ইনসাইড বাংলাদেশ

লক্ষ্মীপুরে ৭৪৭টি কেন্দ্রে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নানা উদ্যোগ


Thumbnail

চার বছরের মেয়ে জান্নাতুল ফেরদাউস। কনকনে শীতের মাঝেও বড় বোন সামিয়ার (৭) হাত ধরে খুব ভোরে ফজরের নামাযের পর লক্ষ্মীপুর পৌর শহরের একটি মসজিদে এসেছে। জানতে চাইলে তারা দুইজনেই জানায় বাংলা, আরবি, সূরা ও দোয়া পড়তে এসেছি। এ দৃশ্য গ্রাম বাংলার প্রায় সব জায়গাতেই দেখা মিলে।

‘‘মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম’’ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর একটি অন্যতম বৃহৎ প্রকল্প। আর্থ-সামাজিক উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড ও শিক্ষা বিস্তারের কাজে মসজিদের ইমামদের সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে সরকার ১৯৯৩ সালে মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্প চালু করেন। এ প্রকল্পের আওতায় লক্ষ্মীপুরে ৭৪৭টি কেন্দ্রে প্রাক-প্রাথমিক, ঝরে পড়া কিশোর-কিশোরী ও অক্ষর জ্ঞানহীন বয়স্কদের জন্য শিক্ষার পাশাপাশি কুরআন শিক্ষাও দেয়া হচ্ছে। এদিকে জ্ঞান চর্চার জন্য জেলায় মোট ২১টি রিসোর্স সেন্টারও রয়েছে বলে জানালেন ইসলামিক ফাউন্ডেশন লক্ষ্মীপুরের ফিল্ড অফিসার খোরশেদ আলম। এসব কেন্দ্রে বিনামূল্যে শিক্ষা গ্রহণ করে সন্তোষ প্রকাশ করেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।

জানা যায়, এ শিক্ষা কার্যক্রমের আওতায় প্রতিটি প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা কেন্দ্রে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৩০ জন, সহজ কুরআন শিক্ষা কেন্দ্রে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৫ জন ও বয়স্ক শিক্ষা কেন্দ্রে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২৫ জন। তবে এসব কেন্দ্রের শিক্ষকদের মাসিক সম্মানী নিয়মিত না হওয়ায় পাঠদান করতে কিছুটা হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের।

প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, প্রকল্পের প্রথম পর্যায় হতে ষষ্ঠ পর্যায়ের ২০১৯ শিক্ষাবর্ষ পর্যন্ত প্রাক-প্রাথমিক, সহজ কুরআন শিক্ষা ও বয়স্ক শিক্ষাসহ ৩টি স্তরে দুই কোটি ১৫ লক্ষ ৯ হাজার ৯৫০ জনকে সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি ধর্মীয় ও নৈতিকতা শিক্ষা প্রদান করা হয়েছে। এবার ৭ম পর্যায় প্রকল্পের মাধ্যমে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ভর্তির হার বৃদ্ধির লক্ষে সারাদেশব্যপী ২৮ হাজার ৮০০টি প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা কেন্দ্রের মাধ্যমে ৪৩ লক্ষ ২০ হাজার জন শিশু শিক্ষার্থীকে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা দান এবং শিক্ষাদান শেষে কমপক্ষে ৮০% শিক্ষার্থীকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি নিশ্চিত করা, বয়স্ক স্তরের শিক্ষার্থীদের মাঝে ধর্মীয় মূল্যবোধ ও সচেতনতা বৃদ্ধি এবং সাক্ষরতা হার বৃদ্ধির লক্ষ্যে সারাদেশে ৭৬৮টি বয়স্ক কুরআন শিক্ষা কেন্দ্রের মাধ্যমে ৯৬ হাজার জন বয়স্ক (পুরুষ, মহিলা ও জেলখানার কয়েদী) লোকদেরকে সাক্ষরতা ও ধর্মীয় মূল্যবোধ  শিক্ষা এবং ৪৪ হাজার ২০০টি সহজ কুরআন শিক্ষা কেন্দ্রের মাধ্যমে ৭৭ লক্ষ ৩৫ হাজার জন স্কুলগামী শিক্ষার্থী ও ঝরে পড়া কিশোর-কিশোরীদের শুদ্ধভাবে পবিত্র কুরআন শরীফ শিক্ষাদান ও বিভিন্ন বিষয়ে সচেতনতামূলক শিক্ষা প্রদানসহ ৩টি স্তরে এক কোটি ২১ লক্ষ ৫১ হাজার জন শিক্ষার্থীকে শিক্ষা প্রদানের কাজ চলমান রয়েছে। দেশের আপামর জনসাধারণ এসব প্রকল্পের সুফল ভোগ করছেন।

এ প্রকল্পের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে, মসজিদ অবকাঠামো ব্যবহার করে মসজিদ নিকটবর্তী শিশুদের জাতীয় শিক্ষানীতির আলোকে প্রাক-প্রাথমিক ও কুরআন শিক্ষা দেয়া। এছাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা সমর্পণকারী শিক্ষার্থীর ভর্তির হার বৃদ্ধি ও শিক্ষার্থীদের ঝরে যাওয়া রোধ করা হবে। এ প্রকল্পে মসজিদের ইমামগণ শিশু শিক্ষার্থীদেরকে বাংলা, অংক, ইংরেজী, আরবী, নৈতিকতা ও মূল্যবোধসহ বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষা দিয়ে আসছে।

লক্ষ্মীপুর পৌর শহীদস্মৃতি একাডেমী শাহী জামে মসজিদের খতিব ও কেন্দ্রটির শিক্ষক মাওলানা মহসিন উদ্দিন জানান, দেশ স্বাধীনের পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়নে শহর থেকে গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত দ্বীনি, নৈতিক ও শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে ‘‘মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম’’ চালু রেখেছেন। তবে এ প্রকল্পের জনবল রাজস্বকরণ ও তাদের সম্মানী নিয়মিত করলে তৃণমূলের লোকজন উপকৃত হবে বলে তিনি মনে করেন।

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের লক্ষ্মীপুর সদর মডেল কেয়ার টেকার মো: আনোয়ার হোসেন জানান, ‘‘মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম’’ দেশের শিক্ষা সম্প্রসারণের  ক্ষেত্রে যুগোপযোগী ভূমিকা পালন করে আসছে। এ প্রকল্পে মসজিদের ইমামগণ মসজিদ কেন্দ্রে শিশু ও বয়স্ক শিক্ষার্থীদেরকে বাংলা, অংক, ইংরজী, আরবী, নৈতিকতা ও মূল্যবোধসহ বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষা দান করছেন। এ প্রকল্পের সুবিধাভোগী অধিকাংশই সমাজের অবহেলিত, দরিদ্র ও নিরক্ষর জনগোষ্ঠি। সরকারি বন্ধ ব্যতিত প্রতিদিন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নির্দিষ্ট কেন্দ্রগুলোতে এসব কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে।

ইসলামিক ফাউন্ডেশন লক্ষ্মীপুরের ফিল্ড অফিসার খোরশেদ আলম জানালেন, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর মাঝে ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে। এখানে শিক্ষার্থীদের বাংলা, অংক, ইংরেজী, আরবীর পাশাপাশি নৈতিকতা ও মূল্যবোধসহ বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষা দেয়া হচ্ছে। নব্য ও স্বল্প শিক্ষা প্রাপ্তদের জন্য জীবনব্যাপী শিক্ষা চর্চা ও আর্থ-সামাজিক সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ৫টি মডেল ও ১৬টি সাধারণ রিসোর্স সেন্টারসহ মোট ২১টি রিসোর্স সেন্টার লক্ষ্মীপুরে পরিচালিত হচ্ছে। শিক্ষা কার্যক্রম মনিটরিংয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের একাধিক টিম মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে বলেও জানালেন তিনি।

ইসলামিক ফাউন্ডেশন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন