ইনসাইড বাংলাদেশ

সরকার কি মার্কিন চাপ সামাল দিল?

প্রকাশ: ০৫:০০ পিএম, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

গতকাল জি-টোয়েন্টি সম্মেলনে নয়া দিল্লিতে জো বাইডনের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সেলফি এখন রাজনীতির প্রধান আলোচ্য বিষয়। এই সেলফির পর রাজনৈতিক অঙ্গনে নানা রকম কথাবার্তা শুরু হয়েছে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘এই সেলফি বিএনপির ঘুম হারাম করে দিয়েছে।’ 

জি-টোয়েন্টি সম্মেলনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যোগ দিয়েছিলেন। এই সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও যোগ দেন। তার সঙ্গে ছিলেন তার কন্যা অটিজম বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ পুতুল এবং প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা। 

একাধিক ছবিতে দেখা যায়, জো বাইডেন কেবল সেলফি তোলেননি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে শেখ রেহানার সঙ্গে কথা বলছেন। সেখানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও দেখা গেছে। এই ছবি অনেক কথা বলছে। সবচেয়ে বড় যে প্রশ্নটি উঠেছে যে, এই ছবির মাধ্যমে কি একটা বিষয়ে প্রমাণ হয়ে গেল যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চাপ সরকার সামাল দিয়ে ফেলেছে? 

গত কিছুদিন ধরেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে অবাধ সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন নিয়ে ক্রমাগতভাবে চাপ প্রয়োগ করছে।  বাংলাদেশের  নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠ এবং নিরপেক্ষ না হলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিসা নীতি প্রয়োগ করবে এমন বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে। ২৪ মে ঘোষিত ভিসা নীতিতে বলা হয়েছে যে, যারা বাংলাদেশের অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করবে তাদেরকে এবং তাদের পরিবারকে ভিসা দেওয়া হবে না। এরকম বাস্তবতায় বর্তমান সরকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান নিয়ে এক ধরনের চাপে ছিল। শুধুমাত্র নির্বাচন নয়, ড. ইউনূস নিয়েও নতুন চাপ সৃষ্টি হয়েছিল। বিশেষ করে ড. ইউনূসের বিচার স্থগিত চেয়ে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাম ওবাম ও সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের খোলা চিঠি সরকারকে অস্বস্তিতে ফেলেছিল। 

অনেকেই মনে করেছিল বাংলাদেশ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের টানাপোড়েন বেড়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও একাধিক বক্তৃতায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা দেখতে চায় না এমন মন্তব্য করেছিলেন। তিনি এটিও বলেছিলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে একটি তাবেদার সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায়। এরকম একটি বাস্তবতার মধ্যে এই সেলফি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের এক ধরনের স্বস্তি দিয়েছে। 

অনেকেই মনে করছেন, এই সেলফির অর্থ যাই হোক না কেন এটি আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিশেষ করে বিএনপিকে চাপে ফেলার ক্ষেত্রে অব্যর্থ অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হবে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সেই কাজটি করেছে। 

কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই ধরনের অনুষ্ঠানে মার্কিন প্রেসিডেন্ট যে সৌহার্দ্য এবং সৌজন্যতা দেখিয়েছেন তার সাথে মার্কিন নীতি এবং অবস্থানের কোনো সম্পর্ক নেই। বরং এটি ছিল এক ধরনের আনুষ্ঠানিকতা। কিন্তু সেটি যাই হোক না কেন এর ফলে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা উজ্জীবিত হবে এটাই স্বাভাবিক। এই উজ্জীবিত নেতাকর্মীরা যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি মোকাবিলার ক্ষেত্রে সাহসী ভূমিকা পালন করতে পারবে, উদ্যোগী হবে সেটা বলাই বাহুল্য। এটা আওয়ামী লীগের জন্য ইতিবাচক হবে। 

অন্যদিকে এই ধরনের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং মূলধারা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার ফলে বিএনপিও
মানসিকভাবে একটু দ্বিধাগ্রস্ত হবে। বিএনপির শীর্ষ নেতারা না হন, কর্মীদের মধ্যে এটি নিয়ে এক ধরনের অস্বস্তি তৈরি হবে এটাই স্বাভাবিক। তাই এই সেলফি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চাপ হয়তো কমাবে না কিন্তু বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক ধরনের উত্তাপ ছড়াবে। এর ফলে আওয়ামী লীগের মনোবল বাড়বে, বিএনপির কর্মীরা একটু সংকুচিত হবে। আর বাংলাদেশের রাজনীতিতে শেষ পর্যন্ত উজ্জীবিত কর্মীরাই সবচেয়ে বড়ো ফ্যাক্টর। তাই এই সেলফির রাজনৈতিক প্রভাব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

সরকার   দিল্লি   জো বাইডেন   সেলফি   মার্কিন প্রেসিডেন্ট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন