দিনাজপুরের পার্বতীপুরে বিএসটিআই’র গুণগত মান সনদ গ্রহণ না করে অবৈধভাবে ক্লে-ব্রিকস (ইট) পণ্যের উৎপাদন ও বিক্রয়-বিতরণ অব্যাহত রাখার অভিযোগ উঠেছে। এ অভিযোগের প্রেক্ষিতে ১৮টি ইটভাটা বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে দিনাজপুর চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত (আমলী আদালত-পার্বতীপুর) নিয়মিত মামলা করেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) বিকেলে
গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত
করেছেন বিএসটিআই’র রংপুর বিভাগীয়
উপপরিচালক (মেট্রোলজি) ও কার্যালয় প্রধান
মফিজ উদ্দিন আহমাদ।
প্রতিষ্ঠানগুলো
হচ্ছে- পার্বতীপুর উপজেলার মেসার্স এসপি ব্রিকস, মেসার্স
বাদশা ম্যানুফ্যাকচারিং, মেসার্স এআর ব্রিকস, মেসার্স
বারী ব্রিকস, মেসার্স এইচ এম ব্রিকস,
মেসার্স জেএস ব্রিকস, মেসার্স
খুশি সুপার ব্রিকস, মেসার্স ডিআর ব্রিকস, মেসার্স
মা ব্রিকস, মেসার্স মোকারম সুপার ব্রিকস মেসার্স এমএসবি ব্রিকস, মেসার্স রয়েল ব্রিকস-২,
মেসার্স আরভি ব্রিকস, মেসার্স
এসএ ব্রিকস, মেসার্স শাফি ব্রিকস, মেসার্স
সমতা ব্রিকস, মেসার্স বারী ব্রিকস ও
মেসার্স হক ট্রেডার্স ব্রিকস।
মফিজ
উদ্দিন আহমাদ জানান, খাদ্যদ্রব্য ও পণ্যসামগ্রীতে ভেজাল
রোধ এবং ওজন ও
পরিমাপে সঠিকতা নিশ্চিত করণের লক্ষ্যে কাজ করছে বিএসটিআই।
এ ধারাবাহিকতায় গত চলতি সপ্তাহে
পার্বতীপুরে অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে
বিএসটিআই’র গুণগত মান
সনদ না থাকায় ইটভাটার
মালিকদের সতর্ক করার সঙ্গে তাদেরকে
কিছুদিন সময় বেধে দেওয়া
হয়। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে তারা মান
সনদ গ্রহণ না করায় ইটভাটার
স্বত্ত্বাধিকারীদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা করা হয়। জনস্বার্থে
বিএসটিআই’র এ ধরনের
অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।
মন্তব্য করুন
সরকারি শিল্পপ্রতিষ্ঠান শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বুড়িগঙ্গা নদী পোস্তগোলা শিল্পাঞ্চল ড. আওলাদ হোসেন ঢাকা-৪
মন্তব্য করুন
দেশে সরকারি মালিকানাধীন ২৮টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান লোকসানে চলছে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন। তিনি জানান, লোকসানি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল করপোরেশনের (বিএসইসি) অধীন চারটি, বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের (বিএসএফআইসি) নিয়ন্ত্রণাধীন ১৫টি এবং বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) অধীন নয়টি কোম্পানি রয়েছে।
আগামীকাল থেকে শুরু হচ্ছে উপজেলা নির্বাচন। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর উপজেলা নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে উত্তাপ না থাকলেও স্থানীয় পর্যায়ে এই নির্বাচন নিয়ে একটি উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। বিএনপিকে ছাড়াও বাংলাদেশের গণতন্ত্র যে অব্যাহত থাকতে পারে এবং নির্বাচনে ভোটারদের আগ্রহ থাকতে পারে- সেটি প্রমাণের নির্বাচন উপজেলা নির্বাচন। এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের হারানোর কিছু নেই। অর্জন করবার আছে অনেক কিছুই। আর এ কারণেই আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপজেলা নির্বাচনের জন্য তিনটি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন।