ইনসাইড বাংলাদেশ

খুলনায় বিএনপির ৮ শতাধিক নেতাকর্মীর নামে মামলা

প্রকাশ: ০৮:৩১ এএম, ২৭ মে, ২০২২


Thumbnail খুলনায় বিএনপির ৮ শতাধিক নেতাকর্মীর নামে মামলা

খুলনায় বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের ৮ শতাধিক নেতাকর্মীর নামে মামলা দায়ের করা হয়েছে। পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে এ মামলা করা হয়। এ মামলায় বিএনপি নেতা শফিকুর আলম তুহিনসহ ৯২ জনের নাম উল্লেখ ও বাকীদের অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৬ মে) রাতে খুলনা সদর থানার এসআই বিশ্বজিৎ কুমার বোস বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন। পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে ১৪ জনকে আহত করা, ভাংচুর ও সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে এ মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ ঘটনায় বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের ৩৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

খুলনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান আল মামুন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার (২৬ মে) বিকেল অনুমান ৩টার দিকে ৬নং কে ডি ঘোষ রোডস্থ বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপির উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশ কর্মসূচি চলছিল। অপরদিকে ছাত্রলীগের বিক্ষোভ মিছিল বিকেল ৪টার দিকে দলীয় কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি চলছিল। সংক্ষিপ্ত সমাবেশ শেষে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে ডাকবাংলো মোড় থেকে ঘুরে পুনরায় দলীয় কার্যালয়ে আসার সময় বিক্ষোভ মিছিলটি নগরীর পিকচার প্যালেস মোড় ক্রস করার সময় খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপির নেতাকর্মীরা ইট পাটকেলসহ খুলনা জেলা ছাত্রলীগের বিক্ষোভ মিছিলের ওপর হামলা চালায়। ওই সময় দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা বিএনপির নেতাকর্মীদের নিভৃত করার চেষ্টা করলে বিএনপির নেতাকর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করতে থাকে। এক পর্যায়ে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা বিএনপির নেতাকর্মীদের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় পিকচার প্যালেস মোড় থেকে বিএনপি অফিস পর্যন্ত ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়া চলতে থাকে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ এ সময় টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে।

বিএনপির নেতাকর্মীদের ছোঁড়া ইট-পাটকেলের আঘাতে ১৪ পুলিশ সদস্য আহত হন। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ খুলনা মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিনসহ ৩৭ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনায় ৮ শতাধিক বিএনপি নেতাকর্মীকে আসামি করে খুলনা সদর থানায় একটি মামলা হয়। 

এদিকে বিএনপি নেতারা বলছেন, খুলনায় বিএনপির বিক্ষোভ কর্মসূচিতে পুলিশ ও ছাত্রলীগ-যুবলীগ পূর্ব পরিকল্পিতভাবে হামলা চালালে অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক। পুলিশের রাবার বুলেট ও টিয়ার শেল নিক্ষেপ এবং ছাত্রলীগের তাণ্ডবলীলায় রণক্ষেত্রে পরিণত হয় মহানগরীর প্রাণকেন্দ্র এলাকা। পুলিশ বিএনপি অফিসের দরজা ভেঙে প্রবেশ করে এবং দলীয় কার্যালয় এলাকা থেকে মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিন, যুগ্ম আহ্বায়ক সৈয়দা রেহানা ঈসা, নগর মহিলা দলের সভাপতি আজিজা খানম এলিজাসহ বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায়।

জানা গেছে, খুলনায় ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষে বিএন‌পির সমা‌বেশ পণ্ড হয়ে যায়। বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের প্রতিবাদে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দিতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান আগেই খুলনায় পৌঁছান। সমাবেশে যোগ দিতে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগরের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন স্থান থেকে মিছিল নিয়ে পিকচার প্যালেস মোড় হয়ে দলীয় কার্যালয়ের দিকে আসতে থাকেন।

একই সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের ওপর হামলার ঘটনায় মিছিল বের করেন মহানগর ও জেলা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। নগরীর বিভিন্ন এলাকা থেকে মিছিল নিয়ে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের দিকে আসতে থাকেন।

পিকচার প্যালেস মোড়ে তাদের সঙ্গে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়। হামলা ভাংচুর ও সংঘর্ষে ২০ জন আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থলে পুলিশ ও ছাত্রলীগের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের থেমে থেমে ইট-পাটকেল ও টিয়ার শেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে।

এদিকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় খুলনা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি পারভেজ হাওলাদার প্রেস ব্রিফিংয়ে অভিযোগ করে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদকের অশালীন মন্তব্য ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সারাদেশের শিক্ষাঙ্গনের স্বাভাবিক শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে খুলনা মহানগর ও জেলা ছাত্রলীগের পূর্ব ঘোষিত বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিকেল ৪টায় দলীয় কার্যালয়ে সমাবেশের মাধ্যমে বিক্ষোভ মিছিলটি অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলটি দলীয় কার্যালয় হতে শুরু হয়ে পিকচার প্যালেস মোড়, ডাকবাংলা, ফেরীঘাট মোড় হয়ে দলীয় কার্যালয়ে ফেরত আসার সময়ে মিছিলটি পিকচার প্যালেস মোড়ে পৌঁছালে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী পেছন থেকে বিএনপি, যুব ও ছাত্রদল অতর্কিত হামলা চালায়।

মিছিলে গুলিবর্ষণ, বোমা ও ককটেল এবং ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। আশপাশের বিভিন্ন বিল্ডিংয়ের ছাদ থেকে ইট-পাটকেল ও গুলতি দিয়ে কাচের খণ্ড নিক্ষেপ করে। হাতে দেশীয় অস্ত্রসহ নগরীর কে ডি ঘোষ রোড, পিকচার প্যালেস মোড়সহ বিভিন্ন স্থানে তাণ্ডব চালায়। ফুটপাতের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের দোকানপাট ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। 

এদিকে মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনার বলেন, বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর পুলিশ ও ছাত্রলীগ হামলা চালায়। এতে বিএনপির অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী আহত হন। অথচ পুলিশ উল্টো তাদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। 

তিনি জানান, এ ঘটনায় শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় নগরীর কেডি ঘোষ রোডের দলীয় কার্যালয়ে প্রেস ব্রিফিং করা হবে। বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান প্রেস ব্রিফিংয়ে উপস্থিত থাকবেন।

খুলনা   বিএনপি   নেতাকর্মী   মামলা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন