বাড়িতে যেসব লোক কাজ করেন, তারা আছেন। আমি খুবই এনজয় করি।

একাকী জীবনযাপন নিয়ে এ অভিনেত্রী বলেন, আমি তো কোনোকিছু পরিকল্পনা করি না। যদি মনে করি যে সিঙ্গেল থেকে ডাবল হতে চাই, দরকার আছে, তখনই হবো। তবে এই মুহূর্তে আমার কোনো পরিকল্পনা নেই। কারণ, আমি খুবই ভালো আছি, শান্তিতে আছি চারদিকে। আমার আপাতত কোনো প্ল্যান নেই।

এদিকে প্রথমবারের মতো ওয়েব সিরিজে কাজ করতে যাচ্ছেন জয়া। এটি নির্মাণ করবেন মহানগর খ্যাত নির্মাতা আশফাক নিপুণ।


জয়া আহসান  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন