কালার ইনসাইড

বলিউডের এ সময়ের গুপ্তচরেরা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৯:১৯ পিএম, ২০ এপ্রিল, ২০১৮


Thumbnail

বলিউড প্রেমীরা অধীর আগ্রহে বসে আছে আলিয়া ভাটের ‘রাজি’ সিনেমার জন্য।  এখন আলোচনা আলিয়া ভাটের ‘রাজি’ সিনেমা নিয়ে। সিনেমাটি হরিন্দর সিক্কার উপন্যাস ‘কলিং সেহমত’ অবলম্বনে নির্মাণ হয়েছে। এখানে আলিয়া ভারতীয় গুপ্তচরের ভূমিকায়।

বলিউডে যেমন বায়োপিক জনপ্রিয়। তেমনি হিট টপিক রোমহর্ষক ঘটনার ঘনঘটায় ভরা গুপ্তচরদের জীবন। গেল কয়েকবছরে বলিউডের এমন কিছু আলোচিত-প্রশংসিত- সমলোচিত গুপ্তচর ভিত্তিক সিনেমা নিয়েই আজকের আয়োজন:-

নারী গুপ্তচরেরা

আসছে ‘রাজি’ সিনেমার কথা তো বলাই হলো। ইতিমধ্যে তাক লাগিয়েছে আলিয়া। ১৯৭১ সালে ইন্দো-পাক যুদ্ধের প্রাক্কালে কাশ্মীরি মেয়ে সেহমতের (আলিয়া ভট্ট) সঙ্গে একজন পাকিস্তানির বিয়ে হয়। এই বিয়ের উদ্দেশ্য ছিল পাকিস্তান থেকে গোপনে তথ্য সংগ্রহ করা। অন্য দিকে ‘এক থা টাইগার’, ‘টাইগার জিন্দা হ্যায়’,‘ফ্যান্টম’ সিনেমায় অনবদ্য ছিলেন ক্যাটরিনা। ‘এজেন্ট বিনোদ’ ছবিতে আইএসআই এজেন্ট ইরাম পারভিন বিলালের ভূমিকায় দেখা যায় কারিনা কাপুরকে। ‘নাম শাবানা’তেও স্পাই শাবানার চরিত্রে ছিলেন তাপসী পন্নু। ছবিতে তার প্রেমিকের খুনিদের ধরতে সাহায্য করার বিনিময়ে তাকে গুপ্তচর সংস্থায় যোগদান করেন তাপসী।

এই খাতায় নাম লিখিয়েছেন রাধিকা আপ্তেও। টিপু সুলতানের বংশধর নূর ইনায়েত খানের ভূমিকায় রাধিকা অভিনয় করবেন। এই সিনেমার মাধ্যমেই হলিউডে অভিষেক হচ্ছে এ নায়িকার। ১৯১৪ সালে মস্কোয় জন্ম নূরের, ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সে পড়াশোনা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় যোগ দিয়েছিলেন উইনস্টন চার্চিলের গুপ্তচর সংস্থায়। এক পরিচিতের বিশ্বাসঘাতকতায় ধরা পড়ে যান তিনি। সেই টানটান গল্পই এ বার পর্দায়। 

‘কাহানি’ সিনেমায় বিদ্যা বালান প্রেগনেন্ট চরিত্রে পুরো সিনেমায় দেখা গেলেও শেষ অব্দি বোঝা যায় আসলে সে কি ছিলেন।

পুরুষ গুপ্তচরেরা

এ সময়ে গুপ্তরভিত্তিক অভিনয়ে সবচেয়ে এগিয়ে সালমান খান। তার ‘এক থা টাইগার’ ও ‘টাইগার জিন্দা হে’ তার প্রমাণ। ‘এজেন্ট বিনোদ’র সাইফ আলী খান কিংবা ‘ডি ডে’ তে অর্জুন রামপালও অসাধারণ ছিলেন। ‘মাদ্রাজ ক্যাফে’র জন আব্রাহাম যেমন ছিলেন তেমনি ‘বেবি’র অক্ষয় কুমার। ‘বিশ্বরুপ’ সিনেমায় স্পাইয়ের ভুমিকায় ছিলেন কমল হাসান। ‘ব্যং ব্যং’ সিনেমায় হৃত্বিক রোশানকেও গুপ্তচর হতে দেখা যায়।  

অ্যকশনে ভরপুর

প্রতিটা সিনেমাই থাকে টান টান উত্তেজনার। তাতে যেমন চলে ঢিসুম ঢিসুম। তেমনি হাতে নিতে হয় ভারী অস্ত্র। ‘এক থা টাইগার’ ছবির সলমন-ক্যাটরিনার পালানোর দৃশ্য থেকে শুরু করে ‘টাইগার জ়িন্দা হ্যায়’ ছবিতে ক্যাটরিনার হাতে ভারী বন্দুক নিয়ে লড়াই। রীতিমতো চমকে দেয়ার মতো। ‘টাইগার জ়িন্দা হ্যায়’ ছবির অ্যাকশন সিকোয়েন্সের জন্য হলিউডের টম স্ট্রুদার্‌স ও বাস্টার রিভ্স গাইড করেছিলেন ক্যাটরিনাকে। এমনকি ছবির জন্য নাকি ক্যাটরিনা ফেন্সিং ও মেশিন গান ধরা অভ্যেস করেন।

ব্যবসায়িক সফলতা

ব্যবসায়িক সফলতার হারই বেশি। তবে সিনেমার গুপ্তচরেরা সবসময় সফল হতে পারে না। গুপ্তচরদের প্রেম-বিয়ে-সংসারে যেন বাধা থাকবেই। নিখিল আদবাণী পরিচালিত ‘ডি ডে’ছবির বিষয় ছিল দাউদের ছায়া অবলম্বনে নির্মিত চরিত্র গোল্ডম্যান ওরফে ইকবাল শেঠকে ধরে এনে তার গুপ্তহত্যা। গোল্ডম্যানের চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যায় ঋষি কাপুরকে। এই ছবিতে গোল্ডম্যানকে ধরার জন্য ভারতের তরফ থেকে যে তিনজন গুপ্তচর নিয়োগ করা হয়, তাদের মধ্যে অন্যতম ‘র’-এর সদস্য ওয়ালি খানের ভূমিকায় ছিলেন ইরফান খান। তিন গুপ্তচরের মধ্যে প্রাক্তন ভারতীয় আর্মি অফিসার রুদ্রপ্রতাপ সিংহের (অর্জুন রামপাল) প্রেমিকা সুরাইয়াকেও (শ্রুতি হাসান) খুন করে গোল্ডম্যানের ভাইপো (চন্দন রায় সান্যাল)। ‘ফ্যান্টম’ ছবিতে ক্যাপ্টেন ড্যানিয়েল খানও মারা যান এবং ভারতীয় নৌবাহিনী উদ্ধার করে প্রাক্তন র-এজেন্ট নওয়াজ মিস্ত্রিকে (ক্যাটরিনা)। আবার ‘এক থা টাইগার’ ছবিতে টাইগার (সালমন) ও জ়োয়া (ক্যাটরিনা) অন্য দেশে পালিয়ে গেলেও তারা ধরা পড়ে যায় আইএসআইয়ের হাতে।


বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

হানিফ সংকেতের ফেসবুক হ্যাক

প্রকাশ: ১০:৪২ পিএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

জনপ্রিয় উপস্থাপক ও নির্মাতা হানিফ সংকেতের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ রোববার (২৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় হ্যাক হয়েছিল। পেজটির দখলে নিয়ে একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ছবিও পোস্ট করেন হ্যাকাররা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই হানিফ সংকেতের কারিগরি দল পেজের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে।

ফেসবুক পেজ ফিরে পাওয়ার পর সন্ধ্যা সাতটার দিকে পেজে দেয়া এক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘কিছুক্ষণ আগে কে বা কারা পেজটি হ্যাক করে সেখানে অত্যন্ত অরুচিকর একটি দৃশ্য সংযোজন করে, যা দ্রুততম সময়ের মধ্যেই আমার টেকনিক্যাল টিম অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে অপসারণ করে।’

এতে আরও বলা হয়, ‘আমাদের এই পোস্ট দেয়ার আগেই অনেকে পেজ হ্যাক হওয়ার বিষয়টি বুঝতে পেরে আমাদের সতর্ক করেছেন, সে জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।’

হানিফ সংকেত   ফেসবুক  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

লাবণ্যময়ী সেই ভাইরাল হাসি নিয়ে মুখ খুললেন পিয়া

প্রকাশ: ০৩:৩০ পিএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

সম্প্রতি আইনজীবীর পোশাকে পিয়া জান্নাতুল এর একটি ভিডিও ক্লিপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, হবিগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন একটি বিষয় নিয়ে কথা বলছেন। আর তার ঠিক পেছনে দাঁড়িয়ে সেই কথা শুনে লাবণ্যময়ী হাসি দিচ্ছেন মডেল, অভিনেত্রী ও আইনজীবী পিয়া জান্নাতুল। ব্যস্, এই হাসিতেই ঘায়েল নেটিজেনরা। বিভিন্ন গানের সঙ্গে ভিডিওটি জুড়ে দিয়ে তৈরি হচ্ছে রিলস ও মিম।

রাতারাতি ট্রেন্ডিংয়ে উঠে যাওয়া কিংবা যাকে নিয়ে চারদিকে এত হইচই, এবার পিয়া জান্নাতুলই মুখ খুললেন বিষয়টি নিয়ে। গণমাধ্যমে দেওয়া এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, মোটেই আমি স্রোতে গা ভাসিয়ে দিচ্ছি না। কারণ বুঝি, যারা ২ সেকেন্ডে ওপরে ওঠাতে পারে, তারা পরে আবার ১ সেকেন্ডেই নামিয়ে ফেলতে পারে।

পিয়ার ভিডিওটি দেখে তরুণদের একটি বড় অংশ তাকে ‘জাতীয় ক্রাশ’বলে ডাকছেন। কেউ কেউ তো সোশ্যালমিডিয়ায় অবলীলায় লিখেও ফেলছেন, ‘প্রেমে পড়ে গেলাম। আহ্ কী হাসি!’

বিষয়টিকে ‘দোষের’ দেখছে না পিয়া জান্নাতুল। তিনি বলেন, আমি বুঝতে পেরেছি কনটেন্ট বা রিলস যে যেটাই তৈরি করছেন, তাদের বেশিরভাগই তরুণ-যুবক। আর তাদের জীবনে এখনো অনেক কিছু দেখার বাকি আছে।

পিয়া আরও বলেন, আসলে এগুলো এখন ট্রেন্ডের মাধ্যমে যাচ্ছে। আর যখন যে ট্রেন্ড আসে, সবাই সেটাকেই অনুসরণ করে। এটাতে দোষের কিছু দেখছি না।

উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে ‘মিস বাংলাদেশ’ খেতাব জিতে আলোচনায় আসেন পিয়া জান্নাতুল। এরপর ২০০৮ সাল থেকে র‍্যাম্প মডেলিং দিয়ে তার কর্মজীবন শুরু। পরবর্তীতে ২০১১ সালে দক্ষিণ কোরিয়ায় আয়োজিত ওয়ার্ল্ড মিস ইউনিভার্সিটি শিরোপা অর্জন করেন। এছাড়া মিশরে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড টপ মডেল প্রতিযোগিতায় শীর্ষ মডেল হওয়ারও সাফল্য অর্জন করেন।


ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন   পিয়া জান্নাতুল  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

মুক্তির আগেই আটকে গেল রায়হান রাফির ‘অমীমাংসিত’

প্রকাশ: ১১:১৮ এএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

প্রথমবার সেন্সর বোর্ডের জালে আটকা পড়ে গেলেন তরুণ নির্মাতা রায়হান রাফি। তার নির্মিত ওয়েব ফিল্ম ‘অমীমাংসিত’ সিনেমাটির গল্প বাস্তবের সঙ্গে মিল থাকায় আটকে গেছে সেন্সর বোর্ডে। ওয়েব ফিল্মটিতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন ইমতিয়াজ বর্ষণ, তানজিকা আমিন, রাশেদ মামুন অপু প্রমুখ। গত ক’বছর ধরে প্রেক্ষাগৃহ আর ওটিটি, দুই মাধ্যমেই সফলতা পেয়েছেন এই নির্মাতা।

গত ২৪ এপ্রিল (২৪ এপ্রিল) বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড থেকে চূড়ান্ত রায় জানানো হয়, ছবিটি দর্শকদের সামনে প্রদর্শনযোগ্য নয়। তবে ৩০ দিনের মধ্যে আপিলের সুযোগ রয়েছে।

বিষয়টি নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ‘অমীমাংসিত’ নির্মাতা রায়হান রাফী। নিজের ফেসবুকে লিখেছেন, ‘সিনেমা বাস্তবের সাথে মিলে গেছে তাই এটা মুক্তি দেওয়া যাবে না! সিনেমা হতে হবে অবাস্তব! ওয়েব ফিল্ম ‘অমীমাংসিত’ সেন্সর বোর্ডে আটকে দেয়ার তীব্র প্রতিবাদ জানাই। বিষয়টা তাহলে এমন, কোনো সিনেমায় কোনো সাংবাদিক দম্পতি খুন হতে পারবে না? কাল্পনিক কাহিনি উল্লেখ করার পরেও যদি কোনো ঘটনার সাথে মিল খুঁজে পাওয়া যায়, তাহলে ব্যাপারটা এমন, ঠাকুর ঘরে কে রে? আমি কলা খাই না টাইপ।’

রাফি আরও লেখেন, ‘অমীমাংসিত’ সিনেমায় কোনো কিছুই প্রমাণ করা হয়নি, কেবল বিভিন্ন জনের ধারণা দেখানো হয়েছিল, তারপরও এই সিনেমা আটকে দেওয়াটা সত্যি দুঃখজনক!’

সবশেষে তিনি লিখেছেন, ‘সিনেমায় কোনো খুন দেখানো যাবে না, কোনো ধর্ষণ দেখানো যাবে না, কোনো অপহরণ দেখানো যাবে না, কোনো গুম দেখানো যাবে না। আমরা সবাই ফেরেশতা, বাস করি বেহেশতে। এখানে কোনো খুন হয় না, কোনো গুম হয় না, কোনো ধর্ষণ হয় না। এভাবেই হাত পা বেঁধে সাঁতার কাটতে হবে আমাদের দেশের সিনেমাকে।’

‘অমীমাংসিত’কে দর্শকের সামনে অপ্রদর্শনযোগ্য বলে রায় দিয়ে যে কারণগুলো দেখানো হয়েছে সেগুলো হলো, ১) চলচ্চিত্রটিতে নৃশংস খুনের দৃশ্য রয়েছে। (২) কাল্পনিক কাহিনি, চিত্রনাট্য ও সংলাপের বিষয়বস্তু বাস্তবতার সাথে মিল রয়েছে। (৩) এ ধরনের কাহিনি বাস্তবে ঘটেছে এবং ঘটনা সংশ্লিষ্ট মামলা উচ্চ আদালতে বিচারাধীন। (৪) চলচ্চিত্রটির কাহিনি/বিষয়বস্তু বিচারাধীন মামলার সাথে মিল থাকায় ভুল বার্তা দিতে পারে এবং তদন্তের বিঘ্ন ঘটাতে পারে।


অমীমাংসিত   রায়হান রাফি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

টিকটক তারকাকে গুলি করে হত্যা

প্রকাশ: ০৯:৪৩ এএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ইরাকে এক নারী টিকটক তারকাকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। বাসসের খবর অনুযায়ী স্থানীয় সময় শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) মোটরসাইকেলে নিয়ে আসা এক বন্দুকধারী ওই নারীকে গুলি করে হত্যা করেন। ওই নারীর নাম ওম ফাদাহ।

ইরাকের সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তিনি অনেক প্রভাবশালী এবং সুপরিচিত ছিলেন। বাগদাদে তার বাড়ির বাইরে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়। দেশটির নিরাপত্তা কর্মকর্তারা এএফপি’কে এই কথা জানিয়েছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নিরাপত্তা কর্মকর্তা জানান, অজ্ঞাতনামা এক হামলাকারী জায়উনা জেলায় ওম ফাহাদকে তার গাড়িতে গুলি করে। অন্য এক নিরাপত্তা সূত্র জানায়, ওই হামলাকারী খাবার ডেলিভারি দেওয়ার ভান করে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

ওম ফাহাদ আঁটসাঁট পোশাক পরে ইরাকি সঙ্গীতে তার নাচের টিকটক ভিডিওগুলোর জন্য পরিচিত হয়েছিলেন।

২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে একটি আদালত ‘শালীনতা এবং জনসাধারণের নৈতিকতাকে ক্ষুন্ন করে এমন অশালীন বক্তৃতা সম্বলিত ভিডিও’ সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে শেয়ার করার জন্য তাকে ছয় মাসের কারাদ- দেয়।

ইরাকের জনসাধারণের ‘নৈতিকতা এবং ঐতিহ্য লঙ্ঘন করে এমন বিষয়বস্তু সম্বলিত কন্টেন্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে সরিয়ে ফেলার জন্য গত বছর দেশটির সরকার অভিযান শুরু করে।

টিকটক, ইউটিউব এবং অন্যান্য প্ল্যাটফর্মগুলোতে পোস্টকৃত আক্রমণাত্মক বিভিন্ন ক্লিপ চিহ্নিত করে তা সরিয়ে ফেলার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি কমিটি গঠন করে।

কর্তৃপক্ষ জানায়, এরপর থেকে বেশ কয়েকজন প্রভাবশালীকে গ্রেপ্তার করা হয়। ২০১৮ সালে বন্দুকধারীরা বাগদাদে প্রভাবশালী মডেল তারকা ফারেসকে গুলি করে হত্যা করে।


টিকটক তারকা   হত্যা   ইরাক  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ: চিত্রনায়িকা অপু

প্রকাশ: ০৬:১৭ পিএম, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলীর সঙ্গে ঢালিউড সুপারস্টার শাকিব খান দাম্পত্য সম্পর্কের ইতি টেনেছেন অনেক আগেই। তবে এখনও মাঝেমধ্যেই বিভিন্ন মিডিয়ায় শাকিবের সঙ্গে তাদের ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়ে কথা বলেন দুই নায়িকাই।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে শাকিবের সঙ্গে দাম্পত্য জীবনের অনেক খুঁটিনাটি ফাঁস করেছেন বুবলী। যা নিয়ে বর্তমানে দর্শকমহলে বেশ আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে এবার কথা বলেছেন অপু বিশ্বাস।

সাক্ষাৎকারে বুবলী বলেছিলেন, ‘আইনগতভাবে আমি এখনও শাকিব খানের বৈধ স্ত্রী।’ আবার বলছেন, ‘আমি শাকিবের সঙ্গে কোয়ালিটি টাইম পার করি, আমাদের সন্তান অনেক সময় সে সুযোগটাও করে দেয়।’

সম্প্রতি একটি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে বুবলীর সেসব কথার প্রেক্ষিতে কথা বলেছেন অপু বিশ্বাস।

বুবলীর বক্তব্য প্রসঙ্গে মন্তব্য করতে গিয়ে হেসে দেন অপু। হাসতে হাসতে তিনি বলেন, ‘শাকিবকে নিয়ে তার এত এত মন্তব্যে আমি ভাষা হারাচ্ছি, আবেগাপ্লুত হচ্ছি। আমি কী বলব, বুঝতে পারছি না।’

অপু বলেন, ‘আমি একজন নারী হিসেবে বলব, উনি যথার্থ সম্মানীয় মানুষ। প্রতিটি মানুষের তার নিজের কাছে সম্মানের জায়গা খোঁজেন। তিনিও এতটা সময় ধরে তার ক্যারিয়ারের ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। তবে আমার মনে হয় নিজের প্রচারের স্বার্থে অন্যকে ব্যবহার করে নিজের ব্যক্তিত্ব বিলিয়ে দেওয়াটা বুদ্ধিমানের লক্ষণ নয়। আর যদি এটাই সে মনে করে, তাহলে তার উপযুক্ত চিকিৎসার দরকার।’

অপু আরো বলেন, ‘শাকিবকে নিয়ে তার এত এত মন্তব্যে আমি ভাষা হারাচ্ছি, আবেগে আপ্লুত হচ্ছি। আমি কী বলব, বুঝতে পারছি না। এই যে উনি শাকিবের একের পর এক হাঁড়ির খবর দিচ্ছেন, কিন্তু আমি কোনো হাঁড়ি খুঁজে পাচ্ছি না। কিন্তু মজার মজার খবর পাচ্ছি তার মুখ থেকে। এ ব্যাপারে আর কি-ই বা বলব। ওনার মনে হয় ডাক্তার দেখানো উচিত।’

বুবলীকে ইঙ্গিত করে নাম প্রকাশ না করে অপু আরও বলেন, ‘এখন আমরা একটা জায়গায় চলে এসেছি। আমাদের কথাবার্তা যেন যথাযথ হয়, খেয়াল রাখতে হবে। এখন এসব কথা হাস্যকর মনে হয়। অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ। আমি মনে করি উনাকে সুস্থ থাকা দরকার।’


অপু বিশ্বাস   শবনম বুবলী   ঢালিউড   সুপারস্টার শাকিব খান  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন