রংপুর মেডিকেল
কলেজ হাসপাতালের বিভিন্ন অনিয়ম ও অব্যস্থাপনা প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক
বলেছেন, রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কোন সিন্ডিকেট থাকবে না। হাসপাতাল মানুষের সেবার জন্য, যারা বাধা সৃষ্টি
করবে তাদের বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
তিনি বলেন,
আমরা সেবা নিশ্চিত করতে চাই। রংপুর
বিভাগের সর্ব বৃহৎ হাসপাতাল,
সর্বোচ্চ আধুনিক যন্ত্রপাতি রয়েছে। তারপরও কেন সেবা পাবে
না মানুষ। তাই আমরা নিশ্চিত
করতে চাই, যারা বাধা
সৃষ্টি করবে তাদের আমরা
রাখবো না।
বৃহস্পতিবার
(১৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নবনির্মিত ১০০ শষ্যা বিশিষ্ট
রংপুর শিশু হাসপাতাল উদ্বোধনকালে
তিনি এসব বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী
বলেন, রংপুরে ভালো সেবার উদ্দেশ্যে
১০০ শষ্যা বিশিষ্ট রংপুর শিশু হাসপাতাল নির্মিত
হয়েছে। এখানে প্রায় ৮০ বেডে সেন্ট্রাল
অক্সিজেনসহ প্রয়োজনীয় উন্নতমানের মেশিনারীজ আছে। প্রয়োজনে আরও
মেশিনারীজ ও জনবল নিয়োগ
করা হবে।
এসময়
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এই আধুনিক শিশু
হাসপাতালের মাধ্যমে রংপুর বিভাগের শিশুরা আধুনিক সেবা পাবেন উল্লেখ
করেন তিনি।
উদ্বোধনকালে
উপস্থিত ছিলেন— বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. এবিএম আবু
হানিফ,
রংপুর মেডিকেল কলেজ অধ্যক্ষ অধ্যাপক
ডা. বিমল রায়, জেলা
প্রশাসক ড. চিত্র লেখা
নাজনীনসহ স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।
উল্লেখ্য,
রংপুর নগরীর সাবেক সদর হাসপাতালের প্রায়
দুই একর জমির মধ্যে
শিশু
হাসপাতালের প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মিত হয়েছে। মূল হাসপাতাল ভবনের
তিনতলা পর্যন্ত প্রতি তলার আয়তন ২০
হাজার ৮৮২ দশমিক ৯৭
বর্গফুট। এছাড়া নির্মাণ করা হয়েছে তিনতলাবিশিষ্ট
সুপারিনটেনডেন্ট কোয়ার্টার। ষষ্ঠ তলায় ডক্টরস
কোয়ার্টার। নিচতলায় গাড়ি পার্কিং। দ্বিতীয়
তলা থেকে ডাবল ইউনিট।
ছয়তলাবিশিষ্ট স্টাফ অ্যান্ড নার্স কোয়ার্টার। দ্বিতলবিশিষ্ট গ্যারেজ কাম ড্রাইভার কোয়ার্টার
রয়েছে। এছাড়া বিদ্যুযতের সাবস্টেশন স্থাপনের জন্য নির্মাণ করা
হয়েছে একটি ভবন। এতে
প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ৩১
কোটি ৪৮ লাখ ৯৩
হাজার টাকা।
রমেক হাসপাতাল সিন্ডিকেট স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
মিল্টন সমাদ্দার ডিবি চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার
মন্তব্য করুন
জনপ্রশাসন মন্ত্রী শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী সরকারি চাকরি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বজ্রপাতে প্রাণহানির সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এ অবস্থায় বজ্রপাত থেকে রক্ষা পাওয়ার কৌশল জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন।
রোববার(৫ মে) আবহাওয়ার সব শেষ খবর জানাতে আগারগাঁওয়ে ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়।
বজ্রপাতে প্রাণহানির বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মনোয়ার হোসেন জানান, সারা দেশে বজ্রপাত অনেক বেড়ে গেছে। বজ্রপাত এখন যে অবস্থায় গেছে। সে জন্য সরকার একে জাতীয় দুর্যোগ হিসেবে ঘোষণা করেছে। এই বজ্রপাতে শুধু মানুষ নয়, অনেক পশুপাখিও প্রাণ হারাচ্ছে। এ মৌসুমে বৃষ্টিপাত ও বজ্রঝড় হয়। সেই সঙ্গে বজ্রপাতের খুবই আশঙ্কা রযেছে। নানা কারণে বজ্রপাত বেড়ে গেছে। সেটা হচ্ছে ক্লাইমেট চেঞ্জ হওয়ার কারণে হতে পারে, ওজন স্তর ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণেও হতে পারে। আবার বৃক্ষ, পাহাড় ও পরিবেশ বিভিন্ন কারণে বিনষ্ট হওয়ার কারণেও হতে পারে।
বজ্রপাত থেকে বাঁচার কৌশল উল্লেখ করে তিনি বলেন, পৃথিবীব্যাপীই এই কৌশল অনুসরণ করা হয়। সেটা হলো বিদ্যুৎ চমকাতে দেখার ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে যদি বজ্রপাতের শব্দ শুনতে পান তাহলে বুঝবেন সেটা আপনার দিকে আসছে বা সেটার দ্বারা আপনি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন। আর যদি দেখেন বিদ্যুৎ চমকানোর ৩০ সেকেন্ড পর শব্দটা পেয়েছেন তাহলে বুঝবেন সেটা আপনার থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। সে সময় যদি নিরাপদ আশ্রয়ে না থাকেন তাহলে এক আঙুলের ওপর ভর করে বসে পড়তে হবে। এবং সেটা দ্বারা অনেক ক্ষয়ক্ষতি কমতে পারে। মানুষকে এটা বেশি বেশি করে জানাতে হবে।
তিনি আরও বলেন, বজ্রপাতের সময় যেন মানুষ ঘর থেকে বের না হয়। যদি বাইরে থাকে তবে গাছ বা বিদ্যুতের খুঁটির কাছে যেন না থাকে।
চলমান দাবদাহের বিষয়ে মনোয়ার হোসেন বলেন, সোমবার রাজশাহী ও খুলনায় দাবদাহ চলমান থাকার আশঙ্কা রয়েছে। তবে রাজধানীসহ অন্যান্য বিভাগীয় অঞ্চলে তাপমাত্রা সহনীয় পর্যায়ে থাকবে। ঢাকার তাপপ্রবাহ মৃদু থেকে মৃদু হয়ে সোমবার থেকে দাবদাহ পুরোপুরি কেটে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মে মাসের মাঝামাঝি সময়ের পর ফের বাড়তে পারে তাপমাত্রা, তবে তা দীর্ঘ সময়ের জন্য বা বিস্তর এলাকার জন্য হবে না।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বজ্রপাতে প্রাণহানির সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এ অবস্থায় বজ্রপাত থেকে রক্ষা পাওয়ার কৌশল জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন। রোববার(৫ মে) আবহাওয়ার সব শেষ খবর জানাতে আগারগাঁওয়ে ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়। বজ্রপাতে প্রাণহানির বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মনোয়ার হোসেন জানান, সারা দেশে বজ্রপাত অনেক বেড়ে গেছে। বজ্রপাত এখন যে অবস্থায় গেছে। সে জন্য সরকার একে জাতীয় দুর্যোগ হিসেবে ঘোষণা করেছে। এই বজ্রপাতে শুধু মানুষ নয়, অনেক পশুপাখিও প্রাণ হারাচ্ছে।