রোববার
(৭ জানুয়ারি) চলছে দ্বাদশ জাতিয়ে সংসদ নির্বাচন। নির্বাচনকে
কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে ভোটারদের উৎসব মূখর পরিবেশ। রংপুরে সকাল সাড়ে ১০টায়
নিজ সংসদীয় আসনের শিশু মঙ্গল উচ্চ
বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের কাছে
এ আশঙ্কার প্রকাশ করেছেন জি এম কাদের।
তিনি বলেন,
আমরা আশঙ্কা করছি যে আমাদের
ভোটে নিয়ে এসে শেষ
পর্যন্ত কোরবানি দিয়ে একদলীয় শাসনব্যবস্থা
চালু করা হয় কি
না। সবসময়ই আমাদের আশঙ্কা ছিল যে নির্বাচনে
এনে আমাদের কোরবানি দেওয়া হয় কি না।
আমাদের কোরবানি দিলে যা হবে,
তা হচ্ছে দেশে একদলীয় শাসন
বা একটা নির্ভেজাল একদলীয়
শাসনব্যবস্থা দেশে কায়েম হয়ে
যাবে। আমরা এই আশঙ্কায়
রয়েছি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত না
দেখে আমি আর কিছু
বলতে পারব না।
জিএম
কাদের বলেন, রংপুরের এখন পর্যন্ত আমি
যতটুকু খবর পেয়েছি পরিস্থিতি ভালো
এবং যতটুকু দেখলাম, খুবই শান্তিপূর্ণ পরিবেশে
ভোটারদের স্বাভাবিক উপস্থিতি রয়েছে। সামনের দিকে ভোটার সংখ্যা
আরও বাড়বে বলে আশা করছি।
কুমিল্লায় আমাদের একজন প্রার্থীর সব
পোলিং এজেন্টকে জোর করে আওয়ামী
লীগের লোকজন বের করে দিচ্ছেন।
পাশাপাশি তাকেও বের করে দিচ্ছেন।
এখন তিনি কী করবেন
তা বুঝতে পারছেন না।
ঢাকার
পরিস্থিতি নিয়ে জিএম কাদের
বলেন, আমরা কাল রাতে
খবর পেয়েছি ঢাকা-১ (দোহার
নবাবগঞ্জ) এলাকায় প্রায় সব ভোটকেন্দ্রের বাইরে
আওয়ামী লীগের কর্মী দিয়ে ভোট ডাকাতি
পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হয়েছে। এমনটাই
মনে করেছেন সেখানকার লোকেরা। তা ছাড়া ভয়ভীতিও
প্রদর্শন করা হচ্ছে। এজেন্টদের
কাগজপত্র কেড়ে নেয়া হচ্ছে।
এসব পুলিশ এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর
সামনেই ঘটেছে বলে আমাদের জানানো
হয়েছে।
জাপা
চেয়ারম্যান বলেন, এখন তো আমরা
নির্বাচনে অংশ নিয়ে নিয়েছি।
এখন তো আর বর্জন
করার কোনো স্কোপ নেই।
নির্বাচনের ফলাফল দেখে পরবর্তী কর্মসূচি
হাতে নিতে হবে। কারণ,
একটি জিনিস শুরু হয়ে গেলে
হঠাৎ করে থামিয়ে দিয়ে
খুব অসুবিধা। তবে ভোটগ্রহণ শুরুর
এক ঘণ্টা বা ২ ঘণ্টার
মধ্যে পুরোপুরি হতাশ বা পুরোপুরি
আশাবাদী হওয়ার মতো সময় এখনও
আসেনি মন্তব্য করেন জি এম
কাদের।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে পাঁচ বছর বয়সী শিশু মুজাহিদ পাঁচশ’ টাকার একটি নোট নিয়ে বাড়ির পাশে এক দোকানে কিছু কিনতে যাচ্ছিল। এসময় তার কাছ থেকে টাকা কেড়ে নিতে কৌশলে এক কিশোর ব্রহ্মপুত্রের কাছে টাকা কেড়ে নিয়ে শিশুটিকে নদে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। এরপর থেকে নিখোঁজ শিশু মুজাহিদ। দুইদিনেও তার খোঁজ মেলেনি।
আজ রোববার (১২ মে) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দেওয়ানগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিপ্লব কুমার বিশ্বাস।
এর আগে, শুক্রবার (১০ মে) দুপুরে উপজেলার সানন্দবাড়ী এলাকার পাটাধোয়া পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে ওই এলাকার রফিকুল ইসলামের ছেলে মোঃ শামিম হোসেনকে (১৫) আটক করে পুলিশ। ইতোমধ্যে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে এ ঘটনায় দায় স্বীকার করেছে ওই কিশোর।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার দুপুরে মুজাহিদ তার বাবা-মায়ের অগোচরে ঘর থেকে ৫০০ টাকার একটি নোট নিয়ে পাশের এক দোকানে যায়। এসময় শামীম টাকার লোভে শিশু মুজাহিদের পিছু নেয় এবং টাকা হাতিয়ে নেয়ার জন্য বেড়ানোর কথা বলে তাকে বাড়ির নিকটবর্তী ব্রহ্মপুত্র নদের পাড়ে নিয়ে যায়। সেখানে নিয়ে মুজাহিদের কাছ থেকে কৌশলে টাকা নিতে না পেরে শামীম জোরপূর্বক ৫শ’ টাকা কেড়ে নিয়ে তাকে সানন্দবাড়ি ব্রহ্মপুত্র নদে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। এ ঘটনার পর থেকে ভয়ে শামিম গা ঢাকা দেয়। পরে নিখোঁজ মুজাহিদের স্বজনরা শামিমকে সন্দেহ করে পুলিশকে জানালে দেওয়ানগঞ্জ রেলস্টেশন থেকে তাকে আটক করা হয়।
দেওয়ানগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিপ্লব কুমার বিশ্বাস বলেন, শামিমকে দেওয়ানগঞ্জ রেলস্টেশন থেকে আটক করা হয়েছে। শনিবার ঘটনাস্থলে নিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে সে মুজাহিদকে নদে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়ার কথা স্বীকার করেছে। ছোট ছেলে মুজাহিদ, সাঁতার জানে না। ধারণা করা হচ্ছে, মুজাহিদের মৃত্যু হয়েছে। এ ব্যাপারে থানায় মামলা করা হলে আদালতে প্রেরণ করা হয় শামিমকে।
ব্রহ্মপুত্র নদ ৫শ’টাকার লোভ শিশু কিশোর
মন্তব্য করুন
ভারতের হাইকমিশনার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
মন্তব্য করুন
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে পাঁচ বছর বয়সী শিশু মুজাহিদ পাঁচশ’ টাকার একটি নোট নিয়ে বাড়ির পাশে এক দোকানে কিছু কিনতে যাচ্ছিল। এসময় তার কাছ থেকে টাকা কেড়ে নিতে কৌশলে এক কিশোর ব্রহ্মপুত্রের কাছে টাকা কেড়ে নিয়ে শিশুটিকে নদে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। এরপর থেকে নিখোঁজ শিশু মুজাহিদ। দুইদিনেও তার খোঁজ মেলেনি।