ইনসাইড বাংলাদেশ

আগামী নির্বাচনে সবচেয়ে বড় চমক হবে ‘স্বতন্ত্র প্রার্থী’

প্রকাশ: ০৭:০১ পিএম, ১৬ অক্টোবর, ২০২৩


Thumbnail

বিএনপি যদি আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করে তাহলে নির্বাচনের সবচেয়ে বড় চমক হবে স্বতন্ত্র প্রার্থী। আগামী নির্বাচনে বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সবচেয়ে বেশি সংখ্যক স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচিত হতে পারেন বলেও কেউ কেউ পূর্বাভাস দিচ্ছেন। বিএনপি বলেছে যে তারা নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায় ছাড়া নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না। আওয়ামী লীগও এখন বিএনপিকে নির্বাচনে আনার জন্য তেমন কোনো দৃশ্যমান উদ্যোগ নিচ্ছে না। বরং আওয়ামী লীগের কোনো কোনো নেতার সাথে আলাপ করে এটা স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাচ্ছে যে ক্ষমতাসীন দলটি চায় না যে বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক।

নানা কারণেই বিএনপিকে ছাড়াই নির্বাচন করতে চায় আওয়ামী লীগ। কারণ বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলেই নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার নানা চেষ্টা করবে। নির্বাচন নিয়ে নানা রকম বিতর্ক তৈরি করবে। এমনকি নির্বাচনের মাঝপথে ভোট থেকে সরে গিয়ে একটা অচল অবস্থা সৃষ্টি করবে যাতে সাংবিধানিক সংকট তৈরি হয়। আর এ কারণেই আওয়ামী লীগ মনে করে যে বিএনপিকে নির্বাচনে না নিয়ে আসা মন্দের ভালো। বরং অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোকে তারা নির্বাচন মুখী করার চেষ্টা করছে। কিন্তু বাংলাদেশের রাজনীতির যে বাস্তব চিত্র তাতে আওয়ামী লীগ-বিএনপি বাদ দিয়ে অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর তেমন কোনো জনপ্রিয়তা নেই এবং ভোটারদেরও তাদের ব্যাপারে আগ্রহ নেই। 

নির্বাচনের আগে তৃণমূল বিএনপি এবং আরও কিছু রাজনৈতিক দল তৈরি হয়েছে বটে তবে এই দলগুলো নির্বাচনে খুব বড় ধরনের ভূমিকা পালন করতে পারবে বলে মনে করে না সরকারও। তারপরও এই সমস্ত দলগুলোকে নির্বাচনের মাঠে নামিয়ে একটি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন করতে চায় আওয়ামী লীগ। তবে আসন্ন নির্বাচনে শেষ পর্যন্ত যদি বিএনপি অংশগ্রহণ না করে তাহলে সবচেয়ে বড় চমক হিসেবে মাঠে আসবে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। 

বিগত কিছু স্থানীয় সরকার নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জয় জয়কার ছিল। আওয়ামী লীগ যাদেরকে মনোনয়ন দিয়েছে সেই মনোনয়নের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছিল দলের তৃণমূল। বিশেষ করে ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে তৃণমূলের বিক্ষোভের একটি মহামারী লক্ষ্য করা গিয়েছিল। দলে যারা ত্যাগী পরীক্ষিত ছিল তারা মনোনয়ন পায়নি। কারণ মনোনয়ন পেয়েছেন এমপি এবং হাইব্রিডদের অনুগতরা যারা টাকা পয়সা খরচ করতে পেরেছেন। মনোনয়নের ক্ষেত্রে স্থানীয় পর্যায়ে বড় ধরনের বাণিজ্য হয়েছে বলেও এলাকা থেকে অভিযোগ উঠেছে। এরকম প্রেক্ষাপটে যাদেরকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে তাদের বাইরে প্রার্থীরা স্বতন্ত্র হিসেবে দাঁড়িয়েছিলেন এবং স্বতন্ত্র নির্বাচন করেই তারা অনেক জায়গায় বিজয়ী হয়েছিলেন। ওইসব নির্বাচনে প্রশাসন এমপি এবং কোথাও কোথাও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও পক্ষপাতপূর্ণ আচরণ করেছেন। কিন্তু তারপরও শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে স্বতন্ত্র অনেক প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীরা ধরাসী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীদের কাছে। এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও এরকম স্বতন্ত্র প্রার্থীর হিড়িক দেখা যেতে পারে। 

আওয়ামী লীগের বিভিন্ন সূত্রগুলো বলছে, ৩০০ আসনে আওয়ামী লীগ যদি একক ভাবে নির্বাচন করে তাহলে ৩০০ প্রার্থী হয়তো মনোনয়ন পাবেন যাদেরকে নৌকার প্রতীক দেওয়া হবে। কিন্তু আওয়ামী লীগের ৩০০ আসনে অন্তত তিন হাজার প্রার্থী রয়েছেন। এদের মধ্যে কিছু প্রার্থীকে হয়তো বসিয়ে দেওয়া যাবে। কিছু প্রার্থী আছেন যারা দলীয় মনোনয়ন না পেলে নির্বাচন করবেন না। কিন্তু একটা বড় অংশ মনোনয়ন ইচ্ছুক রয়েছেন তারা যদি দেখেন যে প্রকৃত প্রার্থীকে বা জনপ্রিয় ব্যক্তিকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি তাহলে তারা প্রার্থীরা দাঁড়াতে পারে। আর বিএনপি যদি শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে না আসে তাহলে আওয়ামী লীগও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ব্যাপারে শৈথল্য দেখাবে। তারা স্বতন্ত্র বিরোধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্রে  কঠোর অবস্থান পরিবর্তন করবে। অনেকটাই নমনীয় হবে। আর এ কারণেই আগামী নির্বাচনে একটা স্বতন্ত্র প্রার্থীর বন্যা দেখা যেতে পারে এবং বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে বড় চমক হিসেবে আসবে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। আওয়ামী লীগের মনে করছেন যে শেষ পর্যন্ত বিএনপি নির্বাচনে না আসলে স্বতন্ত্র প্রার্থীরাই হবে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের সবচেয়ে বড় চাবি।

স্বতন্ত্র প্রার্থী   নির্বাচন   আওয়ামী লীগ   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন