ইনসাইড বাংলাদেশ

নতুন সরকারের সামনে পাঁচ চ্যালেঞ্জ

প্রকাশ: ১০:৫৪ পিএম, ০৯ জানুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফাইল ছবি

আগামী বৃহস্পতিবার টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নতুন মন্ত্রিসভা শপথ নেবে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাতটায়। ইতোমধ্যেই নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যদের গেজেট প্রকাশিত হচ্ছে। আগামীকাল সংসদ সদস্যরা শপথগ্রহণ করবেন। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে শুক্রবার থেকে নতুন সরকারের অভিযাত্রা শুরু হবে। নানা রকম সঙ্কট এবং ক্রান্তিকালের মধ্যেই নতুন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করছে। এই নতুন সরকারের সামনে পাঁচটি বড় চ্যালেঞ্জ রয়েছে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। আর এই চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে যে চ্যালেঞ্জগুলো সবচেয়ে বেশি আলোচিত সেগুলো হল;

১. কূটনৈতিক চ্যালেঞ্জ: ইতোমধ্যে নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য বলেছে যে, এই নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু হয়নি। নির্বাচন নিয়ে তাদের এই মনোভাবের প্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে মেরুকরণ হয়েছে। এখানে এক জোরদার কূটনীতি দরকার। বিএনপি-জামায়াতসহ বিরোধী পক্ষ এই নির্বাচন নিয়ে জলঘোলা করতে চাইবে। তারা আন্তর্জাতিক মহলের লবিস্টও নিযুক্ত করেছে। এরকম পরিস্থিতিতে নতুন সরকারের প্রথম চ্যালেঞ্জ হবে কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করা। ইতোমধ্যে ভারত, রাশিয়া, চীন এই নির্বাচনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। এ রকম পরিস্থিতিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং পশ্চিমা দেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন নতুন সরকারের জন্য প্রধান চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। 

২. অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার: অর্থনীতি একটি সংকটাপন্ন অবস্থায় রয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন ২৬ বিলিয়ন ডলারের নিচে। বিদায়ী অর্থমন্ত্রী বলেছেন যে আইএমএফের শর্ত অনুযায়ী রিজার্ভ বাড়ানো সম্ভব নয়। ঋণ খেলাপির অবস্থা ভালো নয়। আর্থিক খাতের সব সূচকই এখন একটি দৈন্য দশা বিরাজ করছে। এরকম অবস্থায় নতুন সরকারের একটা বড় চ্যালেঞ্জ হবে অর্থনীতি পুনরুদ্ধার কর্মসূচি। বিশেষ করে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, মুদ্রাস্ফীতি কমানো সরকারের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে সামনে আসছে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা না করতে পারলে সরকারের জন্য পরিস্থিতি কঠিন হয়ে যেতে পারে বলে কেউ কেউ মনে করছেন। 

৩. রাজনৈতিক উত্তাপ নিরসন: বিএনপি এখন পর্যন্ত এই নির্বাচনকে মেনে নেননি। তারা নির্বাচনের বিরুদ্ধে এবং নতুন সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করবে সেটা বলাই বাহুল্য। এই আন্দোলনে তারা কতটুকু সফল হতে পারে সেটি পরের বিষয়। কিন্তু বিএনপি আন্দোলন মোকাবেলা করার জন্য আওয়ামী লীগকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী হতে হবে। সংগঠন এবং দলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। নতুন সরকারের জন্য এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে সামনে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। 

৪. দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতি: দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতি নিয়ে মানুষের মধ্যে এক ধরনের উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা এবং অস্বস্তি কাজ করছে। নতুন সরকারের অন্যতম প্রধান কাজ হবে যত দ্রুত সময়ের মধ্যে সম্ভব দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণে আনা। দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতি যদি নিয়ন্ত্রণে না আনা যায়, সেক্ষেত্রে মানুষের মধ্যে অসন্তোষ প্রকাশ্য রূপ নিতে পারে বলেও মনে করছেন কোনো কোনো মহল। আর দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনাকে সরকারের অগ্রাধিকার হিসেবে বিবেচনা করতে হবে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

৫. দুর্নীতি প্রতিরোধ: নতুন সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ হল দুর্নীতি প্রতিরোধ করা। দুর্নীতির লাগামহীন অবস্থা সারা দেশের মানুষের মধ্যে এক ধরনের নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি করছে। ইতোমধ্যে আওয়ামী লীগ তার নির্বাচনী ইশতেহারে দুর্নীতির বিরুদ্ধে শূন্য সহিষ্ণুতা নীতি ঘোষণা করেছে। তাই দুর্নীতি প্রতিরোধে নতুন সরকারকে প্রথম দিন থেকেই কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। 

মোটা দাগের এই পাঁচটি চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করলেই নতুন সরকার জনআস্থা অর্জন করতে পারবে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

নতুন সরকার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন