নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:০৬ পিএম, ০৬ জুলাই, ২০২০
শ্রমজীবি থেকে শুরু করে সমাজের এলিট শ্রেণী সবার কাছেই তাঁর কণ্ঠ সমান সমাদৃত। উপমহাদেশের সঙ্গীত জগতে এন্ড্রু কিশোর নিঃসন্দেহে অনেক বড় মাপের একজন গুনী কষ্ঠশিল্পী। গত চার দশক ধরে যিনি হাজার হাজার গানে কণ্ঠ দিয়ে শ্রোতাদের হৃদয় প্রশান্তিতে ভরিয়ে দিয়েছেন। বাংলা চলচ্চিত্রের সর্বাধিক সফল ও শ্রেষ্ঠ প্লেব্যাক সিঙ্গার তিনি। তাঁর গাওয়া অজস্র গান এখন কালজয়ী হিসেবে চিহ্নিত।
ছোটবেলায় তাঁর গানের সাথে আমাদের পরিচয় মূলত রেডিও দিয়ে। যদ্দুর মনে পড়ে আশির দশকের প্রারম্ভে রেডিওতে তাঁর গাওয়া ‘ধূমধারাক্কা ধুমধাম’ গানটিই প্রথমে সবার মনোযোগ আকর্ষণ করে। বাদল রহমান পরিচালিত এমিলের গোয়েন্দা বাহিনী ছবিতে এটি ছিল তাঁর দ্বিতীয় প্লেব্যাক। এর আগে এন্ড্রু কিশোর প্রথম প্লেব্যাক করেন মেইল ট্রেন ছবিতে। এই ছবিতে ‘অচিনপুরের রাজকুমারী নেই যে তাঁর কেউ’ এই গানটিতে প্রথম কণ্ঠ দেন।
আশির দশকে এন্ড্রু কিশোর ভীষণরকম পরিচিত হয়ে উঠেন যখন এজে মিন্টু পরিচালিত প্রতিজ্ঞা ছবিতে প্লেব্যাক করে। খুব সম্ভবত ঐ একই সময়ে তাঁর গাওয়া ‘ওগো বিদেশীনি তোমার চেরী ফুল দাও, আমার শিউরি নাও’ এই গানটিও তরুণদের মুখে মুখে ফিরতে থাকে।
একই সময়কালে প্রতিজ্ঞা ছবিতে ‘এক চোর যায় চলে, এই মন চুরি করে’ এই গানটি তারুণ্যের হৃদয়ে এক অন্যরকম অনুরণন তোলে। আশির দশক মানেই এন্ড্রু কিশোরের এগিয়ে যাওয়ার পালা। আর সে সময় নতুন সিনেমা মানেই তাঁর কণ্ঠের সুপার ডুপার গান। আশির দশকে বেলাল আহমেদ পরিচালিত দুই নয়ন, আকবর কবীর পিন্টু পরিচালিত আঁখিমিলন, মাসুদ পারভেজ পরিচালিত নাগপূর্ণিমা, এজে মিন্টু পরিচালিত মিন্টু আমার নাম, মোহাম্মদ মহীউদ্দিন পরিচালিত বড় ভালো লোক ছিল। এসব ছবি মুক্তি পাওয়ার পর তার গাওয়া গানগুলো মারাত্বক জনপ্রিয়তা লাভ করে।
এন্ড্রু কিশোর কয়েক হাজার গান গেয়েছেন। প্রেম-বিরহ, রোমান্টিক, আধ্যাত্নিকতা, দেশাত্ববোধক সব ধরনের গানই গেয়েছেন। গানের এক অফুরন্ত ভান্ডার তিনি। একবার এক সাক্ষাৎকারে দেশের জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী কনক চাঁপা তাঁর অগ্রজ শিল্পী এন্ড্রু কিশোর সম্পর্কে মন্তব্য করেছিলেন এই বলে যে, ‘এন্ড্রু কিশোর! এক বিস্ময়কর দমের নাম, যে দম থেকে সুর ছড়িয়ে পড়ে আকাশে বাতাসে, নদীতে-সাগরে এবং যেখানে- সেখানে, তাদের সবাইকেই জড়ায় সুরের আরামদায়ক উষ্ণতায়।’ আসলে শুধু কনক চাঁপা নয়, এটি সবার মনের কথাই।
এন্ড্রু কিশোরের গাওয়া জনপ্রিয় গানের তালিকা দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতরো। তাঁর অসংখ্য গান ভীষণ ভীষণ জনপ্রিয়। বড় ভালো লোক ছিল ছবির ‘ডাক দিয়েছেন দয়াল আমারে’, ‘হায়রে মানুষ রঙ্গীন ফানুস,’ আর বেলাল আহমেদ পরিচালিত দুই নয়ন ছবিতে গাওয়া ‘আমার বুকের মধ্যখানে মন যেখানে হৃদয় যেখানে’ ‘আমার সারাদেহ খেওগো মাটি’,-মেলোডিয়াস এই গানগুলো যুগ যুগ ধরে অন্যরকম সজীবতা বহন করছে।
আরও যদি বলি আকবর কবীর পিন্টু পরিচালিত ‘আঁখি মিলন’ ছবির ‘আমার গরুর গাড়িতে বউ সাজিয়ে,’ প্রতিহিংসা ছবিতে গাওয়া ‘আজ থেকে সারাজীবন তুমি যে আমার’, স্যারেন্ডার ছবিতে সাবিনা ইয়াসমিনের সাথে গাওয়া ‘সবাইতো ভালবাসা চায়, কেউ পায় কেউ বা হারায়’, চ্যালেঞ্জ ছবিতে গাওয়া ‘ও শবনম তোমারি মতন একটি বউ মোর আছে প্রয়োজন’, প্রাণ সজনী ছবিতে ‘কী যাদু করিলা পিরিতি শিখাইলা’, আলাউদ্দিন আলীর সুরে বউ শাশুড়ি ছবিতে ‘এতদিন পরে কাছে এলে যদি’ অশান্তি ছবিতে গাওয়া ‘কী দিয়া মন কাড়িলা ও বন্ধুরে, অন্তরে পিরিতের আগুন ধরাইলা’ একটি সংসারের গল্প ছবিতে ‘একবার যদি জানতাম আমি অন্তর কোথায় থাকে’, গলি থেকে রাজপথ ছবিতে রুলিয়া রহমানের সাথে গাওয়া ‘আমি গাড়ি কিনি নাই, গাড়ি চড়ার মানুষ নাই এই দু:খ কারে জানাই’, তমিজ উদ্দিন রিজভী পরিচালিত আর্শীবাদ ছবিতে রুনা লায়লার সাথে গাওয়া ‘চাঁদের সাথে আমি দেব না তোমার তুলনা’।
প্রাণের চেয়ে প্রিয় ছবিতে গাওয়া ‘পড়ে না চোখের পলক’, ভেজা চোখ চবিতে ‘জীবনের গল্প বাকি আছে অল্প’, সাবিনা ইয়াসমিনের সাথে মাইয়ার নাম ময়না ছবিতে ‘ দুই নয়নে তোমায় দেখে নেশা কাটে না’, দুইজীবন ছবিতে রুনা লায়লার সাথে গাওয়া ‘তুমি আজ কথা দিয়েছ জেনেছ ও দুটি মন ঘর বাধবেই’, বিয়ের ফুল ছবিতে কনক চাঁপার সাথে গাওয়া ‘তোমায় দেখলে মনে হয়’, স্বপ্নের বাসর ছবিতে ‘কিছু কিছু মানুষের জীবনে ভালোবাসা চাওয়াটাই ভুল’, কাজের মেয়ে ছবিতে ‘একদিন তোমাকে না দেখলে বড় কষ্ট হয়’, তোমাকে চাই ছবিতে ‘ তোমাকে চাই শুধু তোমাকে চাই, আর কিছু জীবনে পাই না বা পাই’,-এরকম অজস্র গান রয়েছে। যে গানগুলো কণ্ঠসুধা ঢেলে ভরে দিয়েছেন এন্ড্রু কিশোর। মোট আটবার জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন এই বিখ্যাত কণ্ঠশিল্পী।
এন্ড্রু কিশোর নিঃসন্দেহে আমাদের জাতীয় সম্পদ। সঙ্গীতে তাঁর অবদান অসামান্য। আমাদের সঙ্গীত জগতকে তিনি সৃমদ্ধ করেছেন নিরন্তর সাধনা আর ভালবাসা দিয়ে। এন্ড্রু কিশোর কে ‘বিস্ময়কর’ এক কণ্ঠশিল্পী বললেও ভুল হবে না। আমরা ইচ্ছে করলেই একজন এন্ড্রু কিশোর তৈরি করতে পারব না। একসময় সিনেমাতে শুধু তাঁর গাওয়া একটি গান দেখার জন্য অনেকেই টিকিট কেটে হলে ঢুকেছেন।
মন্তব্য করুন
দক্ষিণী সিনেমার রকিং স্টার যশের সিনেমা পুরো বিশ্বে ব্যাবসায় রেকর্ড
গড়েছে। ‘কেজিএফ’ ও ‘কেজিএফ ২’ এর পর গীতু মোহনদাসের ‘টক্সিক’ ছবির জন্য চুক্তিবদ্ধ
হয়েছেন যশ।
জানা যায়, ‘টক্সিক’ এই সিনেমায় যশের বোনের চরিত্রে দেখা যাবে কারিনা
কাপুরকে। এমনকী, ‘ক্রু’ ছবির প্রচার চলাকালীন পরোক্ষভাবে সেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন বলিউড
বেবো নিজেই। কিন্তু সে আশা যেন উড়ে গেল কাপুরের মতো। সম্ভাবনার বাস্তব রূপ আর দেখতে
পাবেন না দর্শক।
ড্রাগ মাফিয়াদের প্রেক্ষাপটে নির্মিত হবে এই সিনেমাটি। স্বাভাবিকভাবেই
‘কেজিএফ’ খ্যাত যশকে নিয়ে উন্মাদনা দর্শকমহলে। সম্প্রতি একটি বিবৃতি দেওয়া হয়েছে এই
সিনেমার নির্মাতার তরফ থেকে। দর্শকের মধ্যে উত্তেজনা দেখে টিম টক্সিক খুবই আনন্দিত।
তবে সিনেমাটি নিয়ে কোনো মিথ্যে তথ্য ছড়াতে বারণ করেছেন নির্মাতা।
এদিকে সিনেমার জন্য চলছে জোরদার প্রস্তুতি। ভারতের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির
বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অভিনেতাদের বাছাই করা হয়েছে। কিন্তু যশের বিপরীতে কে অভিনয় করবেন
তা নিয়ে শুধু নির্মাতা নয়, যশ-প্রেমীরাও ছিলেন বেশ চিন্তিত। অবশেষে যশের নায়িকা হিসাবে
কিয়ারা আদভানি চূড়ান্ত করা হয়েছে। নির্মাতা মনে করছেন, যাদের কাস্ট করা হয়েছে তারা
শতভাগ উপযুক্ত।
অন্যদিকে ধোঁয়াশা রেখেই সিনেমাটি থেকে সরে গেলেন কারিনা। জানা যায়,
তারিখ নিয়ে সমস্যার কারণেই অভিনেত্রীর এমন সিদ্ধান্ত। নির্মাতার তরফেও তারিখ বদল করার
কোনও সম্ভাবনা নেই। স্বভাবতই ঘটনাটি নিয়ে কিছুটা হতাশ বেবোর অনুরাগীরা। তার পরিবর্তে
কাকে কাস্ট করা হবে সে অপেক্ষায় সিনেপ্রেমীরা।
যশ কারিনা কাপুর বলিউড দক্ষিণী সিনেমা
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জনপ্রিয়তার দিক থেকে বিশ্বের অন্যতম আকর্ষণীয় মার্কিন অভিনেতা
ও চলচ্চিত্র প্রযোজক ব্র্যাড পিটকেও পেছনে ফেলে দিয়েছেন বলিউডের বাদশাহ শাহরুখ খান।
নিজের দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশের মাটিতেও জনপ্রিয়তার শিখরে তিনি।
বলিউড বাদশাহ তখন বার্লিনে, সিনেমার শুটিং চলছে পুরোদমে। সেই সময়
শাহরুখের জন্মদিন উপলক্ষ্যে ইউরোপ থেকে কাতারে কাতারে মানুষ এসেছেন, প্রিয় নায়ককে এক
পলক দেখার আশায়। শুটিংয়ের জন্য ১ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে নিষেধাজ্ঞা জারি ছিল। ব্যারিকেডের
বাইরে পোস্টার হাতে অভিনেতাকে শুভেচ্ছা জানান অনুরাগীরা। অভিনেতাও প্রায় এক ঘণ্টা সময়
দিয়েছিলেন তাদের। শাহরুখের নজিরবিহীন স্টারডম!
সহ-অভিনেতা আলি খান ছিলেন শুটিং ফ্লোরে। তার কথায়, ‘আমরা বার্লিনে
যে হোটেলে ছিলাম, কিছু দিন আগে ব্র্যাড পিট এবং কুয়েন্টিন ট্যারেন্টিনো সেই হোটেলেই
ছিলেন। বার্লিনে তাদেরও একটি সিনেমার শুটিং চলছিল সেই সময়। তাদের ইউনিটের সদস্যরাই
আমাদের সিনেমাতে ছিলেন। তাদের মুখে শুনলাম, শাহরুখের জন্মদিনে এত মানুষ ঢল, এর আগে
কোনও শুটিংয়ে এত ভিড় দেখা যায়নি। এমনকি ব্র্যাড পিট যখন ছিলেন তখনও এত মানুষের দেখা
মেলেনি।
‘অ্যা মাইটি হার্ট’ সিনেমাতে অ্যাঞ্জেলিনার সঙ্গে অভিনয় করেছিলেন
আলি খান। প্রয়াত অভিনেতা ইরফান খানও ছিলেন সেই সিনেমায়। সেই সিনেমার প্রযোজক ছিলেন
ব্র্যাড পিট। মুম্বাইয়ের একটি বিলাসবহুল হোটেলে পার্টির আয়োজন করা হয়।
এ প্রসঙ্গে আলি বলেন, ‘সিনেমার সেটের বাইরে অ্যাঞ্জেলিনা একেবারেই সাধারণ মানুষের মতো। আমি, আমার স্ত্রী আর অ্যাঞ্জেলিনা অনেক গল্প করলাম পার্টিতে। বিশেষত আমার স্ত্রীর সঙ্গে সন্তানের পরিচর্যা, তাদের খাবার ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় বিষয় কথা বলেছিলেন অ্যাঞ্জেলিনা।’
ব্র্যাড পিট জনপ্রিয়তা শাহরুখ খান বলিউড
মন্তব্য করুন
ঢাকাই সিনেমার কিং খান শাকিবের বিয়ের
গুঞ্জন চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। বুবলী আর অপু বিশ্বাসকে নিয়ে বিরক্ত শাকিব খানের পরিবার।
শাকিবকে নিয়ে দুই নায়িকার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে হাজির হয়ে কথাবার্তা-গল্পগুজব আর নিতে
পারছেন না অভিনেতা এবং তার পরিবার। শুধু তাই নয়, শাকিবকে বিয়ে দেওয়ার জন্য চলছে পাত্রী
দেখাও।
অভিনেতার ঘনিষ্ঠজনেরা বলেছেন, ঢাকার পাশের জেলায় পাত্রী দেখছে শাকিবের পরিবার। এবার আর নিজের পছন্দে নয়, পরিবারের পছন্দেই বিয়ে করবেন অভিনেতা। অতীত ভুলে সংসারী হবেন শাকিব।
আরও পড়ুন: এবার জায়েদ খানের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন সাকিব
আরও পড়ুন: ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে তাহসান-ফারিণের গান
অর্থাৎ বুবলীর সঙ্গে যদি শাকিবের সত্যি বিয়ে হয়ে থাকে, তাহলে এবার তৃতীয় দফায় বিয়ের
পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছেন অভিনেতা। শোনা যাচ্ছে, চিকিৎসক পাত্রী পছন্দ করেছে তাঁর পরিবার।
শাকিবের ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছে, ঢাকার
পার্শ্ববর্তী মুন্সিগঞ্জজেলার একটি মেয়েকে শাকিবের বউ হিসেবে প্রাথমিকভাবে চূড়ান্ত
করেছে তার পরিবার। মেয়ে যুক্তরাজ্য থেকে চিকিৎসা বিষয়ে লেখাপড়া করে দেশে ফিরেছেন।
শাকিবেরও ডাক্তার মেয়ে পছন্দ।
একাধিক সূত্রে জানাগেছে, এ পর্যন্ত
দুই থেকে তিনজন পাত্রীকে দেখেছে শাকিবের পরিবার। এর মধ্যে মুন্সিগঞ্জের চিকিৎসক মেয়েই
নাকি এগিয়ে আছেন। সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি বছরের শেষ দিকে ধুমধাম করে বিয়ের পিঁড়িতে
বসবেন শাকিব খান। আর এই আয়োজনের পুরো দায়িত্ব নিচ্ছে শাকিবের পরিবার।
শুধু তা–ই নয়, শাকিবকে নিয়ে কেউ কোনো
মিথ্যাচার করলেই আইনের আশ্রয় নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে শাকিব খানের পরিবার। পাশাপাশি
জানা গেছে, শাকিবের বাড়িতে অপু-বুবলীর প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। যদিও জবাবে
বুবলী বলেছেন, ছেলে বীরকে একা ছাড়বেন না তিনি। এই কথা প্রসঙ্গে অপুও বলেছেন, ‘তিনি
গেলে আমিও যাব।’
শাকিব খান ঢালিউড অপু বিশ্বাস বুবলী
মন্তব্য করুন
কমেডি কিং কপিল শর্মার 'দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান কপিল শো' এর পারিশ্রমিক নিয়ে তথ্য প্রকাশ করেছে ভারতীয় গণমাধ্যম নিউজ এইটটিন।
এখন পর্যন্ত নেটফ্লিক্সে এই শোয়ের মোট পাঁচটি পর্ব প্রচারিত হয়েছে। আর এই পাঁচ পর্বের জন্য প্রায় ২৬ কোটি টাকা পারিশ্রমিক নিয়েছেন কপিল শর্মা। অর্থাৎ পর্ব প্রতি পারিশ্রমিক ৫ কোটি টাকারও বেশি।
শুধু কপিলই নয়, সামনে এসেছে তার সহকর্মী অর্চনা পূরণ সিং এবং সুনীল গ্রোভারের পারিশ্রমিকের কথাও।
ভারতীয় গণমাধ্যমটির প্রতিবেদন অনুযায়ী, সুনীল গ্রোভার প্রতি পর্বের জন্য প্রায় ২৫ লাখ ও অর্চনা পূরণ সিং নিচ্ছেন ১০ লাখ টাকা। এছাড়া ক্রুষ্ণা অভিষেক, কিকু শারদা ও রাজীব ঠাকুর পর্ব প্রতি নিচ্ছেন যথাক্রমে ১০ লাখ, ৭ লাখ এবং ৬ লাখ টাকা করে।
প্রসঙ্গত, বর্তমানে ভারতের টিভি অনুষ্ঠানগুলোর মধ্যে 'দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান কপিল শো'র রয়েছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা। গত ৩০ মার্চ থেকে নেটফ্লিক্সে শুরু হয়েছে এই শোয়ের প্রচার কার্যক্রম। এখন পর্যন্ত প্রচারিত হয়েছে মোট পাঁচটি পর্ব।
মন্তব্য করুন
কমেডি কিং কপিল শর্মার 'দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান কপিল শো' এর পারিশ্রমিক নিয়ে তথ্য প্রকাশ করেছে ভারতীয় গণমাধ্যম নিউজ এইটটিন। এখন পর্যন্ত নেটফ্লিক্সে এই শোয়ের মোট পাঁচটি পর্ব প্রচারিত হয়েছে। আর এই পাঁচ পর্বের জন্য প্রায় ২৬ কোটি টাকা পারিশ্রমিক নিয়েছেন কপিল শর্মা। অর্থাৎ পর্ব প্রতি পারিশ্রমিক ৫ কোটি টাকারও বেশি।