নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:৫৯ পিএম, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯
অচেনা অনেক মুখ সিনেমার নির্মাতা হয়ে যান। চেনা মুখরা কবে সিনেমা নির্মাণ করবেন? একটু খোলাসা করলে, প্রতিবছরই এমন অনেক পরিচালক সিনেমা নির্মাণ করেন, যাদের তেমন কেউ চেনেন না। এরমধ্যে গুটিকয়েক ভালো কাজ উপহার দিলেও বেশিরভাগের কাজ থাকে না আলোচনায়। আর আলোচনায় না থাকার সুবাধে হারিয়ে যেতেও সময় লাগে না। এরই প্রেক্ষিতে বলা যায়, আমাদের ছোট পর্দার জনপ্রিয় নির্মাতারা কেন সিনেমা বানাচ্ছেন না?
ক্ষতি কী?
সিনেমা নির্মাণের জন্য যে নাটকের কাজ আগে করতে হবে এমন কথা নেই। বিশ্বের নামকড়া খ্যাতিমান নির্মাতারা যে এই নিয়ম অনুসরণ করছেন তাও বলা যায় না। তবে আমাদের দেশে, সিনেমার জন্য টেলিভিশন মিডিয়ার দিকে অনেকেই চেয়ে থাকেন। কারণ এখান থেকে অনেক গুনী মানুষ এসে সিনেমায় উজ্জল দৃষ্টান্ত রেখেছেন। সেটা অভিনয়ের ক্ষেত্র হোক কিংবা পরিচালনা। সিনেমায় আসার জন্য ছোটপর্দাকে পাইপ লাইনও অনেকে মনে করতে পারেন। বড়পর্দা ও ছোটপর্দার রয়েছে অনেক তফাৎ। মূল যে তফাৎ, ছোটপর্দায় আপনার নাটকটি বানিয়ে অপেক্ষা করতে হবে না সেটা দর্শক দেখবে কিনা। কিন্তু কেউ সিনেমা বানালে অবশ্যই তার ভাবতে হবে, এটা দর্শক পছন্দ করবেন কিনা। কারণ এর উপরই রুটি রুজি অপেক্ষা করে। আর সিনেমার যে বর্তমান অবস্থা, তাতে একজন নির্মাতা ছয়মাস বসে সিনেমা নির্মাণ করলে আর্থিকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হওয়ারই সম্ভাবনা বেশি। অনেকে ভাবেন, তার চেয়ে নাটকই ভালো। এখন তো নাটক প্রচারের কত মাধ্যম বের হয়েছে। নাটক কিংবা বিজ্ঞাপন, যে ক্ষেত্রেরই তিনি নির্মাতা হোক না কেন, এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না যে তিনি সিনেমা নির্মাণ করতে ইচ্ছুক নয়।
ইদানিংকালে আলোচনায়: ছোট পর্দা থেকে ইদানিংকালে যারা সিনেমা নির্মাণ করছেন। তারা প্রায় সবাই আলোচনায়। তাঁরা সিনেমা নির্মাণ করতে এলে আওয়াজটাও বেশ হয়। কারণ অনেকদিন ধরে সবাই তাকে চেনে। এমনকি মিডিয়ার কাভারেজও বেশ মেলে। গিয়াস উদ্দীন সেলিম, মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, সালাহউদ্দীন লাভলু, মুরাদ পারভেজ, অমিতাভ রেজা, দিপংকর দীপন, তৌকির আহমেদ, অনিমেষ আইচ, মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ, রেদওয়ান রনি, শিহাব শাহিন, মেহের আফরোজ শাওন, বদরুল আনাম সৌদ, শামীম আহমেদ রনি, অনম বিশ্বাসরা ছোট পর্দা থেকে বড় পর্দায় নাম লিখিয়েছেন। তারা সবাই বেশ ভালোও করেছেন এ মাধ্যমে। এদের মধ্যে অনেকেই এক দুই ছবি করেই আলোচনায় এসেছেন। আবার এক দুই ছবি করেই ক্লান্ত হয়ে গেছেন। ফের ছোটপর্দা ব্যস্ত হয়েছেন, ওই যে সিনেমার ব্যবসা ভালো না। তারপরও তো মানুষ সিনেমায় নাম লেখাতে চায়।
ঘোষণা দিয়েছেন:
ছোট পর্দার অন্যতম সফল ও জনপ্রিয় নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী। দীর্ঘ দেড় যুগের ক্যারিয়ারে তিনি ৩৮৫টি একক নাটক ও ১৮টি ধারাবাহিক নাটক পরিচালনা করেছেন। দেশের নারী নির্মাতাদের ক্ষেত্রে এটাই সর্বোচ্চ। গুণী এই নির্মাতা এবার আসছেন চলচ্চিত্র পরিচালনায়। ঘোষণা দিলেন তার প্রথম সিনেমার কথা। এর নাম হবে `বিশ্বসুন্দরী’।
মুক্তির অপেক্ষায়: প্রথমবার সিনেমা নির্মাণ করছেন নন্দিত নির্মাতা গোলাম সোহরাব দোদুল। ‘সাপলুডু’ নামের সিনেমায় ছোটপর্দার একঝাক তারকা শিল্পী অভিনয় করেছেন। আরিফিন শুভ ও বিদ্যা সিনহা মিম আছেন প্রধান দুই চরিত্রে।
‘ছায়াফেরী’, ‘যে জীবন ফড়িংয়ের’,‘রোদ মাখা সূর্যমুখী’, ‘অর্থহীন মানিপ্ল্যান্ট’, ‘কাগজ কার্বনের সম্মোহন’, ‘কালো বরফ জমাট অন্ধকার’, ‘ধুলোর মানুষ মানুষের ঘ্রাণ’সহ অসংখ্য নাটক নির্মাণ করেছেন এ সময়ের আলোচিত নির্মাতা মাসুদ হাসান উজ্জ্বল। এবার চলচ্চিত্র পরিচালনা করছেন তিনি। তার পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম `ঊনপঞ্চাশ বাতাস`। ছবিটির দৃশ্যধারণ শেষ হয়েছে। এখন মুক্তির অপেক্ষায় আছে।
মাহমুদ দিদারের ‘বিউটি সার্কাস’ মুক্তির অপেক্ষায় আছে।
এখনি সিনেমা নির্মাণের সময়:
অনেকেই মনে করছেন, একটা প্রজন্ম আসলে চেহারা পাল্টে যাবে সিনেমার। যারা ছোটপর্দা কিংবা বিজ্ঞাপনে নিজেদের নাম উজ্জল করে রেখেছেন। এরমধ্যে আশফাক নিপুন, শাফায়েত মনসুর রানা, আদনান আল রাজিবরা আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না দিলেও নানা সময়ে বলেছেন সিনেমা নিয়ে ভাবছেন তাঁরা।
পরিচালক কৌশিক শংকর দাস বহু জনপ্রিয় নাটক নির্মাণ করেছেন। আরও আগেই তার সিনেমা নির্মাণে হাত দেওয়ার কথা ছিল বলে তার ভক্তরা মনে করেন। সুমন আনোয়ার, মেজবাউর রহমান সুমন, মাহফুজ আহমেদরাও ছোটপর্দার বেশ জনপ্রিয় নির্মাতা। এ সময়ের অন্যতম আলোচিত নির্মাতা মিজানুর রহমান আরিয়ান, মাবরুর রশীদ বান্নাহরা। তাদের যে বিশাল ভক্ত শ্রেনী। তাদের জন্য সিনেমা নির্মাণ নিয়ে ভাবতে পারেন। সবারই কথা, এখনই নয় কেন সিনেমা?
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন পিয়া জান্নাতুল
মন্তব্য করুন
প্রথমবার সেন্সর বোর্ডের জালে আটকা
পড়ে গেলেন তরুণ নির্মাতা রায়হান রাফি। তার নির্মিত ওয়েব ফিল্ম ‘অমীমাংসিত’ সিনেমাটির
গল্প বাস্তবের সঙ্গে মিল থাকায় আটকে গেছে সেন্সর বোর্ডে। ওয়েব ফিল্মটিতে বিভিন্ন চরিত্রে
অভিনয় করেছেন ইমতিয়াজ বর্ষণ, তানজিকা আমিন, রাশেদ মামুন অপু প্রমুখ। গত ক’বছর ধরে প্রেক্ষাগৃহ
আর ওটিটি, দুই মাধ্যমেই সফলতা পেয়েছেন এই নির্মাতা।
গত ২৪ এপ্রিল (২৪ এপ্রিল) বাংলাদেশ চলচ্চিত্র
সেন্সর বোর্ড থেকে চূড়ান্ত রায় জানানো হয়, ছবিটি দর্শকদের সামনে প্রদর্শনযোগ্য নয়।
তবে ৩০ দিনের মধ্যে আপিলের সুযোগ রয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন
‘অমীমাংসিত’ নির্মাতা রায়হান রাফী। নিজের ফেসবুকে লিখেছেন, ‘সিনেমা বাস্তবের সাথে মিলে
গেছে তাই এটা মুক্তি দেওয়া যাবে না! সিনেমা হতে হবে অবাস্তব! ওয়েব ফিল্ম ‘অমীমাংসিত’
সেন্সর বোর্ডে আটকে দেয়ার তীব্র প্রতিবাদ জানাই। বিষয়টা তাহলে এমন, কোনো সিনেমায় কোনো
সাংবাদিক দম্পতি খুন হতে পারবে না? কাল্পনিক কাহিনি উল্লেখ করার পরেও যদি কোনো ঘটনার
সাথে মিল খুঁজে পাওয়া যায়, তাহলে ব্যাপারটা এমন, ঠাকুর ঘরে কে রে? আমি কলা খাই না টাইপ।’
রাফি আরও লেখেন, ‘অমীমাংসিত’ সিনেমায়
কোনো কিছুই প্রমাণ করা হয়নি, কেবল বিভিন্ন জনের ধারণা দেখানো হয়েছিল, তারপরও এই সিনেমা
আটকে দেওয়াটা সত্যি দুঃখজনক!’
সবশেষে তিনি লিখেছেন, ‘সিনেমায় কোনো
খুন দেখানো যাবে না, কোনো ধর্ষণ দেখানো যাবে না, কোনো অপহরণ দেখানো যাবে না, কোনো গুম
দেখানো যাবে না। আমরা সবাই ফেরেশতা, বাস করি বেহেশতে। এখানে কোনো খুন হয় না, কোনো গুম
হয় না, কোনো ধর্ষণ হয় না। এভাবেই হাত পা বেঁধে সাঁতার কাটতে হবে আমাদের দেশের সিনেমাকে।’
‘অমীমাংসিত’কে দর্শকের সামনে অপ্রদর্শনযোগ্য
বলে রায় দিয়ে যে কারণগুলো দেখানো হয়েছে সেগুলো হলো, ১) চলচ্চিত্রটিতে নৃশংস খুনের দৃশ্য
রয়েছে। (২) কাল্পনিক কাহিনি, চিত্রনাট্য ও সংলাপের বিষয়বস্তু বাস্তবতার সাথে মিল রয়েছে।
(৩) এ ধরনের কাহিনি বাস্তবে ঘটেছে এবং ঘটনা সংশ্লিষ্ট মামলা উচ্চ আদালতে বিচারাধীন।
(৪) চলচ্চিত্রটির কাহিনি/বিষয়বস্তু বিচারাধীন মামলার সাথে মিল থাকায় ভুল বার্তা দিতে
পারে এবং তদন্তের বিঘ্ন ঘটাতে পারে।
মন্তব্য করুন
ইরাকে এক নারী টিকটক তারকাকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। বাসসের
খবর অনুযায়ী স্থানীয় সময় শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) মোটরসাইকেলে নিয়ে আসা এক বন্দুকধারী
ওই নারীকে গুলি করে হত্যা করেন। ওই নারীর নাম ওম ফাদাহ।
ইরাকের সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তিনি অনেক প্রভাবশালী এবং সুপরিচিত
ছিলেন। বাগদাদে তার বাড়ির বাইরে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়। দেশটির নিরাপত্তা কর্মকর্তারা
এএফপি’কে এই কথা জানিয়েছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নিরাপত্তা কর্মকর্তা জানান, অজ্ঞাতনামা
এক হামলাকারী জায়উনা জেলায় ওম ফাহাদকে তার গাড়িতে গুলি করে। অন্য এক নিরাপত্তা সূত্র
জানায়, ওই হামলাকারী খাবার ডেলিভারি দেওয়ার ভান করে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ওম ফাহাদ আঁটসাঁট পোশাক পরে ইরাকি সঙ্গীতে তার নাচের টিকটক ভিডিওগুলোর
জন্য পরিচিত হয়েছিলেন।
২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে একটি আদালত ‘শালীনতা এবং জনসাধারণের নৈতিকতাকে
ক্ষুন্ন করে এমন অশালীন বক্তৃতা সম্বলিত ভিডিও’ সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে শেয়ার করার
জন্য তাকে ছয় মাসের কারাদ- দেয়।
ইরাকের জনসাধারণের ‘নৈতিকতা এবং ঐতিহ্য লঙ্ঘন করে এমন বিষয়বস্তু
সম্বলিত কন্টেন্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে সরিয়ে ফেলার জন্য গত বছর দেশটির সরকার
অভিযান শুরু করে।
টিকটক, ইউটিউব এবং অন্যান্য প্ল্যাটফর্মগুলোতে পোস্টকৃত আক্রমণাত্মক
বিভিন্ন ক্লিপ চিহ্নিত করে তা সরিয়ে ফেলার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি কমিটি গঠন
করে।
কর্তৃপক্ষ জানায়, এরপর থেকে বেশ কয়েকজন প্রভাবশালীকে গ্রেপ্তার করা হয়। ২০১৮ সালে বন্দুকধারীরা বাগদাদে প্রভাবশালী মডেল তারকা ফারেসকে গুলি করে হত্যা করে।
মন্তব্য করুন
চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলীর সঙ্গে ঢালিউড
সুপারস্টার শাকিব
খান দাম্পত্য
সম্পর্কের ইতি টেনেছেন অনেক আগেই। তবে এখনও মাঝেমধ্যেই বিভিন্ন মিডিয়ায় শাকিবের সঙ্গে
তাদের ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়ে কথা বলেন দুই নায়িকাই।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে শাকিবের সঙ্গে দাম্পত্য জীবনের অনেক খুঁটিনাটি
ফাঁস করেছেন বুবলী। যা নিয়ে বর্তমানে দর্শকমহলে বেশ আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিচ্ছে।
বিষয়টি নিয়ে এবার কথা বলেছেন অপু বিশ্বাস।
সাক্ষাৎকারে বুবলী বলেছিলেন, ‘আইনগতভাবে আমি এখনও শাকিব
খানের বৈধ স্ত্রী।’ আবার বলছেন, ‘আমি শাকিবের সঙ্গে কোয়ালিটি টাইম পার করি, আমাদের
সন্তান অনেক সময় সে সুযোগটাও করে দেয়।’
সম্প্রতি একটি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে বুবলীর সেসব কথার প্রেক্ষিতে
কথা বলেছেন অপু
বিশ্বাস।
বুবলীর বক্তব্য প্রসঙ্গে মন্তব্য করতে গিয়ে হেসে দেন অপু। হাসতে
হাসতে তিনি বলেন, ‘শাকিবকে নিয়ে তার এত এত মন্তব্যে আমি ভাষা হারাচ্ছি, আবেগাপ্লুত
হচ্ছি। আমি কী বলব, বুঝতে পারছি না।’
অপু বলেন, ‘আমি একজন নারী হিসেবে বলব, উনি যথার্থ সম্মানীয় মানুষ।
প্রতিটি মানুষের তার নিজের কাছে সম্মানের জায়গা খোঁজেন। তিনিও এতটা সময় ধরে তার ক্যারিয়ারের
ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। তবে আমার মনে হয় নিজের প্রচারের স্বার্থে অন্যকে ব্যবহার করে
নিজের ব্যক্তিত্ব বিলিয়ে দেওয়াটা বুদ্ধিমানের লক্ষণ নয়। আর যদি এটাই সে মনে করে, তাহলে
তার উপযুক্ত চিকিৎসার দরকার।’
অপু আরো বলেন, ‘শাকিবকে নিয়ে তার এত এত মন্তব্যে আমি ভাষা হারাচ্ছি,
আবেগে আপ্লুত হচ্ছি। আমি কী বলব, বুঝতে পারছি না। এই যে উনি শাকিবের একের পর এক হাঁড়ির
খবর দিচ্ছেন, কিন্তু আমি কোনো হাঁড়ি খুঁজে পাচ্ছি না। কিন্তু মজার মজার খবর পাচ্ছি
তার মুখ থেকে। এ ব্যাপারে আর কি-ই বা বলব। ওনার মনে হয় ডাক্তার দেখানো উচিত।’
বুবলীকে ইঙ্গিত করে নাম প্রকাশ না করে অপু আরও বলেন, ‘এখন আমরা একটা জায়গায় চলে এসেছি। আমাদের কথাবার্তা যেন যথাযথ হয়, খেয়াল রাখতে হবে। এখন এসব কথা হাস্যকর মনে হয়। অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ। আমি মনে করি উনাকে সুস্থ থাকা দরকার।’
অপু বিশ্বাস শবনম বুবলী ঢালিউড সুপারস্টার শাকিব খান
মন্তব্য করুন
সম্প্রতি আইনজীবীর পোশাকে পিয়া জান্নাতুল এর একটি ভিডিও ক্লিপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, হবিগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন একটি বিষয় নিয়ে কথা বলছেন। আর তার ঠিক পেছনে দাঁড়িয়ে সেই কথা শুনে লাবণ্যময়ী হাসি দিচ্ছেন মডেল, অভিনেত্রী ও আইনজীবী পিয়া জান্নাতুল। ব্যস্, এই হাসিতেই ঘায়েল নেটিজেনরা। বিভিন্ন গানের সঙ্গে ভিডিওটি জুড়ে দিয়ে তৈরি হচ্ছে রিলস ও মিম।
প্রথমবার সেন্সর বোর্ডের জালে আটকা পড়ে গেলেন তরুণ নির্মাতা রায়হান রাফি। তার নির্মিত ওয়েব ফিল্ম ‘অমীমাংসিত’ সিনেমাটির গল্প বাস্তবের সঙ্গে মিল থাকায় আটকে গেছে সেন্সর বোর্ডে। ওয়েব ফিল্মটিতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন ইমতিয়াজ বর্ষণ, তানজিকা আমিন, রাশেদ মামুন অপু প্রমুখ। গত ক’বছর ধরে প্রেক্ষাগৃহ আর ওটিটি, দুই মাধ্যমেই সফলতা পেয়েছেন এই নির্মাতা।