ইনসাইড বাংলাদেশ

হিলারি-ওবামার বাংলাদেশ সফর: ড. ইউনূসের আরেকটি 'স্ট্যান্টবাজি'

প্রকাশ: ০৭:০০ পিএম, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মামলা পর্যবেক্ষণের জন্য হিলারি ক্লিনটন এবং বারাক ওবামা বাংলাদেশে আসতে আগ্রহী। ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার মামুন এই তথ্য গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন। কিন্তু বাস্তবে এ ধরনের কোনো আগ্রহের স্বীকারোক্তি বা তথ্য পাওয়া যায়নি। বারাক ওবামা এবং হিলারি ক্লিনটন দুজনই টুইটার অ্যাকাউন্টে অত্যন্ত সক্রিয় এবং তাদের বিপুল পরিমাণ ফলোয়ার রয়েছে। তারা টুইটারের সার্বক্ষণিকভাবে তাদের কর্মকাণ্ড এবং তাদের বিভিন্ন বিষয়ে অভিব্যক্তি প্রকাশ করে থাকেন। যেমন- হিলারি ক্লিনটন ড. ইউনূসের পক্ষে যে ১৬০ জন বিশিষ্ট ব্যক্তির বিবৃতি ছিল সেই বিবৃতিটি তার টুইটার অ্যাকাউন্টে দিয়েছিলেন এবং সেখানে তিনি বিশ্ব নেতৃবৃন্দকে ড. ইউনূসের পক্ষে দাঁড়ানোর জন্য আহ্বান জানিয়েছিলেন। কিন্তু ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার মামুন যে দাবি করেছেন যে হিলারি ক্লিনটন এবং বারাক ওবামা বাংলাদেশে ড. ইউনূসের বিচার পর্যবেক্ষণ করতে আসতে আগ্রহী এরকম এই দাবির সমর্থনে এই দুইজনের টুইটার বা অন্য কোনো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোনো ইতিবাচক ও বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তারা এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি। 

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিভিন্ন সময় নানা রকম চমক দেখিয়েছেন, স্ট্যান্ডবাজি করেছেন। অনেক সময় অসত্য বক্তব্য দিয়ে বিশ্বকে বিভ্রান্ত করছেন। এর আগেও তার এরকম স্ট্যান্টবাজির প্রচুর নমুনা ছিল। যেমন-২০০৬ সালে শান্তিতে যৌথভাবে তিনি নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন গ্রামীণ ব্যাংকের সঙ্গে। এই নোবেল পুরস্কার পাওয়ার পর তিনি বলেছিলেন, বিশ্ব থেকে দারিদ্র বিদায় হবে, দারিদ্র মিউজিয়ামে চলে যাবে। কিন্তু বিশ্বের দারিদ্র্যের হার আরও বেড়েছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এই সমস্ত অসত্য পূর্বাভাস নিয়ে কেউ চ্যালেঞ্জ জানায়নি। এরকম বহু উদাহরণ দেওয়া যায় যেখানে ইউনূস তার ব্যক্তিগত প্রচারণা এবং ইমেজ বৃদ্ধির জন্য অসত্য তথ্য প্রচার এবং জালিয়াতির আশ্রয় গ্রহণ করেছেন। 

এখন ড. ইউনূস হিলারি ক্লিনটন এবং বারাক ওবামাকে নিয়েও তিনি কি একইরকম কৌশল অবলম্বন করছেন কিনা সেই প্রশ্ন উঠেছে। বিভিন্ন কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ড. ইউনূসের মামলা পর্যবেক্ষণের জন্য যদি বারাক ওবামা, হিলারি ক্লিনটন সত্যি সত্যি বাংলাদেশে আসতেন তাহলে তো তারা সেটি টুইট অ্যাকাউন্টে ঘোষণা করতেন। কিন্তু এরকম কোন টুইট বার্তা তাদের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয়নি। এছাড়াও এই ধরনের বিশাল ঘটনার পরপরই তাদের ব্যক্তিগত কর্মচারী বা স্টাফরা এনিয়ে আনুষ্ঠানিক মানিক ঘোষণা দিত। কিন্তু এ ধরনের ঘোষণা কারও পক্ষ থেকেই দেওয়া হয়নি। 

বারাক ওবামার টুইট অ্যাকাউন্টে গিয়ে দেখা গেছে তিনি সর্বশেষ টুইট করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের মূল্য বিষয়ে একটি টুইট বার্তা এবং এই টুইট বার্তা একদিন আগে করা। তিন দিন আগে বারাক ওবামা মিশেল ওবামার একটি টুইট রিটুইট করেছেন। এর চার দিন আগে বারাক ওবামা মার্টিন লুথার কিংয়ের ওপর একটি মন্তব্য করেছিলেন। অর্থাৎ তার টুইট অ্যাকাউন্টে ড. ইউনূসকে নিয়ে কোনো টুইট নেই। তিনি বাংলাদেশে আসবেন, মামলা পর্যবেক্ষণ করবেন এই ধরনের কোন কোনো বক্তব্য দেখা যায়নি। 

হিলারি ক্লিনটনের একটি অফিশিয়াল ওয়েবসাইট রয়েছে। সেই অফিশিয়াল ওয়েবসাইটটিতে হিলারি ক্লিনটন বিভিন্ন কর্মসূচি বা কার্যক্রম এবং প্রকল্প গুলো সম্পর্কে অবহিত করেন জনগণকে। সেখানেও তিনি বাংলাদেশে আসবেন এ ধরনের কোনো টুইট করেননি। হিলারি ক্লিনটনের টুইট অ্যাকাউন্টে দেখা যায়, গতকাল তিনি ডেমোক্র্যাট কংগ্রেসদেরকে ওষুধের ব্যাপারে একটি পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য ডেমোক্রেট কংগ্রেসম্যানদেরকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তিন দিন আগে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ নিয়ে একটি টুইট করেছেন। ওইদিনই তিনি ড. ইউনূসের পক্ষে দাঁড়ানোর জন্য একটি টুইট বার্তা করেছিলেন। এখন প্রশ্ন হল যে ড. ইউনূসের আইনজীবী এ ধরনের মন্তব্য কোত্থেকে পেলেন এবং এই ধরনের সিদ্ধান্ত আজও হিলারি বা বারাম ওবামা দিয়েছেন কিনা। কারণ ড. ইউনূস অতীতে নিজের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য বহু বিশিষ্ট ব্যক্তিকে ব্যবহার করেছেন। যারা বাস্তবে এই সমস্ত ঘটনার বিন্দুবিসর্গও জানেন না।

হিলারি ক্লিনটন   বারাম ওবামা   ড. মুহাম্মদ ইউনূস  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন