নোয়াখালীর রামনারায়ণপুর এলাকার (লক্ষ্মীপুর এবং নোয়াখালীর বর্ডার)
দেওয়ানজী হাটে ৭ ব্যবসায়ীর ক্রয়কৃত চান্দিনা ভিটেসহ দোকানঘর উচ্ছেদ করেছে উপজেলা প্রশাসন।
এসময় এক নারী শিক্ষিকার বসতঘরও ভেঙ্গে উচ্ছেদ করা হয়।
বুধবার (২০ মার্চ) দুপুরে নোয়াখালী জেলার চাটখিল উপজেলার দেওয়ানজী
হাটে এঘটনা ঘটে।
তবে উপজেলা প্রশাসনের দাবি, সাহিনা আক্তার লুলু নামে এক নারীর জমির
মালিকানার কাগজ থাকায় একাধিকবার শিক্ষিকা ও ব্যবসায়ীদেরকে ওই জমি ছেড়ে দেয়ার তাগিদ
দেয়া হয়েছিলো। এদিকে উচ্ছেদের সময় পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অতিরিক্ত
সদস্য মোতায়েন করা হয়েছিলো।
ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসায়ী গোলাম মোস্তফা, তাজুল ইসলাম, সোহরাব, আবদুল
মান্নান, হান্নান, শাহজাহান ও হরে কৃষ্ণ মজুমদার দেওয়ানজী হাটে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা
প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে আসছে।
মামলার নথিপত্র, ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসায়ী,ও স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন
ধরে এ সম্পত্তি নিয়ে আদালতে মামলা চলছিল। ঘটনার দিন মামলার শুনানি ছিলো। সকালে তারা
জানতে পারেন লুলু অদৃশ্য কোন এক কাগজে জমি দখল করবে।
দুপুরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, চাটখিল উপজেলা ভূমি কমিশনারসহ
প্রশাসনের একাধিক টিম এসে তাদের দোকানঘর ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেয়। এসময় তারা কোন নোটিশ পাননি
বলেও অভিযোগ করেন।
স্থানীয় বাজার কমিটির সভাপতি গোলাম কবির বলেন, দীর্ঘদিন এ বাজারের জমি নিয়ে মামলা চলছে। ব্যবসায়ীরা খাজনা পরিশোধ করে জমি কেনাবেচাও করেছেন। এভাবে কোন নোটিশ ছাড়াই হঠাৎ দোকানঘর ভেঙ্গে ফেলা ও উচ্ছেদ করায় ব্যবসায়ীদের আর্থিকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে বলে মনে করেন তিনি।
এবিষয়ে সাহিনা আক্তার লুলু সরাসরি কোন কথা বলতে রাজি হননি।
চাটখিল উপজেলা কমিশনার ভূমি আকিব ওসমান বলেন, আদালতের রায়ের কপি ও কাগজপত্রে লুলুর মালিকানা থাকায় তাকে তার জমি বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী
মন্তব্য করুন
ভারতীয় পররাষ্ট্র সচিব বিনয় কোয়াত্রা ঢাকা সফর
মন্তব্য করুন
তীব্র তাপপ্রবাহের পর হবিগঞ্জে কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টি হয়েছে। এতে ঘরবাড়ি ও যানবাহনের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
রোববার (৫ মে) দুপুরে হবিগঞ্জ পৌর এলাকা ও সদর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে শিলাবৃষ্টি ও কালবৈশাখী ঝড় হয়। প্রায় ২০ মিনিট ধরে এ শিলাবৃষ্টি চলে। এ সময় একেকটি শিলার ওজন ছিল ১০০ থেকে ১৫০ গ্রাম। শিলাবৃষ্টিতে বিভিন্ন যানবাহনের গ্লাস ভেঙে ক্ষয়ক্ষতি হয়। এ ছাড়া ঘরবাড়ির ব্যাপক ক্ষতি রয়েছে।
পৌর এলাকার বাসিন্দা মো. লায়েক আলী বলেন, তীব্র গরমের পর বৃষ্টি হলেও শিলাবৃষ্টির কারণে আমার বসত ঘরের টিনের অনেক ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া ফসলেরও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
গাড়ি চালক সৈকত বলেন, শিলাবৃষ্টিতে গরম কমলেও আমার গাড়ির গ্লাস ভেঙে গেছে।
হবিগঞ্জ কালবৈশাখী ঝড় শিলাবৃষ্টি
মন্তব্য করুন
অতিরিক্ত গরমে মাথা ঘোরানো, দুশ্চিন্তা, স্ট্রোক, মুখের ভেতর শুকিয়ে যাওয়া, অ্যাজমা, মাংসপেশিতে খিঁচুনি, চামড়ায় ফুসকুড়ি, কিডনি অকার্যকর হওয়ার মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের গরমে বয়স্ক, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারী, শ্রমজীবী মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। তাই তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষার জন্য কী কী করতে হবে, তা জানিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় গাইডলাইন বা নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে সরকার।
তীব্র তাপপ্রবাহের পর হবিগঞ্জে কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টি হয়েছে। এতে ঘরবাড়ি ও যানবাহনের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। রোববার (৫ মে) দুপুরে হবিগঞ্জ পৌর এলাকা ও সদর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে শিলাবৃষ্টি ও কালবৈশাখী ঝড় হয়। প্রায় ২০ মিনিট ধরে এ শিলাবৃষ্টি চলে। এ সময় একেকটি শিলার ওজন ছিল ১০০ থেকে ১৫০ গ্রাম। শিলাবৃষ্টিতে বিভিন্ন যানবাহনের গ্লাস ভেঙে ক্ষয়ক্ষতি হয়। এ ছাড়া ঘরবাড়ির ব্যাপক ক্ষতি রয়েছে।