কালার ইনসাইড

বই থেকে সম্ভব ব্যবসাসফল সিনেমা?

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৯:৩৬ পিএম, ০৩ অগাস্ট, ২০১৮


Thumbnail

প্রথিতযশা কথাসাহিত্যিক শাহাদুজ্জামানের ‘মৌলিক’ ও `সাইপ্রাস’ নামের দুটি গল্পকে এক করে নির্মাতা নূর ইমরান মিঠু নির্মাণ করেছেন ‘কমলা রকেট’ ছবিটি। গত ঈদে মাত্র তিনটি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায় ছবিটি।দর্শকদের পছন্দ ও আলোচনায় জায়গা করে নিয়েছে এ ছবিটি। কথা হলো, কয়জন দর্শক দেখেছে? সামনে আসছে প্রয়াত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের জনপ্রিয় উপন্যাস ‘দেবী’ অবলম্বনে অনম বিশ্বাস পরিচালিত ‘দেবী’। অভিনয়ে জয়া আহসান ও চঞ্চল চৌধুরি। 

আমরা আগে কি করেছি সে হিসেবে যাব না। এ নিয়ে বহু কথা হয়েছে। আমরা কি করছি সেটা বিষয়। গোয়েন্দা চরিত্র মাসুদ রানাকে পর্দায় ফেরানোর ঘোষণা দিয়েছে জাজ মাল্টিমিডিয়া। এই আইকনিক চরিত্রকে ১৯৭৪ সালে বড় পর্দায় তুলে ধরেন সোহেল রানা। একই সাথে ছবিটির পরিচালনা, প্রযোজনা ও অভিনয় করেন তিনি। জাজ মাল্টিমিডিয়ার এই উদ্যোগ অবশ্যই সাধুবাদ পাওয়ার দাবিদার।

আমাদের দেশের সিনেমায় সবচেয়ে বড় সমস্যা গল্প। তাইতো সদা ব্যস্ত ভারতের তামিল-তেলেগু সিনেমার গল্প চুরিতে। একটা সময়ে হিন্দী ছবি সমানে রিমেক করা হত। নব্বই দশকের জনপ্রিয় প্রায় ছবিই হিন্দী ছবি অনুকরনে বানানো হয়েছে। বর্তমান সময়ের প্রায় বেশিরভাগ সিনেমাই এই ছবি সেই ছবির অনুকরণ।

গল্পের আহাল কেন? যেখানে আমাদের শিল্প সংস্কৃতি এত উন্নত! সারাবিশ্বে বইয়ের পাতা থেকে বিখ্যাত সিনেমা নির্মাণ হয়। সেক্ষেত্রে আমাদের দেশ অনেকাংশে পিছিয়ে। শুধুমাত্র বিখ্যাত- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, হুমায়ূন আহমেদ, জাফর ইকবালের গল্প নিয়েই বেশিরভাগ সময় সিনেমা নির্মাণ হয়। এর বাইরেও আমাদের দেশে প্রথিতযশা অনেক সাহিত্যিক রয়েছেন, যাদের গল্প-উপন্যাস সিনেমায় ফুটে উঠতে পারে। সাহিত্য থেকে যেসব সিনেমা নির্মাণ হয়। বেশিরভাগ সিনেমাই প্রশংসিত হয়। আমাদের দেশে প্রশংসাতেই আটকে থাকলেও বহি:বিশ্বে ব্যবসাসফল হওয়ার রেকর্ড রয়েছে।

বলিউডে কয়েকবছর ধরে দেখা যাচ্ছে, বিখ্যাত লেখকের বহুল বিক্রীত ও জনপ্রিয় উপন্যাস থেকে নির্মিত হচ্ছে সিনেমা। মজার ব্যপার, সিনেমাগুলোও বইয়ের মতোই পাচ্ছে জনপ্রিয়তা। বক্স অফিসেও ভালো ফলাফল পাচ্ছে। সবগুলো সিনেমা এ সময়ের। শুধুমাত্র ভারতীয় নন, অন্যান্য দেশের বিখ্যাত ও জনপ্রিয় লেখকের কাহিনিও তুলে ধরা হচ্ছে পর্দায়।

ভারতে এই মুহূর্তে অন্যতম জনপ্রিয় লেখক চেতন ভগত। ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায় তার লেখা বইগুলো। আর তা থেকে নির্মিত হয় সিনেমাও। প্রায় সবগুলো ছবিই ব্যবসাসফল। ‘ওয়ান নাইট অ্যাট দ্য কল সেন্টার’ তার একটি জনপ্রিয় উপন্যাস। এটি ভারতে ব্যাপক সাড়া ফেলে দেয়, যার পরিপ্রেক্ষিতে নির্মিত হয় ‘হ্যালো’ নামের সিনেমাটি। ‘ফাইভ পয়েন্ট সামওয়ান’- উপন্যাস থেকে বিখ্যাত ‘থ্রি ইডিয়েটস’। ‘টু স্টেট’ ও ‘হাফ গার্লফ্রেন্ড’ থেকে একই নামে সিনেমা নির্মাণ হয়েছে। ‘দ্য থ্রি মিসটেক অব মাই লাইফ’ থেকে ‘কোই পো চে’। এছাড়া এর আগে শরৎচন্দ্রের ‘দেবদাস’, ‘পরীনিতা’। ভারতের বিখ্যাত লেখক আর কে নারায়নের ‘গাইড’। ভারতীয়রা বিদেশী লেখকদেরও স্বরণাপন্ন হয়েছেন সে তালিকায় জেন ওউস্টেনের ‘এমা’ থেকে ‘আয়সা’। ভিশাল ভারদ্বাজতো বিখ্যাত পরিচালক হয়েছেন উইলিয়াম শেকসপিয়রের গল্প- উপন্যাস থেকে সিনেমা নির্মাণ করে।  যেমন তিনি ‘ওথেলো’ থেকে ‘ওমকারা’, ‘ম্যাকবেথ’ থেকে ‘মকবুল’, ‘হ্যামলেট’ থেকে ‘হায়দার’, রাস্কিন বন্ডের ‘সুজানা’ স সেভেন হাজব্যান্ড’ থেকে ‘সাতখুন মাফ’ সিনেমাটি নির্মাণ করেন। রাস্কিন বন্ডের ‘দ্যা ব্লু আমব্রেলা’র একই নামে সিনেমা নির্মাণ হয়।  ও’হেনরির ‘দ্য লাস্ট লিফ’ থেকে ‘লুটেরা’, ফায়ারড ডোস্টোভস্কির হোয়াইট নাইট ‘ থেকে ‘সাওয়ারিয়া’, সাবা ইমতিয়াজের ‘করাচি ইউ আর কিলিং মি’ থেকে ‘নুর’ সিনেমাটি নির্মাণ হয়। এছাড়াও বলিউডে অসংখ্য সিনেমা গল্প উপন্যঅস থেকে নির্মাণ করা হয়েছে। নামের তালিকা দেখলেই বুঝতে পারছেন সাহিত্য থেকে শুধু প্রশংসাই নয়, সম্ভব ব্যবসাসফল সিনেমাও। 

হলিউড এ ক্ষেত্রেও সবার চেয়ে এগিয়ে। আমরা হয়তো অনেক বিখ্যাত হলিউডের সিনেমা দেখি। কিন্তু জানিনা সিনেমাটি কোন গল্পের বই থেকে নির্মাণ করা হয়েছে। থ্রিলার, কমিক, শিশুতোষ কোন বই-ই বাদ যাচ্ছেনা তাদের সিনেমার নির্মাণ ক্ষেত্রে। উদাহরণ দিয়ে শেষ করা যাবে না সেসব সিনেমার নাম লিখে।

বাংলা চলচ্চিত্রের সম্ভবনা কতটুকু?

অগাধ সম্ভাবনা রয়েছে বাংলা চলচ্চিত্ররও। গল্প উপন্যাসের এখনই সময় সঠিক ব্যবহারের। একটি পরিপূর্ণ সিনেমার জন্য গল্পকে হতে হয় সবচেয়ে বড় স্টার। নতুবা কখনোই কোন ইন্ডাস্ট্রি দাড়াতে পারবে না। যেমন কলকাতার ইন্ডাস্ট্রি তামিল-তেলেগু নকল করে বহু হিট সিনেমা দিয়েছে। কিন্তু আজ তাদের বেহাল অবস্থা। মৌলিক গল্পের উপরই ভর করতে হচ্ছে। জিতের মত স্টারদের সিনেমাও মার খাচ্ছে।

সাহিত্য নিয়ে বহু সিনেমা প্রশংসা পেয়েছে। সেখানে নতুনত্ব কিছু নেই। আপনি পারলে ব্যবসাসফল করে দেখান। সেখানেই স্বার্থকতা। হলিউড কিংবা বলিউড নিয়মিত তা দেখাচ্ছে। আধুনিক নির্মান শৈলী থাকলে আমাদের দেশেও সম্ভব।  



বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

টাইটানিক: মারা গেছেন সিনেমাটির অভিনেতা বার্নার্ড হিল

প্রকাশ: ০৩:৪১ পিএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

হলিউডের জনপ্রিয় সিনেমা ‘টাইটানিক’ ও ‘লর্ড অব দ্য রিংস’ খ্যাত অভিনেতা বার্নার্ড হিল মারা গেছেন। রোববার (৫ মে) ভোরে মৃত্যু হয়েছে তার। মৃত্যুকালে ৭৯ বছর বয়স হয়েছিল এ অভিনেতার। স্কটিশ লোক সংগীতশিল্পী বারবারা ডিকসন টুইটারে বার্নার্ডের মৃত্যুর খবর জানান।

অভিনেতার বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারে চলচ্চিত্র, টেলিভিশন ও থিয়েটারে। টাইটানিক সিনেমায় ক্যাপ্টেন এডওয়ার্ড জে স্মিথ চরিত্রে অভিনয়ের জন্য বড় পরিচিত পান তিনি।

বার্নার্ড হিলের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন বারবারা ডিকসন টুইট করেছেন, অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি, বার্নার্ড হিলের মৃত্যুর খবর। আমরা জন পল জর্জ রিঙ্গো এবং বার্ট, উইলি রাসেলের এই দুর্দান্ত শো-তে ১৯৭৪-১৯৭- এ একসঙ্গে কাজ করেছি। সত্যিই অসাধারণ একজন অভিনেতা। তার সঙ্গে পথ অতিক্রম করার সৌভাগ্য হয়েছিল। 


বর্ষীয়ান অভিনেতার মৃত্যুর খবর জানতে পেরে শোক প্রকাশ করেছেন অনুরাগীরা। টাইটানিক ও দ্য লর্ড অফ দ্য রিংস-এ তার অভিনয়ের প্রশংসা করে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন সিনেমাপ্রেমীরা। অনেক ব্যবহারকারী ব্রিটিশ মিনি সিরিজ ‘বয়েজ ফ্রম দ্য ব্ল্যাকস্টাফ’-এ ইয়োসার হিউজের মতো একটি জটিল চরিত্রের চিত্রায়নের জন্য প্রশংসা করেছেন প্রয়াত অভিনেতার। দ্য লর্ড অফ দ্য রিংস-এ কিং থিওডেনের চরিত্রে দেখা গিয়েছিল বার্নার্ড-কে, যা ছিল বহুল চর্চিত। 


বার্নার্ড জেমস ক্যামেরনের টাইটানিক সিনেমায় ব্রিটিশ ক্যাপ্টেন ও নৌ কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন এডওয়ার্ড জে স্মিথের ভূমিকায় অভিনয় করেন। নৌকাডুবির সময় তার সেই শান্ত-সৌম্য চেহারা, এখনও ভুলতে পারেনি দর্শকরা। যেভাবে সবাইকে বাঁচিয়ে নিজেকে উৎসর্গ করেছিলেন সমুদ্র বুকে, তা ভোলার নয়। 

বার্নার্ড একমাত্র অভিনেতা, যার একাধিক সিনেমা ১১টি একাডেমি পুরস্কার জিতেছিল।


টাইটানিক   অভিনেতা বার্নার্ড হিল   হলিউড  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

দুই বছর পর এক ফ্রেমে জোভান-তিশা জুটি

প্রকাশ: ০৩:১৫ পিএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

দেশের জনপ্রিয় জুটি ফারহান আহমেদ জোভান ও তানজিন তিশা। টানা দুই বছর দেখা যায়নি নতুন কোনও নাটকে। এবার ইমরোজ শাওনের পরিচালনায় ফিরলেন এই জুটি।

তরুণ নির্মাতা ইমরোজ শাওন পরিচালিত, যোবায়েদ আহসানের রচনায় সিএমভি’র ব্যানারে নির্মিত বিশেষ নাটক নাম ‘কাপল অব দ্য ক্যাম্পাস’ এর মাধ্যমে ফিরছেন তারা।

সদ্য শুটিং শেষ হওয়া এই নাটকে জোভান অভিনয় করেছেন রাকিব চরিত্রে আর তিশারে নাম রিদা। দু’জনে একই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্পোর্টস ক্লাবের নেতৃত্বে অন্যজন সাংস্কৃতিক ক্লাবের।

নির্মাতা বলেন, ‘তার মানে এই নয়, দুটি দলের প্রধান বলে তাদের মধ্যে মধুর বা প্রেমময় সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। গল্পে মূলত তাদের দেখা যাবে বিরোধী অবস্থানে। এমনকি দুর্ঘটনাও ঘটে তাদের এই বিরোধের জেরে। গল্পটা প্রেমের বটে, তবে এটি দেখলে মূলত ক্যাম্পাস জীবনে ফিরে যাবেন দর্শকরা।’  

প্রযোজক এসকে সাহেদ আলী পাপ্পু জানান, ‘কাপল অব দ্য ক্যাম্পাস’ নাটকটি শিগগিরই উন্মুক্ত হবে সিএমভি’র ইউটিউব চ্যানেলে।


ফারহান আহমেদ জোভান   তানজিন তিশা   বাংলা নাটক  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বিশ্রামে যাচ্ছেন বলিউড বাদশাহ!

প্রকাশ: ০১:২১ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খান এক বছরেই জাওয়ান, পাঠান এবং ডাঙ্কির মতো হিট ছবি উপহার দিয়েছেন সিনেমা প্রেমিদের। বর্তমানে নতুন ছবির কাজ শুরুর আগে বিশ্রাম নিতে পারেন বলিউডের এই কিং খান। বিশ্রাম সেরে এ বছরের জুনে তিনি তার পরবর্তী ছবির শ্যুটিং শুরু করতে চান।

শুক্রবার (৩ মে) ভারতীয় এক গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা জানিয়েছেন শাহরুখ খান।

অভিনেতা বলেন, আমার মনে হচ্ছে আমার একটু বিশ্রাম নেওয়া উচিত। তিনটি সিনেমা পরপর করে ফেলেছি। যার জন্য আমার শরীরে অনেক ধকল গেছে। আমি কলকাতা নাইট রাইডার্স দলকে বলেছিলাম যে এইবার শুধু মূল ম্যাচে আসব।

সৌভাগ্যবশত, আমার পরবর্তী ছবির শ্যুটিং আগস্ট থেকে শুরু হবে বা হয়তো জুলাই। যদিও আমরা জুনে শুরু করার প্ল্যান করছি। আমি সব হোম ম্যাচে আসতে চাই কারণ কলকাতা আমার বাড়ির মতো। তবে শাহরুখ ছবির নাম বা অন্যান্য বিবরণ প্রকাশ করেননি।

এদিকে, শাহরুখকে স্টেডিয়ামে প্রায়ই তার ছোট ছেলে আব্রাম নিয়ে আসতে দেখা গেছে।


বলিউড বাদশাহ   শাহরুখ খান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ইউনিসেফের রাষ্ট্রদূতের দায়িত্বে কারিনা কাপুর

প্রকাশ: ১০:২২ এএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

বলিউডে জনপ্রিয় অভিনেত্রী কারিনা কাপুর খান। প্রায় দু'দশক ধরে জনপ্রিয়তার শীর্ষে থেকে বলিউড ইন্ড্রাষ্ট্রিতে রাজত্ব করে যাচ্ছেন তিনি। দর্শকদের উপহার দিয়েছেন একের পর এক হিট সিনেমা। অবিনেত্রী নিজের মত করেই দায়িত্ব পালন করেন, হোক সেটা বলিউড কিংবা নিজের পারিবারিক স্থান থেকে। কারিনা দুই সন্তানের মা, ঘর-সংসার এবং কাজ সবই সমান তালে চালাচ্ছেন। এবার আরও বড় এক দায়িত্ব পেলেন তিনি। ইউনিসেফের রাষ্ট্রদূত হিসেবে মনোনীত হয়েছেন বলিউডের সুপারস্টার কাপুরকন্যা।

শনিবার (৪ মে) নিজেই ইনস্টাগ্রামে এক পোস্টে এ খবর জানান কাপুরকন্যা। তিনি লেখেন, আমার জন্য খুব আবেগের একটা দিন। UNICEF-এর রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পেয়ে আমি ধন্য়।

ভারতীয় গণমাধ্যম জিনিউজের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, গত দশ বছর ধরে ইউনিসেফের সঙ্গে কাজ করছেন কারিনা কাপুর। শুরুটা হয়েছিল সেই ২০১৪ সালে সেলেব্রিটি অ্যাডভোকেট হিসেবে। এবার সেই পদ থেকেই উত্তরণ হয়ে সরাসরি ইউনিসেফ-এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডরের দায়িত্ব পেলেন তিনি।

এ প্রসঙ্গে কারিনা বলেন, গত দশ বছর ধরে ইউনিসেফের সঙ্গে কাজ করছি। গত বছরগুলোতে দেশের শিশু এবং নারীদের অধিকার রক্ষার জন্য আমাদের টিম যে কাজগুলো করেছে, তাতে আমি সত্যিই গর্বিত। আমি প্রতিদিন অনুপ্রেরণা পাই সেগুলো থেকে। আশা রাখি ভবিষ্যতেও এই সংস্থার সঙ্গে যুক্ত থেকে কাজ করে যাব।


ইউনিসেফ   রাষ্ট্রদূত   কারিনা কাপুর   বলিউড  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

যশের ছবি থেকে যে কারণে সরলেন কারিনা কাপুর

প্রকাশ: ১০:০৫ পিএম, ০৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

দক্ষিণী সিনেমার রকিং স্টার যশের সিনেমা পুরো বিশ্বে ব্যাবসায় রেকর্ড গড়েছে। ‘কেজিএফ’ ও ‘কেজিএফ ২’ এর পর গীতু মোহনদাসের ‘টক্সিক’ ছবির জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন যশ।

জানা যায়, ‘টক্সিক’ এই সিনেমায় যশের বোনের চরিত্রে দেখা যাবে কারিনা কাপুরকে। এমনকী, ‘ক্রু’ ছবির প্রচার চলাকালীন পরোক্ষভাবে সেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন বলিউড বেবো নিজেই। কিন্তু সে আশা যেন উড়ে গেল কাপুরের মতো। সম্ভাবনার বাস্তব রূপ আর দেখতে পাবেন না দর্শক।

ড্রাগ মাফিয়াদের প্রেক্ষাপটে নির্মিত হবে এই সিনেমাটি। স্বাভাবিকভাবেই ‘কেজিএফ’ খ্যাত যশকে নিয়ে উন্মাদনা দর্শকমহলে। সম্প্রতি একটি বিবৃতি দেওয়া হয়েছে এই সিনেমার নির্মাতার তরফ থেকে। দর্শকের মধ্যে উত্তেজনা দেখে টিম টক্সিক খুবই আনন্দিত। তবে সিনেমাটি নিয়ে কোনো মিথ্যে তথ্য ছড়াতে বারণ করেছেন নির্মাতা।

এদিকে সিনেমার জন্য চলছে জোরদার প্রস্তুতি। ভারতের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অভিনেতাদের বাছাই করা হয়েছে। কিন্তু যশের বিপরীতে কে অভিনয় করবেন তা নিয়ে শুধু নির্মাতা নয়, যশ-প্রেমীরাও ছিলেন বেশ চিন্তিত। অবশেষে যশের নায়িকা হিসাবে কিয়ারা আদভানি চূড়ান্ত করা হয়েছে। নির্মাতা মনে করছেন, যাদের কাস্ট করা হয়েছে তারা শতভাগ উপযুক্ত।

অন্যদিকে ধোঁয়াশা রেখেই সিনেমাটি থেকে সরে গেলেন কারিনা। জানা যায়, তারিখ নিয়ে সমস্যার কারণেই অভিনেত্রীর এমন সিদ্ধান্ত। নির্মাতার তরফেও তারিখ বদল করার কোনও সম্ভাবনা নেই। স্বভাবতই ঘটনাটি নিয়ে কিছুটা হতাশ বেবোর অনুরাগীরা। তার পরিবর্তে কাকে কাস্ট করা হবে সে অপেক্ষায় সিনেপ্রেমীরা।


যশ   কারিনা কাপুর   বলিউড   দক্ষিণী সিনেমা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন