ইনসাইড বাংলাদেশ

ইফতার ও সাহরিতে যা খাবেন

প্রকাশ: ০৪:১৭ পিএম, ১৬ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

রমজান মাসে খাওয়া-দাওয়ার ধুম পড়ে যায় আমাদের দেশে। রোজায় প্রতিদিনের খাবারের মেন্যুতে আসে ভিন্নতা, তার সঙ্গে সময়ের ব্যবধান তো রয়েছেই। আপাতদৃষ্টিতে অনেকেরই মনে হতে পারে, রোজায় ১৪-১৫ ঘণ্টা না খেয়ে থেকে স্বাস্থ্যহানি ঘটতে পারে। তাই ইফতারে বেশি খাওয়া ভালো। 

কিন্তু রোজায় খাবারের বিরতি কম হওয়ায় প্রয়োজনের তুলনায় বেশি খাওয়া হয়ে যায়। তবে দৈনিক চাহিদার প্রতি লক্ষ্য রেখেই খাদ্য নির্বাচন করা দরকার। রোজা পালনের জন্য প্রয়োজন সঠিক ডায়েট নির্বাচন, শারীরিক সুস্থতা, মানসিক শক্তি এবং অদম্য ইচ্ছা ও আনুগত্য। চিকিৎসক ও পুষ্টিবিদদের মতে, কিছু নিয়মনীতি ও পরামর্শ অনুসরণ করলে কষ্ট ছাড়াই রোজা পালন করা যায়।

ইফতারে যা খাবেন 

রমজান মাসে বাঙ্গালিদের এসব ইফতারের মধ্যে অন্যতম হলো- ছোলা, মুড়ি, পেঁয়াজু, বেগুনি, ডালবড়া, সবজিবড়া, আলুর চপ, খোলা খেজুর, হালিম, জালি কাবাব, জিলাপি, বুন্দিয়া ইত্যাদি। আরও রয়েছে বিভিন্ন ফল ও ফলের রস, আখের গুড়ের শরবত, নানা রং মিশ্রিত বাহারি শরবত। তাছাড়া মুখরোচক বিরিয়ানি ও তেহারি তো আছেই। 

প্রশ্ন হলো, এসব মুখরোচক খাবার স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে তৈরি করা হয়েছে কিনা। বেসনে ও উপাদানে কৃত্রিম রং মেশানো হয়েছে কিনা, সেদিকে নজর দেওয়া উচিত। যে তেলে ভাজা হয়, সেই তেল একবারের বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়। কারণ, ব্যবহৃত তেল পুনরায় আগুনে ফোটানো হলে কয়েক ধরনের রাসায়নিক দ্রব্য তৈরি হয়। তাছাড়া অপরিষ্কারভাবে ইফতারি তৈরি করলে পেটের পীড়া হওয়ার আশঙ্কা থাকে। সুস্থভাবে বাঁচার জন্য যত্রতত্র খোলা খাবার না খাওয়াই উচিত। খুব কম ফলই পাওয়া যাবে যা ভেজালমুক্ত। 

এক্ষেত্রে দোকানের তৈরি ইফতার ও সাহরিসামগ্রী না খাওয়া বা এড়িয়ে চলাই ভালো। সুস্থ, স্বাস্থ্যবান রোজাদারের জন্য ইফতারে খেজুর বা খোরমা, ঘরের তৈরি বিশুদ্ধ শরবত, কচি শসা, পিঁয়াজু, বুট, মৌসুমি ফল থাকা ভালো। ফলমূল খেলে ভিটামিন ও মিনারেল পাওয়া যায়, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয় এবং সহজে তা হজম হয়। রুচি অনুযায়ী বাসার রান্না করা নুডলসও খেতে পারেন। বেশি ভাজা-ভুনা, তেহারি, হালিম না খাওয়াই ভালো। কারণ এতে বদহজম হতে পারে। রুচি পরিবর্তনের জন্য দু-একটি জিলাপি খেতে পারেন। তা ছাড়া গ্রীষ্মকালীন রমজানে পরিমাণমতো বিশুদ্ধ পানি পান করা উচিত। এশা ও তারাবির নামাজের পর অভ্যাস অনুযায়ী পরিমাণমতো ভাত, মাছ অথবা মুরগির মাংস, ডাল ও সবজি খাবেন।

সাহরিতে যা খাবেন 

রমজানে স্বাভাবিক নিয়ম পরিবর্তন করে সুবহে সাদিকের আগে ঘুম থেকে উঠে খাওয়া-দাওয়া সেরে নিতে হয়। সকালের নাশতার পরিবর্তে খুব ভোরে সারাদিনের উপবাসের সময় চলার মতো খাবারের প্রয়োজন হয়। শরীরটাকে সুস্থ রাখার জন্য সাহরি খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মনে রাখতে হবে, সাহরির খাবার মুখরোচক, সহজপাচ্য ও স্বাস্থ্যসম্মত হওয়া প্রয়োজন। অধিক তেল, অধিক ঝাল, অধিক চর্বিজাতীয় খাবার খাওয়া একদম উচিত নয়।

ভাতের সঙ্গে মিশ্র সবজি, মাছ অথবা মাংস খাবেন। অনেকেই মনে করেন, যেহেতু সারাদিন না খেয়ে থাকতে হবে, তাই সাহরির সময় প্রয়োজনের অতিরিক্ত বেশি বেশি খাবার খেতে হবে, তা মোটেই ঠিক নয়। কারণ, চার-পাঁচ ঘণ্টা পার হলেই খাদ্যগুলো পাকস্থলী থেকে অন্ত্রে গিয়ে হজম হয়ে যায়। তাই প্রয়োজনের তুলনায় বেশি না খাওয়াই ভালো, বরং মাত্রাতিরিক্ত খেলে ক্ষতির শঙ্কাই বেশি।

রমজানে ডায়েট 

রমজান মাসে রোজা রাখার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি সহজেই তাঁর স্বাস্থ্যের উল্লেখযোগ্য উন্নতি ঘটাতে পারেন, যদি ঠিক ডায়েট অনুসরণ করা হয়। কিছু টিপস মনে রাখুন:

  • অতিভোজন থেকেও বিরত থাকুন। খাবার ভালোভাবে চিবিয়ে ধীরে ধীরে খান, যা আপনার হজমে সহায়ক হবে। 
  • কখনোই শুধু পানি খেয়ে রোজা রাখবেন না। সাহরি খাওয়ার সুন্নত, অনেকেই সেহরিতে কিছুই খান না, তা ঠিক নয়। 
  • ইফতার ও সেহরির সময়ের মধ্যে অন্তত আট গ্লাস পানি পান করুন। গ্লাস গুনে পানি খেতে অসুবিধা হলে সমপরিমাণ পানি বোতলে ভরে রাখুন এবং ইফতার থেকে সাহরির সময়ের মধ্যে তার পুরোটা পান করুন। 
  • ইফতারে বেশি ক্যালরি সমৃদ্ধ এবং সহজে ও তাড়াতাড়ি হজম হয়, এমন খাদ্য গ্রহণ করুন। সাহরিতেও সহজপাচ্য খাবার খান। 
  • ভাজাপোড়া ও অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাদ্য বুক জ্বালাপোড়া এবং বদ হজমের সমস্যা তৈরি করে, তাই এগুলো বর্জন করুন। 
  •  রান্নার সময় ডালডার পরিবর্তে সয়াবিন তেল ব্যবহার করুন। 
  • অতিরিক্ত লবণ ও লবনাক্ত খাবার গ্রহণ থেকে বিরত থাকুন, কারণ এসব রোজার সময় পানির পিপাসা বৃদ্ধি করে। 
  • যাদের চা, কফির আসক্তি আছে, তারা এগুলো কমিয়ে আনার চেষ্টা করুন।
  • ঘুমানোর আগে ও সাহরির পরে অবশ্যই দাঁত ব্রাশ করতে ভুলবেন না। 
  • রোজা রাখা অবস্থায় সকালে ব্যায়াম না করে ইফতারের পর ব্যায়াম করা উচিত। 

১১ মাস পর এ সময়ে রোজাদারদের খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনযাত্রায় হঠাৎ বেশ পরিবর্তন আসে। তাই যারা নিয়মিত রোজা রাখেন, তাদের খাদ্য গ্রহণ ও স্বাস্থ্যের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। ইফতার ও সাহরির খাবার নিয়ে যত্নবান হতে হবে।


ইফতার   সাহরি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জয়পুরহাটে মাদক বিরোধী র‌্যালি ও মানববন্ধন

প্রকাশ: ১১:২০ এএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail জয়পুরহাটে মাদক বিরোধী র‌্যালি ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে

'মাদক সেবন বন্ধ কর, সুশীল সমাজ গড়ে তোল' এই স্লোগানে জয়পুরহাটে মাদক বিরোধী র‌্যালি ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২৭ এপ্রিল) বিকেলে জেলার সদর উপজেলার মাঝিপাড়া গ্রামে মাঝিপাড়া সমাজ কল্যাণ সংস্থা আয়োজিত মাদক বিরোধী এই মানববন্ধন করা হয়।

এসময় মাঝিপাড়া সমাজ কল্যাণ সংস্থার সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার এমদাদ হোসেনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন জয়পুরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ুন কবির, ভাদসা ইউপি চেয়ারম্যান সরোয়ার হোসেন স্বাধীন, সংস্থার সহ সভাপতি আমিনুর রহমান বুলু, সাধারণ সম্পাদক সামছুল ইসলামসহ অন্যান্যরা।

অনুষ্ঠানে যুবক ছেলে ও মেয়েরা সেই সাথে অভিভাবকরা হাত তুলে মাদককে না বলে ভাদসা ইউনিয়নকে মাদকমুক্ত ঘোষণা করেন।


মাদক   মাদক বিরোধী   মানববন্ধন   মাদক মুক্ত  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সিরাজগঞ্জে বাল্য বিয়ে না দেয়ায় ছাত্রীকে অপহরণের অভিযোগ

প্রকাশ: ১১:১১ এএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail অভিযুক্ত বখাটে রক্তিম

সিরাজগঞ্জে বাল্য বিয়ে না দেয়ায় দশম শ্রেণীর এক স্কুল ছাত্রীকে অপহরণের অভিযোগ উঠেছে। গত রবিবার (২১ এপ্রিল) সকালে সিরাজগঞ্জ পৌর শহরের গোশালা রোডের সিটি হাসপাতাল এলাকা থেকে ওই ছাত্রীকে অপহরণ করা হয়।

 

এ ঘটনায় মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে সিরাজগঞ্জ সদর থানায় একটি অপহরণ মামলা হয়েছে। ওই ছাত্রীর মা ছালমা খাতুন বাদী হয়ে তাড়াশ উপজেলার নওগাঁ ইউনিয়নের পুংরৌহালী গ্রামের বখাটে রক্তিম (১৯), রক্তিমের পিতা আফজাল হোসেন (৫৫) ও তার বড় ভাই রুবেল হোসেনের (৩৩) বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন।

 

শনিবার (২৭ এপ্রিল) বিকেলে সিরাজগঞ্জ সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল মমিন এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, মামলার পর আসামিদের বাড়িতে গিয়ে কাউকে পাওয়া যায়নি। তবে স্কুল ছাত্রী উদ্ধার ও জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

 

মামলার এজাহারে বলা হয়, ঘটনার দিন সকাল পৌনে ১০ টার দিকে সিরাজগঞ্জ শহরের হোসেনপুর বাসা থেকে প্রাইভেট পড়ার উদ্দ্যেশ্যে গোশালা রোডের সিটি হাসপাতাল এলাকায় পৌঁছালে ওই ছাত্রী ও তার আট বছর বয়সী ছোট বোনের মুখে গামছা পেছিয়ে অসৎ উদ্দেশ্যে জোড়পূর্বক সিএনজিতে তুলে নেয় আসামিরা। এরপর ছাত্রীর ছোট বোন এমএস মুমতাহাকে বিকেল পৌনে ৩ টার দিকে সিরাজগঞ্জ শহীদ শামসুদ্দিন স্টেডিয়ামের পাশে তারা রেখে চলে যায়। পরবর্তীতে মুমতাহা বাসায় ফিরে তার মা ছালমা খাতুনকে এ ঘটনা জানায়।

 

অপহৃত ছাত্রীর মা ছালমা খাতুন তার মেয়ে উদ্ধার ও জড়িতদের শাস্তির দাবি জানিয়ে বলেন, ‘আমার দুটি মেয়ে, কোন ছেলে সন্তান নেই। স্বামী অসুস্থ্য হয়ে বিছানায়। আমাদের প্রায় ১০ বিঘা ফসলি জমি ও এক কোটি টাকা মূল্যের একটি দ্বিতল বাড়ি রয়েছে। মূলত এ সম্পত্তির লোভে পড়েই ১ বছর আগে রক্তিমের পরিবার বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিল। কিন্তু সেই বিয়ের প্রস্তাবে আমরা রাজি হয়নি। কারণ আমার মেয়ের এখনও বিয়ের বয়স হয়নি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ওই প্রস্তাবের কিছুদিন পরই আমার মেয়েকে তারা অপহরণ করেছিল। পরে পুলিশের সহযোগীতায় উদ্ধার করেছিলাম।’

 

এ ঘটনার পর আমার মেয়ের ভবিষ্যতের কথা বিবেচনা করে সিরাজগঞ্জ শহরে বাসা ভাড়া নিয়ে মেয়েকে শাহীন স্কুলে ভর্তি করিয়েছি। কিন্তু এখানে ভর্তি করার কয়েক মাস পর বখাটে রক্তিম শহরে একটি বাসা ভাড়া নেয়। এ বাসা ভাড়া নিয়ে আমার মেয়ের স্কুল ও প্রাইভেটে আসা যাওয়ার পথে পিছু নেয় এবং বিয়ের প্রস্তাব দেয়। এ প্রস্তাবটি মেয়েও নাকচ করে।

 

এ প্রসঙ্গে অভিযুক্ত রক্তিমের বড় ভাই রুবেল হোসেন এ অপহরণের কথা অস্বীকার করে বলেন, ওই ছাত্রীর সাথে আমার ভাইয়ের প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে। কারণ ওরা দুজন এলাকার একই স্কুলে পড়তো।


ছাত্রী অপহরণ   বাল্য বিয়ে   থানায় মামলা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জয়পুরহাটে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণার অভিযোগ

প্রকাশ: ১০:৫০ এএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণার অভিযোগ নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগীরা

জয়পুরহাটে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা করে প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ উঠেছে এক দম্পতির বিরুদ্ধে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ অভিযোগ করেছেন জয়পুরহাট জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য অ্যাডভোকেট ফরিদুজ্জামান।

তার অভিযোগ, জয়পুরহাট শহরের নতুনহাট সরদারপাড়া এলাকার আবু হেনা ফুল মিয়া তার স্ত্রী সেলিনা আক্তার ও শ্বশুর আনোয়ার হোসেনকে সঙ্গে নিয়ে প্রতারণা সিন্ডিকেট গড়ে তুলে প্রায় ৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন। তিনি নিজেও এর শিকার। ৫ লাখ টাকার ভুয়া চেক দিয়ে তার সঙ্গেও প্রতারণা করা হয়েছে। একইভাবে সরকারি-বেসরকারি অফিসে চাকরি দেওয়ার নামে নানা প্রতারণা করে এলাকার বিভিন্ন জনের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন আবু হেনা ফুল মিয়া।

এ বিষয়ে প্রতারণার শিকার হওয়া ব্যক্তিরা একাধিক মামলা করলেও তাদের কোনো শাস্তি হয়নি। বরং অভিযুক্ত আবু হেনা ফুল মিয়া বর্তমানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য দাবি করে ছাপানো ভিজিটিং কার্ড এলাকায় বিতরণ করে নিজেকে ক্ষমতাবান বলে প্রচার করছেন।

এ অবস্থায় আবু হেনা ফুল মিয়া ও তার স্ত্রী এবং শ্বশুরের বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে আত্মসাৎ করা অর্থ উদ্ধারসহ তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন ঐ আইনজীবী।

সংবাদ সম্মেলনে আইনজীবী ফরিদুজ্জামান ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন প্রতারণার শিকার ভুক্তভোগী ফারহানা মুশতারি, এসএম রাশেদুল হাসান ও জুয়েল হোসেন।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত দম্পতির বাসায় গিয়ে তাদের পাওয়া যায়নি।


চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণার   অর্থ আত্মসাৎ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

পটুয়াখালীতে ২ ইউনিয়নে চলছে ভোট গ্রহণ


Thumbnail পটুয়াখালীতে ইউপি নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

পটুয়াখালী সদর উপজেলাধীন কমলাপুর ও ভুড়িয়া নামের দুটি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনের ভোট গ্রহণ চলছে।

 

রবিবার (২৮এপ্রিল) সকাল ৮ টায় থেকে শুরু হয় ভোট গ্রহণ। নিরবচ্ছিন্ন ভাবে ভোট গ্রহণ চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

 

ভুরিয়া ইউপি চেয়ারম্যান পদে ৪ জন, সংরক্ষিত সদস্য ৯, সাধারণ সদস্য ২৫জন ও কমলাপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৩ জন, সংরক্ষিত সদস্য ৮, সাধারণ সদস্য ২৬ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

 

 উপজেলার দুই ইউনিয়নে ১৮টি ভোট কেন্দ্রে যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ১২জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও ৪ প্লাটুন বিজিবি, প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে ৮ জন পুলিশ সদস্য, ১৭ আনসার সদস্য সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করবেন। র‌্যাবের টিম এবং পুলিশের স্ট্রাইকিং ফোর্স সহ কাজ করছে সাদা পোশাকধারী আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ।

 

স্থানীয় ভোটাররা জানান, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ থাকে তাহলে সৎ ও যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করতে পারবেন তারা।


ইউপি নির্বাচন   ভোটগ্রহণ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

শেখ জামালের জন্মদিনে আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা

প্রকাশ: ১০:৩১ এএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দ্বিতীয় পুত্র, বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ লেফটেন্যান্ট শেখ জামালের ৭১তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে তার সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে।

রোববার (২৮ এপ্রিল) সকাল ৯টায় রাজধানীর বনানী কবরস্থানে শেখ জামালের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে। প্রথমে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে শ্রদ্ধা জানানো হয়। পরে দলের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানান আওয়ামী লীগের নেতারা।  এরপর যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগ ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের পক্ষ থেকেও শ্রদ্ধা জানানো হয়।

১৯৫৪ সালের ২৮ এপ্রিল গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন শেখ জামাল। তিনি ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক এবং ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন। তিনি ছিলেন সংস্কৃতিপ্রেমী এবং একজন ক্রীড়াবিদ।

১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে শেখ জামালও গৃহবন্দি ছিলেন। কিন্তু সেখান থেকে পালিয়ে মুক্তিযুদ্ধে সম্মুখসমরে নেতৃত্ব দেন তিনি। 

জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ধানমন্ডি থেকে ভারতের আগরতলায় পৌঁছানোর পর সেখানে মুজিব বাহিনীতে (বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্সেস-বিএলএফ) যোগদান এবং প্রশিক্ষণ শেষে মুক্তিযুদ্ধের ৯ নম্বর সেক্টরে অংশ নেন শেখ জামাল।  এরপর ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাতে পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে শহীদ হন তিনি।


শেখ জামাল   জন্মদিন  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন