ইনসাইড বাংলাদেশ

শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানালেন ব্রিটিশ লর্ডস এমপিরা

প্রকাশ: ০৮:৪২ এএম, ০৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ব্রিটিশ লর্ডস ও এমপিরা। একইসঙ্গে টানা চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুননির্বাচিত হওয়ায় শেখ হাসিনার সুনাম করেন তারা।

বাংলাদেশ ও ব্রিটেনের সম্পর্ক অত্যন্ত ঐতিহাসিক ও পারস্পরিক সহযোগিতাপূর্ণ। ১৯৭১ সালের পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্রিটেন সফরের মাধ্যমে যে দৃঢ় সম্পর্ক গড়ে ওঠে, তা এখনো অটুট আছে।

সম্প্রতি ব্রিটিশ হাউস অব লর্ডসের কমিটি রুমে ব্রিটেনের সাবেক ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট মন্ত্রী ব্যারেনাস ভার্মার উদ্যোগে আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু ও ব্রিটেন’ শীর্ষক সভা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন ব্রিটেনের প্রভাবশালী লর্ডস সদস্য ও এমপিরা।

যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের পারস্পরিক সম্পর্কের পাশাপাশি তারা বাংলাদেশের অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেন। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনরায় দায়িত্ব গ্রহণ করায় অভিনন্দন জানান অনুষ্ঠানে আগত ব্রিটিশ লর্ডস ও এমপিরা।

ব্রিটিশ লর্ড ডেভিড ইভানস বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে যুক্তরাজ্যের। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয়েছে। আবারও নির্বাচিত হওয়ায় প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।

তারা বলেন, উন্নয়নশীল দেশ হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশ রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়ে বিশ্বের কাছে অনন্য উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে রোহিঙ্গা সঙ্কট সমাধানে যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের পাশেই রয়েছে বলে জানান তারা।

যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিম বলেন, টানা চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় সবাই তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। যুক্তরাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক আর সুদৃঢ় করার জন্য স্কটিশ, লেবার এবং কনজারভেটিভ সবাই একযোগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কাজ করতে চায়।

অনুষ্ঠানে ব্রিটিশ লর্ডস পল বোটেং ও ব্রিটেনের ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ দলের চেয়ারম্যান রিচার্ড হলডেন এমপি ছাড়াও ব্রিটিশ এমপিদের মধ্যে বক্তব্য দেন আফজাল খান, টম হান্ট ও স্টিফেন টিমস।


বাংলাদেশ   ব্রিটিশ   প্রধানমন্ত্রী   অভিনন্দন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বাংলাদেশের অগ্রগতির সব কিছুই ‘দ্য শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ’: রাষ্ট্রপতি

প্রকাশ: ০১:৫৪ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, শুধু কমিউনিটি ক্লিনিক নয়, বাংলাদেশের যা কিছু অগ্রগতি তা সব কিছুই শেখ হাসিনার ইনিশিয়েটিভ। 

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে কমিউনিটি ক্লিনিকের ২৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি এ কথা বলেন।

রাষ্ট্রপতি বলেন, জন সেবামূলকসহ বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রগতির সমস্ত কার্যক্রমই শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ। যে যে ক্ষেত্রে তিনি বিপ্লব সৃষ্টি করেছেন সেই ক্ষেত্রগুলো সবই শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটি। যোগাযোগের প্রশ্নে শেখ হাসিনা যে কার্যকর ভূমিকা রেখেছেন, শিক্ষা ক্ষেত্রে তিনি যে অবদান রেখেছেন এবং তিনি যেভাবে এক অঞ্চল থেকে আরেক অঞ্চলকে যুক্ত করেছেন সব কিছুই শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটি। সব কিছুকে শেখ হাসিনার ইনিশিয়েটি এর ভেতর নিয়ে আসতে হবে। 

তিনি বলেন, চিকিৎসা সেবা জনগণের অন্যতম মৌলিক অধিকার। জনগণের প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবাকে সুনিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে একটি সুস্থ, কর্মক্ষম ও প্রগতিশীল জাতি গঠনের লক্ষ্যে সরকার সারাদেশে তৃণমূল পর্যায়ে কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করছে। কমিউনিটি ক্লিনিকের কার্যক্রম জোরদার ও সুসংহত করতে ‘কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্ট আইন ২০১৮’ প্রণয়ন করা হয়েছে। বর্তমানে কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্টের আওতায় দেশব্যাপী ১৪৩১৮ টি কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ এবং পুষ্টিসেবা প্রদান করে যাচ্ছে। তৃণমূল পর্যায়ে দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পুষ্টিস্তর উন্নয়ন, জীবনমান বৃদ্ধি ও সার্বিক জনস্বাস্থ্য রক্ষায় কমিউনিটি ক্লিনিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। 

রাষ্ট্রপতি বলেন, জাতি হিসেবে আমাদের দুর্ভাগ্য, ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ক্ষমতায় এসে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে কমিউনিটি ক্লিনিকের কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। দেশের মানুষ স্বাস্থ্যসেবার মতো অন্যতম মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়। ২০০৮ সালের নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয়ের পর আবার কমিউনিটি ক্লিনিকের কার্যক্রম শুরু হয়। এখন কমিউনিটি ক্লিনিক জন অংশীদারিত্বের একটি মডেল হিসেবে কাজ করছে। জনগণ জমি দিচ্ছে, সরকার ভবন করছে। এটি পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশীপের এক অনন্য উদহারণ। 

তিনি বলেন, কমিউনিটি ক্লিনিক একটি জনকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠান। আমি এই প্রতিষ্ঠানটির টেকসই অগ্রযাত্রায় সকলের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। আমি বিশ্বাস করি, স্মার্ট কমিউনিটি ক্লিনিক ও স্মার্ট স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের মাধ্যমে স্বাস্থ্যখাতে কমিউনিটি ক্লিনিকের সাফল্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উত্তরোত্তর সম্মান বয়ে আনবে। দেশের স্বাস্থ্যখাতের সকল ক্ষেত্রে কমিউনিটি ক্লিনিক অগ্রণী ভূমিকা রাখবে। ইনশাআল্লাহ, আমরা সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ২০৪১ সালের মধ্যেই বাংলাদেশকে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ হিসেবে গড়ে তুলব। 

রাষ্ট্রপতি   মো. সাহাবুদ্দিন   প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী   কমিউনিটি ক্লিনিক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

গোপালগঞ্জে সততা স্টোর স্থাপনে অর্থ বিতরণ কার্যক্রম ও মতিবিনিময় সভা

প্রকাশ: ০১:৩৪ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail গোপালগঞ্জের ৫৭ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সততা স্টোর স্থাপনের জন্য অর্থ বিতরণ করা হয়েছে

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার ৫৭ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সততা স্টোর স্থাপনের জন্য অর্থ বিতরণ দুর্নীতি প্রতিরোধ বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সকালে মুকসুদপুর উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটি উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ ফারুক খান মিলনায়তনে এই সভা অর্থ বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় ৫৭ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সততা স্টোর স্থাপনের জন্য ১০ হাজার টাক করে সর্বমোট লাখ ৭০ হাজার টাকা অর্থ বিতরণ করা হয়।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন মুকসুদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার আজিজুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন গোপালগঞ্জ দুর্নীতি দমন কমিশনের উপপরিচালক  মশিউর রহমান, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার শাহাদৎ আলী মোল্যা, মুকসুদপুর থানার ইন্সপেক্টর তদন্ত শীতল চন্দ্র পাল, মুকসুদপুর প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ ছিরু মিয়া, উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সহ-সভাপতি সরদার মজিবুর রহমান প্রমুখ। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন মুকসুদপুর উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি নজরুল ইসলাম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক হায়দার হোসেন।

হায়দার হোসেন জানান, উপজেলার ৫৭ টি মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সততা চর্চার জন্য সততা সংঘের পরিচালনায় সততা স্টোর স্থাপনের জন্য দুদক অর্থায়ন করেছে। এর আগে টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সততা স্টোর চালু আছে। এই স্টোরে কোন বিক্রেতা নেই, কোন ক্রেতা তার প্রয়োজনীয় পণ্যটি কিনে স্টোরে রক্ষিত বাক্সে টাকা জমা রাখবেন।

সততা চর্চার জন্য দুদকের এই প্রচেষ্টা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলেও তিনি জানান। 


সততা স্টোর   দুদক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কমিউনিটি ক্লিনিক জনগণের ক্ষমতায়নের প্রতীক: অধ্যাপক ডা. মোদাচ্ছের আলী

প্রকাশ: ১২:৫০ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্ট এর সভাপতি অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী বলেছেন, কমিউনিটি ক্লিনিক এদেশের জনগণের ক্ষমতায়নের একটি প্রতীক। যারা জনগণের পক্ষে তারাই কমিউনিটি ক্লিনিকের পক্ষে। শুধু বাংলাদেশে নয়, কমিউনিটি ক্লিনিক এখন সারা বিশ্বে স্বাস্থ্য সেবার মডেল।

তিনি বলেন, কমিউনিটি ক্লিনিককে গত বছর ১৭ মে জাতিসংঘ ‘দ্য শেখ হাসিনা ইনিসিয়েটিভ’ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। একারণে আমরা এবারের কমিউনিটি ক্লিনিক দিবসকে ‘দ্য শেখ হাসিনা ইনিসিয়েটিভ ডে’ হিসেবে উদযাপন করছি। 

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে কমিউনিটি ক্লিনিকের ২৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী বলেন, কমিউনিটি ক্লিনিক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের চিন্তুাপ্রসূত একটি উদ্যোগ। যে উদ্যোগকে সফল ভাবে বাস্তবায়ন করেছেন দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা। যারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাস করে, যারা দার্শনিক শেখ হাসিনার আদর্শের অনুসারী তারা কমিউনিটি ক্লিনিককে ভালোবাসে, কমিউনিটি ক্লিনিককে সফল করতে চাই।

তিনি বলেন, যারা বংলাদেশে বিশ্বাস করে, যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে লালন করে তারা এই কমিউনিটি ক্লিনিকের পক্ষে। আর যারা বাংলাদেশকে পরাধীনতার শৃঙ্খলে রাখতে চায় যারা বাংলাদেশকে আবার পেছনের দিকে টেনে নিয়ে যেতে চায়, যারা বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তান বানাতে চায় তারা কমিউনিটি ক্লিনিকের বিরুদ্ধে। একারণেই ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট এসে কমিউনিটি ক্লিনিককে বন্ধ করে দিয়েছিল। 

এবছর থেকে ‘দ্য শেখ হাসিনা ইনিসিয়েটিভ স্বর্ণপদক’ চালু করা হয়েছে উল্লেখ্য করে ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী বলেন, স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে অবদান রাখার জন্য এবছর আমরা তিন জনকে স্বর্ণ পদকে ভূষিত করেছি। স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে প্রতিবছর এই স্বর্ণপদক দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

কমিউনিটি ক্লিনিক   অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী   প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

৭ মে পর্যন্ত বাড়ল হজ ভিসা আবেদনের সময়

প্রকাশ: ০১:০০ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

সৌদি সরকার হজের ভিসার আবেদনের শেষ সময়সীমা ৭ মে পর্যন্ত বাড়িয়েছেন। পূর্বে ভিসার আবেদনের শেষ সময় ছিল ২৯ এপ্রিল। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সময় বাড়ানো হয়েছে। ফলে চলতি বছর হজে যেতে চূড়ান্ত নিবন্ধনকারী হজযাত্রীরা আগামী ৭ মে পর্যন্ত হজ ভিসার আবেদন করতে পারবেন।

হজ এজেন্সি অ্যাসোসিয়েশনের বাংলাদেশের (হাব) সভাপতি এম শাহাদাত হোসেন তসলিম এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। 

তিনি জানান, ধর্মমন্ত্রীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় বাংলাদেশি হাজিদের জন্য হজের ভিসা আবেদনের সময় ২৯ এপ্রিল থেকে আগামী ৭ মে পর্যন্ত বাড়িয়েছে। এসময়ের মধ্যে সবাইকে ভিসা আবেদন করার জন্য অনুরোধ জানান তিনি।

এদিকে নানা জটিলতায় এখনো ৮০ শতাংশ হজযাত্রীই ভিসার জন্য আবেদন করেননি। এজন্য হজের ভিসা আবেদনের সময় আরও বাড়ানোর আবেদন করে ধর্ম মন্ত্রণালয়।

ভিসা আবেদনের সময় বৃদ্ধির বিষয়টি নিশ্চিত করে ধর্মসচিব মু. আবদুল হামিদ জমাদ্দার বলেন, বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় যাওয়া হজযাত্রীদের বেশিরভাগ এখনো ভিসার আবেদন করতে পারেননি। বাড়ি ভাড়া করতে না পারা অন্যতম কারণ। অল্প কয়েকদিনে এত সংখ্যক হজযাত্রীর ভিসার আবেদন করাও সম্ভব নয়। পুরো বিষয়ে সংকটের কথা উল্লেখ করে সৌদি সরকার ও দূতাবাসকে হজের ভিসার আবেদনের সময় বাড়ানোর জন্য আবেদন করা হয়েছিল।

সময় বাড়ানোয় সৌদি সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে সচিব বলেন, হজ এজেন্সিগুলো এসময়ের মধ্যে ভিসা আবেদন করবে।

আগামী ৯ মে থেকে হজ ফ্লাইট শুরু হবে। ৮ মে চলতি বছরের হজে আনুষ্ঠানিকতার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।


হজ   ভিসা   সৌদি আরব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

লক্ষ্মীপুরে পথচারীদের মাঝে শরবত বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন


Thumbnail লক্ষ্মীপুরে পথচারী ও শ্রমজীবীদের তৃষ্ণা দূর করতে শরবত বিতরণ কার্যক্রম শুরু করেছেন স্থানীয় সংসদ সদস্য এড. নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন

“যতই থাকুক গরমের তেজ, রুহ আফজা রাখবে সুস্থ ও সতেজ” এমন স্লোগানে প্রায় দুই হাজার মানুষের মাঝে শরবত রূহ আফজা বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন।

 

সোমবার (২৯ এপ্রিল) সকালে সংসদ সদস্যের ব্যক্তিগত কার্যালয়ের সামনে ফিতা কেটে তিনি শরবত, রূহ আফজা আপ্যায়ন কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।

 

এসময় পথচারী ও শ্রমজীবীরা সংসদ সদস্যের কাছ থেকে এ শরবত পান করেন। লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য এড. নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়নের উদ্যোগে এ শরবত বিতরণ করা হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা শ্রমিক লীগের সদস্য সচিব বেলাল হোসেন ক্বারী, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুব ইমতিয়াজ, হামদর্দ নোয়াখালী অঞ্চলের সিনিয়র জোনাল ম্যানেজার নুর আলম, লক্ষ্মীপুর জোনাল ম্যানেজার এমরান হোসেন, লক্ষ্মীপুর শাখা ব্যবস্থাপক শাহজাহান ও সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য সচিব রেজাউল করিম রিয়ান।


তীব্র গরম   শরবত   রূহ আফজা   পথচারী  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন