ইনসাইড বাংলাদেশ

পাঁচ সংকটে নতুন সরকার

প্রকাশ: ০৯:০০ পিএম, ২০ জানুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail

প্রতিটি নতুন সরকারের একটা হানিমুন পিরিয়ড থাকে। যে সময় নতুন সরকারের ভুল ত্রুটিগুলো সাধারণ মানুষ ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখে। নতুন সরকারের কাছে কিছু প্রত্যাশা করে না। সাধারণ মানুষ পর্যবেক্ষণ করতে চায় নতুন সরকার কী করে তা দেখার অপেক্ষা থাকে। এ সময় একটি নতুন সরকার অনেক কঠোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে। কারণ সদ্য নির্বাচিত। তবে টানা চতুর্থবারের মতো আওয়ামী লীগ সরকারের জন্য এবার কোন হানিমুন পিরিয়ড নেই। এই সরকারকে সাধারণ মানুষ নতুন সরকার মনে করছে না বরং গত সরকারের ধারাবাহিকতায় মনে করছে। আর এ কারণেই চটজলদি বিগত দিনে সমস্যাগুলো সমাধান চাইছে সাধারণ মানুষ। নতুন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে পাঁচটি সংকটের মুখোমুখি হয়েছেন এবং এই সংকটগুলো জনজীবনে দুর্বিষহ অবস্থার সৃষ্টি করছে। অবিলম্বে এই সংকটের সমাধান করতে হবে এবং সমাধানের লক্ষ্যে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে বলেই রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন। না হলে নতুন সরকার জনপ্রিয়তার সংকটে পড়তে পারে বলেও মনে করেন কেউ কেউ। 

যে পাঁচটি সংকট এই সরকারকে খুব বিব্রতকর অবস্থায় শুরু থেকেই ফেলছে তার মধ্যে রয়েছে;

১. দ্রব্যমূল্য: দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতি অসহনীয় হয়ে গেছে। চালের দাম রহস্যজনক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। যদিও সরকার অভিযানের পর চালের দাম কিছুটা কমেছে। কিন্তু এটি স্থায়ী সমাধান নয় বলে মনে করছেন বাজার বিশ্লেষকরা। তারা মনে করছেন অবিলম্বে চালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম কমাতে হবে। সামনে রমজান শুরু হচ্ছে। এই সময় সিন্ডিকেট নানারকম কারসাজি করে রমজানে ব্যবহৃত হয় এমন পণ্যের দামগুলো বাড়িয়ে ফেলতে পারে। এটা সরকারের জন্য বড় ধরনের সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। তাই দ্রব্যমূল্যর সমাধান সরকারের প্রধান অগ্রাধিকার হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এই সংকট মোকাবেলায় সরকার কী করতে পারে সেটি দেখার বিষয়।

২. গ্যাস সংকট: দ্রব্যমূল্যের মতোই ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে গ্যাস সংকট। বাসাবাড়ি থেকে শুরু করে কলকারখানা বন্ধ হবার উপক্রম হচ্ছে। বাড়িতে রান্নার চুলা জ্বলছে না। মানুষের অস্বস্তি ও অসন্তোষ ক্রমশ ক্ষোভে পরিণত হয়েছে। এই মুহূর্তে যদি সরকার গ্যাস সংকটের সমাধান না করে তাহলে পরে জন অসন্তোষের মুখে পড়তে পারে বলে অনেকে মনে করছেন। যদিও বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রীকে অনেকটাই নির্ভার মনে হচ্ছে। তিনি গতকাল গণমাধ্যমে সাংবাদিকদের সঙ্গে বলেছেন, মার্চের ১২ থেকে ১৫ তারিখ নাগাদ গ্যাস সমস্যার সমাধান হবে। কিন্তু এতদিন সাধারণ মানুষ ধৈর্য ধরবে এমনটা ভাবার কোন কারণ নেই।

৩. ডলার সংকট: গ্যাস সংকটের মতোই ডলার সংকট ব্যবসায়ীদের জন্য এক ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি তৈরি করেছে। ব্যবসায়ীরা এখন এলসি করতে পারছেন না। দীর্ঘদিন ধরেই ডলার সংকট ছিল। কিন্তু এখন তা ভয়ঙ্কর রূপধারণ করেছে। আবার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসায় সরকারকেও নানা রকম কৃচ্ছতার কাজ করতে হচ্ছে। এরকম পরিস্থিতিতে ব্যবসা বাণিজ্য অব্যাহত রাখা একটি বড় চ্যালেঞ্জের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর ফলে সরকারের জন্য তা হয়েছে একটা কঠিন সংকটকালীন সময়। 

৪. দুর্নীতি: সবকিছুর মূলে দুর্নীতি বলে মনে করে সাধারণ মানুষ। সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করে বর্তমান সরকার চাইলে দুর্নীতি বন্ধ করা যাবে। দুর্নীতি বন্ধ না হলে দ্রব্যমূল্য, গ্যাস সংকট ইত্যাদি কোন কিছুই নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। আর তাই দুর্নীতি বন্ধ করার যে অঙ্গীকার সরকার করেছিল সেই অঙ্গীকারের বাস্তবায়ন দেখতে চায় সাধারণ মানুষ।

৫. ঋণ খেলাপি: ব্যাংকিং খাতে ঋণ খেলাপি একটা ভয়ঙ্কর সমস্যা এবং ঋণ খেলাপিরা নতুন সরকারের চারপাশে আবার ঘুরাঘুরি শুরু করেছে। এদের দাপট আবার লক্ষ্য করা যাচ্ছে। জনগণ সব জানে বুঝে এবং এই ঋণ খেলাপিদের বিরুদ্ধে দৃশ্যমান ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হলে সরকার জন অসন্তোষের মুখে পড়তে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

মোটামুটি এই পাঁচ সংকট অবিলম্বে মোকাবিলা করে সরকারকে সামনের দিকে এগোতে হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।


নতুন সরকার   মস্ত্রিসভা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন