নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৭:১৯ পিএম, ০৯ জানুয়ারী, ২০২০
বিশিষ্ট লেখক ও কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের বোন মমতাজ শহীদ (শিখু) আর নেই। কোলন ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার (৮ জানুয়ারি) দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে তিনি মারা যান। এ দিনই বাদ মাগরিব বনানীর আর্মি কবরস্থানে তাকে সমাহিত করা হয়।
হুমায়ূন আহমেদের ছয় ভাইবোনের মধ্যে শিখু ছিলেন চতুর্থ। তার স্বামী মেজর (রিটায়ার্ড) মরহুম মুহম্মদ শহীদউল্লাহ। তিনি শবনম শহীদ (শুচী) নামে এক মেয়ে রেখে গেছেন।
প্রয়াত মমতাজ শহীদ (শিখু) শখের বশে লেখালেখিও করতেন। তার লেখা বইগুলো হলো- বাটিক শেখা, ছোটদের ক্র্যাফট। এছাড়া হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে লিখেছেন, আমার দাদাভাই।
গত বছরের সেপ্টেম্বরে শিখুর কোলন ক্যানসার ধরা পড়ে। অক্টোবরে সিএমএইচে তার সার্জারি ও পরপর দুটো ক্যামো থেরাপি দেওয়া হয়। এরপর চিকিৎসার পর অবস্থার আরও অবনতি হলে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। সেখানেই তার মৃত্যু হয়।
মমতাজ শহীদ শিখু ১৯৭৬-৭৭ শিক্ষাবর্ষে আর্ট কলেজে ভর্তি হন। পরে আর্ট কলেজে না পড়ে ইডেনে সায়েন্স নিয়ে পড়াশুনা করেন। ভাস্কর্য, বাটিক এক্সপার্ট, মুখোশ বানানোয় তার পারদর্শিতা ছিল। এছাড়া দৃক গ্যালারিতে তার শিল্পকর্মের প্রদর্শনীও হয়েছে।
বাংলা সাহিত্যের নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদও কোলন ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান ২০১২ সালের ১৯ জুলাই।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বলিউড স্টার সালমান খানের জীবন থেকে শনির দশা কাটছেই না। এই তো
গত এপ্রিলের ১৪ তারিখ তার বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালান বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা।
দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে দিয়েছে।
বলিউড ভাইজান খ্যাত সালমান খানের বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালায়
বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা। দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে
দিয়েছে।
গত মাসের রোববার (১৪ এপ্রিল) সালমানের বাড়িতে হামলা চালাতে বন্দুকবাজদের
অস্ত্র সরবরাহ করেছেন সোনু বিষ্ণোই ও অনুজ থাপন নামে দুই ব্যক্তি। ঘটনার পাঁচ দিনের
মাথায় দুজনকেই গ্রেপ্তার করে মুম্বাই পুলিশ। এরপর মঙ্গলবার সকালে পুলিশি হেফাজতে থাকাকালীন
আত্মহত্যার চেষ্টা করেন অনুজ। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা
করেন। মুম্বাইয়ের সেন্ট জর্জ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে অনুজের।
সালমনের ফ্ল্যাটে গুলি চালিয়েছিলেন সাগর পাল ও ভিকি গুপ্ত নামে
দুজন। ঘটনার দুদিন পরই গুজরাতের ভূজ থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাদের জিজ্ঞাসাবাদেই
উঠে আসে সোনু ও অনুজের নাম। জানা যায়, দশ রাউন্ড গুলি চালানোর নির্দেশ পেয়েছিলেন অভিযুক্তরা।
গুলিকাণ্ডের পর কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে রয়েছেন সালমান খান। উদ্বেগে দিন পার করছেন অভিনেতার পরিবারসহ তার অনুরাগীরাও। শোনা গেছে বান্দ্রার ফ্ল্যাট ছেড়ে পানভেলের খামারবাড়িতে পাকাপাকিভাবে থাকতে শুরু করেছেন সালমান খান।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন