ইনসাইড বাংলাদেশ

যেসব কারণে বিচলিত নয় সরকার

প্রকাশ: ০৮:০০ পিএম, ৩০ জানুয়ারী, ২০২২


Thumbnail যেসব কারণে বিচলিত নয় সরকার

সরকারের বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে নানা রকম ষড়যন্ত্র চলছে। তবে এসব ষড়যন্ত্রের পরও সরকার এ নিয়ে বিচলিত নয়। বরং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেই বলেছেন, এসব ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। সরকারের ভেতর একটা কনফিডেন্স রয়েছে। এর কারণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সকলেই মনে করেন যে, শেখ হাসিনা আছেন, কাজেই এই সমস্ত চক্রান্ত-ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল তিনি ছিন্ন করতে পারবেন। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন যে, একাধিক কারণে সরকার এই সমস্ত দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্র, চাপে বিচলিত নয়। এর কারণগুলো হলো-

১. মেগা প্রকল্পে সাফল্য: বাংলাদেশে বিস্ময়করভাবে একযোগে অনেকগুলো মেগা প্রকল্পের কাজ এখন শেষ হচ্ছে। এ বছরেই এই মেগা প্রকল্পের কার্যক্রমে সফল পরিসমাপ্তি ঘটবে। পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেল, মেট্রোরেলের মতো প্রকল্প গুলো চালু হলে বাংলাদেশে বদলে যাবে এবং জনগণও তখন আর এই সমস্ত ষড়যন্ত্রের দিকে মনোযোগ দেবে না বা এসব নিয়ে ভাবনা চিন্তা করবেনা।

২. অর্থনীতিতে ধারাবাহিকতা: বাংলাদেশের গত ১৩ বছর ধরে অর্থনীতিতে ধারাবাহিক উন্নতি হচ্ছে। আজ অর্থমন্ত্রী আগামী বছর ৭ দশমিক ২ প্রবৃদ্ধি প্রাক্কলন করেছেন। এর কাছাকাছিও যদি প্রবৃদ্ধি হয় তাহলে বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম ধারাবাহিকভাবে অর্থনৈতিক অগ্রগতি অর্জন করা একটি দেশ হবে। অর্থনীতিতে এই স্বাচ্ছন্দ্য মানুষকে কর্মমুখর রাখবে এবং সরকার পরিবর্তন বা রাজনৈতিক অশান্তি সৃষ্টির দিকে মানুষ মাথা ঘামাবে না, এটি সরকারের জন্য একটি ইতিবাচক দিক হবে। কাজেই, জনগণের মধ্যে এ ধরনের মানসিকতা যখন থাকবে তখন আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মহলে যত চাপই সৃষ্টি হোক না কেন জনগণ সেটিতে সাড়া দেবে না।

৩. বিদেশী নির্ভরতা হ্রাস: বাংলাদেশ একটা সময় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ইত্যাদি দেশের ওপর অনেকখানি নির্ভর ছিলো। কিন্তু এখন বাংলাদেশের আর সেই নির্ভরতা নেই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে আগে চাপ দিয়ে যেমন স্বীকার বশ্যতা স্বীকার করাতে পারতো, সে অবস্থা এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাই। কাজেই, বাংলাদেশ এখন স্বনির্ভর এবং স্বতন্ত্র অর্থনীতি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। এই অবস্থায় বিদেশি চাপ বা আন্তর্জাতিক মহলের বিভিন্ন নেতিবাচক মন্তব্য বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে খুব একটা প্রভাব ফেলবে না বলেই মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

৪. অগোছালো বিরোধীদল: বাংলাদেশের রাজনীতিতে আন্দোলন করতে গেলে শেষ পর্যন্ত একটি শক্তিশালী বিরোধী দল লাগবে। বাংলাদেশে যেকোনো রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় সরকারবিরোধী আন্দোলনকে রাজপথে তীব্র করার জন্য একটি বিরোধী দলের প্রয়োজন হয়। কিন্তু বাংলাদেশে বর্তমানে বিরোধী দলগুলোর অবস্থা খুবই শোচনীয়। সংসদের প্রধান বিরোধী দল হিসেবে পরিচিত জাতীয় পার্টি একটা সরকারের অনুগত বিরোধী দল হিসেবেই পরিচিত। অন্যদিকে সরকারের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি এখন ক্ষতবিক্ষত এবং নিজেরাই নানারকম বিভক্তির মধ্যে দিয়ে সময় পার করছে। তাদের প্রধান নেতা বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থ। তিনি রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছেন। দ্বিতীয় প্রধান নেতা তারেক জিয়া লন্ডনে পলাতক, আর অন্যান্য নেতাদের কার্যক্রম এখন নেই বললেই চলে। এ রকম একটি পরিস্থিতির মধ্যে শেষ পর্যন্ত বিএনপি যে একটি আন্দোলন গড়ে তুলতে পারবে, এটি অনেকেই বিশ্বাস করেন না। আর এই অগোছালো বিরোধী দল থাকা সরকারের জন্য একটি প্লাস পয়েন্ট হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

৫. শেখ হাসিনার ম্যাজিক: সরকার চাপমুক্ত এবং সরকার আন্তর্জাতিক বিভিন্ন রকম নেতিবাচক চাপেও উদ্বিগ্ন নয়। এর অন্যতম প্রধান কারণ হলো শেখ হাসিনার ম্যাজিক। শেখ হাসিনা গত ১৩ বছর ধরে অসাধারণ নৈপুণ্য দেশ চালাচ্ছেন। বিশেষ করে বিভিন্ন সংকটে তিনি যেভাবে রাজনৈতিক প্রজ্ঞা এবং বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন তাতে একটা স্থির বিশ্বাস বিভিন্ন মহলের মধ্যে তৈরি হয়েছে। আর সেই বিশ্বাসের কারণেই সকলের মনে করেন যে, আগামী নির্বাচনের আগে শেখ হাসিনা হয়তো একটা ম্যাজিক দেখাবেন এবং যে ম্যাজিকের কারণে আওয়ামী লীগ সরকার এই সমস্ত চাপ থেকে সহজে বেরিয়ে আসতে পারবে।

সরকার   শেখ-হাসিনা   আওয়ামী-লীগ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন