কিশোরগঞ্জে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি মো. হাবিবকে (৩২) মঙ্গলবার (৬ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার লতিবাবাদ ইউনিয়নের পাবুইকান্দি এলাকা থেকে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
কিশোরগঞ্জ মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রোকনুজ্জামান ও সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) লোকমানের নেতৃত্বে পুলিশ এ অভিযান পরিচালনা করেন।
গ্রেফতারকৃত যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি মো. হাবিব কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার লতিবাবাদ ইউনিয়নের চরপাড়ার মৃত আব্দুল মান্নানের ছেলে।
কিশোরগঞ্জ মডেল থানা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৫ সালে কিশোরগঞ্জ মডেল থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মো. হাবিবের নামে মামলা হয়। ওই মামলায় ২০২২ সালের ২০ জুলাই নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক আসামি হাবিবকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। মামলার রায় ঘোষণার পর থেকেই যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হাবিব পলাতক ছিলেন। তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় হাবিবের অবস্থান শনাক্ত করা হয়। এরপর মঙ্গলবার (৬ সেপ্টেম্বর) দিনগত রাতে কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার লতিবাবাদ ইউনিয়নের পাবুইকান্দি এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মাদ দাউদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার কিশোরগঞ্জ
মন্তব্য করুন
সরকারি শিল্পপ্রতিষ্ঠান শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বুড়িগঙ্গা নদী পোস্তগোলা শিল্পাঞ্চল ড. আওলাদ হোসেন ঢাকা-৪
মন্তব্য করুন
দেশে সরকারি মালিকানাধীন ২৮টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান লোকসানে চলছে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন। তিনি জানান, লোকসানি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল করপোরেশনের (বিএসইসি) অধীন চারটি, বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের (বিএসএফআইসি) নিয়ন্ত্রণাধীন ১৫টি এবং বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) অধীন নয়টি কোম্পানি রয়েছে।
আগামীকাল থেকে শুরু হচ্ছে উপজেলা নির্বাচন। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর উপজেলা নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে উত্তাপ না থাকলেও স্থানীয় পর্যায়ে এই নির্বাচন নিয়ে একটি উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। বিএনপিকে ছাড়াও বাংলাদেশের গণতন্ত্র যে অব্যাহত থাকতে পারে এবং নির্বাচনে ভোটারদের আগ্রহ থাকতে পারে- সেটি প্রমাণের নির্বাচন উপজেলা নির্বাচন। এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের হারানোর কিছু নেই। অর্জন করবার আছে অনেক কিছুই। আর এ কারণেই আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপজেলা নির্বাচনের জন্য তিনটি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন।