নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৬:৪৯ পিএম, ১০ অগাস্ট, ২০১৮
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে গুজব ছড়ানোর অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছেন অভিনেত্রী কাজী নওশাবা আহমেদ। এখন পুলিশের হেফাজতে আছেন। চার দিনে রিমান্ড শেষে আদালত আজ ফের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে।
তাঁর খোঁজখবর কী কেউ রাখছেন? অনেক সহকর্মীই তার ব্যাপারে মুখ খুলতে রাজি নন। এ নিয়ে শিল্পী সংঘের সাধারণ সম্পাদক আহসান হাবিব নাসিম বলেন,‘ যোগাযোগ করার চেষ্টা তো করি। বিষয়টি একটু সেনসিটিভ ইস্যু। তার বিষয়টি সাইবার ক্রাইমের মধ্যে পড়েছে। তথ্য ভালো করে না জেনে লাইভে এসে সে বোকামি করেছে। এর পেছনে কোন কারণ আছে কিনা সেটা পুলিশ খাতিয়ে দেখবে। রাষ্ট্রের এমন ব্যাপারে আসলে আমাদের খুব বেশি কিছু বলার নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার বিশ্বাস সে ইশোশনালী কাজটি করেছে। এর পেছনে ভয়াবহ কোন কারণ নেই। তারপরও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তো অন্যায়ভাবে তাকে ধরে নিয়ে যায়নি। আমরা এখানে কিছু করতে পারবো না।’
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নওশাবার পরিবারের সদস্যরাই আইনী লড়াই লড়ছেন। সহকর্মীরা অনেকে বিরক্তও নওশাবার এমন কান্ডে।
নওশাবার বিরুদ্ধে উত্তরা পশ্চিম থানায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) আইনে মামলা করেছে র্যাব। পরে উত্তরা পশ্চিম থানার পুলিশ নওশাবাকে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে হাজির করে সাতদিন রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করে। শুনানি শেষে বিচারক চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। চারদিনের রিমান্ড শেষে আজ ফের দুই দিনের ফের রিমান্ড দিয়েছে।
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বলিউড স্টার সালমান খানের জীবন থেকে শনির দশা কাটছেই না। এই তো
গত এপ্রিলের ১৪ তারিখ তার বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালান বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা।
দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে দিয়েছে।
বলিউড ভাইজান খ্যাত সালমান খানের বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালায়
বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা। দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে
দিয়েছে।
গত মাসের রোববার (১৪ এপ্রিল) সালমানের বাড়িতে হামলা চালাতে বন্দুকবাজদের
অস্ত্র সরবরাহ করেছেন সোনু বিষ্ণোই ও অনুজ থাপন নামে দুই ব্যক্তি। ঘটনার পাঁচ দিনের
মাথায় দুজনকেই গ্রেপ্তার করে মুম্বাই পুলিশ। এরপর মঙ্গলবার সকালে পুলিশি হেফাজতে থাকাকালীন
আত্মহত্যার চেষ্টা করেন অনুজ। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা
করেন। মুম্বাইয়ের সেন্ট জর্জ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে অনুজের।
সালমনের ফ্ল্যাটে গুলি চালিয়েছিলেন সাগর পাল ও ভিকি গুপ্ত নামে
দুজন। ঘটনার দুদিন পরই গুজরাতের ভূজ থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাদের জিজ্ঞাসাবাদেই
উঠে আসে সোনু ও অনুজের নাম। জানা যায়, দশ রাউন্ড গুলি চালানোর নির্দেশ পেয়েছিলেন অভিযুক্তরা।
গুলিকাণ্ডের পর কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে রয়েছেন সালমান খান। উদ্বেগে দিন পার করছেন অভিনেতার পরিবারসহ তার অনুরাগীরাও। শোনা গেছে বান্দ্রার ফ্ল্যাট ছেড়ে পানভেলের খামারবাড়িতে পাকাপাকিভাবে থাকতে শুরু করেছেন সালমান খান।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন