ইনসাইড বাংলাদেশ

স্থানীয় ও রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী একাকার: অপরাধ দমনে পাহাড়ে সিসিটিভি ক্যামেরা


Thumbnail

অপহরণকারীদের আস্তানা টেকনাফ পাহাড়ে বসানো হচ্ছে সিসিটিভি ক্যামেরা। বাড়ানো হচ্ছে গোয়েন্দা নজরদারী, বসানো হচ্ছে পুলিশের নিরাপত্তা চৌকি।

গোয়েন্দা তথ্যে জানাগেছে, পাহাড়ের অপহরণকারীদের সব ধরনের সহায়তা দিচ্ছে স্থানীয় একাধিক ডাকাত সন্ত্রাসী চক্র। সেখানে খাবার, পানি পৌঁছে দেওয়া, মোবাইল ফোন চার্জের জন্য পাওয়ারব্যাংক সরবরাহ করা, অপহরণের তথ্য দিয়ে সহায়তা করাসহ সব ধরনের খবরাখবর দিয়ে থাকে তারা। এ অপরাধচক্রের সঙ্গে স্থানীয় কিছু জনপ্রতিনিধিও জড়িত বলে জানিয়েছেন গোয়েন্দারা।

কক্সবাজার জেলা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কয়েক মাস আগে পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল সকাল সাড়ে ৭টার আগে যেন কেউ পাহাড়ে না যায়। পাহাড়ে জীবিকার জন্য জমিতে বা পান বরোজে কাজ করতে গেলে যেন একসঙ্গে ১৫ থেকে ২০ জন দলবেঁধে যায়। তাদের কাছে লাঠি ও বাঁশি রাখার পরামর্শও পুলিশের পক্ষে দেওয়া হয়। স্থানীয় অনেকে মানছেনা এ নির্দেশনা।

সর্বশেষ গত সোমবার যে দুজনকে উদ্ধার করা হয়েছে, তারাও একা একা পাহাড়ে গিয়ে পান বরোজে কাজ করছিল। পরে টানা ৩৫ ঘণ্টার অভিযানে তাদের উদ্ধার করেছে পুলিশ।

গোয়েন্দা তথ্য অনুসারে অপহরণে রোহিঙ্গাদের সশস্ত্র পাঁচ থেকে ছয়টি গ্রুপ সক্রিয় রয়েছে। এগুলো হলো সালমানশাহ গ্রুপ, সালেহ গ্রুপ, আবু আলা গ্রুপ, হাকিম বাহিনী, কামাল গ্রুপ ও নবী হোসেন গ্রুপ। স্থানীয় কিছু সন্ত্রাসী গ্রুপ ও কতিপয় জনপ্রতিনিধি অপহরণকারী রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের সহযোগিতা করে আসছে বলে তথ্য মিলেছে। তারাই মূলত পুলিশের অভিযানের আগাম তথ্য রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের কাছে বলে দেয়।

টেকনাফ থানা পুলিশের তথ্যমতে, গত ছয় মাসে টেকনাফের পাহাড়কেন্দ্রিক অপহরণ ও মুক্তিপণ দাবি ঘটনায় সাতটি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় ৪৬ জনকে আসামি করা হয়েছে। যার মধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছে ১৩ জন।

তবে এলাকাবাসী বলছে, গত সাত মাসে টেকনাফের পাহাড়কেন্দ্রিক ৬০ জনকে অপহরণের ঘটনা ঘটেছে। টেকনাফ থানার ওসি মো. আবদুল হালিমও স্বীকার করেছেন, অপহরণের সংখ্যা তাদের নথিভুক্ত তথ্যের চেয়ে বেশি হতে পারে।

কারণ অনেকে ভয় ও আতংকে অপহরণের ঘটনা পুলিশকে জানায়না। অপহৃত এমন দুজনের তথ্য রয়েছে পুলিশের কাছে, যারা ভয়ে থানা পুলিশকে কিছু জানায়নি।

পুলিশের দেওয়া তথ্যমতে, বাহারছড়া ইউনিয়নের পাহাড় থেকে গত ১৬ মার্চ নয়জনকে অপহরণ করা হয়। দুজনকে ছেড়ে দিয়ে সাতজনকে জিম্মি করে আদায় করা হয় মুক্তিপণ। গত ১৮ মার্চ এই সাতজন ফেরার পর জানা যায়, ‘অপহৃত’ তিনজন অপহরণের ঘটনার সঙ্গে জড়িত। তাদের উদ্ধারের পর গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এ ছাড়া ওই চক্রের ছয় সদস্যকে চিহ্নিত করেছে পুলিশ। এর মধ্যে দুজনকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে। অপহরণের ঘটনার সঙ্গে জড়িতরা হলো সম্প্রতি টেকনাফ পুলিশের জালে ধরাপড়া গিয়াস উদ্দিন ডাকাত, জায়নুল ইসলাম,  আরিফ উল্লাহ।মোঃ আলম, গিয়াসের অন্যতম সহযোগী  লেড়াইয়া ডাকাতসহ অর্ধশতাধিক স্থানীয় সন্ত্রাসীও বিভিন্ন মামলার পলাতক আসামী।এ ছাড়া সরাসরি রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের সাথে অপহরণে জড়িয়ে পড়েছে  তারা হলো স্থানীয় চৌকিদার মোহাম্মদ ইছাক, মো. সেলিম, আইয়ুব, মুসা, কালু ও নুরুল। চৌকিদার মোহাম্মদ ইছাক ও মো. সেলিমকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এ প্রসঙ্গে জেলা পুলিশ সুপার মো. মাহফুজুল ইসলাম জানান, ওই ঘটনায় সবাই মিলে ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ পরিশোধের পর ছেড়ে দিলে তারা সবাই রহস্যজনক কারণে আরও আট ঘণ্টা পাহাড়ে ছিল। এই সাতজনের মধ্যে গিয়াস, জায়নুল ও আরিফ  অপহরণচক্রের সঙ্গে জড়িত থাকার প্রমাণ মিলেছে।  তাদের কাছে মোবাইল ছিল। মুক্তিপণের জন্য তারা নিজের পরিবারসহ বাকি চারজনের পরিবারে দফায় দফায় ফোন করে। জিম্মি থাকা অবস্থায় এই তিনজন ছাড়া বাকি চারজন মারধরের শিকার হয়। এর মধ্যে গিয়াস চক্রের চিহ্নিত সদস্য চৌকিদার ইছাকের ছেলে।

এসপি মাহফুজুল ইসলাম বলেন, এই জিম্মিদের পরিবারের কাছ থেকে টাকা আদায় করে সেলিম। সেই টাকা নিজ বাড়িতে রাখে। টাকা পাওয়ার এক ঘণ্টা আগেই জিম্মিদের ছেড়ে দেওয়া হয়। ওই মামলাটি এখনও তদন্ত চলছে।

এসপি আরো জানান, টেকনাফের পাহাড়কেন্দ্রিক অপহরণের নেপথ্যে বেশ কিছু কারণ চিহ্নিত করা গেছে। একইসঙ্গে জড়িত কারা, সহযোগী কারা, কোন কোন পাহাড়ের অংশে এসব অপহরণ তা শনাক্ত হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে অপহরণ রোধে কার্যকর উদ্যোগ নেবে পুলিশ। এর জন্য সাধারণ মানুষের সহযোগিতা চেয়েছেন তিনি।

টেকনাফ সড়কের মাত্র আধাকিলোমিটার এলাকা। যার দক্ষিণে সদর ইউনিয়নের কেরুনতলী অবস্থিত টেকনাফ স্থলবন্দর। উত্তরে হ্নীলা ইউনিয়নের দমদমিয়া এলাকার সেন্টমার্টিনগামী জাহাজঘাট। এর মধ্যবর্তী আধাকিলোমিটার এলাকার সড়কটি অনেকটা জরাজীর্ণ। সড়কের পূর্ব নাফ নদের পাড় ও পশ্চিমে পাহাড়ের পাদদেশ জুড়ে কেবল ঝোপ-জঙ্গল। যে জঙ্গলের পুরো অংশেই বেতগাছ। টেকনাফ থানার ওসি আবদুল হালিম বলেন, এই স্থানটি এখন অপহরণকারীদের অভয়ারণ্য।

তিনি আরো বলেন, টেকনাফ স্থলবন্দরটির অভ্যন্তরে সিসিটিভি ক্যামেরা রয়েছে; রয়েছে সন্ধ্যার পর থেকে আলোকবাতির ব্যবস্থা। ইতোমধ্যে বন্দর কর্তৃপক্ষকে পুলিশের পক্ষে অনুরোধ জানানো হয়েছে সড়কের দিকে সিসিটিভি ক্যামেরা এবং বাতি স্থাপনের। বন্দর কর্তৃপক্ষ তা করবে বলে আশ্বস্ত করেছে। একইসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, উপজেলা চেয়ারম্যান, বন বিভাগকে অনুরোধ জানানো হয়েছে এই আধাকিলোমিটার এলাকায় ঝোপ-জঙ্গল পরিষ্কার করে মধ্যবর্তীস্থানে পুলিশের ২৪ ঘণ্টা অবস্থানের জন্য একটি পর্যবেক্ষণ চৌকি স্থাপনের জন্য। এসব উদ্যোগ কার্যকর করা সম্ভব হলে আধাকিলোামিটার এলাকার অপরাধ দমনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।সকল ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় সিসিটিভি ক্যামেরা বসানোর কার্যক্রম চলছে বলে জানান ওসি আবদুল হালিম।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন