টেলিভিশন
কিংবা সোশ্যাল মিডিয়া বা ওটিটি প্লাটফর্মে
বাংলা নাটক এখন দর্শকদের
মাঝে একটি পূর্ণরূপ বিনোদন
সম্পূর্ণ হয়েছে। রোমান্টিক, হাস্য, প্রেম, ও জীবনের সমস্ত
মৌলিক দিকগুলি বাংলা নাটকে সংযুক্ত করা হয় কেননা
বিনোদনের উৎস হিসেবে বাংলানাটক বহুভাবে জনজীবনকে নানাভাবে আন্দোলিত ও প্রভাবিত করেছে।
আপামর মানুষকে কখনো হাসিয়েছে, কাঁদিয়েছে,
কখনোবা সমাজ ব্যবস্থা সম্পর্কে
ভাবনা জুগিয়েছে।
প্রতিটি
ঈদ-আনন্দে যেমন দর্শকদের নাটক
দেখা চাই, তেমনি বিজয়
দিবস, শহীদ দিবসের মতো
জাতীয় দিবসগুলোতেও নাটক দর্শকদের কাছে
বিশেষ অনুষঙ্গ হিসেবে রয়েছে। সেজন্যেই নাটক শুধুমাত্র বিনোদনের
মাধ্যম হয়ে থাকেনি, অনেক
সময় হয়ে উঠেছে প্রতিবাদের
হাতিয়ার। বিনোদনের গণ্ডি পেরিয়ে বাংলা নাটক মানুষের মন
ও বোধের জগৎ শক্তিশালী করতে
ভূমিকা রেখেছে। সেইসঙ্গে সামাজিক অসঙ্গতি ও কুসংস্কারের দেয়ালও
ভেঙেছে। দিন দিন নাটকের
প্রয়োজনীয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে দর্শক চাহিদায়।
একটু
পর্যালোচনা করলে দেখা যায়,
বর্তমানে দর্শক চাহিদার শীর্ষ বিনোদন গুলোর মধ্যে বাংলা নাটকের গ্রহণযোগ্যতা আকাশচুম্বী। এর প্রমাণ স্বরূপ
প্রতি বছরই নির্মিত হচ্ছে
অসংখ্য নাটক। নির্মাতা এবং অভিনয়শিল্পীরা তাদের
আদর্শ বৈচিত্র্যে এবং আত্মবিশ্বাসে সাথে
প্রতিটি বিষয়ে দৃষ্টিকোন সমৃদ্ধি নিয়ে পরিপূর্ণ একটি নাটক নির্মাণ
করতে পারে। এতে দর্শকদের মাঝে
আরও বেশি গ্রহণযোগ্য হয়ে
উঠবে। যেমন, গল্প ও লেখনীর
গুনগত উন্নতি থেকে শুরু করে
দর্শক চাহিদার প্রাধান্য দেওয়া।
বাংলা
নাটক আরও উন্নত
এবং সৃষ্টিশীল করে প্রবল কাহিনী,
উচ্চ স্তরের অভিনয় এবং মৌলিক প্রদর্শনের
মাধ্যমে দর্শকদের জীবনের বিভিন্ন মুহূর্ত উপহার দিতে পারে। যা
দর্শকদের মধ্যে চাহিদা তৈরি করে সৃজনশীল
এবং আত্মবিশ্বাসী অভিজ্ঞতা হওয়ার সম্ভাবনা আছে। সমগ্র প্রজন্মের
লোকদের আগ্রহ জন্মাতে সাহায্য করতে পারে কারণ
একটি ভাল নাটকের মনোরম
এবং গভীর কাহিনি দর্শকদের
হৃদয়ের কেন্দ্র বিন্দু পর্যন্ত চলে যায়। ভাল
নাটকে সৃষ্টি হওয়া চরিত্রগুলি দর্শকদের মাঝে আসক্ত করতে
সাহায্য করে এবং তাদের
সাথে জড়ো মোলিক কাঠামো
জড়ো করে। উচ্চ স্তরের
নাটক সৃষ্টির সাথে সাথে প্রদর্শনের
ভারী বাজেট, সুসংস্কৃত পরিচালনা, এবং উত্কৃষ্ট অভিনয়,
জোরদার প্রদর্শন, অতিরিক্ত প্রসন্ন এবং সৃষ্টি, নাটকে
মডার্ন তত্ত্ব এবং প্রযুক্তি প্রবৃদ্ধি
করার জন্য উপযুক্ত হতে
পারে।
তবে
গল্প এবং প্রদর্শনের সাথে
মিশে দেওয়ার জন্য নতুন এবং
নতুন ধরনের কমিউনিকেশন প্রয়োজন। যার মাধ্যমে দর্শকদের
আগ্রহ তৈরি করতে সাহায্য
করে। দেখা যায়, সোশ্যাল
ইস্যু, সামাজিক বৈচিত্র্য, এবং তার মধ্যে
ঘটনার স্বভাবে সম্বোধন সবকিছু বাংলা নাটকে আবৃত্তি পায়। এক কথায় স্বাধীন
ভাবে মন্তব্যমূলক এবং তার কাহিনীগুলি
আধুনিক সময়ের চোখ দিয়ে দর্শকদের
নাটকের প্রতি আগ্রহ করে তুলতে পারে।
দর্শকের
জায়গা থেকে দেখা যায়,
নাটক নিয়ে সচেতন দর্শকের
রয়েছে নানান অভিযোগ। শিল্প আর ভাঁড়ামির মধ্যে
অনেক নাট্যনির্মাতা পার্থক্য বুঝতে পারছেন না। তারা নাটক
প্রিয় দর্শকের কাছে ভাঁড়ামিকেই বিনোদনের
মাধ্যম হিসেবে তুলে ধরছেন। যেখানে
দর্শকরুচি উপর নাটক
নির্মাণে কাজ করার কথা,
সেখানে এখন অনেক নাটকই
দর্শকরুচিকে নিম্নদিকে ধাবিত করছে।
যদি
বিগত দিনের নাটক পর্যালোচনা করা
হয় তাহলে, বাংলাদেশে দেখা যায় এক
শ্রেণির নাটকের ভাষা বিকৃতি করছে।
নাটক নির্মাণকারীর অসাবধানতার কারনে ক্রমেই বেড়ে যাচ্ছে এর
প্রকার। এক কথায়, জোর
করে দর্শক হাসানোর প্রবণতার মত। এটি খুবই
দুঃখজনক বিষয়। নাট্যকার থেকে শুরু করে
নাটকের সাথে সংশ্লিষ্ট সবাই
সাধারণ মানুষ নন। তাদের সামাজিক
দায়িত্ব অনেক বেশি। প্রত্যেক
শিল্পীরই তাদের কাজের প্রতি দায়বদ্ধ থাকা উচিত।
কেউ
কেউ হয়তো বলে, সাধারণ
দর্শক তো এসব নাটক
নিচ্ছে। তারা উপভোগ করছে।
তাহলে সমস্যা কী?
আমাদের
কথা হলো, দর্শক যা
দেখতে চায় তা দেখানো
কি নাট্যকারের কাজ? নাটকের অভিপ্রায়?
নাকি নাট্যকার ও নাটকের নিজস্ব
গতিপথ এবং অভিরুচি রয়েছে?
নাট্যকারের রুচিই যদি দর্শক রুচি
হয়, তবে সেখানে দর্শক
বা নাটকপ্রেমীদের বলার কিছু থাকে
না। কেননা, এ দৃষ্টিতে নাট্যকার
ও জনতা একই কাতারের
মানুষ। দর্শকের একাংশ ভাঁড়ামি নিচ্ছে বলে নাট্যকার সেদিকে
দৃষ্টি দিচ্ছেন, অনেক দর্শক অশ্লিল
বিষয়ও দেখতে আগ্রহী। তাহলে নাট্যকার বা নির্মাতা কি
সেগুলোও দেখাবেন? দর্শক দেখতে চায় বলে দায়িত্ব
এড়ানো যায় না। এতে
নাট্যকারের সক্ষমতা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। নাট্যকারের ভাবা
উচিত, দর্শক যা দেখতে চায়
আমি কি তাদের সেটা
দেখাবো নাকি আমি কী
দেখাতে চাই তা দর্শকদের
সামনে উপস্থাপন করবো।
মন্তব্য করুন
রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী গণভবন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শেখ রেহানা
মন্তব্য করুন
মেট গালায় ২০২৪ এ ঝড় তুলেছে তারকাদের লুক। বলিউডের আলিয়া ভাট, ইশা আম্বানি থেকে শুরু করে হলিউডের মিন্ডি কালিং, জেনিফার লোপেজ...নজরকাড়া লুকে ঝলমল করছে 'মেট গালা'র রেড কার্পেট । তবে, তাদের মধ্যে সবথেকে বেশি ভাইরাল হয়েছে মিন্ডি কালিং-এর 'মেট গালা' ড্রেস । যা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে হলিউড নায়িকাকে নিয়ে চলছে ট্রোলিং।
২০২২ সালে বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই 'কান' উৎসবে যে পোশাক পরে গিয়েছিলেন, তার সঙ্গে দারুণ মিল পাওয়া গেছে হলিউড নায়িকা মিন্ডি কালিংয়ের 'মেট গালা'য় পরা জামাটির।
এ ঘটনার পর অনেকে মিন্ডি-কে 'কপি ক্যাট' বলতেও শুরু করেছেন ।
গত ৬ মে মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অফ আর্টের ভিতরে পা রাখেন কালিং। ফটোগ্রাফাররা তার লুকের প্রশংসা করলেও, সোশ্যাল মিডিয়া দেরি করেনি 'চুরি' ধরতে। ঠিকই তারা খুঁজে খুঁজে বের করেছেন, লুকিয়ে থাকা মিলগুলো।
মিন্ডি কালিং ভারতের গৌরব গুপ্তের ডিজাইন করা শ্যাম্পেন রঙের গাউনে মেট গালা ২০২৪-এ রেড কার্পেটে ঝড় তোলেন। 'গার্ডেন অব টাইম' থিম অনুসারে, গাউনটির পিছনে বানানো হয়েছিল ফুলের মতো কাঠামো। পোশাকের পিছনটা দেখলে কারও কারও মনে হবে, যেন কোনও ফুলের পাঁপড়ি। থরে থরে বিছিয়ে রাখা হয়েছে। মেট গালাতে সকলেই বাহবা জানান, কালিংয়ের ফ্যাশন স্টেটমেন্টকে।
কিছু ভারতীয় ফ্যাশন উৎসাহী ঐশ্বরিয়ার কান পোশাকের সঙ্গে এর অদ্ভুত মিল খুঁজে পান। আশ্চর্যজনকভাবে সে পোশাকটিও ডিজাইন করেছিলেন গৌরব গুপ্তই। গোলাপি এবং ব্লাশ রঙের আশ্চর্য মেলবন্ধন ছিল সেটি। যা তৈরি করতে সময় লেগেছিল ৩ হাজার ৫০০ ঘণ্টা। সে গাউনের কাট থেকে শুরু করে ভেইল, সবই যেন হুবহু এক।
এক নেটিজেন মিন্ডি কালিংয়ের পোশাক নিয়ে মন্তব্য করেন, 'আমি ভেবেই চলেছি কোথায় যেন দেখেছি… কোথায় যেন দেখেছি। এ যে কান থেকে আমাদের ঐশ্বরিয়া'। দ্বিতীয়জন লিখলেন, 'কালিংকে দেখতে সুন্দর লাগছে ঠিকই, তবে কানে ঐশ্বরিয়া যে পোশাক পরেছিলেন, তার থেকে লুকটা একটু অন্যরকম হতে পারত।'
মন্তব্য করুন
তরুণ নির্মাতা রায়হান রাফি নির্মিত
‘তুফান’ সিনামাটি মুক্তির আগেই কুড়ালো নকলের দুর্নাম। সিনেমাটির টিজার প্রকাশ্যে আসতেই
আরেক দফা হাসাহাসি রাফির নির্মাণ নিয়ে। অবশ্য এই পরিচালকের বিরুদ্ধে নকলের অভিযোগ নতুন
কিছু নয়। তার ওপর আসা নকলের অভিযোগের ফর্দ বেশ লম্বা। ‘কপিরাজ’ শব্দটি যেন রায়হান রাফির
পদবী হয়ে উঠেছে।
মঙ্গলবার (৭ মে) ছবির অফিসিয়াল টিজার
ছবির নায়ক শাকিব খানের ফেসবুক পেজে প্রকাশ করা হয়। এর মেকিংয়ে ভারতীয় সিনেমা কেজিএফ
ও অ্যানিমেলের মিশ্রণ খুঁজে পেয়েছেন নেটিজেনরা। এরপরই রাফিকে একহাত নিচ্ছেন সিনেমাপ্রেমীরা।
রাহাত নামে একজন তো তুফানকে সরাসরিই
কেজিএফ ও অ্যানিমেলের কপি বলে ফেলেছেন। রাশেদ নামে একজন টিজার দেখে বলেছেন, মনে হচ্ছে
সাউথ ইন্ডিয়ান মুভির টিজার দেখলাম। তুফানে নায়কের পোশাক ও অভিব্যক্তিকে কেজিএফ স্টার
যশ ও অ্যনিমেল স্টার রণবীরের লুকের খিচুড়ি পাকিয়েছেন নির্মাতা রাফি। লুক, গেটআপ, সেট
ও মেকআপ সব কিছুতেই কেজিএফ সিনেমার কপির আলামত রেখেছেন এই পরিচালক। যদিও রাফির দাবি,
এই ছবির লুক ও অ্যাকশন নাকি একদমই আলাদা। তবে কেজিএফ সিনেমার বাজেট নকল করতে পারেননি
নির্মাতা। বড় বাজেট না থাকায় ছোট ছোট অস্ত্র সস্ত্র দিয়েই কেজিএফফের স্বাদ তুফানে মেটাতে
চেয়েছেন নির্মাতা। কপির অপবাদে অবশ্য নির্মাতা রাফির কিছু যায় আসে না।
এর আগেও এসব অপবাদ টলাতে পারেনি এই
কপিরাজ পরিচালককে। টিজার মুক্তির পর রাফি জানান, তুফান তার লাইফের একটা ড্রিম প্রজেক্ট।
দেশের একজন নির্মাতার স্বপ্ন ভারতীয় ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি থেকে আমদানি হতে দেখে হেসেছেন
নেটিজেনদের অনেকে।
এর আগে, ওয়েব ফিল্ম ‘নিঃশ্বাস’-এর টাইটেল
ট্রাকের মিউজিক চুরির অভিযোগ উঠেছিল রাফির বিরুদ্ধে। অবশ্য তিনি সেটিকে নকল বলতে নারাজ।
অভিযোগ সামাল দিতে অভিধান ঘেঁটে ‘অনুপ্রাণিত’ শব্দটি এনে সে যাত্রায় পিঠ বাঁচিয়েছিলেন
তিনি। এছাড়া আফরান নিশো অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র ‘সুড়ঙ্গ’-র বিরুদ্ধেও ব্যাকগ্রাউন্ড
মিউজিক নকলের অভিযোগ উঠেছে। এটিও রাফির নির্মাণ। নেটিজেনরা নকলের তথ্য-উপাত্ত হাজির
করলেও রাফি মেরুদণ্ড টান রেখেই জানিয়েছিলেন, তিনি যা করেছেন, সহি পদ্ধতিতেই করেছেন।
রাফি যে মিউজিক থেকেই অনুপ্রাণিত হন,
তা কিন্তু নয়। অন্যের পোস্টারও তাকে অনুপ্রাণিত করে। এর আগে তার নির্মিত ওয়েব ফিল্ম
‘ফ্রাইডে’র পোস্টারটিও নকল বলে চিহ্নিত করেছিল নেট নাগরিকরা। সেটি নাকি ছিল সাউথ কোরিয়ান
সিনেমা ‘প্যারাসাইটের নকল!
এবার তুফান সিনেমার টিজার বেরোতেই উঠল নকলের অভিযোগ। তবে শাকিবিয়ানরা তাদের পছন্দের নায়ককে এমন লুকে দেখ বেজায় আনন্দিত। ফলে সোশ্যাল মাধ্যমে দুর্নামের ঝড়টা বয়ে যাচ্ছে কেবল রাফির ওপর দিয়েই। আসছে ঈদ-উল-আজহায় মুক্তি পাবে তুফান। এ সিনেমায় আরও থাকবেন চঞ্চল চৌধুরী, মিমি চক্রবর্তী, নাবিলা অনেকে।
মন্তব্য করুন
পদ্মশ্রী পুরস্কার রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা
মন্তব্য করুন
ভারতে চলমান লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছেন টালিউট অভিনেত্রী সায়নী ঘোষ। সোমবার (৬ মে) নির্বাচনী প্রচারণায় নেমে এক প্রকার বিপদে পড়েন এই অভিনেত্রী। প্রচারণাকালীন সময়ে তার গাড়ির সামনে ভেঙ্গে পড়ে গাছের ডাল। এতে অল্পের জন্য বেঁচে যান এই অভিনেত্রী। তবে এ ঘটনায় কোন হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন: লোকসভা নির্বাচনে কঙ্গনার বিরুদ্ধে লড়তে চান রাখি সাওয়ান্ত
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া এক ভিডিওতে দেখা যায়, সোমবার ঝড়ের
মধ্যেই গাড়ি নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় বের হন সায়নী। এরপর তৃণমূলের র্যালির সামনেই
ভেঙ্গে পড়ে গাছের ডাল। এসময় নেতা-কর্মীরা সতর্কতার সাথে সরিয়ে নেন অভিনেত্রীকে এবং
গাছের ডাল সরিয়ে আবারও প্রচারণায় বের হতে দেখা যায় তাদের।
উল্লেখ্য, ভারতে এবার লোকসভা নির্বাচনে ৫৪৩টি আসনে ভোটগ্রহণ হবে সাত দফায়। সে অনুযায়ী গত ১৯ এপ্রিল প্রথম দফায় দেশটির ১৭টি রাজ্য ও ৪টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি আসনে ভোট অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় দফায় ভোট শুরু হয় ২৬ এপ্রিল। ৭ মে মঙ্গলবার তৃতীয় দফার ভোটগ্রহণ চলছে। এ দফায় ভোট নেওয়া হচ্ছে ১০টি রাজ্য ও একটি কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চলের মোট ৯৩টি কেন্দ্রে।
লোকসভা নির্বাচন সায়নী ঘোষ তৃণমূল
মন্তব্য করুন
মেট গালায় ২০২৪ এ ঝড় তুলেছে তারকাদের লুক। বলিউডের আলিয়া ভাট, ইশা আম্বানি থেকে শুরু করে হলিউডের মিন্ডি কালিং, জেনিফার লোপেজ...নজরকাড়া লুকে ঝলমল করছে 'মেট গালা'র রেড কার্পেট । তবে, তাদের মধ্যে সবথেকে বেশি ভাইরাল হয়েছে মিন্ডি কালিং-এর 'মেট গালা' ড্রেস । যা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে হলিউড নায়িকাকে নিয়ে চলছে ট্রোলিং।
তরুণ নির্মাতা রায়হান রাফি নির্মিত ‘তুফান’ সিনামাটি মুক্তির আগেই কুড়ালো নকলের দুর্নাম। সিনেমাটির টিজার প্রকাশ্যে আসতেই আরেক দফা হাসাহাসি রাফির নির্মাণ নিয়ে। অবশ্য এই পরিচালকের বিরুদ্ধে নকলের অভিযোগ নতুন কিছু নয়। তার ওপর আসা নকলের অভিযোগের ফর্দ বেশ লম্বা। ‘কপিরাজ’ শব্দটি যেন রায়হান রাফির পদবী হয়ে উঠেছে।