কালার ইনসাইড

নির্বাচন করারই কী দরকার ছিলো?

প্রকাশ: ০৩:৫৫ পিএম, ০৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২২


Thumbnail নির্বাচন করারই কি দরকার ছিলো?

নানা আলোচনা-সমালোচনা, অভিযোগের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে শিল্পী সমিতির ২০২২-২৪ মেয়াদের দ্বিবার্ষিক নির্বাচন। এবারের নির্বাচনে সভাপতি পদে জিতেছেন বরেণ্য অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চন ও সাধারণ সম্পাদক পদে জিতেছেন চিত্রনায়ক জায়েদ খান। নির্বাচন শেষ হলেও যেন এর রেশ করেই গেছে।

তৃতীয়বারের মত সাধারণ সম্পাদক পদে জয়লাভ করা নায়ক জায়েদ খানকে নিয়ে যেন আলোচনা-সমালোচনা থামছেই না। প্রতিদিনই নতুন নতুন তথ্য আসছে সামনে। সবকিছু মিলিয়ে যেন জাতীয় নির্বাচনকেও হার মানাচ্ছে এবারের চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন নিয়ে থামছেই না আলোচনা-সমালোচনা ৷

শনিবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকাল চারটায় আপিল বোর্ড মিটিং ডেকেছিলেন। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে এই মিটিংয়ের দায়িত্ব পালন করছেন আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান সোহানুর রহমান সোহান।

মিটিংয়ে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছিলো অভিযোগকারী নিপুণ, অভিযুক্ত জায়েদ খান, চুন্নু, সমিতির নতুন সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন ও দুই নির্বাচন কমিশনারকে। নিপুণ ইলিয়াস কাঞ্চনসহ অনেকেই উপস্থিত থাকলেও ছিলেন না জায়েদ খান ও দুই নির্বাচন কমিশনার। আর এরপর অভিযোগকারী নিপুণের সাথে বৈঠক করে আপিল বিভাগের প্রধান চলচ্চিত্র পরিচালক সোহানুর রহমান সোহান। নির্বাচনী আচরণবিধি না মানায় জায়েদ খানের সাধারণ সম্পাদক পদ বাতিল করেন। পাশাপাশি তার পরিবর্তে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নিপুণকে জয়ী ঘোষণা করেন। নিপুণকে জয়ী ঘোষণা করার পর যেমন উচ্ছ্বাস দেখা গিয়েছে চলচ্চিত্র শিল্পীদের মাঝে, ঠিক তেমনি নানা প্রশ্নও উঠেছে আপিল বোর্ডের এই সিদ্ধান্তকে নিয়ে।

অনেকেই বলছেন, জাতীয় পর্যায়ে কোন নির্বাচনেও কখনো এমনটি দেখা যায়নি। পাশাপাশি আপিল বোর্ড এই  সিদ্ধান্ত দেয়ার ক্ষমতা রাখে না। শুধু তাই নয় এক পক্ষের কথা শুনে আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান সোহানুর রহমান সোহানের নিপুণকে জয়ী ঘোষণা করাও কোনো নিয়মের মাঝে পড়ে না বলে তারা মনে করেন। যদি সিদ্ধান্ত নিতেই হয়, তাহলে দুই পক্ষের কথা শুনেই একটি সিদ্ধান্তে যেতে হবে।

এদিকে, আপিল বোর্ডকেই অবৈধ বলে উল্লেখ করে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার পীরজাদা শহীদুল হারুন বলেন, নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী আপিল বোর্ড এখন মৃত। এই বোর্ড কোনো রায় দেওয়ার ক্ষমতা রাখেন না।

যোগ করে তিনি বলেন, সকল নির্বাচনের সময় একটা তফসিল ঘোষণা করা হয়, যেটি কখনো পরিবর্তন করা যায় না৷ এই তফসিলে বলা আছে যে, ২৯ তারিখ আপিল করা যাবে ১০টা থেকে ১টার মধ্যে। এরপর একইদিন বিকাল ৫টার মধ্যে ফলাফল ঘোষণা করতে হবে। আপিল বোর্ডে আগের ফলাফলই বহাল রাখা হয়। এই ঘোষণার পরপরই আপিল বোর্ড বলে ২০২২-২০২৪ মেয়াদে আর কোনো বোর্ড শিল্পী সমিতিতে থাকবে না। তারপর ৩০ জানুয়ারি নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করে৷ এরপর নির্বাচন কমিশনেরও দায়িত্ব শেষ হয়ে যায়। এরপর কোনো রায় দেওয়ার সুযোগ নেই। ৫ তারিখ তো প্রশ্নই উঠে না।

এদিকে আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান সোহানুর রহমান সোহান জানান, সরকারের নির্দেশেই তথা সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশেই তিনি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তাঁর এ কথার সূত্র ধরেই বলা যায়, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় কি আইন বিষয়ে ধারণা রাখে না? মেয়াদ শেষ হওয়ার পর আপিল বিভাগ কিভাবে একজনের প্রার্থীতা বাদ দিয়ে অন্যজনকে বিজয়ী ঘোষণা করেন?

অনেকেই বলছেন, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় ও আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান সোহানুর রহমান সোহান নানা ভাবে প্রভাবিত হয়েই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এখন প্রশ্ন উঠছে কে বা কারা তাঁদের প্রভাবিত করেছেন? অনেকেই মনে করছেন, এই রায়ের পিছনে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির বাহিরে একটি রাজনৈতিক প্রভাবও রয়েছে।

চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট অনেকেই বলছেন, নির্বাচন হয়ে যাওয়ার পর নিপুণ আপিল করে ফের ভোট গণনা করেন। দ্বিতীয়বার ভোট গণনার পর তিনি আবারও পরাজিত হন এবং তা মেনে নিয়ে কাগজে স্বাক্ষরও করেন। তাহলে, এখন আবার কিভাবে তিনি আপিল বোর্ডের মাধ্যমে জয়ী হন? আর এত নাটকই বা কেন করা হচ্ছে? নির্বাচন করারই কি দরকার ছিলো? একেবারে নিপুণকে শুরুতেই বিজয়ী ঘোষণা করলেই হতো!


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

গভীর রাতে রহস্যজনক স্ট্যাটাস, সকালে মিলল অভিনেত্রীর লাশ

প্রকাশ: ০৬:২৭ পিএম, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

শোবিজ অঙ্গনে আবারও শোক সংবাদ। সম্প্রতি বিহারের ভাগলপুরে নিজের ফ্ল্যাটে ভারতীয় ভোজপুরি সিনেমার অভিনেত্রী অমৃতা পাণ্ডেকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। সিলিং ফ্যানে শাড়ি দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থা উদ্ধার করা হয় তার মরদেহ। যদিও এ অভিনেত্রীর ফ্ল্যাট থেকে কোনো সুইসাইড নোট পাওয়া যায়নি।

প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, অভিনেত্রী অমৃতার মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি নোট শেয়ার করেছিলেন। রিপোর্ট বলছে, অমৃতা তার স্বামীর সঙ্গে মুম্বাইতে থাকতেন। কিন্তু তিনি সম্প্রতি ভাগলপুরে একটি বিয়ের জন্য তার আত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) গভীর রাত পর্যন্ত জেগে ছিলেন অমৃতা এবং তার হোয়াটসঅ্যাপ স্ট্যাটাসে একটি নোট পোস্ট করেছেন। কয়েক ঘণ্টা পরে, তাকে তার ঘরে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।

পুলিশ রিপোর্ট অনুসারে, হোয়াটসঅ্যাপে অমৃতার নোটে লেখা ছিল, কেনো দুই নৌকায় ভাসছিল জীবন, নৌকা ডুবিয়ে জীবন সহজ করে দিয়েছি।

অমৃতার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় এবং পরিচিতরা জানিয়েছেন, অভিনেত্রী বেশ কিছুদিন ধরে বিষণ্ণতা এবং অন্যান্য মানসিক সমস্যার সঙ্গে লড়াই করছিলেন এবং তিনি এর জন্য চিকিৎসাও করাতে চেয়েছিলেন।

তদন্ত শুরু হলেও, পুলিশ সন্দেহ করছে যে তার আত্মহত্যার কারণ হতাশা। সিটি এসপি শ্রী রাজ জানিয়েছেন যে অমৃতার মৃত্যুর ঘটনায় একটি হাই প্রোফাইল তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং এসপি আনন্দ কুমারের নির্দেশে একটি বিশেষ দলও গঠন করা হয়েছে। অমৃতার পরিবার এবং তার স্বামী এখনো জনসমক্ষে আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেননি।

অমৃতা দিওয়ানাপান সিনেমায় ভোজপুরি সুপারস্টার খেসারি লাল যাদবের সঙ্গে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন।

ভোজপুরি সিনেমা   অমৃতা পাণ্ডে  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শিল্পী সমিতির শ্রদ্ধা

প্রকাশ: ০২:০৮ পিএম, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির নেতৃবৃন্দ। নবনির্বাচিত সভাপতি মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজলের নেতৃত্বে তারা গেল শনিবার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে জাতির পিতার সমাধিসৌধ বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

এ সময় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত সহসভাপতি ডিএ তায়েব, সহসাধারণ সম্পাদক আরমান, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো, দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর, কোষাধ্যক্ষ কমল, কার্যনির্বাহী সদস্য সুচরিতা, রোজিনা, আলীরাজ, সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন, শাহনূর, নানা শাহ, চুন্নু ও সনি রহমান উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির মহাসচিব শাহীন সুমন, চিত্রনায়িকা রুমানা ইসলাম মুক্তি, নাহিদা আশরাফ আন্না, ডি জে সোহেলসহ চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।

গত ১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন হয়। মিশা সওদাগর পেয়েছেন ২৬৫ ভোট এবং ২২৫ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মনোয়ার হোসেন ডিপজল।


বঙ্গবন্ধু   শিল্পী সমিতি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

অপু বিশ্বাস কেন ঢালিউডের ‘গসিপ কুইন’ জানাল ইমন

প্রকাশ: ০১:০৬ পিএম, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ঈদ উপলক্ষে বরাবরই তারকাদের নিয়ে আড্ডার আয়োজন করে বেসরকারি টেলিভিশনগুলো। বিভিন্ন ব্যান্ডের ফটোশুটে প্রায় তাদের একসঙ্গে দেখতে পাওয়া যায় ঢালিউড কুইন অপু বিশ্বাস ও তরুন নায়ক ইমন খান কে। কাজের সূত্র ধরেই দুই তারকার বন্ধুত্ব গাঢ় হয়েছে। বন্ধুত্বের জায়গা থেকেই এবারে ইমন অপু বিশ্বাসকে ঢালিউডের ‘গসিপ কুইন’ বলেন। 

সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে হাজির হয়েছিলেন ইমন। ওই অনুষ্ঠানে ‘জানতে চাই’ নামের একটি অংশ নায়কের কাছে উপস্থাপক জানতে চান ঢালিউডের ‘গসিপ কুইন’ কে। এমন প্রশ্নের জবাবে অবলীলায় ইমন অপু বিশ্বাসের কথাবলেন।

ইমন একটু হেসেই বলেন, অপু বিশ্বাসের কাছে ঢালিউডের সব খবর থাকে। মানে অপু বিশ্বাসকে সবাই বলে নায়ক মান্না ভাই। আগে মান্না ভাইয়ের কাছে সব ধরনের খবর থাকত। এখন থাকে তার কাছে। সে জানে ইন্ডাস্ট্রিতে কোথায় কী হচ্ছে। এমনকি সে খুব সঠিক তথ্যও দিয়ে দেয়।

ব্যক্তি জীবনের নানান বিষয় নিয়ে আলোচনায় থাকেন অপু বিশ্বাস। ঢাকাই সিনেমার নায়ক শাকিব খানের সঙ্গে বিয়ে এবং বিচ্ছেদ নিয়েই বেশি আলোচনা চলে এই অভিনেত্রীকে নিয়ে। বর্তমানে নিজের ব্যবসা নিয়েও ব্যস্ত সময় পার করছেন অভিনেত্রী।


অপু বিশ্বাস   ঢালিউড   ‘গসিপ কুইন’ ইমন খান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

হানিফ সংকেতের ফেসবুক হ্যাক

প্রকাশ: ১০:৪২ পিএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

জনপ্রিয় উপস্থাপক ও নির্মাতা হানিফ সংকেতের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ রোববার (২৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় হ্যাক হয়েছিল। পেজটির দখলে নিয়ে একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ছবিও পোস্ট করেন হ্যাকাররা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই হানিফ সংকেতের কারিগরি দল পেজের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে।

ফেসবুক পেজ ফিরে পাওয়ার পর সন্ধ্যা সাতটার দিকে পেজে দেয়া এক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘কিছুক্ষণ আগে কে বা কারা পেজটি হ্যাক করে সেখানে অত্যন্ত অরুচিকর একটি দৃশ্য সংযোজন করে, যা দ্রুততম সময়ের মধ্যেই আমার টেকনিক্যাল টিম অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে অপসারণ করে।’

এতে আরও বলা হয়, ‘আমাদের এই পোস্ট দেয়ার আগেই অনেকে পেজ হ্যাক হওয়ার বিষয়টি বুঝতে পেরে আমাদের সতর্ক করেছেন, সে জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।’

হানিফ সংকেত   ফেসবুক  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

লাবণ্যময়ী সেই ভাইরাল হাসি নিয়ে মুখ খুললেন পিয়া

প্রকাশ: ০৩:৩০ পিএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

সম্প্রতি আইনজীবীর পোশাকে পিয়া জান্নাতুল এর একটি ভিডিও ক্লিপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, হবিগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন একটি বিষয় নিয়ে কথা বলছেন। আর তার ঠিক পেছনে দাঁড়িয়ে সেই কথা শুনে লাবণ্যময়ী হাসি দিচ্ছেন মডেল, অভিনেত্রী ও আইনজীবী পিয়া জান্নাতুল। ব্যস্, এই হাসিতেই ঘায়েল নেটিজেনরা। বিভিন্ন গানের সঙ্গে ভিডিওটি জুড়ে দিয়ে তৈরি হচ্ছে রিলস ও মিম।

রাতারাতি ট্রেন্ডিংয়ে উঠে যাওয়া কিংবা যাকে নিয়ে চারদিকে এত হইচই, এবার পিয়া জান্নাতুলই মুখ খুললেন বিষয়টি নিয়ে। গণমাধ্যমে দেওয়া এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, মোটেই আমি স্রোতে গা ভাসিয়ে দিচ্ছি না। কারণ বুঝি, যারা ২ সেকেন্ডে ওপরে ওঠাতে পারে, তারা পরে আবার ১ সেকেন্ডেই নামিয়ে ফেলতে পারে।

পিয়ার ভিডিওটি দেখে তরুণদের একটি বড় অংশ তাকে ‘জাতীয় ক্রাশ’বলে ডাকছেন। কেউ কেউ তো সোশ্যালমিডিয়ায় অবলীলায় লিখেও ফেলছেন, ‘প্রেমে পড়ে গেলাম। আহ্ কী হাসি!’

বিষয়টিকে ‘দোষের’ দেখছে না পিয়া জান্নাতুল। তিনি বলেন, আমি বুঝতে পেরেছি কনটেন্ট বা রিলস যে যেটাই তৈরি করছেন, তাদের বেশিরভাগই তরুণ-যুবক। আর তাদের জীবনে এখনো অনেক কিছু দেখার বাকি আছে।

পিয়া আরও বলেন, আসলে এগুলো এখন ট্রেন্ডের মাধ্যমে যাচ্ছে। আর যখন যে ট্রেন্ড আসে, সবাই সেটাকেই অনুসরণ করে। এটাতে দোষের কিছু দেখছি না।

উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে ‘মিস বাংলাদেশ’ খেতাব জিতে আলোচনায় আসেন পিয়া জান্নাতুল। এরপর ২০০৮ সাল থেকে র‍্যাম্প মডেলিং দিয়ে তার কর্মজীবন শুরু। পরবর্তীতে ২০১১ সালে দক্ষিণ কোরিয়ায় আয়োজিত ওয়ার্ল্ড মিস ইউনিভার্সিটি শিরোপা অর্জন করেন। এছাড়া মিশরে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড টপ মডেল প্রতিযোগিতায় শীর্ষ মডেল হওয়ারও সাফল্য অর্জন করেন।


ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন   পিয়া জান্নাতুল  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন