বাঙালি জাতীয়তাবাদের মূলভিত্তি হচ্ছে বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন। স্বাধীন বংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পেছনে ভাষা আন্দোলনের গুরুত্ব অনস্বীকার্য। ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমেই তৎকালীন পূর্ব বাংলার গণতান্ত্রিক আন্দোলন সুসংহত হয় এবং অগ্রগতি লাভ করে। ভাষা আন্দোলনের চেতনাই জনগণের মধ্যে পরবর্তীকালে একাত্তরের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের এক নতুন চেতনার উন্মেষ ঘটায় এবং এর মাধ্যমে ক্রমান্বয়ে বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিকাশ ঘটে। বাঙালি জনগণের সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক আকাক্সক্ষাকে হাজারগুণে বাড়িয়ে দেয় এ আন্দোলন। তাই ‘৫২-এর ভাষা আন্দোলন বাংলাদেশ ও বাঙালি জাতির গণচেতনার সর্বপ্রথম বহিঃপ্রকাশ এবং স্বাধিকার আন্দোলনের এক বলিষ্ঠ পদক্ষেপ। স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ক্ষেত্রে ভাষা আন্দোলন এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।
ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বই লিখেছেন বাংলাদেশের বামপন্থি রাজনীতিবিদ এবং লেখক বদরুদ্দীন উমর।
‘পূর্ব বাঙলার ভাষা আন্দোলন ও তৎকালীন রাজনীতি’ নামে এ বইতে বদরুদ্দীন উমর বিস্তারিত বর্ণনা করেছেন, সেসময় কীভাবে ছোট-বড় অনেক রাজনৈতিক দল, বিভিন্ন ছাত্র ও নাগরিক সংগঠন, আর শিক্ষক-অধ্যাপক-চিন্তাবিদরা বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার ব্যাপারে কথা বলতে শুরু করেছিলেন। সে সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্র ও অধ্যাপক মিলে ১৯৪৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসেই তমদ্দুন মজলিস নামে একটি সংগঠন সৃষ্টি করেন, যারা শুরু থেকেই রাষ্ট্রভাষা প্রশ্নে নানারকম সভা-সমিতি-আলোচনার আয়োজন করে। গঠিত হয়েছিল একটি ‘রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদও।’
এর নেতারা ১৯৪৮ সালের ১ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের শিক্ষমন্ত্রী ফজলুর রহমানের সঙ্গে এক বৈঠক করে ডাকটিকিট-মুদ্রা ইত্যাদিতে বাংলা না থাকা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন। ফজলুর রহমান তাদের আশ্বাস দেন যে এগুলো ঘটেছে ‘নিতান্ত ভুলবশত’।
ঢাকায় ১৯৪৭-এর ৫ ডিসেম্বর বর্ধমান হাউসে (বর্তমান বাংলা একাডেমি ভবন) বঙ্গীয় প্রাদেশিক মুসলিম লিগের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকে প্রস্তাব নেওয়া হয় যে, উর্দুকে পূর্ব বাংলার সরকারি ভাষা করা হবে না। এ বৈঠকের সময় বাংলাকে পূর্ব পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে ভবনের সামনে বিক্ষোভও করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও শিক্ষকরা।
ফলে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার মাত্র ৬-৭ মাস পর জিন্নাহ যখন ঢাকায় আসেন তখনই রাষ্ট্রভাষা প্রশ্নে পূর্ব পাকিস্তানের শিক্ষিত সমাজ রীতিমতো উদ্বিগ্ন এবং ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছিলেন। উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করার কথাবার্তা শুরু হওয়ার সঙ্গেই পূর্ববঙ্গের ছাত্র, শিক্ষিত মধ্যবিত্ত সমাজ, বুদ্ধিজীবী আর রাজনীতিবিদরা বুঝেছিলেন যে, এটা বাঙালিদের জন্য চরম বিপর্যয় ডেকে আনবে।
তারা বুঝলেন, এর ফলে পাকিস্তানে উর্দুভাষীদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হবে, বাঙালিরা সরকার ও সামরিক বাহিনীতে চাকরি-বাকরির সুযোগের ক্ষেত্রে উর্দু-জানা জনগোষ্ঠীর তুলনায় পিছিয়ে পড়বে। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হওয়ার ফলে বাঙালি মুসলমানদের উন্নয়ন ও সামাজিক বিকাশের স্বপ্ন সৃষ্টি হয়েছিল- তা চরমভাবে ব্যাহত হবে। অথচ পাকিস্তানের বাস্তবতা ছিল এই যে, সে দেশের পূর্বাংশে এবং গোটা দেশ মিলিয়েও সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ভাষাই ছিল বাংলা। পশ্চিম পাকিস্তানে ৪০ শতাংশের কিছু বেশি লোকের ভাষা ছিল পাঞ্জাবি, আর মাত্র চার শতাংশের ভাষা ছিল উর্দু।
সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ভাষা হয়েও বাংলা ভাষা পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হবে না এটা পূর্ববঙ্গের ছাত্র ও শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর মধ্যে প্রচণ্ড ক্ষোভ সৃষ্টি করেছিল। তখন চাকরির সুযোগ বলতে সরকারি চাকরিই ছিল। কিন্তু উর্দু রাষ্ট্রভাষা হলে সরকারি চাকরি বা সেনাবাহিনীতে চাকরি পেতে বাঙালিদের উর্দু শিখতে হবে, উর্দুভাষীদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে হবে- ফলে তাদের ডিসঅ্যাডভান্টেজ হয়ে যায়। ফলে ছাত্রদের জন্য এটা ছিল ভবিষ্যতের প্রশ্ন। পাকিস্তানের দুই অংশের মধ্যে বৈষম্য ক্রমেই স্পষ্ট হতে থাকে। পূর্ববঙ্গের ছাত্র ও শিক্ষিত জনগোষ্ঠী বুঝতে পারে যে, রাষ্ট্র ভাষা ছিল উর্দু হলে তাদের অস্তিত্বই একটা সময় বিপন্ন হতে পারে। আর তাই রাষ্ট্রভাষা প্রশ্নে বাঙালির মধ্যে জাতীয় চেতনার সৃষ্টি হয়।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ ব্যাংক সংবাদ সম্মেলন বয়কট সাংবাদিক
মন্তব্য করুন
দেশের
৫৯ টি জেলার ১৩৯ টি উপজেলায় প্রথম ধাপের ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ শান্তিপূর্ণ হয়েছে। বুধবার (৮ মে) বিকেল ৪ টার দিকে ভোটগ্রহণ শেষ
হয়। এখন চলছে গণনার কাজ।
এর আগে আজ বুধবার (৮ মে) সকাল
৮টা থেকে
শুরু হয়
প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ।
এর মধ্যে
২২টিতে ইলেকট্রিক
ভোটিং মেশিন
(ইভিএম) এবং
বাকিগুলোতে ব্যালট
পেপারে ভোট
হয়।
সকাল থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে
গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি উপেক্ষা করেই কেন্দ্রে আসেন ভোটাররা। নিজেদের পছন্দের প্রার্থীকে
বেছে নিতে উৎসব মুখর পরিবেশে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন তারা।
নির্বাচন কমিশনের
তথ্য অনুযায়ী,
১৩৯টি উপজেলা
পরিষদে প্রতিটি
উপজেলায় চেয়ারম্যান,
ভাইস চেয়ারম্যান
ও মহিলা
ভাইস চেয়ারম্যান
পদে প্রায়
১৬৩৫ প্রার্থী
নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
এর মধ্যে
চেয়ারম্যান পদে
৫৭০, ভাইস
চেয়ারম্যান পদে
৬২৫ এবং
মহিলা ভাইস
চেয়ারম্যান পদে
৪৪০ জন।
এছাড়াও প্রথম ধাপের চেয়ারম্যান পদে ৮ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন করে অর্থাৎ মোট ২৮ প্রার্থী এরই মধ্যে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন।
আরও পড়ুন: উপজেলা নির্বাচন: সিল মারা ৯০০টি ব্যালটসহ প্রিজাইডিং অফিসার ও এজেন্ট আটক
আরও পড়ুন: উপজেলা নির্বাচন: নরসিংদীতে ভোটকেন্দ্র দখল নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৫
আরও পড়ুন: ভোটারদের মাঝে টাকা বিতরণ, ৯৪ হাজার টাকাসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক
আরও পড়ুন: উপজেলা নির্বাচন: সুনামগঞ্জে টাকা বিতরণকালে সহকারী প্রিজাইডিংসহ আটক ৪
আরও পড়ুন: চাঁদপুরের এক ভোটকেন্দ্রে সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা অসুস্থ, পরে মৃত্যু
মন্তব্য করুন
বরগুনার তালতলী উপজেলা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ রেজবি-উল কবির জোমাদ্দার, নিশানবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ড. কামরুজ্জামান বাচ্চু, পঁচাকোড়ালিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক হাওলাদার ও উপজেলা ছাত্রলীগ সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিনহাজুল আবেদীন মিঠুর বিরুদ্ধে গণধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফী আইনে মামলা হয়েছে।
বুধবার (৮ মে) বরগুনা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে ধর্ষিতার বাবা বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন।
আদালতের বিচারক মোঃ মশিউর রহমান খাঁন মামলাটি আমলে নিয়ে পটুয়াখালী পিবিআইকে তদন্ত পুর্বক ৭ কার্য দিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন। ৩ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় উপজেলা ব্যাপী চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। তাদের শাস্তির দাবী করছেন এলাকাবাসী।
মামলার বিবরন সূত্রে জানা গেছে, তালতলী উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ড. কামরুজ্জামান বাচ্চু মিয়ার সঙ্গে মামলার বাদীর কন্যার মোবাইল ফোনে প্রেম হয়। এক পর্যায় চেয়ারম্যান বাচ্চু মেয়েকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে দৈহিক সম্পর্ক গড়ে তুলে। কিন্তু চেয়ারম্যান তাকে বিয়ে না করে টালবাহানা করতে থাকে। ধর্ষিতা বিয়ের জন্য চাপ প্রয়োগ করলে চেয়ারম্যান তাকে বিয়ে করবে বলে স্ট্যাম্পে লিখিত দেয় এবং বিভিন্ন স্থানে নিয়ে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে ধর্ষণ করে এবং ধর্ষিতার অজান্তে গোপনে মোবাইলে নগ্ন ছবি ধারণ করে। ওই ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়ার ভয় দেখিয়ে মামলার ২ নং আসামী পঁচাকোড়ালিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক হাওলাদার সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক করতে বাধ্য করেন। চেয়ারম্যান রাজ্জাক তাকে একাধিকবার ধর্ষণ করেন এবং তিনিও মোবাইলে নগ্ন ছবি ধারন করে রাখে। পরে পঁচাকোড়ালিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ওই ধর্ষিতাকে ব্ল্যাকমেইল করেন এবং তালতলী উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ রেজবি-উল কবির জোমাদ্দারের সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে বাধ্য করে। তার কথা না শুনলে তাকে জীবন নাশের হুমকি দেন। নিরুপায় হয়ে ধর্ষিতা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রেজবি-উল কবির জোমাদ্দারের সঙ্গে দৈনিক সম্পর্কে বাধ্য হয়। উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানও ওই কন্যাকে বিভিন্ন হোটেল ও লঞ্চে নিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করেছে বলে দাবী করেন মামলার বাদী।
তাদের হাত থেকে রক্ষা পেতে ধর্ষণের শিকার ওই মেয়ে তাদের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা করবে বলে হুমকি দেয়। এমন খবর পেয়ে তিন চেয়ারম্যান ও ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক মিলে ওই ধর্ষিতার বিরুদ্ধে উল্টো পর্নোগ্রাফি আইনে মামলা দেয়। ওই মামলায় ডিবি পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। বর্তমানে ওই মামলায় ধর্ষিতা জেল হাজতে রয়েছে।
তালতলী উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ রেজবি উল কবির জোমাদ্দার বলেন, ‘নির্বাচনকে সামনে রেখে আমার বিরুদ্ধে আমার প্রতিপক্ষরা ষড়যন্ত্র মুলক এ মামলা দায়ের করেছে। এ ঘটনার সঙ্গে আমি ও অন্য দুই চেয়ারম্যানের কোন সংশ্লিষ্টতা নেই। আমি আইনগতভাবে মোকাবেলা করবো।’
মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী মোঃ আনিচুর রহমান মিলন বলেন, আদালতের বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে পটুয়াখালী পিবিআইকে তদন্ত করে ৭ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দিয়েছেন।
গণধর্ষণ পর্ণোগ্রাফি চেয়ারম্যান
মন্তব্য করুন
বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ ব্যারিস্টার সুমন
মন্তব্য করুন
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার ব্রহ্মকপালিয়া গ্রামে সিএনজি-পিকআপ ভ্যান সংঘর্ষে ২ জন নিহত হয়েছেন। এঘটনায় আরও ২ আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
বুধবার সকাল সাড়ে ৬ টায় পাবনা-বগুড়া মহাসড়কে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় নিহতরা হলেন, উল্লাপাড়া উপজেলার চড়িয়া শিকার গ্রামের আব্দুল গফুর (৫৮) ও ধোপাকান্দি গ্রামের নজরুল ইসলাম (৪৭) ।
উল্লাপাড়ার হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক মোঃ হিরোন জানান, ‘সিএনজি চালিত অটোরিক্সাটি হাটিকুমরুল থেকে উল্লাপাড়ার দিকে যাচ্ছিল। অপর দিকে পিকআপ ভ্যানটি যাচ্ছিল উল্লাপাড়া থেকে হাটিকুমরুলের দিকে। ঘটনাস্থলে এই ২ গাড়ির সংঘর্ষ হয়। আহত দুজনকে সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’
তিনি আরও জানান, ‘ঘটনার সময় পিকআপের চালক পালিয়ে যায়। পুলিশ দুর্ঘটনা কবলিত দুটি গাড়িই আটক করেছে। দুর্ঘটনায় দুটি গাড়িই দুমড়ে মুচড়ে গেছে। নিহতদের মরদেহ তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।'
সড়ক দুর্ঘটনা সিএনপি-পিকআপ সংঘর্ষ
মন্তব্য করুন
বরগুনার তালতলী উপজেলা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ রেজবি-উল কবির জোমাদ্দার, নিশানবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ড. কামরুজ্জামান বাচ্চু, পঁচাকোড়ালিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক হাওলাদার ও উপজেলা ছাত্রলীগ সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিনহাজুল আবেদীন মিঠুর বিরুদ্ধে গণধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফী আইনে মামলা হয়েছে।