ইনসাইড বাংলাদেশ

জয়পুরহাটে তরুণ্যের মুখোমুখি অনুষ্ঠানে হুইপ স্বপন

প্রকাশ: ০৯:১৬ এএম, ০৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩


Thumbnail

জয়পুরহাটের নানা বিষয় নিয়ে শিক্ষার্থীদের মুখোমুখি হয়েছেন জাতীয় সংসদের হুইপ ও আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি। শনিবার (৪  ফেব্রুয়ারি) জয়পুরহাট স্টেডিয়াম মাঠে জয়পুরহাট জেলার শিক্ষার্থীদের নিয়ে আয়োজিত ‘তারুণ্যের মুখোমুখি জনপ্রতিনিধি’ অনুষ্ঠানে জেলার নানা বিষয় নিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রশ্নের উত্তর দেন তিনি।

ক্ষেতলাল পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ক্ষেতলাল পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের বিষয়ে আমাদের কোন বৈষম্যের কোন কারণ নেই। সরকারের নীতিমালা অনুযায়ী, প্রত্যেক উপজেলায় একটি করে সরকারি স্কুল করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সেই মোতাবেক আমাদের কালাই, ক্ষেতলাল, আক্কেলপুর উপজেলায় আমরা তিন সরকারি স্কুল করতে পেরেছি। এই গভমেন্টস্কুলগুলো কো-এডুকেশন। এখানে ছাত্রীরা পড়তে পারবে না বিষয়টি এমন নয়। আর যে দেশের পড়েছে, এখন দেশের যে অবস্থা নারীদের জয়জয়কার। প্রধানমন্ত্রী নারী, বিরোধীনেত্রী নারী, স্পীকার নারী এমনকি ঘরেরও ক্ষমতায় নারীরা। আজকের যে মাঠ এই মাঠে এখন পর্যন্ত একজন ছেলেরা প্রশ্ন করার সুযোগ পাইনি। সমস্ত প্রশ্ন আমাদের মেয়েরা করেছে। সুতরাং নারী শিক্ষার ব্যাপারে আমরা অত্যন্ত আন্তরিক এবং আমাদের সরকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা একটি পরিকল্পনা রয়েছে। তিনি বাংলাদেশের পুরো মাধ্যমিক পর্যায়ক্রমে সরকারীকরণ করবেন, ইনশাআল্লাহ। যেহেতু তাঁর (প্রধানমন্ত্রী) একটি উদ্যোগ রয়েছে এবং জননেত্রী শেখ হাসিনা যাহা কিছু মানুষের জন্য কল্যাণকর। যাহা কিছু করলে গ্রামের মানুষের উপকার হবে। গরিব লোকের উপকার হবে সেটি করতে কখনও পিছু পা হোন না। সুতরাং অদূর ভবিষ্যৎতে বাংলাদেশের মাধ্যমিক শিক্ষা ব্যবস্থা সরকারীকরণে আওতা আসবে এটি আমি বিশ্বাস করি এবং সেই বিশ্বাস থেকেই আমরা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শিক্ষা ব্যবস্থার উপ-কমিটি কাজ করছে। আমাদের গবেষণা শেষ হলেই সরকার এ ব্যাপারে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।

মোলামগাড়ী উচ্চ বিদ্যালয়ের একটি জন শিক্ষার্থীর প্রশ্নের জবাবের তিনি বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে নতুন পরিকল্পনা রয়েছে। প্রত্যেক ইউনিয়নের এক স্কুলকে কেন্দ্র করে সাইবার সেন্টার করে দিব। সেখানে ওই ইউনিয়নের সকল শ্রেণীর লোকজন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারে। তারপক্ষে কম্পিউটার কিনে কাজ করা সম্ভব নয়।  সেখানে আইটসোসিং এর কাজ করতে পারবেন। আগামী জুনের পরে এ কাজ শুরু করব। আমাদের জয়পুরহাটের জন্য স্পেশাল এ্যাপস থাকবে। সেখানে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন জ্ঞান অর্জন করতে পারবে। 

খঞ্জনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, স্কুলগুলোতে পাবলিক পরীক্ষা নেওয়ার কারণে ক্লাসের সমস্যা হয়। একারণে সরকার বিবেচনা করছে প্রত্যেক উপজেলায় মাল্টিপারপার সেন্টার প্রতিষ্ঠা করার জন্য। ওই মাল্টিপারপার সেন্টার অন্য সময়ে কমিউনিটি সেন্টার হিসাবে ব্যবহার যায়।  এব্যাপারে সরকার কাজ করছে। আশা করছি দ্রুত এর সুখবর পাব।

এছাড়াও তিনি বলেন, সরাসরি তরুণদের কাছ থেকে এ জেলার সংকট শুনতেছি এবং সেই সংকট নিরসনের জন্য আমরা কাজ করতে প্রস্তুত। সেই সাথে দেশের অন্যান্য জেলার চেয়ে জয়পুরহাট জেলাকে একটি মডেল জেলায় পরিণত করবেন বলে তিনি জানান। 

দিনব্যাপী এই অনুষ্ঠানে জেলার বিভিন্ন পর্যায়ের জনপ্রতিনিধিরাও এতে অংশগ্রহণ করেন, তরুণদের নানা সংকটের প্রশ্নের উত্তর দেন। জেলার ৫ উপজেলার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ৩০ হাজার শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।

এসময় পাঁচবিবি পৌর মেয়র হাবিবুর রহমান হাবিব এর সঞ্চালনায় এ অনুষ্ঠান আয়োজন করেন জয়পুরিয়ান ট্রাস্ট। সার্বিক ব্যবস্থাপনায় রয়েছে ডিস্ট্রিক্ট স্টুডেন্টস এ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (জেডিসাব) আর সার্বিক সহযোগিতা করেছে জেলা ছাত্রলীগ।

আরো উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এস এম সোলায়মান আলী, জয়পুরহাট পৌর মেয়র মোস্তাফিজুর রহমান, পাঁচবিবি উপজেলা চেয়ারম্যান মনিরুল শহিদ মুন্না, কালাই উপজেলা চেয়ারম্যান মিনফুজুর রহমান মিলন, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আরিফুর রহমান রকেট, সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেনসহ জেলা আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা।

তরুণ্যের মুখোমুখি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন