লক্ষ্মীপুরের
কমলনগরের চরজাঙ্গালীয়া এলাকার একটি সয়াবিন ক্ষেত
থেকে আবুল কাশেম (৩৫)
নামে এক যুবকের মরদেহ
উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে
নিহতের লাশ উদ্ধার করে
ময়নাতদন্তের জন্য লক্ষ্মীপুর সদর
হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহত
আবুল কাশেমের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহৃ রয়েছে বলে
জানান সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত
চিকিৎসক। এদিকে এটিকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা বলে দাবি করছেন,
নিহতের স্বজনরা।
নিহত
কাশেম কমলনগর উপজেলার চরকাদিরা ইউনিয়নের আবু সায়েদের ছেলে।
সে পেশায় কৃষি শ্রমিক ছিলেন।
নিহতের
শ্বশুর বাড়ির স্বজনরা জানায়. প্রায় তিন মাস আগে
আবুল কাশেম হাজিরহাট ইউনিয়নের চর জাঙ্গালিয়া এলাকার
আলি আক্কাসের মেয়ে তাসলিমাকে বিয়ে
করে। গেলো মঙ্গলবার (২০
ফেব্রুয়ারী) কাশেম তার শ্বশুর বাড়িতে
বেড়াতে আসেন। আজ বুধবার (২১
ফেব্রুয়ারী) সকালে কাশেমের মরদেহ শ^শুড় বাড়ির
পাশে সয়াবিন ক্ষেতে পড়ে থাকতে দেখে
পুলিশকে খবর দেন স্থানীয়রা।
পরে পুলিশ গিয়ে নিহতের লাশ
উদ্ধার করে।
কাশেমের
বাবা আবু সায়েদ জানান,
মঙ্গলবার তার ছেলে শ্বশুর
বাড়িতে বেড়াতে যান। বুধবার সকালে
ছেলের মৃত্যুর খবর পান তিনি।
তার ছেলেকে পরিকল্পিতভাবে কেউ হত্যা করে
সয়াবিন ক্ষেতে ফেলে যায়। এঘটনার
সাথে জড়িতদের শাস্তির দাবি করেন তিনি।
হাজিরহাট
ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো: নিজাম উদ্দিন
বলেন, কাশেম মঙ্গলবার তার শ্বশুর বাড়িতে
বেড়াতে আসে। বুধবার সকালে
শ্বশুর বাড়ির পাশের একটি ফসলি ক্ষেতে
তার মৃতদেহ দেখতে পান স্থানীয়রা। পরে
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ
এসে মরদেহটি উদ্ধার করে। তার শরীরের
বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। মুখে দিয়ে রক্ত
বের হচ্ছে বলেও জানান এই
জনপ্রতিনিধি।
কমলনগর থানার ওসি (তদন্ত) আবদুল জলিল বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারনা করা হচ্ছে আবুল কাশেমেকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। তবে কি কারনে এ হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটেছে।i সেটা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিমানবন্দর বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী জাতীয় সংসদ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অতিরিক্ত গরমে মাথা ঘোরানো, দুশ্চিন্তা, স্ট্রোক, মুখের ভেতর শুকিয়ে যাওয়া, অ্যাজমা, মাংসপেশিতে খিঁচুনি, চামড়ায় ফুসকুড়ি, কিডনি অকার্যকর হওয়ার মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের গরমে বয়স্ক, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারী, শ্রমজীবী মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। তাই তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষার জন্য কী কী করতে হবে, তা জানিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় গাইডলাইন বা নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে সরকার।