ইনসাইড বাংলাদেশ

সফল মন্ত্রীদের বিতর্কিত করার নীলনকশা

প্রকাশ: ০৫:০০ পিএম, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২২


Thumbnail সফল মন্ত্রীদের বিতর্কিত করার নীলনকশা

বর্তমান মন্ত্রিসভা নিয়ে অনেক সমালোচনা আছে। মন্ত্রিসভার অনেক সদস্যদের অপরিপক্বতা এবং নির্লিপ্ততা নিয়ে বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন রয়েছে। কিন্তু এর মধ্যেই কিছু কিছু মন্ত্রী তাদের কর্মক্ষেত্রে সফল হয়েছেন এবং সরকারের লক্ষ্য অর্জনের জন্য নিরলসভাবে কাজ করছেন। মজার ব্যাপার হলো যে, এই সমস্ত মন্ত্রীদেরকে এখন টার্গেট করা হয়েছে। নির্বাচনের আর দুই বছরেরও কম সময় বাকি আছে। এই সময় যে সমস্ত মন্ত্রীরা অপেক্ষাকৃত উজ্জ্বল, যাদের রাজনৈতিক মনস্কতা রয়েছে এবং যারা সরকারের বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে সরব তাদেরকে টার্গেট করা হচ্ছে। আর এরকমই টার্গেটের সর্বশেষ শিকার হয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম হলেন মন্ত্রিসভার সেই সদস্যদের একজন যিনি নিয়মিত বিভিন্ন টকশোতে অংশগ্রহণ করে সরকার সম্পর্কে সঠিক তথ্যগুলো উপস্থাপন করছেন এবং বিভিন্ন ইস্যুতে তিনি নীতিনির্ধারণী বক্তব্য রাখছেন। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী হিসেবে তিনি বর্তমান মন্ত্রিসভার সবচেয়ে সফল মন্ত্রীদের একজন। 

তিনি মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছিলেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে। কিন্তু পরবর্তীতে তাকে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। এখানে দায়িত্ব পেয়ে তিনি একের পর এক সাফল্যের নজির স্থাপন করেছেন। গতকালই মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর উদ্যোগে প্রাণিদের জন্য ভ্রাম্যমান অ্যাম্বুলেন্স উদ্বোধন করা হয়। এই অ্যাম্বুলেন্সগুলোকে বলা হয় এমভিসি বা মোবাইল ভেটেরিনারি ক্লিনিক। এটির মাধ্যমে প্রত্যন্ত এলাকায় কোনো প্রাণী অসুস্থ হলে তার চিকিৎসার জন্য এই ভ্রাম্যমান ক্লিনিকটি তার বাড়ির দোরগোড়ায় পৌঁছে যাবে এবং তার সেবা দেবে। এছাড়াও বর্তমান মন্ত্রী দায়িত্ব গ্রহণের পর মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে অনেকগুলো যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। বিশেষ করে বাংলাদেশে যখন করোনার প্রকোপ বেড়ে গিয়েছিল সেই করোনা প্রকোপের সময় খামারিরা একটি কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছিল। বিশেষ করে তাদের উৎপাদিত ডিম, দুধ ইত্যাদি বিক্রি নিয়ে বিতর্ক হয়েছিল। এগুলো নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছিল। সেই সময় প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী একটি উদ্ভাবনী উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তিনি ভ্রাম্যমান বিক্রয়কেন্দ্র চালু করেন এবং এই বিক্রয়কেন্দ্রগুলোর কাজ ছিল খামারিদের কাছ থেকে দুধ, ডিম ইত্যাদি সংগ্রহ করবে এবং সেটি মানুষের কাছে বিক্রি করবে। লকডাউনের সময় এই উদ্যোগ যদি গ্রহণ না করা হতো তাহলে পরে বাংলাদেশের ডেইরি এবং প্রাণিসম্পদ খাতে বিপর্যয় নেমে আসত। 

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় মৎস ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী সেই বিপর্যয় কাটানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন এবং এইজন্য তিনি ভূয়সী প্রশংসিত হয়েছিলেন। এই সময় প্রাণিসম্পদ খাতে উন্নয়নের জন্য বিশেষ করে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে মন্ত্রীর উদ্যোগে প্রণোদনার ব্যবস্থা করা হয় এবং এই প্রণোদনার জন্য খামারিদেরকে প্রায় ৮০০ কোটি টাকা প্রদান করা হয়। এছাড়াও করোনার সময় কাটাবনে বিক্রির জন্য যে পশুপাখিগুলো ছিল, সেগুলো যেনো সঠিকভাবে খাবার পায় তার উদ্যোগ নিয়েছিলেন মন্ত্রী। সম্প্রতি তিনি চিড়িয়াখানায় আকস্মিক পরিদর্শনে যান এবং সেখানকার প্রাণীগুলোর খোঁজখবর নেন। আর এভাবেই তিনি প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়কে একটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় হিসেবে আলোচনায় নিয়ে এসেছেন। এই প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় এমন একটি মন্ত্রণালয়, যার কার্যক্রম তৃণমূল পর্যন্ত বিস্তৃত এবং যেটি নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিশেষ করে মোবাইল ভেটেরিনারি ক্লিনিকটি প্রান্তিক পর্যায়ে বিপ্লব তৈরি করবে বলে অনেকে মনে করছেন। এরকম পরিস্থিতিতে তার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন করার অর্থই হলো যে, সরকারের অর্জনগুলোকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার নীলনকশা। 

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী   শ ম রেজাউল করিম   নীলনকশা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের বৈঠক

প্রকাশ: ০১:০০ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা। বৃহস্পতিবার (৯ মে) সকালে গণভবনে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গেও দেখা করবেন বিনয় মোহন কোয়াত্রা। এ ছাড়া বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি।

দুই দিনের সফরে ঢাকায় এসেছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা। বুধবার (৮ মে) সন্ধ্যায় এক বিশেষ ফ্লাইটে তিনি বিমানবন্দরে অবতরণ করেন বলে জানায় বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক টুইটার) দেওয়া এক বার্তায় বলা হয়, সংক্ষিপ্ত সফরে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব একটি বিশেষ ফ্লাইটে বুধবার সন্ধ্যায় ঢাকা আসেন।

আজ দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে কোয়াত্রার সঙ্গে আলোচনায় সীমান্ত হত্যা গুরুত্ব পাবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

কোয়াত্রার সফরে আলোচনার বিষয়ে জানতে চাইলে হাছান মাহমুদ বলেন, ভারত আমাদের নিকটতম প্রতিবেশী। তাদের সঙ্গে নানা বিষয় আছে। স্বাভাবিকভাবে নানা বিষয় আলোচনা হবে। তিনি আসার পর আমরা বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করব।

গত ২০ এপ্রিল ঢাকায় আসার কথা ছিল ভারতের পররাষ্ট্র-সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার। তবে অনিবার্য কারণে তার পূর্বনির্ধারিত সেই সফর স্থগিত করা হয়।


প্রধানমন্ত্রী   ভারতের পররাষ্ট্র সচিব   বৈঠক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

চট্টগ্রামে প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, দুই পাইলট উদ্ধার

প্রকাশ: ১২:৫৭ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি YAK 130 প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে এটি চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় দুর্ঘটনায় পতিত হয়। বিমানে থাকা দু'জন পাইলটকে উদ্ধার করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার ( ৯ মে) সকাল ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

বিমানবাহিনীর YAK130 ট্রেনিং ফাইটার বিমানটি খুঁজতে ডুবুরি, ফায়ার ফাইটার, বন্দরে অবস্থানরত জাহাজের নাবিকরা কাজ করছেন।


প্রশিক্ষণ   যুদ্ধবিমান   বিধ্বস্ত   পাইলট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

উপজেলা চেয়ারম্যান হলেন এমপি হানিফের চাচাতো ভাই

প্রকাশ: ১২:৪৭ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

কুষ্টিয়া সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন কুষ্টিয়া সদর আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফের চাচাতো ভাই আতাউর রহমান আতা। তিনি আনারস প্রতীক নিয়ে ৬৭ হাজার ৪৮১ ভোট পেয়েছেন। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে আবু আহাদ আল মামুন ৩ হাজার ৫৬৪ ভোট পেয়েছেন। বুধবার (৮ মে) রাতে সদর উপজেলা নির্বাচন অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার মো. সহিদুল রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। 

কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা রয়েছে ৪ লাখ ২০ হাজার ৮৩৩ জন। উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নের ১৪৫টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ করা হয়। ৭৩ হাজার ২৯৯ জন ভোটার ভোট দেন। তার মধ্যে ৭১ হাজার ৪৫ ভোট বৈধ এবং ২ হাজার ২৫৪ ভোট অবৈধ হয়েছে।


কুষ্টিয়া   মাহবুব-উল আলম হানিফ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

নাজিরপুর উপজেলা চেয়ারম্যান হলেন শ ম রেজাউল করিমের ছোট ভাই

প্রকাশ: ১২:৪৩ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলা চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন এস এম নূরে আলম সিদ্দিকী শাহীন। তিনি পিরোজপুর-১ আসনের সরকারদলীয় সংসদ সদস্য শ ম রেজাউল করিমের ছোট ভাই।  বুধবার (৮ মে) রাতে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন অফিসার মো. মিজানুর রহমান বেসরকারিভাবে তাকে বিজয়ী ঘোষণা করেন। এ উপজেলায় ইভিএমে ভোটগ্রহণ হয়েছে।

এ উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী এস এম নূরে আলম সিদ্দিকী শাহীন (দোয়াত কলম) ১৯ হাজার ২৭২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মোহাম্মাদ আলী শিকদার (ঘোড়া) পেয়েছেন ১৮ হাজার ২৯৩ ভোট। নাজিরপুর উপজেলায় মোট ৭০টি কেন্দ্রে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯৭৬ জন ভোটারের মধ্যে ৫৩ হাজার ৬৫ জন ভোটার ভোট প্রদান করেছেন।

উল্লেখ্য, পিরোজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য শ ম রেজাউল করিমের ছোট ভাই এস এম নূরে আলম সিদ্দিকী নাজিরপুর উপজেলায় এমপির যাবতীয় রাজনৈতিক, উন্নয়ন কাজ ও সামাজিক কর্মকাণ্ডের প্রধান সমন্বয়কারী। এছাড়া, বড় ভাইয়ের প্রতিষ্ঠিত ও ঢাকা থেকে প্রকাশিত দৈনিক আজকের দর্পণ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক তিনি।


শ ম রেজাউল করিম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

‘আধুনিক ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রকৌশলীরা মুখ্য ভূমিকা রাখবে’

প্রকাশ: ১২:০৫ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, প্রকৌশলীদের নিরলস পরিশ্রমের ফলেই ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন দৃশ্যমান। আমাদের সরকার সবসময়ই প্রকৌশলীদের পাশে রয়েছে। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত, আধুনিক ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রকৌশলীরা অন্যতম মুখ্য ভূমিকা রাখবে বলে আমি বিশ্বাস করি।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (আইইবি) এর ৬১তম কনভেনশন উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ বছরের কনভেনশনের মূল প্রতিপাদ্য- ‘স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য প্রকৌশল ও প্রযুক্তি’ যথার্থ হয়েছে। এবারের জাতীয় সেমিনারের বিষয়বস্তু হচ্ছে- ‘দি ইঞ্জিনিয়ার্স ফর ট্রান্সফর্মিং টেকনোলজি ড্রাইভেন স্মার্ট বাংলাদেশ’। এটা আমাদের সরকার ঘোষিত উন্নত-সমৃদ্ধ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণ এবং ‘রূপকল্প-২০৪১’ ও ‘ডেল্টা প্ল্যান-২১০০’ বাস্তবায়ন সহায়ক হবে বলে তিনি মনে করেন।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার গত ১৫ বছর ধরে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাত ও যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। পদ্মা সেতু, ফ্লাইওভার, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, বঙ্গবন্ধু টানেল, সড়ক-মহাসড়ক নির্মাণ, গভীর সমুদ্রবন্দর, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, আইসিটি খাতের উন্নয়ন, তেল-গ্যাস-কয়লাসহ প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ এবং তার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে প্রকৌশলীরা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন।

তিনি বলেন, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আজীবন স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও উন্নত-স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সক্ষম হব, ইনশাআল্লাহ।


আইইবি   প্রকৌশলী  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন