কালার ইনসাইড

‘ফিরছেন পপি’, এর মানে কী?

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৫:১৩ পিএম, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮


Thumbnail

ভীষণ ব্যস্ত নায়িকা পপি। আজ বিজ্ঞাপন না হয় কাল সিনেমার শুটিং। মাঝেমধ্যে নাটকেও দেখা যাচ্ছে। এতসবের মধ্যে তিনি কেমন আছেন? কেমন চলছে দিনকাল। সেসব নিয়ে তিনি মুখোমুখি হয়েছেন বাংলা ইনসাইডারের।

১০ সেপ্টেম্বর জন্মদিন, কিভাবে কাটিয়েছেন?

এ বছর ২১ টি কেক কাটতে হয়েছে। এত্ত এত্ত উপহার তো ছিলই। এই জন্মদিনে উপহার পেলাম একটি ছবিও। নাম ‘কাটপিছ’। পরিচালনায় বুলবুল বিশ্বাস।

ছবির পোস্টার প্রকাশের পরই তো সমলোচনা...

সেই শুরু থেকে আমার সিনেমাগুলো দেখলে বুঝবেন শোপিজ হিসেবে কখনো কাজ করিনি। আমার চরিত্রের গুরুত্ব বুঝে কাজ করেছি।  অনেক অনেক নারীপ্রধান সিনেমায় কাজ করেছি। বক্তব্যধর্মী সিনেমায় কাজ করেছি। দিনশেষে একটা সিনেমা শুধু বিনোদনই থেকে যায় না। আমি এমন সিনেমাতে কাজ করার চেষ্টা করি যেখানে সমাজের জন্য কোন বক্তব্য রাখতে পারি। সেই চিন্তা ধারা থেকে এই ছবিতে কাজ করা। অসম্ভব সুন্দর গল্পের একটি ছবি।  একটি নায়িকার জীবনী নিয়ে গল্প। যেখানে আসলে সত্যটা অনেকবেশি তুলে ধরা হয়েছে। সেন্টিমেন্টাল একটা ছবি। এবং কথা দিচ্ছি, পরিবারের সবাইকে নিয়ে দেখার মতোই সিনেমা হবে। যে মানের গল্প। আমাদের মেকার যদি ঠিকমতো বানাতে পারে। আশা করা যায় বেশ ভালো কিছু হবে। ছবিটিা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যাওয়ার ক্ষমতা আছে।

এই ছবির চরিত্র আপনার সঙ্গে কতটা মানানসই?

একজন শিল্পীতো নতুন নতুন চরিত্র চায়। তার পুরনো ইমেজটা ভাঙতে চায়। নিজেকে ভাঙ্গবে-গড়বে। এটাই তো একজন শিল্পীর ক্যারিশমা। ‘কুলি’ এক টাইপের ছবি। ‘আমার ঘর আমার বেহেশত’ আরেক টাইপের ছবি। আমার জাতীয় পুরস্কার পাওয়া ছবিগুলো। আমি মনে করি চরিত্রগুলো ভিন্ন ছিল বলেই আমি প্রশংসিত-পুরস্কিত ও দর্শকনন্দিত হতে পেরেছি। সেই জায়গা থেকে এই ছবিটাও আমাকে নতুন ডাইমেনশন দিবে। আর এই জায়গাটায় আমি সাকসেস কিন্তু। দর্শকই কিন্তু সেই এক ধারার রোমান্টিকে আমাকে দেখতে চায় না।

বর্তমানে ব্যস্ততা কী?

‘কাঠগড়ায় শরৎচন্দ্র’,‘সাহসী যোদ্ধা’,‘বিয়ে হলো বাসর হলো না’,‘শর্টকাটে বড়লোক’ ও ‘মন খুঁজে বন্ধন’ ছবিগুলোর কাজ চলছে। ‘যুদ্ধশিশু’, ‘টার্ন’ এই দুটি ছবির শুটিং শুরু হওয়ার কথা আছে। এছাড়া ‘জীবনযন্ত্রণা’,‘দুই ভাইয়ের যুদ্ধ’ ছবিগুলো মুক্তির অপেক্ষায় আছে। আর বেশ কিছু বিজ্ঞাপন আসছে সামনে। সর্বশেষ স্কয়ারের একটি বিজ্ঞাপনে কাজ করলাম রিয়াজের সঙ্গে। 

হাতে থাকা ছবিগুলো অবস্থানটা কতটা শক্ত করবে?

আমি কখনোই নিজেকে নাম্বারি নায়িকা ভাবিনি। আমার এক নাম্বার হতে হবে, কিংবা পাঁচ নাম্বারে দু:খ থাকবে। সবসময় নিজেকে শিল্পী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছি। এভাবেই দুনিয়া থেকে বিদায় নিতে পারলেই আমি খুশি। আমাকে পছন্দ করে, এমন অনেক দর্শক আছে। তারা পপির কাছ থেকে ভালো ভালো চরিত্র পেতে চায়। আমার নাম্বারিং নিয়ে তাদের মাথাব্যথা নেই। আমারও নেই।

কোনো স্বপ্নের চরিত্র আছে, যা করা হয়নি?

এখনো হাজারো চরিত্র করতে চাই। বিখ্যাত নারীদের বায়োপিক করতে চাই। শরৎচন্দ্র ও রবীন্দ্রনাথের নারী চরিত্রগুলো করতে চাই। এতটা বছরে কিছুই করা হয়নি। বাংলাদেশের পরিচালকরা আমাকে আরও ভালোভাবে ব্যাবহার করতে পারতেন। আরও অনেক ভাল চরিত্র করার সামর্থ্য ছিল যা করা হয়নি।

এ প্রজন্মের নায়িকাদের কাজ কেমন দেখছেন?

ভালো করছে। সবার জন্যই শুভকামনা। তবে এক্ষেত্রে একটা দু:খ আছে। আমাদের ইন্ডাস্ট্রির মন মানষিকতা আর কবে পরিবর্তন হবে? পৃথিবীর কোথাও বলা হয় না উনি সিনিয়র আর্টিস্ট বা উনি জুনিয়র আর্টিষ্ট। আর্টিস্ট মানে আর্টিস্ট। এখানে কেন এই সিনিয়র জুনিয়র লাগানো হয়। সেটা যেমন লেখার ক্ষেত্রে আসে তেমনি বলার ক্ষেত্রে। হলিউডে কি বলা হয় সিনিয়র টমক্রুজ কিংবা সিনিয়র ব্রাডপিট? নাকি শহরুখ, সালমানদের বলা হয়? জুনিয়র আলিয়া ভাট বলা হয় কখনো? আমাদের এখানেই কেন বলা হয় এ সিনিয়র হয়ে গেছে। ও জুনিয়র! এটা যে বাংলাদেশি শিল্পীদের দেয়া হয়। এটা খুবই আপত্তিজনক এবং খুবই দু:খজনক। আমরা ক্যারিয়ারের এই পর্যায়ে এসে আর কিছুই চাই না। শুধু ভালবাসা চাই। দর্শকের ভালবাসা চাই, যারা আমাদের প্রমোট করে তারা আমাদের ভালোভাবে উপস্থাপন করবেন। এটাই তো এখন আমাদের চাওয়া। এইযে যারা সিনিয়র- জুনিয়র বিভাজন করছেন। আমারতো মনে হয় তাদের শিল্পীদের প্রতি কোন ভালবাসা নেই।

‘নতুন মুখের সন্ধানে’ শুরু হলো। তা নিয়ে কি ভাবনা?

আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে শিল্পীর অভাব নেই। প্রচুর শিল্পী আছে। তাদেরকে যথাযথ ব্যবহার করতে পারছে না। তাদেরকে ভালভাবে পর্দায় উপস্থাপন করতে পারছে না। আরও শিল্পীদিয়ে কী হবে? যত শিল্পী আসছে। দু-চারদিন কাজ করছে। ভালকাজ যখন হচ্ছে না, তারা হতাশ হয়ে বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে যাচ্ছে। কেউ বিয়ে করছেন না হয় অন্যপেশায় চলে যাচ্ছেন। কেউবা ক্রাইম করছে, বিপথে যাচ্ছে। এতে ইন্ডাস্ট্রির কী বেনিফিট হচ্ছে?  হ্যা, এই কয়েকবছরের দেখায় মনে হচ্ছে নায়িকা হলে ভালোপাত্র মিলছে। এটাও নায়িকা হলে একটা বেনিফিট আছে।

ইন্ডাস্ট্রিতে অভাব কোন জায়গায়?

ইন্ডাস্ট্রির অভাব অন্য জায়গায়। আমাদের প্রথমেই ভালো মেকার দরকার। যাদের ভাবনা চিন্তা হবে উন্নত। বিশ্ব সিনেমার সঙ্গে যারা তাল মিলিয়ে সিনেমা নির্মাণ করার দক্ষতা রাখে। ফিল্মিক মেন্টালিটির প্রডিউসার দরকার। যে ছবিতে ঠাকা ঢালবে। তাঁর রুচি থাকতে হবে। যিনি কোন রকমের একটা ছবি বানানোর জন্যই আসবে না। এ জায়গায় নিজের অবস্থান গড়ার জন্য আসবে। তাহলেই তার একটা দায়বদ্ধতা হবে ভালো সিেেনমা বানানোর। ভালো স্ক্রিপ্ট রাইটার, ক্যামেরাম্যানসহ যারা ছবি বানাবেন। তাদেরকে আগে দরকার। তাদের উপর নির্ভর করে ইন্ডাস্ট্রি আসলে কোনদিকে যাবে। যারা পারফর্ম করবে তাদের চেয়ে পেছনের মানুষগুলোর অনেক বেশি দরকার। সিনেমাহল নেই। সেটা বানানোর উদ্যোগ নেই। আমরা নতুন মুখ নিচ্ছি! সেই পঞ্চাশ বছর আগের সিনেমাহলেও এখনও অনেক ছবি চলে। সরকারের উদ্যোগি হতে হবে। সরকার আমাদের অভিবাবক। তাদের সেভাবেই এগিয়ে আসতে হবে। অভিবাবক যেমন সন্তানের হাতে টাকা না দিয়ে নিজেই তার ক্যারিয়ার ঠিক করে দেয়। তেমনটা প্রয়োজন।

কথায় কথায় সেই পুরনো প্রশ্ন নতুন করে করা হলো। বিয়ে নিয়ে কী ভাবছেন?

সঠিক মানুষটার জন্য অপেক্ষা করছি। সেই সঠিক মানুষটা যখন আমার জীবনে আসবে। তখন আমি বিয়ে করবো। বিয়ে করার জন্যতো ছেলে পাওয়াই যায়। কিন্তু লম্বা জার্নির জন্য একজন প্রপার মানুষ দরকার। আজ বিয়ে করলাম। দুদিন পর আবার ডিভোর্স হলো। এগুলো আমাকে দিয়ে হবে না।

কোন আক্ষেপ?

একটা আপত্তি আছে। প্রতি বছর নিউজ দেখি। পপি ফিরছেন। এর মানে কী? আমি কি প্রতিবছর অবসরে যাই? সেটা কী ঘোষণা দিয়ে গিয়েছি? আমার প্রতিবছর ছবির শুটিং থাকে। কম বেশি তো থাকতেই পারে। একজন শিল্পী তো গণহারে কাজ করবে না। এটা অনুরোধ করছি। পপি ফিরছেন কথাটা সত্য নয়। আমি যদি ঘোষণা দিয়ে অবসরে যাই। সেখান থেকে যদি ফিরি। তাহলে যেন বলে। আর শিল্পীর তো কোন অবসর নেই।  ৭০-৮০ বছরেও তার মনমতো একটা চরিত্র পেলে অভিনয় করতে পারে। সুতরাং সবার এমন সস্তা হেডলাইন না দেয়াই ভালো। খুশি থাকবো।

অবসরটা কীভাবে কাটানো হয়?

শুটিং ছাড়া পরিবারকেই পুরোটা সময় দেয়া হয়। বই পড়া, বিভিন্ন দেশের সিনেমা দেখা- এটা বরাবর নেশার মতো নিয়মিত দেখা হয়। চেষ্টা করি পরিচিতজনদের প্রগ্রামগুলোতে উপস্থিত থাকার। অনেক সময় অনেকে দাওয়াত দেয়। না গেলে মন খারাপ করে। আমার চেষ্টাটা থাকে সবার দাওয়াত রক্ষা করার। আর একদমই যদি সম্ভব না হয়। আগেই বলে দেই, বা যোগাযোগ করে সেটা জানাই।


বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ

  



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

শিরায় শিরায় রক্ত, আমরা জায়েদ খানের ভক্ত

প্রকাশ: ০৬:২৯ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

এবার অস্ট্রেলিয়ায় স্টেজ শো করেছেন জায়েদ খান। রোববার মেলবোর্নের টাউন হলে এই অনুষ্ঠানটি হয়েছে। সেখানকার বাঙালি দর্শকের ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছেন ‘সোনার চর’ সিনেমার এই নায়ক। স্টেজ থেকে ‘শিরায় শিরায় রক্ত, আমরা জায়েদ খানের ভক্ত’ বলে শ্লোগান দিচ্ছিলেন দর্শকরা। বিষয়টিতে বেশ মুগ্ধ হয়েছেন বলে জানিয়েছেন জায়েদ খান।

অনুষ্ঠানে ফিগার দেখিয়ে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী ভক্তদের মাথা ঘুরিয়ে দিলেন ঢাকাই ছবির মোস্ট এলিজিবল ব্যাচেলর জায়েদ খান। স্টেজে পারফর্ম করতে করতে একপর্যায়ে জামা খুলে ফেলেন সুদর্শন এই নায়ক। এরপর স্থির হয়ে দাঁড়িয়ে দুই হাতের পেশী ফোলাতেই উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন দর্শক সারিতে থাকা জায়েদ ফ্যানরা। এ ছাড়া ভক্তদের অনুরোধে মেলবর্নের ওই অনুষ্ঠানে দিতে হয়েছে ডিগবাজিও। এসময় স্টেজে বেজে চলছিল জায়েদের লেস্টেস্ট সুপার-ডুপার হিট সং ‘বিড়ি খাইলে হয় ক্যানসার’ গানটি।

অস্ট্রেলিয়ায় স্টেজ শো করতে গিয়েছেন জায়েদ খান। রোববার মেলবোর্নের টাউন হলে হয়েছে অনুষ্ঠানটি। সেখানকার বাঙালি দর্শকের ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছেন ‘সোনার চর’ সিনেমার এই নায়ক। স্টেজ থেকে ‘শিরায় শিরায় রক্ত, আমরা জায়েদ খানের ভক্ত’ বলে শ্লোগান দিচ্ছিলেন দর্শকরা। বিষয়টিতে বেশ মুগ্ধ হয়েছেন বলে জানিয়েছেন জায়েদ খান।

অনুষ্ঠানের একপর্যায়ে জায়েদ খানকে ডিগবাজি দেওয়ার জন্য চিৎকার করে অনুরোধ করেন দর্শকরা। এ বিষয়ে জায়েদ বলেন, বেশির ভাগ দর্শকই ডিগবাজির জন্য অনুরোধ করছিলেন। তাই ডিগবাজি না দিয়ে কোনো উপায় ছিল না। স্টেজে দর্শকের জন্যও ডিগবাজি দেওয়ার ব্যবস্থা ছিল। তাতে তিনজন দর্শক অংশগ্রহণ করেছেন। ডিগবাজিতে যিনি প্রথম হয়েছেন, সেই দর্শককে জায়েদের ছবিসহ বালিশের কভার উপহার দেওয়া হয়েছে। নায়কের হাত থেকেই পুরস্কার গ্রহণ করেছেন বিজয়ী দর্শক।

জানা গেছে, অস্ট্রেলিয়ায় আরও একটি পারফর্ম করবেন জায়েদ। আগামী ৫ মে সিডনির ওরিয়ন ফাংশন সেন্টারে বৈশাখী আড্ডা অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে অতিথি হিসেবে পারফর্ম করবেন এই নায়ক।

জায়েদ খান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বিয়ে করছেন শাকিব খান, জানেন পাত্রী কে?

প্রকাশ: ১০:২৩ এএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ব্যক্তিগত জীবনে বিয়ে ও বিচ্ছেদ টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে গেছেন ঢাকাই সিনেমার সুপারস্টার শাকিব খান। অপু বিশ্বাস ও বুবলী এই নায়কের দুই সাবেক স্ত্রী হলেও বাবা হিসেবে দুই সন্তান আব্রাম ও শেহজাদের যাবতীয় দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। তবে এবার নতুন সম্পর্কের পথে হাঁটতে চলেছেন ঢালিউড কিং।

নায়কের পরিবারের মতে, অতীত ভুলে সংসারী হয়ে উঠুক শাকিব খান। আর এ কারণেই শাকিবের পরিবারে চলছে বিয়ের তোড়জোড়। খুব শিগগিরই বিয়ে করবেন অভিনেতা। এর জন্য শাকিবের সম্মতিতে পাত্রী দেখাও শুরু হয়েছে।
 
গুঞ্জন চলছে, যুক্তরাজ্য থেকে চিকিৎসা বিষয়ে লেখাপড়া করে দেশে ফেরা এক ডাক্তার মেয়ের সঙ্গে বিয়ের আলোচনা এগোচ্ছে শাকিবের।
 
নাম প্রকাশ না করার শর্তে শাকিবের পরিবারের এক সদস্য জানিয়েছেন, যখনই সিনেমা মুক্তির সময় আসে তখনই আলোচনায় থাকতে সাক্ষাৎকারে শাকিব প্রসঙ্গে কথা বলতে শুরু করেন অপু ও বুবলী। এতে শাকিব খান যেমন বিব্রত হন, তেমনি তার পরিবারকে অস্বস্তিতে পড়তে হয়। আর এ কারণেই শাকিবের পরিবার তাকে বিয়ে দিচ্ছে।
 
শাকিবের পরিবারের ওই সদস্য আরও বলেন, দুজনই এখন শাকিবের অতীত। অথচ তারা এখনও শাকিবের সঙ্গে সম্পর্ক আছে বলে দাবি করছেন। আমরা তাই বেশ বিরক্ত।

এদিকে শাকিবের বাড়িতে যাওয়ায় নিষেধ রয়েছে অপু ও বুবলীর। এ ছাড়া তারা দুজন যদি কোনো সাক্ষাৎকারে শাকিবকে নিয়ে কোনো মিথ্যাচার করেন তবে সে বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার পরিকল্পনাও রয়েছে শাকিবের পরিবারের।
 
শোনা যাচ্ছে, দুবার নিজের পছন্দে বিয়ে করে জটিলতায় পড়েছেন শাকিব। আর তাই এবার পরিবারের পছন্দেই সম্মতি দিয়েছেন তিনি। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে জমকালো আয়োজনে চলতি বছরের শেষের দিকেই বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন ঢালিউড কিং।


বিয়ে   শাকিব খান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

গভীর রাতে রহস্যজনক স্ট্যাটাস, সকালে মিলল অভিনেত্রীর লাশ

প্রকাশ: ০৬:২৭ পিএম, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

শোবিজ অঙ্গনে আবারও শোক সংবাদ। সম্প্রতি বিহারের ভাগলপুরে নিজের ফ্ল্যাটে ভারতীয় ভোজপুরি সিনেমার অভিনেত্রী অমৃতা পাণ্ডেকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। সিলিং ফ্যানে শাড়ি দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থা উদ্ধার করা হয় তার মরদেহ। যদিও এ অভিনেত্রীর ফ্ল্যাট থেকে কোনো সুইসাইড নোট পাওয়া যায়নি।

প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, অভিনেত্রী অমৃতার মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি নোট শেয়ার করেছিলেন। রিপোর্ট বলছে, অমৃতা তার স্বামীর সঙ্গে মুম্বাইতে থাকতেন। কিন্তু তিনি সম্প্রতি ভাগলপুরে একটি বিয়ের জন্য তার আত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) গভীর রাত পর্যন্ত জেগে ছিলেন অমৃতা এবং তার হোয়াটসঅ্যাপ স্ট্যাটাসে একটি নোট পোস্ট করেছেন। কয়েক ঘণ্টা পরে, তাকে তার ঘরে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।

পুলিশ রিপোর্ট অনুসারে, হোয়াটসঅ্যাপে অমৃতার নোটে লেখা ছিল, কেনো দুই নৌকায় ভাসছিল জীবন, নৌকা ডুবিয়ে জীবন সহজ করে দিয়েছি।

অমৃতার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় এবং পরিচিতরা জানিয়েছেন, অভিনেত্রী বেশ কিছুদিন ধরে বিষণ্ণতা এবং অন্যান্য মানসিক সমস্যার সঙ্গে লড়াই করছিলেন এবং তিনি এর জন্য চিকিৎসাও করাতে চেয়েছিলেন।

তদন্ত শুরু হলেও, পুলিশ সন্দেহ করছে যে তার আত্মহত্যার কারণ হতাশা। সিটি এসপি শ্রী রাজ জানিয়েছেন যে অমৃতার মৃত্যুর ঘটনায় একটি হাই প্রোফাইল তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং এসপি আনন্দ কুমারের নির্দেশে একটি বিশেষ দলও গঠন করা হয়েছে। অমৃতার পরিবার এবং তার স্বামী এখনো জনসমক্ষে আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেননি।

অমৃতা দিওয়ানাপান সিনেমায় ভোজপুরি সুপারস্টার খেসারি লাল যাদবের সঙ্গে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন।

ভোজপুরি সিনেমা   অমৃতা পাণ্ডে  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শিল্পী সমিতির শ্রদ্ধা

প্রকাশ: ০২:০৮ পিএম, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির নেতৃবৃন্দ। নবনির্বাচিত সভাপতি মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজলের নেতৃত্বে তারা গেল শনিবার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে জাতির পিতার সমাধিসৌধ বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

এ সময় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত সহসভাপতি ডিএ তায়েব, সহসাধারণ সম্পাদক আরমান, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো, দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর, কোষাধ্যক্ষ কমল, কার্যনির্বাহী সদস্য সুচরিতা, রোজিনা, আলীরাজ, সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন, শাহনূর, নানা শাহ, চুন্নু ও সনি রহমান উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির মহাসচিব শাহীন সুমন, চিত্রনায়িকা রুমানা ইসলাম মুক্তি, নাহিদা আশরাফ আন্না, ডি জে সোহেলসহ চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।

গত ১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন হয়। মিশা সওদাগর পেয়েছেন ২৬৫ ভোট এবং ২২৫ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মনোয়ার হোসেন ডিপজল।


বঙ্গবন্ধু   শিল্পী সমিতি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

অপু বিশ্বাস কেন ঢালিউডের ‘গসিপ কুইন’ জানাল ইমন

প্রকাশ: ০১:০৬ পিএম, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ঈদ উপলক্ষে বরাবরই তারকাদের নিয়ে আড্ডার আয়োজন করে বেসরকারি টেলিভিশনগুলো। বিভিন্ন ব্যান্ডের ফটোশুটে প্রায় তাদের একসঙ্গে দেখতে পাওয়া যায় ঢালিউড কুইন অপু বিশ্বাস ও তরুন নায়ক ইমন খান কে। কাজের সূত্র ধরেই দুই তারকার বন্ধুত্ব গাঢ় হয়েছে। বন্ধুত্বের জায়গা থেকেই এবারে ইমন অপু বিশ্বাসকে ঢালিউডের ‘গসিপ কুইন’ বলেন। 

সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে হাজির হয়েছিলেন ইমন। ওই অনুষ্ঠানে ‘জানতে চাই’ নামের একটি অংশ নায়কের কাছে উপস্থাপক জানতে চান ঢালিউডের ‘গসিপ কুইন’ কে। এমন প্রশ্নের জবাবে অবলীলায় ইমন অপু বিশ্বাসের কথাবলেন।

ইমন একটু হেসেই বলেন, অপু বিশ্বাসের কাছে ঢালিউডের সব খবর থাকে। মানে অপু বিশ্বাসকে সবাই বলে নায়ক মান্না ভাই। আগে মান্না ভাইয়ের কাছে সব ধরনের খবর থাকত। এখন থাকে তার কাছে। সে জানে ইন্ডাস্ট্রিতে কোথায় কী হচ্ছে। এমনকি সে খুব সঠিক তথ্যও দিয়ে দেয়।

ব্যক্তি জীবনের নানান বিষয় নিয়ে আলোচনায় থাকেন অপু বিশ্বাস। ঢাকাই সিনেমার নায়ক শাকিব খানের সঙ্গে বিয়ে এবং বিচ্ছেদ নিয়েই বেশি আলোচনা চলে এই অভিনেত্রীকে নিয়ে। বর্তমানে নিজের ব্যবসা নিয়েও ব্যস্ত সময় পার করছেন অভিনেত্রী।


অপু বিশ্বাস   ঢালিউড   ‘গসিপ কুইন’ ইমন খান  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন