নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৫:০৭ পিএম, ০১ এপ্রিল, ২০২০
‘বিশ্বব্যাপি এখন খারাপ অবস্থা চলছে। একটা বিপর্যয় এবং সকলের মধ্যে একটা আতঙ্ক কাজ করছে। যে আতঙ্ক থেকে আসলে আমরা কেউ মুক্ত নয়। যে আতঙ্ক মজবুত ইমরাত হোক কিংবা টিনের চালা হোক, সবজায়গায় বিরাজমান। যুদ্ধকালীন সময়ের চেয়েও বেশি আতঙ্কিত এই সময়ে মানুষ। কিন্তু এর বিরুদ্ধে তো আমাদের যুদ্ধ করতে হবে। তার জন্য সর্বপ্রথম দরকার নিজের সচেতনেতা। যাতে এটা না ছড়ায়। এই পরিস্থিতিতে সরকার যে ঘরে থাকতে বলেছে। তা ছাড়া তো অন্য কোন উপায় নেই।’ কথাগুলো বলেছেন শহীদুজ্জামান সেলিম।
তিনি বলেন,‘সকলের মতো আমাদের নাট্যাঙ্গনও ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। আমাদের ২৬ মার্চ, পহেলা বৈশাখ এবং ঈদের কাজের জন্য প্রস্তুতি তার কোনটাই আমরা ঠিকমতো করতে পারিনি। কারণ উদ্ভূত পরিস্থিতি কোনদিকে যায়, কতদূর আমাদের নিয়ে যাবে তা নিয়ে এখনি আমরা কোন ব্যাখ্যা বা প্লানিংয়ে যেতে পারছি না। সরকারীভাবে যে নিষেধাজ্ঞা এবং ঘোষণাগুলো দেওয়া হয়েছে আমরা তার সঙ্গে একমত হয়ে প্রথমে ৩১ মার্চ পর্যন্ত আমাদের শূটিং আমরা স্থগিত করেছিলাম। পরবর্তীতে তা সরকারী নির্দেশমতো চার তারিখ পর্যন্ত বন্ধ রাখবো। তারপর যদি সরকার এই মেয়াদ বাড়ায়, তাহলে আমরাও এটাকে বাড়িয়ে নিয়ে যাবো।’
শিল্পীদের সাহায্য নিয়ে বলেন,‘এই সময়ে যারা আমাদের সঙ্গে নিম্ন আয়ের মানুষ কাজ করে। সেটা শিল্পীদের মধ্যেও আছে। অন্যান্য কলাকুশলীরাও আছে, এতে আমাদের প্রডাকশন বয় থেকে শুরু করে যে ছেলেটা মাইক্রোবাস চালায় সকলেই আমাদের পরিবার। তাদের সকলের কথাই আমরা মাথায় রেখেছি। আমাদের চারটা সংগঠন আছে, অভিনয়শিল্পী সংঘ থেকে শুরু করে বাকি যারা আছে। আমরা প্রত্যেকে একটা ফান্ড রাইজিংয়ের প্রকল্প হাতে নিয়েছি আলাদা আলাদাভাবে। আমরা সকল সংগঠনের কাছে একটা তালিকা তৈরীর অনুরোধ জানিয়েছি, তারা তাদের সংগঠনের আর্থিকভাবে যারা অসচ্ছল তাদের তালিকা দেবে। সেই অনুযায়ী আমরা বসে সিদ্ধান্ত নেবো প্রয়োরিটি ব্যাসিসে কাদের এই সাহায্যগুলো করা যায়। ইতিমধ্যে আমরা সরকারের সঙ্গেও যোগাযোগ করেছি। শ্রদ্ধেও মামুনুর রশীদ ভাই উনি কথা বলেছেন মাননীয় মন্ত্রীর সঙ্গে। তিনি মুখ্য সচিবের সঙ্গেও কথা বলেছেন। সেখানেও ওনারা ইতিবাচক সারা দিয়েছেন। ওনারা বলেছেন, আপনারা সেই সমস্ত শিল্পী এবং কলাকুশলীর তালিকা দেন, দেখি আমরা সরকারীভাবে কতদূর কি করতে পারি।’
আগামী দিনের প্রস্তুতি নিয়ে বলেন, ‘আমি বলতে চাচ্ছি এই যে যুদ্ধ এটা এক বা দুইদিনে থামবার নয়। এই যুদ্ধের রেশ থেকে যাবে পরবর্তী মাসগুলোতেও। যদি আমরা এখন থেকেই ব্যবস্থা নিতে পারি। কিন্তু সামনের দিনের জন্য আমরা মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছি। অর্থনৈতিকভাবেও এক ধরণের প্রস্তুতি নেওয়ার চেষ্টা করছি সকলে মিলে।’
অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে বলেন,‘ ৮৮ সালের বন্যার সময় আমার তখন সবে পড়াশুনা শেষ করেছি। তখন টিএসসিতে যে ক্যাম্প করা হয়েছিল সেখানে রুটি বানাতাম। রুটি সেকে বন্যার্তদের মধ্যে দিতাম। যেখানে প্রয়োজন হতো জনগণ সরকারের সঙ্গে ঝাপিয়ে পড়ো সেই রাস্তাটি বা এলাকাটি বাধ দিয়ে রক্ষা করতে। আমরা ডেমরা নারায়ণগঞ্জের যে বাধটা ওটা তৈরী করতে আমরা শরীক হয়েছিলাম। জনগণের পাশে থেকেছি সর্বত্রভাবে। তবে বন্যার সঙ্গে এই মহামারি আমি মেলাবো না। কারণ সেটা দেখা যেত সবাই মিলে ঝাপিয়ে পড়তাম। কিন্তু এখন তো একজনের মৃত্যু হলেও যেতে পারছি না নিয়মানুযায়ী। অদেখা একটা শত্রু এটা।
তখন টেলিভিশনে শুধু বিটিভি ছিল। পানি উঠে গিয়েছিল সারা শহরে। নৌকায় যাতায়াত করতে হতো। কিন্তু টেলিভিশন নাটককে তো তখন কেউ প্রফেশন হিসেবে নেয়নি। তাই শিল্পীদের যে খুব সমস্যা হয়েছিল তা বলবো না। এখন তো সিনেমার চেয়ে নাটকের মার্কেট বড়। সিনেমার চেয়ে বেশি মানুষ কাজ করে ইনভেস্ট হয় এখানে।’
মন্তব্য করুন
দক্ষিণী সিনেমার রকিং স্টার যশের সিনেমা পুরো বিশ্বে ব্যাবসায় রেকর্ড
গড়েছে। ‘কেজিএফ’ ও ‘কেজিএফ ২’ এর পর গীতু মোহনদাসের ‘টক্সিক’ ছবির জন্য চুক্তিবদ্ধ
হয়েছেন যশ।
জানা যায়, ‘টক্সিক’ এই সিনেমায় যশের বোনের চরিত্রে দেখা যাবে কারিনা
কাপুরকে। এমনকী, ‘ক্রু’ ছবির প্রচার চলাকালীন পরোক্ষভাবে সেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন বলিউড
বেবো নিজেই। কিন্তু সে আশা যেন উড়ে গেল কাপুরের মতো। সম্ভাবনার বাস্তব রূপ আর দেখতে
পাবেন না দর্শক।
ড্রাগ মাফিয়াদের প্রেক্ষাপটে নির্মিত হবে এই সিনেমাটি। স্বাভাবিকভাবেই
‘কেজিএফ’ খ্যাত যশকে নিয়ে উন্মাদনা দর্শকমহলে। সম্প্রতি একটি বিবৃতি দেওয়া হয়েছে এই
সিনেমার নির্মাতার তরফ থেকে। দর্শকের মধ্যে উত্তেজনা দেখে টিম টক্সিক খুবই আনন্দিত।
তবে সিনেমাটি নিয়ে কোনো মিথ্যে তথ্য ছড়াতে বারণ করেছেন নির্মাতা।
এদিকে সিনেমার জন্য চলছে জোরদার প্রস্তুতি। ভারতের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির
বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অভিনেতাদের বাছাই করা হয়েছে। কিন্তু যশের বিপরীতে কে অভিনয় করবেন
তা নিয়ে শুধু নির্মাতা নয়, যশ-প্রেমীরাও ছিলেন বেশ চিন্তিত। অবশেষে যশের নায়িকা হিসাবে
কিয়ারা আদভানি চূড়ান্ত করা হয়েছে। নির্মাতা মনে করছেন, যাদের কাস্ট করা হয়েছে তারা
শতভাগ উপযুক্ত।
অন্যদিকে ধোঁয়াশা রেখেই সিনেমাটি থেকে সরে গেলেন কারিনা। জানা যায়,
তারিখ নিয়ে সমস্যার কারণেই অভিনেত্রীর এমন সিদ্ধান্ত। নির্মাতার তরফেও তারিখ বদল করার
কোনও সম্ভাবনা নেই। স্বভাবতই ঘটনাটি নিয়ে কিছুটা হতাশ বেবোর অনুরাগীরা। তার পরিবর্তে
কাকে কাস্ট করা হবে সে অপেক্ষায় সিনেপ্রেমীরা।
যশ কারিনা কাপুর বলিউড দক্ষিণী সিনেমা
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জনপ্রিয়তার দিক থেকে বিশ্বের অন্যতম আকর্ষণীয় মার্কিন অভিনেতা
ও চলচ্চিত্র প্রযোজক ব্র্যাড পিটকেও পেছনে ফেলে দিয়েছেন বলিউডের বাদশাহ শাহরুখ খান।
নিজের দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশের মাটিতেও জনপ্রিয়তার শিখরে তিনি।
বলিউড বাদশাহ তখন বার্লিনে, সিনেমার শুটিং চলছে পুরোদমে। সেই সময়
শাহরুখের জন্মদিন উপলক্ষ্যে ইউরোপ থেকে কাতারে কাতারে মানুষ এসেছেন, প্রিয় নায়ককে এক
পলক দেখার আশায়। শুটিংয়ের জন্য ১ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে নিষেধাজ্ঞা জারি ছিল। ব্যারিকেডের
বাইরে পোস্টার হাতে অভিনেতাকে শুভেচ্ছা জানান অনুরাগীরা। অভিনেতাও প্রায় এক ঘণ্টা সময়
দিয়েছিলেন তাদের। শাহরুখের নজিরবিহীন স্টারডম!
সহ-অভিনেতা আলি খান ছিলেন শুটিং ফ্লোরে। তার কথায়, ‘আমরা বার্লিনে
যে হোটেলে ছিলাম, কিছু দিন আগে ব্র্যাড পিট এবং কুয়েন্টিন ট্যারেন্টিনো সেই হোটেলেই
ছিলেন। বার্লিনে তাদেরও একটি সিনেমার শুটিং চলছিল সেই সময়। তাদের ইউনিটের সদস্যরাই
আমাদের সিনেমাতে ছিলেন। তাদের মুখে শুনলাম, শাহরুখের জন্মদিনে এত মানুষ ঢল, এর আগে
কোনও শুটিংয়ে এত ভিড় দেখা যায়নি। এমনকি ব্র্যাড পিট যখন ছিলেন তখনও এত মানুষের দেখা
মেলেনি।
‘অ্যা মাইটি হার্ট’ সিনেমাতে অ্যাঞ্জেলিনার সঙ্গে অভিনয় করেছিলেন
আলি খান। প্রয়াত অভিনেতা ইরফান খানও ছিলেন সেই সিনেমায়। সেই সিনেমার প্রযোজক ছিলেন
ব্র্যাড পিট। মুম্বাইয়ের একটি বিলাসবহুল হোটেলে পার্টির আয়োজন করা হয়।
এ প্রসঙ্গে আলি বলেন, ‘সিনেমার সেটের বাইরে অ্যাঞ্জেলিনা একেবারেই সাধারণ মানুষের মতো। আমি, আমার স্ত্রী আর অ্যাঞ্জেলিনা অনেক গল্প করলাম পার্টিতে। বিশেষত আমার স্ত্রীর সঙ্গে সন্তানের পরিচর্যা, তাদের খাবার ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় বিষয় কথা বলেছিলেন অ্যাঞ্জেলিনা।’
ব্র্যাড পিট জনপ্রিয়তা শাহরুখ খান বলিউড
মন্তব্য করুন
ঢাকাই সিনেমার কিং খান শাকিবের বিয়ের
গুঞ্জন চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। বুবলী আর অপু বিশ্বাসকে নিয়ে বিরক্ত শাকিব খানের পরিবার।
শাকিবকে নিয়ে দুই নায়িকার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে হাজির হয়ে কথাবার্তা-গল্পগুজব আর নিতে
পারছেন না অভিনেতা এবং তার পরিবার। শুধু তাই নয়, শাকিবকে বিয়ে দেওয়ার জন্য চলছে পাত্রী
দেখাও।
অভিনেতার ঘনিষ্ঠজনেরা বলেছেন, ঢাকার পাশের জেলায় পাত্রী দেখছে শাকিবের পরিবার। এবার আর নিজের পছন্দে নয়, পরিবারের পছন্দেই বিয়ে করবেন অভিনেতা। অতীত ভুলে সংসারী হবেন শাকিব।
আরও পড়ুন: এবার জায়েদ খানের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন সাকিব
আরও পড়ুন: ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে তাহসান-ফারিণের গান
অর্থাৎ বুবলীর সঙ্গে যদি শাকিবের সত্যি বিয়ে হয়ে থাকে, তাহলে এবার তৃতীয় দফায় বিয়ের
পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছেন অভিনেতা। শোনা যাচ্ছে, চিকিৎসক পাত্রী পছন্দ করেছে তাঁর পরিবার।
শাকিবের ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছে, ঢাকার
পার্শ্ববর্তী মুন্সিগঞ্জজেলার একটি মেয়েকে শাকিবের বউ হিসেবে প্রাথমিকভাবে চূড়ান্ত
করেছে তার পরিবার। মেয়ে যুক্তরাজ্য থেকে চিকিৎসা বিষয়ে লেখাপড়া করে দেশে ফিরেছেন।
শাকিবেরও ডাক্তার মেয়ে পছন্দ।
একাধিক সূত্রে জানাগেছে, এ পর্যন্ত
দুই থেকে তিনজন পাত্রীকে দেখেছে শাকিবের পরিবার। এর মধ্যে মুন্সিগঞ্জের চিকিৎসক মেয়েই
নাকি এগিয়ে আছেন। সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি বছরের শেষ দিকে ধুমধাম করে বিয়ের পিঁড়িতে
বসবেন শাকিব খান। আর এই আয়োজনের পুরো দায়িত্ব নিচ্ছে শাকিবের পরিবার।
শুধু তা–ই নয়, শাকিবকে নিয়ে কেউ কোনো
মিথ্যাচার করলেই আইনের আশ্রয় নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে শাকিব খানের পরিবার। পাশাপাশি
জানা গেছে, শাকিবের বাড়িতে অপু-বুবলীর প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। যদিও জবাবে
বুবলী বলেছেন, ছেলে বীরকে একা ছাড়বেন না তিনি। এই কথা প্রসঙ্গে অপুও বলেছেন, ‘তিনি
গেলে আমিও যাব।’
শাকিব খান ঢালিউড অপু বিশ্বাস বুবলী
মন্তব্য করুন
কমেডি কিং কপিল শর্মার 'দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান কপিল শো' এর পারিশ্রমিক নিয়ে তথ্য প্রকাশ করেছে ভারতীয় গণমাধ্যম নিউজ এইটটিন।
এখন পর্যন্ত নেটফ্লিক্সে এই শোয়ের মোট পাঁচটি পর্ব প্রচারিত হয়েছে। আর এই পাঁচ পর্বের জন্য প্রায় ২৬ কোটি টাকা পারিশ্রমিক নিয়েছেন কপিল শর্মা। অর্থাৎ পর্ব প্রতি পারিশ্রমিক ৫ কোটি টাকারও বেশি।
শুধু কপিলই নয়, সামনে এসেছে তার সহকর্মী অর্চনা পূরণ সিং এবং সুনীল গ্রোভারের পারিশ্রমিকের কথাও।
ভারতীয় গণমাধ্যমটির প্রতিবেদন অনুযায়ী, সুনীল গ্রোভার প্রতি পর্বের জন্য প্রায় ২৫ লাখ ও অর্চনা পূরণ সিং নিচ্ছেন ১০ লাখ টাকা। এছাড়া ক্রুষ্ণা অভিষেক, কিকু শারদা ও রাজীব ঠাকুর পর্ব প্রতি নিচ্ছেন যথাক্রমে ১০ লাখ, ৭ লাখ এবং ৬ লাখ টাকা করে।
প্রসঙ্গত, বর্তমানে ভারতের টিভি অনুষ্ঠানগুলোর মধ্যে 'দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান কপিল শো'র রয়েছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা। গত ৩০ মার্চ থেকে নেটফ্লিক্সে শুরু হয়েছে এই শোয়ের প্রচার কার্যক্রম। এখন পর্যন্ত প্রচারিত হয়েছে মোট পাঁচটি পর্ব।
মন্তব্য করুন
কমেডি কিং কপিল শর্মার 'দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান কপিল শো' এর পারিশ্রমিক নিয়ে তথ্য প্রকাশ করেছে ভারতীয় গণমাধ্যম নিউজ এইটটিন। এখন পর্যন্ত নেটফ্লিক্সে এই শোয়ের মোট পাঁচটি পর্ব প্রচারিত হয়েছে। আর এই পাঁচ পর্বের জন্য প্রায় ২৬ কোটি টাকা পারিশ্রমিক নিয়েছেন কপিল শর্মা। অর্থাৎ পর্ব প্রতি পারিশ্রমিক ৫ কোটি টাকারও বেশি।