ইনসাইড বাংলাদেশ

এতো দেরিতে ‍শুদ্ধি অভিযান কেন?

প্রকাশ: ০৮:৫৯ পিএম, ১৬ নভেম্বর, ২০২২


Thumbnail

বিএনপি-জামায়াত সরকারের শাসনামলে গড়ে উঠা হাওয়া ভবনের আলোচিত পুলিশ কর্মকর্তা মো. আলী হোসেন ফকিরকে আজ বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে সরকার। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ শাখা-১ থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়। এর আগে গত ৩১ অক্টোবর ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি মো. মাহবুব হাকিম ও সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি মো. আলমগীর আলম নামে দুইজন পুলিশ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর দিয়েছে সরকার। তারও আগে  গত ১৮ অক্টোবর তিন পুলিশ সুপারকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠায় সরকার। তারা হলেন সিআইডির পুলিশ সুপার মির্জা আব্দুল্লাহেল বাকী, পুলিশ সদরদপ্তরের পুলিশ সুপার দেলোয়ার হোসেন মিয়া ও মো. শহিদুল্লাহ চৌধুরী। আর এই বাধ্যতামূলক অবসর দেয়া শুরু হয় গত ১৬ অক্টোবর তথ্য সচিব মকবুল হোসেনকে দিয়ে। 

বাধ্যতামূলক অবসর দেয়ার ক্ষেত্রে সরকারের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু বলা না হলেও সরকারের বিভিন্ন সূত্রগুলো বলছে, এদের প্রতেক্যের বিরুদ্ধে সরকার বিরোধী বলয়ের সঙ্গে যোগাযোগের তথ্য প্রমাণ পাওয়া গেছে। বিশেষ করে মকবুল হোসেন গত মার্চে লন্ডন সফরে গিয়ে তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। যদিও মকবুল হোসেন এ অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে তা অস্বীকার করেছেন। আর পুলিশ বাহিনী থেকে অবসরে যাওয়া কর্মকর্তাদের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে এরা প্রত্যেকে হাওয়া ভবনের বিশেষ সুবিধা ভোগী ছিলেন বলে গোয়েন্দা সংস্থার প্রাপ্ত তথ্যসূত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে।

হাওয়া ভবনের বিশেষ সুবিধা ভোগী কর্মকর্তাদের তালিকা আস্তে আস্তে দীর্ঘ হওয়াতে এখন প্রশ্ন উঠেছে এতো দেরিতে কেন হাওয়া ভবনে শুদ্ধি অভিযান শুরু করা হয়েছে। তারা এতোদিনে কিভাবে সরকারে সমস্ত সুযোগ সুবিধা ভোগ করে চাকরিতে বহাল থেকেছে ইত্যাদি নানা প্রশ্ন। এখন পর্যন্ত যতজনকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে এদের মধ্যে মকবুল হোসেন ছাড়া বাকি সবাই পুলিশ প্রশাসন থেকে। তাহলে কি পুলিশ প্রশাসনে বিএনপি-জামায়াতের পুষ্ট আরও অনেকে এখনো পুলিশ প্রশাসনে ঘাপটি মেরে আছে? কিংবা শুধুই কি পুলিশ প্রশাসনে হাওয়া ভবনের বিশেষ সুবিধা ভোগীরা আছে? নাকি অন্য প্রশাসনেও আছে? কিংবা অন্য প্রশাসনে যে নেই এর নিশ্চিয়তা কি আছে?

জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞরা বলছে, যদি প্রশাসনে বিভিন্ন জায়গায় এভাবে হাওয়া ভবনের বিশেষ সুবিধা ভোগীরা থেকে থাকেন তাহলে দেশের জনগণের সেবা প্রাপ্তি বাধাগ্রস্ত হবে। প্রশাসনও দুর্বল হয়ে পড়বে। আর এ কারণেই পুরো প্রশাসনের মধ্যে শুদ্ধি অভিযান পরিচালনা করা দরকার বলে মনে করছে জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞরা। তবে তারা এটি বলেছেন যে, নিরপরাধ কোনো ব্যক্তি যেন কোনোভাবেই হয়রানির শিকার না হন সেদিকেও বিশেষ সতর্ক নজর দিতে হবে।

শুদ্ধি অভিযান   প্রশাসন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ঝিনাইদহে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হলেন তৃতীয় লিঙ্গের বর্ষা

প্রকাশ: ০২:৩১ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঝিনাইদহ সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে তৃতীয় লিঙ্গের বর্ষা বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন। বুধবার (৮ মে) রাতে ঝিনাইদহ সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান ভোট গণনা শেষে বেসরকারিভাবে এ ফলাফল ঘোষণা করেন।

বর্ষা নির্বাচনে তিনজন নারী প্রার্থীকে হারিয়ে জয়ী হন। তিনি ঝিনাইদহ পৌর এলাকার আরাপপুর মাস্টারপাড়ার আলীজান মীরের সন্তান। এর আগেও ঝিনাইদহ জেলা থেকে তৃতীয় লিঙ্গের দুজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন।

প্রজাপতি মার্কা প্রতীকে বর্ষা পেয়েছেন ৫৪ হাজার ২৫৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাঁস মার্কা প্রতীকের প্রার্থী আরতী দত্ত পেয়েছেন ২৩ হাজার ৫৫২ ভোট। ৩০ হাজার ৯০৬ ভোটের বিরাট ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন বর্ষা। এ ছাড়াও অপর দুই প্রার্থী কলস প্রতীকের পাপিয়া সমাদ্দার পেয়েছেন ১৪ হাজার ৭৩৪ ভোট ও ফুটবল মার্কা প্রতীকের প্রার্থী মাহফুজা তাহের পেয়েছেন ১০ হাজার ৯১৯ ভোট।

 

 

 

 

 

 


ঝিনাইদহ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

প্রধানমন্ত্রীর কাছে ‘বিএফডিসি রেডি টু কুক ফিশ’ ও মিল্কিং মেশিন হস্তান্তর

প্রকাশ: ০২:১৮ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমানের নের্তৃত্বে গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর নিকট ‘বিএফডিসি রেডি টু কুক ফিশ’ সামগ্রী আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করা হয়।

বৃহস্পতিবার (০৯ মে) সকালে প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর নের্তৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল প্রধানমন্ত্রীর কাছে গরুর দুধ আহরণের কাজে ব্যবহৃত একটি মিল্কিং মেশিন হস্তান্তর করেন।

এসময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এ ধরণের কার্যক্রম বিশেষত রেডি টু কুক ফিস কার্যক্রমের ফলে কর্মজীবী মহিলারা অনেক উপকৃত হবেন’।

তিনি কর্মজীবী মহিলাদের রান্না সহজীকরণে রেডি-টু-কুক ফিশ প্রস্তুতকরণ, বাজারজাতকরণ ও বাজার সম্প্রসারণের উপর গুরুত্বারোপ করেন এবং দূরদর্শী দিক নির্দেশনা প্রদান করেন।

প্রধানমন্ত্রী ‘বিএফডিসি রেডি টু কুক ফিশ’ বাজারজাতকরণের উদ্যোগ গ্রহণ করায় বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানান।

উল্লেখ্য, মোট ৪০ প্রজাতির মাছ ‘রেডি টু কুক হিসেবে স্থায়ীভাবে’ ঢাকার কারওয়ান বাজারে অবস্থিত বিএফডিসি ভবনের মৎস্য বিতান, যাত্রাবাড়ীর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র এবং চট্রগ্রাম মৎস্য বন্দর বিপণন করা হচ্ছে।

এছাড়া ঢাকা শহরের ১৬ টি স্পটে ০৬ টি ফ্রিজিং ভ্যানের মাধ্যমে ভ্রাম্যমান ভিত্তিতে 'বিএফডিসি রেডি ফিস' বাজারজাত করা হচ্ছে।

ভ্রাম্যমাণ স্পট গুলো হলো-

১) মিরপুর ডিওএইচএস, ২৭ নম্বর রোড

২) বনানী, নেভী হেডকোয়াটার ও গুলশান (আজাদ মসজিদ সংলগ্ন)

৩) সচিবালয় এর দক্ষিণ গেইট

৪) মিরপুর ডিওএইচএস, মিরপুর

৫) স্বপ্ন নগর আবাসিক এলাকা, ক্যান্টনমেন্ট

৬) মিরপুর অপরাজিতা ভবন, মিরপুর

৭) ধানমন্ডি ৬ নম্বর

৮) আজিমপুর কলোনী আজিমপুর

৯) লেডিস ক্লাব, ইস্কাটন

১০) সচিব কোয়াটার, ইস্কাটন (বুধবার ও শনিবার)

১১) দুদক অফিস সংলগ্ন, সেগুনবাগিচা

১২) এজিবি কলোনী, মতিঝিল

১৩) শংকর, ধানমন্ডি

১৪) সেচভবন, মানিক মিয়া এভিনিউ (শুক্রবার ও শনিবার)

১৫) ধানমন্ডি ২৮

১৬) মোহাম্মদপুর মা ও শিশু হাসপাতাল সংলগ্ন, মোহাম্মদপুর।

এছাড়া অনলাইন, ই- কমার্স প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমেও ‘বিএফডিসি রেডি টু কুক ফিশ’ বাজারজাত করা হচ্ছে।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্মানীয় সচিব জনাব মোহাং সেলিম উদ্দিন, বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান ও অতিরিক্ত সচিব জনাব সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হক, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের আওতাধীন প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্পের চিফ টেকনিক্যাল কোঅর্ডিনেটর ডা. মোঃ গোলাম রব্বানী এসময় উপস্থিত ছিলেন।


প্রধানমন্ত্রী   ‘বিএফডিসি রেডি টু কুক ফিশ’   মিল্কিং   মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী   মোঃ আব্দুর রহমান  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

তিস্তা প্রকল্পে অর্থায়নে আগ্রহী ভারত: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশ: ০২:০০ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

তিস্তা প্রকল্পে ভারত অর্থায়ন করতে আগ্রহী বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ঢাকা সফররত ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় কোয়াত্রা হাছান মাহমুদের সঙ্গে বৈঠক করে তিস্তায় দেশটির অর্থায়ন আগ্রহের কথা জানান।

ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে তিস্তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘তিস্তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তিস্তায় আমরা একটা বৃহৎ প্রকল্প হাতে নিয়েছি। ভারত সেখানে অর্থায়ন করতে চায়। আমি বলেছি, তিস্তায় যে প্রকল্পটি হবে সেটা আমাদের প্রয়োজন অনুযায়ী হবে। আমাদের প্রয়োজন যেন পূরণ হয়।

তিস্তায় ভারতের মতো চীনও অর্থায়ন করতে চাচ্ছে এ বিষয়ে বাংলাদেশের অবস্থান জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ভারত যে এক্ষেত্রে সহায়তা করতে চাচ্ছে, সে বিষয় নিয়েই আজকে আলোচনা হয়েছে’।


তিস্তা প্রকল্প   অর্থায়ন   ভারত   পররাষ্ট্রমন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

পাবনার তিন উপজেলায় চেয়ারম্যান হলেন যারা

প্রকাশ: ০১:৫৫ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

প্রথম ধাপে পাবনার সুজানগর, বেড়া সাঁথিয়া এই তিনটি উপজেলায় বুধবার ( মেইভিএম ভোটগ্রহণ শান্তিপূর্নভাবে অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে দু'টি উপজেলায় এসেছে নতুন মুখ। আর একটিতে রয়েছে পুরোনো মুখ।

ঘোষিত বেসরকারি ফলাফলে সুজানগর উপজেলায় আব্দুল ওহাব, বেড়া উপজেলায় রেজাউল হক বাবু সাঁথিয়া উপজেলায় সোহেল রানা খোকন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এর মধ্যে সুজানগর সাঁথিয়া উপজেলায় নতুন মুখ নির্বাচিত হয়েছেন। পাবনা সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান বুধবার (৮ মে) মধ্যরাতে তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

সুজানগরে ৭২টি কেন্দ্রের ফলাফলে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল ওহাব মোটর সাইকেল প্রতীকে ৬২ হাজার ৭৫২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

তার একমাত্র নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান শাহীনুজ্জামান শাহীন আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৫৮ হাজার ৪৪১ ভোট। অর্থাৎ ওহাব হাজার ৩১১ ভোটে শাহীনকে পরাজিত করেছেন।

এই উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে জুয়েল রানা চশমা প্রতীকে ৬৩ হাজার ২৮৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী এস মোস্তফা আহমেদ তালা প্রতীকে পেয়েছেন ৩৯ হাজার ২৫৫ ভোট। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে শারমিন আক্তার শিপ্রা ফুটবল প্রতীকে ৬৪ হাজারে ৮৭৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মর্জিনা খাতুন কলস প্রতীকে  পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৬৪৭ ভোট।

বেড়া উপজলায় ৬৮টি ভোট কেন্দ্রের ফলাফলে বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান আমিনপুর থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল হক বাবু হেলিকপ্টার প্রতীকে ২৯ হাজার ৬৮৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বাতেন ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২৩ হাজার ৭৬৬ ভোট। অর্থাৎ বাবু হাজার ৯২৩ ভোটে বাতেনকে পরাজিত করেছেন।

এই উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে মেসবাহ-উল-হক চশমা প্রতীকে ২৪ হাজার ৭৯০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী  প্রার্থী নাজমুল বাসার বই প্রতীকে  পেয়েছেন ১৯ হাজার ৫৭৪ ভোট। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে শায়লা শারমীন ইতি হাঁস প্রতীকে  ৪৪ হাজার ৭৯০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী  প্রার্থী সুষমা রানী সাহা কলস প্রতীকে  পেয়েছেন ৩১ হাজার ৮৮৪ ভোট।

সাঁথিয়া উপজেলায় ৯৩টি কেন্দ্রের ফলাফলে চেয়ারম্যান পদে পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান সোহেল রানা খোকন কাপ-পিরিচ প্রতীকে ৩৮ হাজার ৫২৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মোঃ আশরাফুজ্জামান টুটুল আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৭১২ ভোট। অর্থাৎ খোকন হাজার ৮১৪ ভোটে আশরাফুজ্জামানকে পরাজিত করেছেন।

এই উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে শামসুল হক স্বপন টিউবওয়েল প্রতীকে ৪৬ হাজার ৭৬১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মেহেদি হাসান রুবেল উড়োজাহাজ প্রতীকে পেয়েছেন ২৪ হাজার ৬১৯ ভোট।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নাসিমা খাতুন ফুটবল প্রতীকে ৩০ হাজার ২৬৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী সেলিমা সুলতানা শীলা হাঁস প্রতীকে পেয়েছেন ৩০ হাজার ৭৭ ভোট।


উপজেলা নির্বাচন   চেয়ারম্যান   ফলাফল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

দুই উপজেলায় জামানত হারালেন ১১ প্রার্থী

প্রকাশ: ০১:৫৫ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

প্রথম ধাপে হবিগঞ্জের বানিয়াচং আজমিরীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে আজমিরীগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান ভাইস চেয়ারম্যান পদে দুইজন করে জামানত হারিয়েছেন। বানিয়াচং উপজেলা পরিষদে ভাইস চেয়ারম্যান পদে সাতজন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একজন জামানত হারিয়েছেন।

আজমিরীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জামানত হারিয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান মর্তুজা হাসান (আনারস) মো. রেজাউল করিম (মোটরসাইকেল) ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামানত হারিয়েছেন হারুনুর রশীদ (মাইক) হীরেন্দ্র পুরকায়স্থ (বই) 

বানিয়াচং উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে সাতজন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একজন প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। বানিয়াচং উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যানপদে জামানত হারিয়েছেন বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান ফারুক আমীন (উড়োজাহাজ), আরশাদ হোসেন খান (পালকি), এস এম সুরুজ আলী (মাইক), তাফাজ্জুল হক (বই), প্রিতোষ রঞ্জন দেব (বৈদ্যুতিক বাল্ব), সৈয়দ নাসিরুল ইমাম (টিয়া পাখি) মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে শিউলি রানী দাস (কলস) জামানত হারিয়েছেন।


উপজেলা   প্রার্থী  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন