ইনসাইড বাংলাদেশ

আরও কতজন বাধ্যতামূলক অবসরে যাচ্ছেন?

প্রকাশ: ০৮:০০ পিএম, ০১ নভেম্বর, ২০২২


Thumbnail আরও কতজন বাধ্যতামূলক অবসরে যাচ্ছেন?

প্রশাসনে এখন বাধ্যতামূলক অবসর আতঙ্ক চলছে। তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মকবুল হোসেনকে বাধ্যতামূলক অবসরের পর দুই দফায় পুলিশের ৫ জন কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর প্রদান করা হয়েছে। এ নিয়ে প্রশাসনের মধ্যে এক ধরনের চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন সূত্রগুলো বলছে যে, সরকার এখন প্রশাসনের ভেতর শুদ্ধি অভিযান শুরু করেছে এবং সামনের দিনগুলোতে এই ধারা অব্যাহত থাকবে এবং আরও বহু কর্মকর্তা এবং কর্মচারী বাধ্যতামূলক অবসরে যাবেন। সরকারি সূত্রগুলো বলছে যে, পুলিশ প্রশাসনের বাধ্যতামূলক অবসরে বিষয়টি এখন ওপেন সিক্রেট হয়ে গেছে। পুলিশ প্রশাসনের যে সমস্ত ব্যক্তিরা বিএনপি-জামায়াতপন্থী হিসেবে পরিচিত, যারা পদোন্নতি বঞ্চিত হয়েছেন এরকম ১২ এবং ১৫ ব্যাচের কর্মকর্তাদের তালিকা তৈরি করা হয়েছে এবং তাদেরকে ধরে ধরে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হবে। তবে সরকারের একটি সূত্র বলছে, ঢালাওভাবে শুধু মাত্র ২৫ বছর মেয়াদ পূর্ণ হলেই তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে দেওয়া হবে এমন ধারণাটা সঠিক নয়। বরং সরকার একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা তৈরি করে বাধ্যতামূলক অবসরে সিদ্ধান্তগুলো কার্যকর করছে। এই নীতিমালার মধ্যে রয়েছে-

১. যাদের যে সমস্ত কর্মচারীদের পঁচিশ বছর পূর্ণ হয়েছে তাদের অতীত কার্যক্রম।

২. তাদের রাজনৈতিক অনুষঙ্গ অর্থাৎ তারা বিএনপি-জামায়াত বা অন্য কোনো সরকার বিরোধী রাজনৈতিক সংগঠনের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত কিনা সে সম্পর্কে খোঁজখবর নেওয়া।

৩. সরকার বিরোধী কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকা: অনেক পুলিশ প্রশাসনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে এরকম সুস্পষ্ট অভিযোগ উঠেছে যে, তারা সরকারের অনেক গোপন তথ্য এবং স্পর্শকাতরতার সিদ্ধান্তগুলো লন্ডনে কিংবা বিএনপি-জামায়াতপন্থীদের হাতে তুলে দিচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে পুলিশের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাদের অডিও কল রেকর্ড বিদেশে সাইবার সন্ত্রাসীদের কাছে চলে গেছে। এই তিন ব্যাপারে অনুসন্ধান করতে গিয়ে দেখা গেছে যে, পুলিশের ভেতর থেকে কিছু লোক এসব প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। আর এ কারণেই পুলিশ কর্মকর্তাদের মধ্যে যারা গোপনে গোপনে বিএনপির সঙ্গে আঁতাত করছে বা যোগাযোগ করছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। 

পুলিশ প্রশাসনের সামনে আরও ১০ থেকে ১২ জন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে এরকম বাধ্যতামূলক অবসরের খড়গ আসতে পারে বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। শুধু পুলিশ প্রশাসন না, প্রশাসনের ভেতরেও বাধ্যতামূলক অবসরের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে। ইতিমধ্যে ১২ জন কর্মকর্তার তালিকা মোটামুটি চূড়ান্ত করা হয়েছে, যাদেরকে বাধ্যতামূলক অবসর দেয়া হবে। এই সমস্ত কর্মকর্তাদের মধ্যে যুগ্ন সচিব এবং অতিরিক্ত সচিব পর্যায়ের কর্মকর্তা রয়েছে বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে। তবে সরকারি সূত্রগুলো বলছে পুলিশ প্রশাসনের ব্যাপারে যেমন সরকার শূন্য সহিষ্ণু গ্রহণ করবে এবং যারাই সরকারের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের স্যাবোটাজে লিপ্ত থাকবে তাদের বিরুদ্ধেই অ্যাকশন নেওয়া হবে। প্রশাসনের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা অত দ্রুত হবে না। বরং প্রশাসনিক ক্ষেত্রে বাধ্যতামূলক অবসর প্রদানের ক্ষেত্রে যথেষ্ট সতর্কতা এবং যাচাই-বাছাই করা হবে। তবে এখন যারা সর্বোচ্চ পদে অর্থাৎ সচিব পদে আছে তাদের মধ্যে যাদেরকে নিয়ে প্রশ্ন আছে, যাদেরকে নিয়ে বিতর্ক আছে তাদেরকে পর্যায়ক্রমে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় থেকে সরিয়ে দেওয়ার একটা নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে এবং শেষ সিদ্ধান্ত অনতিবিলম্বেই কার্যকর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলেও সরকারের দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বাংলা ইনসাইডারকে নিশ্চিত করেছে।

পুলিশ প্রশাসন   অবসর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন