কালার ইনসাইড

‘দুই ভাইয়ের আরো অনেক কাজ হবে’

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৪:৩২ পিএম, ১২ জুন, ২০১৯


Thumbnail

ঈদে মুক্তি পেল মালেক আফসারি পরিচালিত ‘পাসওয়ার্ড’ সিনেমা। সিনেমায় গুরুত্বপূর্ণ একটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন মামনুন হাসান ইমন। যারা সিনেমাটি দেখেছেন, সবার মুখেই ইমনের প্রশংসা। ক্যারিয়ারের এই সময়ে এসে এমন একটি সিনেমায় অভিনয় করে কেমন লাগছে। এই প্রশংসা কি অতীতের সব কাজকে ছাড়িয়েছে। সেসবের গল্প বললেন বাংলা ইনসাইডারের সঙ্গে। 

বাংলা ইনসাইডার: চরিত্রটা করতে কেন রাজি হওয়া?

ইমন: শাকিব খানের সঙ্গে ‘ক্যাপ্টেন খান’সহ আরো কয়েকটি সিনেমাতেই অফার ছিল। কিন্তু শাকিব ভাইয়ের সঙ্গে নিজের ক্যারেক্টারটার তেমন জোর না পেয়ে না করতে হয়েছে। শাকিব ভাই বুঝেছেন আমি কি করতে চাই। এবার শাকিব ভাই নিজে প্রযোজনা করছেন। সিনেমার প্রতি তাই আলাদাভাবে তার গুরুত্ব পাবে সেটাই স্বাভিাবিক। পরিচালকের সঙ্গে বসে শাকিব ভাই প্রত্যেকটা ক্যারেক্টার সেভাবেই গুরুত্ব দিয়ে তৈরী করলেন। শাকিব ভাই সিনেমাটির জন্য অফার করলেন। তিনি বলেলেন, ‘ছবিটিতে একটা ভালো ক্যারেক্টার আছে। আমাকে সবাই বলছে ডাবল ক্যারেক্টার করতে। আমার মনে হয়েছে সিনেমায় এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। আমি সিনেমার হিরো। কিন্তু গল্পের হিরো এইটা। তুমি আগে গল্পটা শোনো। শোনার পরে দেখতে পারবে তুমি কি করতে পারো। গল্পটা শোনো। তারপর পছন্দ না পছন্দ আমি তোমার উপর ছেড়ে দিলাম।

এভাবেই রাজি হওয়া?

গল্পটা শোনার পর আমি রীতিমতো মুগ্ধ। দেখলাম অদ্ভূত একটা চরিত্র। আমার কাছে এত ভালো লেগেছে। অনেকদিন থেকে আমার এ ধরনের ক্যারেক্টার করার শখ ছিল। এবার সুযোগটা মিললো। যাদের সঙ্গে মিললো, পরিচালক মালেক আফসারি, শাকিব ভাই, ইকবাল ভাইদের মতো মানুষদের সঙ্গে।  সব মিলিয়ে আমার মনে হলো হিরো হিসেবে তো অনেকগুলো কাজ করলাম। অনেক অফারও আসে। কিন্তু এ ধরনের ক্যারেক্টার তেমন পাই না। এটা আমার নিজেকে প্রমাণ করার আরো একটি চান্স পেলাম। তাছাড়া বড় বাজেটের ঈদের সিনেমা। ১৮০টি সিনেমা হলে রিলিজ পাবে। এত মানুষ দেখবে। সব মিলিয়ে আমার ক্যারেক্টারটা ঠিকঠাক করতে পারলে মানুষ আমার প্রশংসা করবেই এমন একটা ব্যাপার ছিল। এটা আমার জন্য একটা চ্যালেঞ্জ ছিল।

মুক্তির পর দর্শকের রেসপন্স কেমন পাচ্ছেন?

শুটিং শেষে ইউনিটের লোকজন খুব প্রশংসা শুরু করলো। বললো যে আমরা তো এডিট করছি। খুব ভালো হইছে আপনার ক্যারেক্টারটা। যখন ডাবিং করতে গেলাম, তখনও সবাই বললো খুব ভালো হইছে। ফাইনালি সেন্সর বোর্ড থেকে যখন প্রশংসটা করলো যে ইমন তোমার অভিনয় অনেক ভালো হয়েছে। তখন আমার আত্মবিশ্বাসটা বাড়লো। কিন্তু আমি অপেক্ষা করছিলাম দর্শকের জন্য। তারা কিভাবে নেয় এই চরিত্রটা। শাকিব খানের সঙ্গে কাজ করার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ যেটা, এক শাকিব খান থাকলে সিনেমায় অন্য চরিত্রগুলোতো ওভাবে হাইলাইটেড হয় না। শাকিব খান যে সিনেমায় আছে মানুষ তো সেখানে তাকেই খুঁজবে।  আমার কাছে সবচেয়ে বড় যে পাওয়া, শাকিব খান থাকা সত্বেও এই ক্যারেক্টারটা নিয়ে মানুষের মধ্যে উচ্ছ্বাস ছিল।

সিনেমা মুক্তির পর শাকিব খানের ফিডব্যাক কি?

গত কয়েকদিন ধরে প্রায় প্রতিদিন কয়েকবার শাকিব ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়। শাকিব ভাইই বলেন, ইমন আমার কাছে যেই আসে বলে যে ইমন সেই অভিনয় করছে। শাকিব ভাই বলে এটা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। তোকে নিয়ে ক্যারেক্টারটা ভাবছি, মানুষ সেটা পছন্দ করছে। এটাই তো আমার পাওয়া। আমার ছোট ভাইকে মানুষ পছন্দ করছে। সেটাই এই সিনেমায় আমার অনেক ভালো লাগা। শাকিব ভাই অলরেডি তার পরের প্রডাকশনে অলরেডি কথা বলে রাখছে। আমাদের একসঙ্গে আরো কাজ করার প্ল্যান আছে।

ট্রেলারে ইমনকে দেখা যায়নি। এটা নিয়ে সমালোচনাও হয়েছে। সেই কৌশল কেন ছিল?

এর পেছনে ছিল কৌশল। আমার যে চরিত্র। সেটা হচ্ছে সিনেমার অন্যতম আকর্ষণ। শাকিব ভাই বললো তুমি যে চরিত্রটা করলে। এটা যে কারো স্বপ্ন। যখন সিনেমাটি দেখবে। বাংলাদেশের যে কোন নায়ক বলবে এই ক্যারেক্টারটা আমিও করতে পারতাম। এটা আমারও স্বপ্ন ছিল। কিন্তু আমি একাই দুটি ক্যারেক্টার করতে চাচ্ছিলাম না। যদি আমার কাছে অপশন থাকতো আপনি কোন ক্যারেক্টারটা করবেন, তাহলে আমি ওইটা করতাম। সিনেমায় যেহেতু নায়োকোচিত একটা ক্যারেক্টার থাকা লাগবে। তাই সেটা আমার করতে হয়েছে। তোমার ক্যারেক্টটারটা এতই ইন্টেরেস্টিং। সেটা যদি দেখাইয়া ফেলি আগেই, তাহলে সিনেমারই কিন্তু মজাটা নষ্ট হয়ে যাবে। তাই ট্রেলার , পোস্টার কেথাও আমি ছিলাম না। সিনেমাটি রিলিজ হওয়ার পর তার ফলটা পেয়েছি।

এর আগে এমন ক্যারেক্টার করা হয়েছে?

এর আগে এমন ক্যারেক্টার করা হয়নি।  এটা করার সময় আমার পার্সোনাল কিছু প্রিপারেশনও ছিল। এটা কিন্তু টোটাল যে প্রতিবন্ধি তা নয়। যারা সিনেমাটি দেখেননি, তারা হয়তো শুনে বলছে যে প্রতিবন্দ্বি। সে আসলে তা নয়। তার ব্রেইন কাজ করে। এই ধরনের মানুষের মায়া থাকে বেশি। রাগ থাকে বেশি। একটা পাগলামি থাকে। যখন ভাইকে সে হারিয়ে ফেলে মাঝে তখন সে পাগল প্রায় হয়ে যায়। এই জিনিসগুলো আমি স্টাডি করেছি। এমন ক্যারেক্টারগুলো কেমন হয় সেটা বুঝেছি। পরিচালক আফসারি ভাই এর জন্য অনেক হেল্প করেছে। আমি যেটা করেছি। আমার ক্যারেক্টারটা স্বাবলিল করার জন্য রাতে কম ঘুমাতাম। চেহারাটা একটু রাফ রাখার চেষ্টা করেছি। এরকম করে আমার বেশ কিছু প্রক্রিয়ার মধ্যে যেতে হয়েছে। ’ 

পরিচালক মালেক আফসারিসহ শুটিং অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?

মালেক আফসারি ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করার সবচেয়ে মজার এক্সপেরিয়েন্স হলো উনি খুব হাসিখুশি মানুষ। ওনাকে যদি বলি এটা করতে চাই। উনি বলে করো। আর আমার এই পরামর্শটাও নিতে পারো। দুটি মিলিয়ে দেখো ভালো কিছু হচ্ছে। মিশা ভাইও আমাকে খুব অভিনয় করেছে। শাকিব ভাই আমাকে পার্সোনালি ডেকে বলতো যে ইমন খুব ভালো করতে হবে কিন্তু। সিনেমায় আমার ক্যারেক্টারটা যেহেতু খুব চ্যালেঞ্জিং ছিল। সবাই আমার ক্যারেক্টারের যত্ন নিতো। সবাই খুব দুশ্চিন্তায় ছিল যে আমি কেমন করি।

সিনেমাটিতে যে নকলের অভিযোগ এসেছে তা নিয়ে কি বলবেন?

দেখুন আমি হচ্ছি সিনেমা অভিনেতা। আমি দেখেছি যে আমার ক্যারেক্টার কেমন। আমি কার সঙ্গে কাজ করছি। তা নিয়ে আমি স্যাটিসফাইড। সিনেমার গল্প যদি কোন সিনেমার সঙ্গে মিলেও যায়, সেটা আসলে পরিচালক বা যিনি লিখেছেন তারাই ভালো বলতে পারবেন। আমি এতটুকু বলবো আমরা সবাই সিনেমাটির জন্য খুব কষ্ট করেছি। একটা ভালো সিনেমা দর্শককে উপহার দেওয়ার চেষ্টা করেছি। সেখানে আমরা সফল বলবো। কারণ মুক্তির পর থেকে আমরা সে রেসপন্স পেয়েছি। ইতিমধ্যে আমরা ব্যবসার মুখ দেখেছি।

বর্তমানে আর কি কি ব্যস্ততা আছে?

বর্তমান ব্যস্ততার মধ্যে ‘সাহসী যোদ্ধা’র শুটিং চলছে, ‘আমার সিদ্ধান্ত’ সেন্সরে গেল, কাজী কামরুলের পরিচালনায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটা গল্প নিয়ে একটা ছবি হচ্ছে। নতুন একটা প্রডাকশনের সঙ্গেও কথা ফাইনাল। জাকির হোসেন রাজুর সঙ্গেও একটি সিনেমার কথা প্রায় ফাইনাল। আর শাকিব ভাইয়ের সঙ্গেও কাজ করার কথা চলছে।



বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

গভীর রাতে রহস্যজনক স্ট্যাটাস, সকালে মিলল অভিনেত্রীর লাশ

প্রকাশ: ০৬:২৭ পিএম, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

শোবিজ অঙ্গনে আবারও শোক সংবাদ। সম্প্রতি বিহারের ভাগলপুরে নিজের ফ্ল্যাটে ভারতীয় ভোজপুরি সিনেমার অভিনেত্রী অমৃতা পাণ্ডেকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। সিলিং ফ্যানে শাড়ি দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থা উদ্ধার করা হয় তার মরদেহ। যদিও এ অভিনেত্রীর ফ্ল্যাট থেকে কোনো সুইসাইড নোট পাওয়া যায়নি।

প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, অভিনেত্রী অমৃতার মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি নোট শেয়ার করেছিলেন। রিপোর্ট বলছে, অমৃতা তার স্বামীর সঙ্গে মুম্বাইতে থাকতেন। কিন্তু তিনি সম্প্রতি ভাগলপুরে একটি বিয়ের জন্য তার আত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) গভীর রাত পর্যন্ত জেগে ছিলেন অমৃতা এবং তার হোয়াটসঅ্যাপ স্ট্যাটাসে একটি নোট পোস্ট করেছেন। কয়েক ঘণ্টা পরে, তাকে তার ঘরে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।

পুলিশ রিপোর্ট অনুসারে, হোয়াটসঅ্যাপে অমৃতার নোটে লেখা ছিল, কেনো দুই নৌকায় ভাসছিল জীবন, নৌকা ডুবিয়ে জীবন সহজ করে দিয়েছি।

অমৃতার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় এবং পরিচিতরা জানিয়েছেন, অভিনেত্রী বেশ কিছুদিন ধরে বিষণ্ণতা এবং অন্যান্য মানসিক সমস্যার সঙ্গে লড়াই করছিলেন এবং তিনি এর জন্য চিকিৎসাও করাতে চেয়েছিলেন।

তদন্ত শুরু হলেও, পুলিশ সন্দেহ করছে যে তার আত্মহত্যার কারণ হতাশা। সিটি এসপি শ্রী রাজ জানিয়েছেন যে অমৃতার মৃত্যুর ঘটনায় একটি হাই প্রোফাইল তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং এসপি আনন্দ কুমারের নির্দেশে একটি বিশেষ দলও গঠন করা হয়েছে। অমৃতার পরিবার এবং তার স্বামী এখনো জনসমক্ষে আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেননি।

অমৃতা দিওয়ানাপান সিনেমায় ভোজপুরি সুপারস্টার খেসারি লাল যাদবের সঙ্গে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন।

ভোজপুরি সিনেমা   অমৃতা পাণ্ডে  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শিল্পী সমিতির শ্রদ্ধা

প্রকাশ: ০২:০৮ পিএম, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির নেতৃবৃন্দ। নবনির্বাচিত সভাপতি মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজলের নেতৃত্বে তারা গেল শনিবার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে জাতির পিতার সমাধিসৌধ বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

এ সময় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত সহসভাপতি ডিএ তায়েব, সহসাধারণ সম্পাদক আরমান, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো, দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর, কোষাধ্যক্ষ কমল, কার্যনির্বাহী সদস্য সুচরিতা, রোজিনা, আলীরাজ, সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন, শাহনূর, নানা শাহ, চুন্নু ও সনি রহমান উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির মহাসচিব শাহীন সুমন, চিত্রনায়িকা রুমানা ইসলাম মুক্তি, নাহিদা আশরাফ আন্না, ডি জে সোহেলসহ চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।

গত ১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন হয়। মিশা সওদাগর পেয়েছেন ২৬৫ ভোট এবং ২২৫ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মনোয়ার হোসেন ডিপজল।


বঙ্গবন্ধু   শিল্পী সমিতি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

অপু বিশ্বাস কেন ঢালিউডের ‘গসিপ কুইন’ জানাল ইমন

প্রকাশ: ০১:০৬ পিএম, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ঈদ উপলক্ষে বরাবরই তারকাদের নিয়ে আড্ডার আয়োজন করে বেসরকারি টেলিভিশনগুলো। বিভিন্ন ব্যান্ডের ফটোশুটে প্রায় তাদের একসঙ্গে দেখতে পাওয়া যায় ঢালিউড কুইন অপু বিশ্বাস ও তরুন নায়ক ইমন খান কে। কাজের সূত্র ধরেই দুই তারকার বন্ধুত্ব গাঢ় হয়েছে। বন্ধুত্বের জায়গা থেকেই এবারে ইমন অপু বিশ্বাসকে ঢালিউডের ‘গসিপ কুইন’ বলেন। 

সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে হাজির হয়েছিলেন ইমন। ওই অনুষ্ঠানে ‘জানতে চাই’ নামের একটি অংশ নায়কের কাছে উপস্থাপক জানতে চান ঢালিউডের ‘গসিপ কুইন’ কে। এমন প্রশ্নের জবাবে অবলীলায় ইমন অপু বিশ্বাসের কথাবলেন।

ইমন একটু হেসেই বলেন, অপু বিশ্বাসের কাছে ঢালিউডের সব খবর থাকে। মানে অপু বিশ্বাসকে সবাই বলে নায়ক মান্না ভাই। আগে মান্না ভাইয়ের কাছে সব ধরনের খবর থাকত। এখন থাকে তার কাছে। সে জানে ইন্ডাস্ট্রিতে কোথায় কী হচ্ছে। এমনকি সে খুব সঠিক তথ্যও দিয়ে দেয়।

ব্যক্তি জীবনের নানান বিষয় নিয়ে আলোচনায় থাকেন অপু বিশ্বাস। ঢাকাই সিনেমার নায়ক শাকিব খানের সঙ্গে বিয়ে এবং বিচ্ছেদ নিয়েই বেশি আলোচনা চলে এই অভিনেত্রীকে নিয়ে। বর্তমানে নিজের ব্যবসা নিয়েও ব্যস্ত সময় পার করছেন অভিনেত্রী।


অপু বিশ্বাস   ঢালিউড   ‘গসিপ কুইন’ ইমন খান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

হানিফ সংকেতের ফেসবুক হ্যাক

প্রকাশ: ১০:৪২ পিএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

জনপ্রিয় উপস্থাপক ও নির্মাতা হানিফ সংকেতের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ রোববার (২৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় হ্যাক হয়েছিল। পেজটির দখলে নিয়ে একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ছবিও পোস্ট করেন হ্যাকাররা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই হানিফ সংকেতের কারিগরি দল পেজের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে।

ফেসবুক পেজ ফিরে পাওয়ার পর সন্ধ্যা সাতটার দিকে পেজে দেয়া এক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘কিছুক্ষণ আগে কে বা কারা পেজটি হ্যাক করে সেখানে অত্যন্ত অরুচিকর একটি দৃশ্য সংযোজন করে, যা দ্রুততম সময়ের মধ্যেই আমার টেকনিক্যাল টিম অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে অপসারণ করে।’

এতে আরও বলা হয়, ‘আমাদের এই পোস্ট দেয়ার আগেই অনেকে পেজ হ্যাক হওয়ার বিষয়টি বুঝতে পেরে আমাদের সতর্ক করেছেন, সে জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।’

হানিফ সংকেত   ফেসবুক  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

লাবণ্যময়ী সেই ভাইরাল হাসি নিয়ে মুখ খুললেন পিয়া

প্রকাশ: ০৩:৩০ পিএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

সম্প্রতি আইনজীবীর পোশাকে পিয়া জান্নাতুল এর একটি ভিডিও ক্লিপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, হবিগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন একটি বিষয় নিয়ে কথা বলছেন। আর তার ঠিক পেছনে দাঁড়িয়ে সেই কথা শুনে লাবণ্যময়ী হাসি দিচ্ছেন মডেল, অভিনেত্রী ও আইনজীবী পিয়া জান্নাতুল। ব্যস্, এই হাসিতেই ঘায়েল নেটিজেনরা। বিভিন্ন গানের সঙ্গে ভিডিওটি জুড়ে দিয়ে তৈরি হচ্ছে রিলস ও মিম।

রাতারাতি ট্রেন্ডিংয়ে উঠে যাওয়া কিংবা যাকে নিয়ে চারদিকে এত হইচই, এবার পিয়া জান্নাতুলই মুখ খুললেন বিষয়টি নিয়ে। গণমাধ্যমে দেওয়া এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, মোটেই আমি স্রোতে গা ভাসিয়ে দিচ্ছি না। কারণ বুঝি, যারা ২ সেকেন্ডে ওপরে ওঠাতে পারে, তারা পরে আবার ১ সেকেন্ডেই নামিয়ে ফেলতে পারে।

পিয়ার ভিডিওটি দেখে তরুণদের একটি বড় অংশ তাকে ‘জাতীয় ক্রাশ’বলে ডাকছেন। কেউ কেউ তো সোশ্যালমিডিয়ায় অবলীলায় লিখেও ফেলছেন, ‘প্রেমে পড়ে গেলাম। আহ্ কী হাসি!’

বিষয়টিকে ‘দোষের’ দেখছে না পিয়া জান্নাতুল। তিনি বলেন, আমি বুঝতে পেরেছি কনটেন্ট বা রিলস যে যেটাই তৈরি করছেন, তাদের বেশিরভাগই তরুণ-যুবক। আর তাদের জীবনে এখনো অনেক কিছু দেখার বাকি আছে।

পিয়া আরও বলেন, আসলে এগুলো এখন ট্রেন্ডের মাধ্যমে যাচ্ছে। আর যখন যে ট্রেন্ড আসে, সবাই সেটাকেই অনুসরণ করে। এটাতে দোষের কিছু দেখছি না।

উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে ‘মিস বাংলাদেশ’ খেতাব জিতে আলোচনায় আসেন পিয়া জান্নাতুল। এরপর ২০০৮ সাল থেকে র‍্যাম্প মডেলিং দিয়ে তার কর্মজীবন শুরু। পরবর্তীতে ২০১১ সালে দক্ষিণ কোরিয়ায় আয়োজিত ওয়ার্ল্ড মিস ইউনিভার্সিটি শিরোপা অর্জন করেন। এছাড়া মিশরে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড টপ মডেল প্রতিযোগিতায় শীর্ষ মডেল হওয়ারও সাফল্য অর্জন করেন।


ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন   পিয়া জান্নাতুল  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন