ইনসাইড বাংলাদেশ

লক্ষ্মীপুরে জিনের হাতে তৈরি মসজিদ-ই- জামে আব্দুল্লাহ


Thumbnail

মসজিদ-ই-জামে আবদুল্লাহ নাম হলেও লোকে এটিকে চেনে জিনা মসজিদ নামে। কারুকার্যে খচিত মসজিদটির বয়স ১৩৫ বছর। কথিত আছে এক রাতে অসংখ্য জিন মসজিদটি নির্মাণ করেছিল। এমন স্থাপনাকে ঘিরে মানুষের সীমাহীন আগ্রহ থাকাটা স্বাভাবিক। তাই প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ ছুটে আসেন এই মসজিদ দেখতে।

জিনের মসজিদ বা জিনা মসজিদটি অবস্থিত লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলার দেনায়েতপুর গ্রামে।

মসজিদটিতে গেলে দূর দূরান্ত থেকে আসা  দর্শনার্থীদের ভিড় চোখে পড়ে। অবাক চোখ নিয়ে  দর্শনার্থীরা এ সময় মসজিদের চারপাশ ঘুরে দেখতে দেখা যায়। আবার দূর থেকে  এসে অনেকে ৫ ওয়াক্ত নামাজ জামাতে আদায় করেন।

কথা হয় আরমান হোসেন তারেক নামে ঘুরতে আসা এক পর্যটকের সঙ্গে। তিনি বলেন, এখানে অনেকেই ঘুরতে আসেন। আমি এসেছি পারতিনগর ইউনিয়ন সোনাপুর থেকে । মূলত এখানে পরিবেশটা ঠাণ্ডা। এসে নামাজ পড়ে বসে থাকলেও ভালো লাগে। জিনেরা এ মসজিদ তৈরি করেছে কি না জানি না। শত বছর আগের ঘটনা তো আর আমরা দেখিনি। তবে ছোটবেলা থেকেই শুনে আসছি এ মসজিদ জিনদের হাতে তৈরি।

জহিরুল ইসলাম টিটু নামে স্থানীয় এক সংবাদ কর্মী  বলেন, ঘটনার সত্যতা জানি না। তবে মুরুব্বিদের কাছ থেকে শুনেছি, এখানে কোনো মসজিদ ছিল না। এক ভোরে মানুষ এসে দেখেন রাতারাতি এখানে মসজিদ হয়ে গেছে। জিন ছাড়া তো এক রাতে কারও পক্ষে মসজিদ বানানো সম্ভব নয়।

মসজিদের বর্তমান খতিব মো. লুৎফুর রহমান, তার ভাই মাওলানা হেফজুর রহমান (আগের খতিব) পবিত্র মক্কা নগরীতে থাকার কারণে তিনি দায়িত্ব নেন। কথা হলে তিনি বলেন, এ মসজিদটি করেছেন মাওলানা আবদুল্লাহ। নিজ উদ্যোগে স্থানীয়দের নিয়ে এ মসজিদটি করেছেন তিনি।

মসজিদে ঢোকার সিঁড়ি


শোনা যায় মাওলানা আব্দুল্লাহর কিছু শিষ্য জিন ছিল, তারাই এক রাতে এ মসজিদ করেছে, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, জিন আছে এটা সত্য, আমরাও বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন স্থানে অনুভব করেছি, এখানেও করছি। জিনদের মধ্যেও অনেক ভালো জিন আছেন, আলেম আছেন। তারও দ্বীন শিক্ষা নেন, মসজিদে আসেন নামাজ পড়তে। তবে এ মসজিদটি তারাই করেছে, এ কথার ভিত্তি নেই।

খতিব লুৎফুর রহমান বলেন, তবে মাওলানা আব্দুল্লাহ সাহেবের একটা প্রভাব ছিল যে, কোনো জিনে ধরা রোগীর সামনে মাওলানা আবদুল্লাহ সাহেবের নাম নিলে জিন চলে যেতো। অর্থাৎ ওই রোগীকে যদি বলা হতো এখন তাকে মাওলানা আব্দুল্লাহ সাহেবের কাছে নিয়ে যাওয়া হবে। সঙ্গে সঙ্গে জিন তাকে ছেড়ে দিয়ে পালিয়ে যেতো। জিনেরা এতো ভয় করতো উনাকে।

মিনারের ছবি


১১০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৭০ ফুট প্রস্থের এ মসজিদের তিনটি গম্বুজ আর চারটি মিনার রয়েছে। ৫৭ শতাংশ জমির ওপর নির্মিত হয়েছে মসজিদটি। এর দেওয়ালের প্রস্থ ৮ ফুট। মসজিদটির বেশ কিছু অংশ নতুন করে সংস্কার করা হয়েছে, কাজ চলছে এখনও। এখানে একসঙ্গে প্রায় এক হাজার মুসল্লি নামাজ পড়তে পারেন। মসজিদের সামনে রয়েছে বিশাল দিঘি। তার পাশে রয়েছে ২৫ ফুট উচ্চতার একটি মিনার।

১৮৮৮ সালে মাওলানা আবদুল্লাহ মসজিদটি নির্মাণ করেছিলেন। তিনি ১৮২৮ সালে রায়পুরের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। জীবনের এক পর্যায়ে পড়াশুনার জন্য ভারতে চলে যান তিনি। ভারতের দারুল উলূম দেওবন্দ মাদরাসায় ১৭ বছর লেখাপড়া শেষে দেশে ফেরেন। দেশে ফেরার পথে দিল্লিতে কিছুদিন অবস্থান করেন। এ সময় দিল্লি শাহি জামে মসজিদের শৈল্পিক কারুকাজ ও নকশা তাকে আকৃষ্ট করে। পরে দেশে ফিরে নিজ এলাকায় ওই মসজিদের মত একটি মসজিদ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। সবশেষে সেই শাহি জামে মসজিদের নকশা অনুযায়ী ১৮৮৮ সালে মসজিদ-ই-জামে আবদুল্লাহ নির্মাণ করেন।

এটি নির্মাণের জন্য ভারত থেকে লোক আনিয়েছিলেন মাওলানা আব্দুল্লাহ। মসজিদের পাশে একটি কওমি মাদরাসা ও মুসাফিরখানাও প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। মসজিদের এক তৃতীয়াংশ নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করার পর মাওলানা আব্দুল্লাহর মৃত্যু হয়। এরপর তার ছেলে মাওলানা মাহমুদ উল্যা অসমাপ্ত কাজ শেষ করেন। এখন মাদরাসাটি চালু থাকলেও মুসাফিরখানা বন্ধ।

গোপন সুরঙ্গ পথের ছবি


মসজিদের নিচের সুড়ঙ্গে ঢোকার পথ

মসজিদটির অন্যতম আকর্ষণ হচ্ছে এর ২০ ফুট নিচে থাকা তিন কামরার একটি গোপন ইবাদতখানা। শোনা যায় এখানেই ধ্যানে মগ্ন থাকতেন মাওলানা আবদুল্লাহ। মসজিদের নিচের সুড়ঙ্গে এখন বছরের বেশিরভাগ সময় পানিতে পরিপূর্ণ থাকে।

শান বাঁধানো পুকুরের ছবি


এক সময় গভীর রাতে এ মসজিদ থেকে জিনদের জিকিরের ধ্বনি ভেসে আসলেও এখন আর তা শোনা যায় না। মানুষের আনাগোনা বেড়ে যাওয়ায় জিনদের আনাগোনা এখন আর নেই। এমনটি মনে করেন স্থানীয় অনেকে।

প্রসঙ্গত, রাজধানীর ১২১ লালবাগ রোডে খান মোহাম্মদ মিরধা মসজিদ, ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়া জামে মসজিদ, শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার নাগেরপাড়া ইউনিয়নের তালুকদার বাড়ি জামে মসজিদগুলোও জিনের মসজিদ নামে বহুল আলোচিত।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন