ইনসাইড বাংলাদেশ

বাইডেন-মোদি বৈঠকে বাংলাদেশ নিয়ে কি আলোচনা হলো?

প্রকাশ: ০৮:০০ পিএম, ২৩ জুন, ২০২৩


Thumbnail

বহুল আলোচিত বৈঠকটি হোয়াইট হাউসে শেষ হয়েছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন একান্ত বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে দুই দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে যেমন আলোচনা হয়েছে তেমনি আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার প্রসঙ্গটিও উঠে এসেছে। দুই দেশের সরকার এবং রাষ্ট্রপ্রধান বৈঠক শেষে বলেছেন, তাদের সম্পর্ক উই দ্য পিপল। জনগণের মধ্যে সম্পর্ককে আরও প্রগাঢ় করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করেছেন বিশ্বের প্রভাবশালী দেশের দুই নেতা। এই বৈঠক নিয়ে বাংলাদেশের আগ্রহ ছিল অন্যমাত্রা। বাংলাদেশের প্রসঙ্গটি বাইডেন-মোদি বৈঠকে আলোচনা হবে এমন খবর প্রকাশিত হয়েছিল বিভিন্ন গণমাধ্যমে। কিন্তু বৈঠক শেষে আনুষ্ঠানিকভাবে দুই দেশের কেউই এ সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করেননি। তবে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার বিষয়টি আলোচিত হচ্ছে। 

কূটনৈতিক মহল বলছেন যে, বাংলাদেশ বা এই অঞ্চলের কৌশলগত যে আলোচনা তা প্রকাশ্যে সংবাদ সম্মেলনে বলার বিষয় নয়। তবে নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্টর বৈঠকের আগে হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জন কিরবি বলেছেন যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অন্যদেশের পরামর্শ গ্রহণ করবে না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থ সবার আগে। বাংলাদেশ প্রসঙ্গে আলোচনা হবে কিনা এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের ব্যাপারে ভারতের পরামর্শ গ্রহণ করবে কিনা এরকম প্রশ্নের জবাবে জন কিরবি এরকম মন্তব্য করেছিলেন। 

বিভিন্ন সূত্রগুলো বলছে যে, এই বৈঠকে আসলে কী আলোচনা হয়েছে তার প্রভাব বা তার দৃশ্যমান পরিণতি দেখা যাবে আরো কিছুদিন পর। আগামী কয়েকদিন অপেক্ষা করতে হবে এই বৈঠকে আসলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী কি বুঝিয়েছেন বা আদৌ কিছু বুঝিয়েছেন কিনা এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নরেন্দ্র মোদির প্রস্তাব গ্রহণ করেছেন কিনা। তবে এই বৈঠকের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক ছিল আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা। আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা একটি কূটনৈতিক শব্দ। এর অর্থ হলো এই অঞ্চলকে স্থিতিশীল রাখা। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীলও এই শব্দগুচ্ছের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। বাংলাদেশে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার একটি বড় মাপকাঠি। এই নির্বাচনের আগে যদি রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা তৈরি হয়, নির্বাচন নিয়ে বিরোধ যদি একটি অনির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতায় আনে কিংবা নির্বাচনকেন্দ্রিক সহিংসতা যদি ছড়িয়ে পড়ে সে ক্ষেত্রে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা বিঘ্ন হবে।

বাংলাদেশ ভারতের জন্য একটা স্পর্শকাতর প্রতিবেশী। বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিবেশ যদি অস্থিতিশীল হয় বা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা এবং ধারাবাহিকতায় যদি নষ্ট হয় সেক্ষেত্রে তার প্রভাব অনিবার্যভাবেই ভারতের ওপর পড়বে। আর এ কারণেই আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার বিষয়টি গভীর তাৎপর্যপূর্ণ এবং বিশ্লেষণের দাবি রাখে। দুই নেতা কি আলোচনা করেছেন বা এ সফরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ নিয়ে কি আলোচনা হয়েছে তা হয়তো কখনোই প্রকাশ হবে না। তবে আঞ্চলিক স্বার্থের ব্যাপারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে এখনো ভারতের বলয় থেকে বেরোতে পারেনি এই বৈঠক তার একটি প্রমাণ। এই বৈঠকে নরেন্দ্র মোদিকে যে ধরনের সম্মান দেয়া হয়েছে তা বিরল। এর মাধ্যমে একটি বার্তা স্পষ্ট হয়েছে যে, মার্কিন নীতিনির্ধারক মহলে এখনো ভারতের প্রভাব বলয় রয়েছে। আর তাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই অঞ্চলে ভারতের ইচ্ছার বিরুদ্ধে সহসা চটজলদি কোন কিছু করে ফেলতে পারবে না। বৈঠকের কূটনৈতিক পরিভাষায় বলা হয় যে, নরেন্দ্র মোদির মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময় জো বাইডেন এবং নরেন্দ্র মোদির বডিল্যাঙ্গুয়েজ প্রমাণ করে যে তারা দুইজনই তাদের আলোচনায় সন্তুষ্ট এবং এই আলোচনায় উভয়পক্ষই জয়ী হয়েছে। আর সেটি যদি হয় তাহলে বাংলাদেশ প্রসঙ্গটি অবশ্যই তাদের আলোচনায় এসেছে এবং বাংলাদেশ প্রসঙ্গে ভারতের অভিপ্রায় যে একেবারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র উড়িয়ে দেবে এমনটি মনে হয় নাই বৈঠকের আবহে। আর তাই আমাদেরকে অপেক্ষা করতে হবে আরও কদিন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এরপর কি করে? নরেন্দ্র মোদির সফরের পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পাল্টায় কিনা সেটিই এখন দেখার বিষয়।

বাইডেন-মোদি বৈঠক   বাংলাদেশ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন