ইনসাইড বাংলাদেশ

‘ঐতিহ্য বলয়’ চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে দক্ষিণ সিটির আলোচনা সভা

প্রকাশ: ০৫:১৮ পিএম, ১৩ এপ্রিল, ২০২৩


Thumbnail ‘ঐতিহ্য বলয়’ চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে দক্ষিণ সিটির আলোচনা সভা।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ঢাদসিক) এলাকার ঐতিহ্যবাহী ও গুরুত্বপূর্ণ ভবনগুলোকে নিয়ে ৭টি ঐতিহ্য বলয় সৃষ্টি চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, সুধীজন, কাউন্সিলর ও পরামর্শকসহ সংশ্লিষ্ট সকল অংশীজনদের নিয়ে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (১৩ এপ্রিল) দুপুরে নগর ভবনের বুড়িগঙ্গা হলে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, ‘প্রস্তাবিত ৭টি বলয় নিয়ে একসাথে কাজ করা, সেগুলোর প্রয়োজনীয় সংস্কার ও দখলমুক্ত করা সম্ভব নয়। এ বলয় কার্যকর করতে আমরা একটি একটি করে আগাতে চাইছি। সেজন্য প্রথমে একটি বলয়কে কেন্দ্র করে তা কার্যকর করতে চাইছি। সেলক্ষ্য আজকের এই আলোচনা সভা। আপনাদের সকলের মতামত ও পরামর্শে ভিত্তিতে এই কার্যক্রমে ভুল-ত্রুটি সংশোধন করে পরবর্তী পর্যায়ে আমরা বাকী বলয়গুলো নিয়ে কাজ করব। আমরা একটি বলয় কার্যকর করতে পারলে তা জনগণের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা বৃদ্ধি করবে, তাদের অংশগ্রহণ বাড়াবে। এভাবে ধীরে ধীরে ঢাকাবাসী ও সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সাথে নিয়ে আমরা বাকী বলয়গুলো সৃষ্টি করব। ঢাকার পর্যটন শিল্পকে আমরা সকলে মিলে বিশ্ব দরবারে গৌরবান্বিত করতে পারব।’ 

পর্যটন খাতকে শৃঙ্খলিত করার পাশাপাশি পর্যটকদের স্বাচ্ছন্দ দিতেই এই উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে জানিয়ে ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, ‘মূলত এই জায়গায় পরিকল্পিত ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার আওতায় আনতে হবে। তাহলে পর্যটকেরা আরো স্বচ্ছন্দ বোধ করবে, আসতে চাইবে এবং যেমনি আসতে চাইবে তেমনি চলেও যেতে পারবে। তখন সুনির্দিষ্ট স্থান থেকে যাত্রা শুরু করে আমাদের ঐতিহাসিক স্থাপনা পরিদর্শন ও সেসব স্থাপনার সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবে।’

সভায় বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন বলেন, ‘ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় পর্যটন শিল্পের ইতিহাস ও ঐতিহ্য অত্যন্ত সমৃদ্ধ। ঢাকায় গেজেটভুক্ত ৭৪টি হেরিটেজ ভবনের মধ্যে ৬৬টি ভবনের অবস্থান দক্ষিণ সিটিতে। সেসব ভবনকে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে নান্দনিকভাবে উপস্থাপন ও আামাদের পর্যটন শিল্পের প্রসারের লক্ষ্যে করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের এই উদ্যোগ আশার সঞ্চার করছে। আমরা অত্যন্ত আশাবাদী। কিন্তু সেজন্য সকল অংশীজনদের এগিয়ে আসতে হবে। ওনাকে সহযোগিতা করলে ঢাকার পর্যটন খাতের পাশাপাশি আমাদের সমৃদ্ধ ইতিহাস-ঐতিহ্য পুনরায় প্রস্ফুটিত হবে।’

আলোচনা সভায় ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসেফিকের অধ্যাপক আবু সাঈদ এম আহমেদ প্রস্তাবিত ৭টি ঐতিহ্য বলয়ের গতিপথ বিস্তারিত উপস্থাপন করেন। গেজেটভুক্ত ৬৬টি ভবন বাদেও গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু ভবন নিয়ে ৭টি ঐতিহ্য বলয়ের গতিপথের খুটিনাটি জানান।

সভায় সংশ্লিষ্ট অংশীজনেরা তাদের নিজ নিজ গুরুত্বপূর্ণ মতামত দেন। 

সভায় অন্যান্যের মধ্যে দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান মনোজ কুমার রায়, দক্ষিণ সিটির প্রধান প্রকৌশলী সালেহ আহম্মেদ, বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের মহাব্যবস্থাপক (বাণিজ্যিক) শাহ মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, করপোরেশনের অঞ্চল-৫ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন সরকার, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের উপসচিব মোহাম্মদ সাইফল হাসান, ১ নম্বর ওয়ার্ডের মাহবুবুল আলম, করপোরেশনের কাউন্সিলরবৃন্দের মধ্যে ১০ নম্বর ওয়ার্ডের মারুফ আহমেদ মনসুর, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের নজরুল ইসলাম বাবুল, ২১ নম্বর ওয়ার্ডের মো. আসাদুজ্জামান, ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের মোকাদ্দেস হোসেন জাহিদ, ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের মো. আনোয়ার ইকবাল, ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের মো. হাসিবুর রহমান মানিক, সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলদের মধ্য নারগিস মাহতাব ও মাহফুজা আক্তার, দক্ষিণ সিটির প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ মো. সিরাজুল ইসলাম, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সেলস এন্ড মার্কেটিং ডাইরেক্টর রেজওয়ান মারুফ, আটাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট আসফিয়া জান্নাত সালেহ, বাংলাদেশ ইনবাউন্ড ট্যুর অপারেটর্স এসোসিয়েশনের সভাপতি রেজাউল এ একরাম, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের সহ. স্থপতি খন্দকার মাহফুজ আলম, রাজউকের উপ-নগর পরিকল্পনাবিদ রুবিনা ইসলাম, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের বোর্ড মেম্বার (প্রফশেনাল এফেয়ার্স) পরিকল্পনাবিদ তামান্না বিনতে রহমান, ট্যুরিজম ডেভেলপার্স এসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ হাবিব আলী, ট্যুরিস্ট গাইড এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট সৈয়দ মাহবুবুল ইসলাম, প্যাসিফিক এশিয়া ট্রাভেল অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ কেন্দ্রের মহাসচিব তৌফিক রহমানসহ পর্যটন সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ আলোচনা সভায় অংশ নেন। 


ঐতিহ্য বলয়   দক্ষিণ সিটি   আলোচনা সভা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন