বরিশালের
বানারীপাড়ায় ৫টি ইট ভাটায়
ভ্রাম্যমান অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারী)
দিনভর পরিবেশ অধিদপ্তরের বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক মোঃ ইকবাল হোসেনের
নির্দেশনায় পরিবেশ অধিদপ্তরের মনিটরিং এন্ড ইনফোর্সমেন্ট উইং-
এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সালেহা সুমি এ অভিযানের
নেতৃত্ব দেন। এ সময় পরিবেশ অধিদপ্তরের বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয়ের উপ-পরিচালক এ,
এইচ, এম রাসেদ উপস্থিত
ছিলেন।
ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন
(নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১৩ (সংশোধিত-২০১৯) অনুযায়ী অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে
এ মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। উক্ত
মোবাইল কোর্টে প্রসিকিউশন প্রদান করেন পরিবেশ অধিদপ্তরের
বরিশাল জেলা কার্যালয়ের সহকারী
পরিচালক শেখ কামাল মেহেদী।
অভিযানে এ দপ্তরের কর্মকর্তা
ও কর্মচারীবৃন্দ, র্যাব-৮,
বরিশাল জেলা পুলিশ, আর্মড
পুলিশ ব্যাটালিয়ান ও বরিশাল ফায়ার
সার্ভিস সহযোগিতা করেন।
অভিযান
পরিচালনাকালে সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ ঘোষিত ড্রাম চিমনীযুক্ত ৫টি ইটভাটার কিলন
ও চিমনী ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে এবং কাঁচা ইট
সম্পূর্ণ ধ্বংস করা হয়েছে। এর
মধ্যে ২টি ইটভাটা থেকে
৫লাখ টাকা জরিমানা আদায়
হয়েছে।
ইটভাটার
কিলন ও চিমনী ভেঙ্গে
গুড়িয়ে দেওয়া এবং কাঁচা ইট
সম্পূর্ণ ধ্বংস করা ভাটাগুলো হলো
উপজেলার দক্ষিণ বাইশারী গ্রামের হায়দার আলীর মেসার্স এবিবি
ব্রিকস, মোতাহার আলী মোল্লার মেসার্স
নুর ব্রিকস, মো.নুরুল ইসলামের
মিহান ব্রিকস ও আল্লাহর দান
ব্রিকস,সকিনা বেগমের মেসার্স শিরিণ ব্রিকস।এর মধ্যে ,মো. নুরুল ইসলামের
আল্লাহর দান ব্রিকসকে ২
লাখ ও সকিনা বেগমের
মেসার্স শিরিণ ব্রিকসকে ৩ লাখ টাকা
জরিমানাও করা হয়েছে।
এদিকে
অভিযোগ রয়েছে বানারীপাড়া উপজেলার সিহংভাগ ইটভাটা অবৈধভাবে তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে। পরিবেশ রক্ষায় সচেতনমহল এ অবৈধ ইটভাটাগুলোতেও
অভিযান পরিচালনা করে বন্ধ করে
দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
ম্যাজিস্ট্রেট সালেহা সুমি র্যাব-৮
মন্তব্য করুন
পূর্ব সুন্দরবনের লতিফের সিলা এলাকায় লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে।
সোমবার (০৬ মে) সকালে ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক অপারেশন ও মেইনটেনেন্স লে. কর্নেল তাজুল
ইসলাম আনুষ্ঠানিকভাবে আগুন নিয়ন্ত্রণের ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, বেলা ১০টা ৩৫ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে। গতকাল রবিবার (০৫ মে) সকাল ৬টা
থেকে টানা ২৮ ঘণ্টা
চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিস, নৌবাহিনী, বনবিভাগ, বিমানবাহিনী
ও স্থানীয় শতশত স্বেচ্ছাসেবক।
শনিবার (৪ মে) দুপুরে আমরবুনিয়া ফরেস্ট ক্যাম্পের অধীন লতিফের সিলা
এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের খবর পান বন বিভাগের কর্মকর্তারা।
নৌবাহিনীর কর্মকর্তা কমান্ডার মো. বাশারুল ইসলাম, চাঁদপাই রেঞ্জের
সহকারী বন সংরক্ষক(এসিএফ) রানা দেব, মোরেলগঞ্জ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো৷
আশিকুর রহমান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম তারেক সুলতান, থানার ওসি মোহাম্মদ
সামসুদ্দীন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক আরও বলেন, আগুন এখন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে।
কোথাও আগুনোর ফুলকি বা ধোঁয়া নেই। তবে, ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আরও ২ দিন কাজ করবে
কালো ছাই সাদা করার জন্য। এরপর ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা বন ত্যাগ করবে।
মন্তব্য করুন
চারপাশে বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠ। মাঝখানে ঠায় দাঁড়িয়ে আছে একটি ব্রিজ। ব্রিজের ওপর ওঠার জন্য নেই কোনো সংযোগ সড়ক। নির্মাণের এক যুগ পরও সংযোগ সড়ক নির্মিত না হওয়ায় দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে হাজার হাজার মানুষকে।
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার নলকা ইউনিয়নের গাড়-দহ ও বোয়ালিয়ার চর খালের উপর ২০১২-১৩ অর্থবছরে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে প্রায় ৭৭ লাখ টাকা ব্যয়ে ব্রিজের নির্মাণ হলেও হয়নি সংযোগ সড়ক। ফলে ব্রিজের ওপর দিয়ে কোনো ধরনের যানবাহন ও মানুষ চলাচল করতে পারে না। গাড়-দহ ও বোয়ালিয়ার চর গ্রামের মানুষ এ ব্রিজের ওপর দিয়ে না গিয়ে নিচের জমির ওপর দিয়ে তৈরি একটি সরু রাস্তা দিয়ে চলাচল করেন। আর বর্ষা মৌসুমে রাস্তাটি ডুবে গেলে নৌকা দিয়ে চলাচল করেন।
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর সভা আজ
এরান্দহ গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল হাই অভিযোগ করে বলেন, ব্রিজটি নির্মাণ করলেও জনগণের কোনো উপকারে আসছে না। অবিলম্বে সেতুর দুই পাশে সংযোগ সড়ক নির্মাণ করে মানুষের চলাচল উপযোগী করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানান তিনি।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার নলকা ইউনিয়নের এরান্দহ, বোয়ালিয়ার চর, কাঁঠালবাড়ীয়া সহ আশপাশের কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার মানুষ এ রাস্তা দিয়ে চলাচল করেন।
ওই এলাকার আব্দুল আলীম নামের স্থানীয় এক মুদির দোকানদার বলেন, সেতুর সঙ্গে কোনো রাস্তা না থাকায় বাজার থেকে দোকানের মালামাল সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে নেওয়া যায় না। মাথায় করে বাড়িতে আনতে হয়।
আরও পড়ুন: আন্দোলন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে যাচ্ছে সরকার
স্থানীয় বোয়ালিয়ার চর সরকারি বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকরা জানান, তারা প্রতিদিন এ সড়ক দিয়ে স্কুলে যান। এই ব্রিজে সংযোগ সড়ক না থাকায় বিকল্প রাস্তায় চলাচল করতে হয়। এতে প্রায় ৭/৮ কিলোমিটার রাস্তা বেশি অতিক্রম করতে হয়।
নলকা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবু বক্কর সিদ্দিক জানান, জনগণের জন্য ব্রিজটি নির্মাণ করা হলেও সংযোগ সড়ক না থাকায় মানুষ সুফল পাচ্ছেন না।'
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা গোলাম রব্বানী বলেন, এ বছর বরাদ্দ দিয়ে সেতুটির এপ্রোজের মাটি ভরাট করা হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ নাহিদ হাসান বলেন, ত্রাণের অধিকাংশ সেতুর এপ্রোজের মাটি নেই। সেতুর তালিকা করে বরাদ্দ দিয়ে অচিরেই মাটি ভরাট করা হবে। বোয়ালিয়ার চর খালের উপর নির্মিত সেতুটি লোকজনের যাতায়াতের জন্য জরুরি। এ ব্যাপারে অচিরেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মন্তব্য করুন
রাষ্ট্রপতি এবং বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাউবি) চ্যান্সেলর
মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে বঙ্গভবনে এক সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাউবির উপাচার্য অধ্যাপক
ড. সৈয়দ হুমায়ুন আখতার।
বাউবির তথ্য ও গণসংযোগ বিভাগের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) ড. আ.ফ.ম.
মেজবাহ উদ্দিন রবিবার (০৫ মে) রাতে এই তথ্য জানান।
সাক্ষাৎকালে উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভাবনী ও কর্মমূখী শিক্ষা
কার্যক্রম, শিক্ষার্থী বান্ধব প্রযুক্তি সহায়তা, বহিঃবাংলাদেশে বাউবির প্রসারসহ সার্বিক
অগ্রগতি তুলে ধরেন।
এসময় রাষ্ট্রপতিকে উপাচার্য বাউবির নতুন লোগো, ক্রেস্ট, বার্ষিক
প্রতিবেদন, পরিক্রমা, ডায়েরি ও ক্যালেন্ডার তার হাতে তুলে দেন।
রাষ্ট্রপতি উপাচার্যের বিভিন্ন কথা গুরুত্ব সহকারে শোনেন এবং আগামীর
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে দিক নির্দেশনা দেন।
রাষ্ট্রপতি বাউবি উপাচার্য সাক্ষাৎ
মন্তব্য করুন
শেরপুরের নকলার পিপড়ি গ্রামে আব্দুর রহমান পচন (৫৫) নামের এক কৃষক ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে নিজেই বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেছেন। রবিবার (৫ মে) দুপুরে এ ঘটনাটি ঘটে। এঘটনায় নিহত আব্দুর রহমান পচন উপজেলার পাঠাকাটা ইউনিয়নের পিপড়ি গ্রামের মৃত জনাব আলীর ছেলে।
জানা গেছে, পিপড়ি গ্রামের নিহত আব্দুর রহমান পচনের ছেলে মোখলেসুর রহমান তার ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চার্জ দিয়েছিলো। এতে অটোরিকশাটি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যায়। মোখলেসুর রহমান অটোরিকশাটি বের করতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পড়ে সে। বাড়ির লোকজন তাকে উদ্ধার করে। ছেলের আহত অবস্থা দেখে তাকে হাসপাতালে নেয়ার জন্য বাবা আব্দুর রহমান পচন ওই অটোরিকশা বের করতে গেলে তিনিও বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যায়। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় পিতা পুত্রকে নকলা উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক পচনকে মৃত ঘোষণা করেন এবং ছেলে মোখলেসকে শেরপুর জেলা হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
নকলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল কাদের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, নিহত আব্দুর রহমান পচনের পরিবারের পক্ষ থেকে তার লাশ বিনা ময়নাতদন্তে দাফনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। এ ব্যাপারে পরবর্তীতে আইনগত পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে।
মন্তব্য করুন
পাবনার ঈশ্বরদী রেলওয়ে স্টেশনের টিউবওয়েলে পানির স্তর নেমে যাওয়ায় পানি ওঠেনা প্রায় দুই মাস। ফলে অকেজো সবগলো টিউবওয়েল। এদিকে ঈশ্বরদীতে প্রতিদিন গড় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৯ থেকে ৪২ ডিগ্রিতে ওঠানামা করছে। তীব্র তাপপ্রবাহে হাঁসফাঁস করছে মানুষ।
এমন
অবস্থায় ট্রেনে
ভ্রমণকারী শত
শত
সাধারণ
ট্রেনযাত্রী প্রতিদিন ট্রেন
থেকে
নেমে
টিউবওয়েল থেকে
পানি
তুলতে
গিয়ে
ব্যর্থ
হচ্ছেন। শিশু
বৃদ্ধদের নিয়ে যাত্রীরা পড়ছেন
মহা
বিপাকে।
ট্রেন
যাত্রীদের এমন
কষ্টের
দৃশ্য
দেখে
নিজেকে
স্থির
রাখতে
পারেননি ঈশ্বরদী রেলওয়ের একজন
মানবিক
টিকিট
পরিদর্শক (সিনিয়র
টিটিই)
আব্দুল
আলীম
মিঠু।
তিনি
ব্যাক্তিগত উদ্যোগে বাড়ি
থেকে
পানি
এনে
ট্রেন
যাত্রীদের পান
করানোর
মানবিক
উদ্যোগ
গ্রহণ
করেছেন। টিটিই
মিঠু
প্রতিদিন তৃষ্ণার্ত ট্রেনযাত্রীদের এই
পানি
পানের
ব্যবস্থা করায়
এই
গরমে
ট্রেনযাত্রীরা অনেকটা
পানির
কষ্ট
থেকে
মুক্তি
পেয়েছেন।
দেখা
গেছে, ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশন স্টেশনে কোনো
ট্রেন
এসে
থামলেই
বড়
বড়
পানির
বোতল
থেকে
গ্লাসে
ও
ছোট
বোতলে
ঢেলে
ট্রেন যাত্রীদের পানি
খাওয়াতে ব্যস্ত
হয়ে
পড়েন
টিটিই
মিঠু।
ট্রেন
যাত্রীরা বলেন,
ঈশ্বরদী রেলওয়ে
জংশন
স্টেশন
ট্রেন
থেকে
নেমেই
এক-দু গ্লাস সুপেয়
ঠান্ডা
পানি
পান
করতে
পারছি।
শুকিয়ে
যাওয়া
গলাটা
ভেজাতে
পারছি
এই
প্রচন্ড তাপদাহের মধ্যে
এটা
অনেক
বড়
উপকার।
এ বিষয়ে ঈশ্বরদী রেলের সিনিয়র টিটিই আব্দুল আলীম বিশ্বাস মিঠু বলেন, ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশন স্টেশন দেশের অন্যতম বড় ও ব্যস্ততম স্টেশন। এই স্টেশন দিয়ে প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০টি ট্রেন চলাচল করে। অথচ এই স্টেশনের একমাত্র টিউবওয়েলটি দীর্ঘদিন ধরে অচল হয়ে আছে। তাপদাহ শুরুর পর থেকে পানি ওঠে না। এই অবস্থায় প্রতিদিন ট্রেন যাত্রীরা যখন ট্রেন থেকে নেমে টিউবওয়েল থেকে পানি না পেয়ে হতাশ হন, সে দৃশ্য দেখে আমার কষ্ট হয়। সে কারণে ব্যাক্তিগতভাবে বড় বড় পানির জার ও বোতল বাজার থেকে কিনে বাড়ি থেকে তা ভর্তি করে স্টেশনে ট্রেনের জন্য অপেক্ষমান ও ট্রেন থেকে নামা যাত্রীদের পানি পান করানোর এই ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। এতে আমি মানসিকভাবে অন্যরকম প্রশান্তি অনুভব করি।
এ
বিষয়ে
দৃষ্টি
আকর্ষণ
করা
হলে
পাকশী
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের জেনারেল ম্যানেজার (জিএম)
অসিম
কুমার
তালুকদার বলেন,
‘আমি
নিজেও
ব্যাক্তিগত উদ্যোগে ইতোমধ্যে চলন্ত
ট্রেনের যাত্রীদের শরবত
পান
করার
ব্যবস্থা গ্রহণ
করেছি।
টিটিই
মিঠুর
এই
মানিবক
উদ্যোগের কথাও
আমি
জেনেছি। তার
উদ্যোগ
প্রশংসনীয়। গরমে
সকলেরই
এ
ধরনের
মানবিক
উদ্যোগ
গ্রহণ
করা
উচিৎ।’
মন্তব্য করুন