ইনসাইড বাংলাদেশ

বেকার যুবক যুবতীদের স্বপ্ন দেখাচ্ছে পেকিন হাঁস


Thumbnail স্বল্প জায়গায় পালন হচ্ছে পেকিন হাঁস

রাজশাহীর বেকার যুবক যুবতিদের স্বপ্ন দেখাচ্ছে উন্নত জাতের বেইজিং বা পেকিন হাঁস। হাঁস পালন করে ইতোমধ্যে অনেক যুবক-যুবতি স্বাবলম্বী হয়েছেন। সেই সাথে দেশী হাঁসের চাহিদাও মেটাচ্ছে এই বেইজিং বা পেকিন হাঁস। দেশি হাঁসের চেয়ে হাঁস পালনে খরচ কম, অল্প দিনে মাংস ডিম হওয়ায় পেকিন হাঁস পালনে আগ্রহী হয়ে উঠছেন রাজশাহীর বেকার নারী-পুরুষরা।

সম্পূর্ণ কৃত্রিম উপায়ে বাচ্চা উৎপাদন, স্বল্প জায়গায় খামার করে হাঁস পালন করে অল্প দিনেই স্বাবলম্বী হওয়া সম্ভব বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। বেকার নারী-পুরুষ স্বল্প পুঁজিতে এ হাঁস পালন করে বেকারত্ব দূর করতে সক্ষম হবে। তাছাড়াও এর মাধ্যমে মাংস ও আমিষের চাহিদাও পূরণ হবে।  

রাজশাহীর পবা, মোহনপুর, তানোর বাগমারা উপজেলায় হাঁস বাণিজ্যিকভাবে পালন শুরু হয়েছে। চারটি উপজেলায় প্রায় শতাধিক খামারে পালন হচ্ছে পেকিন হাঁস। মূলত এই হাঁস পালনের সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছে রাজশাহীর মোহনপুরের জাহানাবাদ এলাকায় প্রতিষ্ঠিত শতফুল এনজিও। সমন্বিত কৃষি ইউনিট (প্রাণী সম্পদ খাত) পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে এনজিও শতফুল কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে।

বর্তমানে রাজশাহীতে দেশী হাঁসের মাংস ডিমের চাহিদা অনেক। এই দেশি হাঁসকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন ধরনের রেস্টুরেন্ট হোটেল। দেশি হাঁসের চাহিদা বেশি থাকায় এর দামও বেশ চড়া। এরই প্রেক্ষিতে উন্নত জাতের বেইজিং বা পেকিন হাঁস রাজশাহীতে দেশী হাঁসের চাহিদা পূরণ করছে।

পেকিন হাঁসের খামার ঘুরে দেখা গেছে, হাঁস দেখতে অনেকটাই দেশী হাঁসের মত। আকার বা গায়ের রং দেশি হাঁসের মতই সাদা। প্রথমে দেখলে বোঝার উপায় নেই এটি বিদেশী হাঁস। পেকিন হাঁস দুই ধরনের। একটি ডিম উৎপাদনের জন্য পালন করা হয়, অন্যটি মাংসের জন্য। হাঁস মাত্র ৫০ দিনের মধ্যে খাওয়ার উপযোগী হয়। উৎপাদন খরচও কম। একটি হাঁস ৫০ দিন পালন করে বিক্রির উপযোগী করতে খরচ হয় সাড়ে থেকে ৪’শ টাকা। আর হাঁস বাজারে বিক্রি হয় সাড়ে ৭০০ থেকে ৮০০টাকায়।

দেখে গেছে, উন্নত জাতের পেকিন হাঁস পালনে খুব বেশি জায়গারও প্রয়োজন হয় না। খাবারও দেশি হাঁসের চেয়েও অনেক কম লাগে। হাঁস ৯০ দিনের মধ্যে ডিম দেয়া শুরু করে। দুই বছর পর্যন্ত হাঁস ডিম দিয়ে থাকে। হাঁস মোটাতাজা করণের জন্য ব্রয়লার গোয়া ডিমের জন্য লেয়ার ফিড খাওয়ানো হয়।

মোহনপুর উপজেলার পেকিন হাঁস পালনকারী নাসরিন আক্তার বলেন, ‘একটা সময় আমার সংসার চলতো না। দিনমজুরের কাজ করে সংসার চালাতে হতো। কিন্তু শতফুল এনজিওর মাঠ কর্মীর পরামর্শে ও তাদের কাছ থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে আমি পেকিন হাঁস পালন শুরু করি। গত দুই বছর ধরে পেকিন হাঁস পালন বাচ্চা উৎপাদন করে আমার সংসারে এসেছে সচ্ছলতা।

মোহনপুরের তশোপাড়া গ্রামের বিপুল হাসান বলেন, ‘একটা সময় কাজ না থাকায় সংসার নিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছিলাম। প্রতিবেশীদের স্বল্প পরিসরে পেকিন হাঁস পালন দেখে আমি এনজিও শতফুলে যোগাযোগ করি। তারা আমাকে প্রশিক্ষণ দেন। আমি মাত্র ১ শটি হাঁস দিয়ে শুরু করি। ছোট খামার থেকে এখন আমার একটি বড় খামারে রূপ নিয়েছে। শুধু মাংসের জন্য নয়, আমি ডিমের জন্য হাঁসে পালন করছি। হাঁস পালন করে আমার সংসারে আর কোনো অভাব নেই।’

যুবক হামিউল ইসলাম, বাড়ির পরিত্যক্ত জায়গায় একশ হাঁস নিয়ে খামার শুরু করে বর্তমানে তার খামারে ২৫০ টিরও বেশি হাঁস আছে।

শতফুল এনজিও সহকারী পরিচালক জান্নাতুল ফেরদৌস জানান, ‘আমরা গ্রামে গ্রামে বেকার নারী-পুরুষদের এই হাঁস পালনে উদ্বুদ্ধ করে থাকি। প্রশিক্ষণ দেই। বাইরে থেকে হাঁসের বাচ্চা আমদানি করতে হয় না। খামারে উৎপাদন হয় পেকিন হাঁসের বাচ্চা। সেখান থেকে নতুন খামারীরা বাচ্চা নিয়ে যান। হাঁসের রোগ বালাইও অনেক কম। আমাদের পাশাপাশি রাজশাহী প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর খামারীদের দেখভাল করেন।’

শতফুল এনজিও নির্বাহী পরিচালক নাজিম উদ্দিন মোল্লা বলেন, ‘রাজশাহীর উপজেলা পর্যায়ে অনেক শিক্ষিত নারী-পুরুষ বেকার রয়েছে। আমরা পেকিন হাঁস পালনের মাধ্যমে তাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করার চেষ্টা করছি।

তিনি আরও বলেন, বেকার যুবক-যুবতিরা উন্নত জাতের পেকিন হাঁস পালন শুরু করার পর তারা আর চাকরির পেছনে ছুটছে না। প্রতিনিয়ত তারা খামারের পরিধি বাড়াচ্ছেন।

রাজশাহী জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. জুলফিকার বলেন, ‘রাজশাহীতে ৯৪২ টি হাঁসের খামার রয়েছে। এর মধ্যে এখন নতুন করে আরও পেকিন হাঁসের খামার তৈরি হচ্ছে। আমরা নতুন এসব উদ্যোক্তাদের স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য মনিটরিং করছি। ভ্যাকসিন থেকে শুরু করে সব কিছুই আমরা দেখছি। যারা নতুন হাঁসের খামার করছে তাদের বিভিন্নভাবে পরামর্শ দিচ্ছি।’

তিনি বলেন, দেশী হাঁসের বিকল্প হচ্ছে বেইজিং বা পেকিন হাঁস। এই হাঁস পালনে একজন যুবক অল্প দিনেই স্বাবলম্বী হতে পারে।


স্বল্প জায়গায় পালন হচ্ছে পেকিন হাঁস   বেকার যুবক যুবতীদের স্বপ্ন দেখাচ্ছে পেকিন হাঁস   যুবক-যুবতি স্বাবলম্বী হয়েছেন   বেকারত্ব দূর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারাল গৃহবধূ

প্রকাশ: ১০:৩৪ এএম, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় এনজিওর টাকা তুলতে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় এক গৃহবধূ নিহত হয়েছেন। এঘটনায় নিহত গৃহবধূ আকলিমা সলঙ্গা কুমাজপুর গ্রামের শরীফুল ইসলামের স্ত্রী৷

 

রবিবার (২৮ এপ্রিল) বিকাল ৪ টার সময় উপজেলার হাটিকুমরুল পাবনা মহাসড়কে চড়িয়া শিকার উত্তর পাড়া খেজুর তলা নামক স্থানে অজ্ঞাত ট্রাকের ধাক্কায় ২ সন্তানের জননী আকলিমা (৩২) নামের এক গৃহবধূ নিহত হয়েছেন।

 

জানা যায় শরিফুল ইসলাম ও তার স্ত্রী আকলিমা গাক এনজিও থেকে টাকা নিয়ে সাইকেলে করে ফেরার সময় ট্রাকের ধাক্কায় আকলিমা খাতুন পড়ে গেলে চাকায় পিষ্ট হয়ে ঘটনা স্থলেই মারা যান৷ 

 

হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত (ওসি) এম এ ওয়াদুদ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ঘাতক ট্রাকটি চাপা দিয়েই ঘটনাস্থলে থেকে পালিয়ে যায়৷


সড়ক দুর্ঘটনা   গৃহবধূ   এনজিও  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

রাজশাহীর কাটাখালী পৌর সভা উপ-নির্বাচনে জয়ী সাবেক মেয়রের স্ত্রী


Thumbnail রাজশাহীর কাটাখালী পৌর সভা উপ-নির্বাচনে জয়ী একমাত্র নারী প্রার্থী মোসা. রাবেয়া সুলতানা মিতু

রাজশাহীর পবা উপজেলার কাটাখালী পৌরসভার মেয়র পদে উপ-নির্বাচনের মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন একমাত্র নারী প্রার্থী মোসা. রাবেয়া সুলতানা মিতু। হেঙ্গার প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন হাজার ৩০৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র আবু শামা নারিকেল গাছ প্রতীকে পেয়েছেন হাজার ৪৮৭ ভোট। আর মিজানুর রহমান চামচ প্রতীকে হাজার ৯১৭ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন।

রবিবার (২৮ এপ্রিল) সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ৯টি কেন্দ্রে বিরতিহীনভাবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম)-এর মাধ্যমে ভোটগ্রহণ চলে। ভোটগ্রহণ শেষে কেন্দ্র থেকেই ফল ঘোষণা করেন সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তারা। ৯টি কেন্দ্র থেকে পাওয়া তথ্যমতে ভোটের এই ফল জানা গেছে।

এই নির্বাচনে মেয়র নির্বাচিত হওয়া মোসা. রাবেয়া সুলতানা মিতু কাটাখালী পৌরসভার সাবেক মেয়র আব্বাস আলীর স্ত্রী।

নির্বাচনে মেয়র পদে মোট সাতজন প্রার্থী অংশ নেন। অন্য স্বতন্ত্র প্রার্থী জহুরুল ইসলাম রিপন মোবাইল ফোন প্রতীকে হাজার ৩৩৯ ভোট, মোতাহার হোসেন রেল ইঞ্জিন প্রতীকে হাজার ৮৮ ভোট, সিরাজুল ইসলাম জগ প্রতীকে ৩৮৪ ভোট এবং জিয়ারুল ইসলাম ক্যারাম বোর্ড প্রতীকে ১২৭ ভোট পেয়েছেন।

উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দেন ভোটাররা। তাছাড়া নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলাকালে কোথাও কোন গোলযোগের খবর পাওয়া যায়নি। এই নির্বাচনে মেয়র পদে সাতজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। নির্বাচনে ১৫ হাজার ৬৫০ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। এই পৌর সভায় ভোটার ছিলেন ২৩ হাজার ৫৪১ জন। যার মধ্যে নারী ভোটার ১১ হাজার ৭৭৬ এবং পুরুষ ভোটার ১১ হাজার ৮৮৬ জন।


পৌর সভা   উপ-নির্বাচন   ইভিএম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

তীব্র দবদাহ: গরমে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর মৃত্যু

প্রকাশ: ১০:১৪ এএম, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

তীব্র গরমে টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মরিয়ম আক্তার মুক্তা মারা গেছেন। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।

রবিবার (২৮ এপ্রিল) নির্বাচন কমিশন গোপালপুর উপজেলা পরিষদের সকল পদের নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেছে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর মৃত্যুতে।

মরিয়ম আক্তার মুক্তার স্বামী মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ বলেন, মরিয়ম তীব্র গরমে অসুস্থ হয়ে পড়লে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় সে।

নির্বাচন কমিশনের নির্বাচন পরিচালনা-২ এর উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে নির্বাচন স্থগিতের তথ্য জানানো হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপে ৮ মে টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলা পরিষদের নির্বাচন হওয়ার কথা। কিন্তু ভোটগ্রহণের পূর্বে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একজন বৈধ প্রার্থীর মৃত্যু হওয়ায় সকল পদের নির্বাচন স্থগিত করা হলো।

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, পুনঃতফসিল ঘোষণার মাধ্যমে চতুর্থ ধাপে ৫ জুন এ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সম্পন্ন করার জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ইতোপূর্বে যারা মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন তাদেরকে নতুন করে মনোনয়ন দাখিলের প্রয়োজন হবে না।

তবে পূর্বে মনোনয়নপত্র দাখিলকারীদের প্রত্যাহারের সুযোগ দেওয়া যাবে। চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান পদে পূর্বের মনোনয়ন বহাল থাকবে এবং উক্ত পদের বিদ্যমান প্রার্থীদের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। শুধু মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নতুনভাবে মনোনয়নপত্র দাখিল করা যাবে।

মরিয়ম আক্তার টানা দুবারের নির্বাচিত মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন। আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর এবং সাবেক সংসদ সদস্য হাতেম আলী তালুকদারের নাতনি মরিয়ম আক্তার মুক্তা এবারও একই পদে প্রার্থী ছিলেন।


তীব্র দবদাহ   মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান   প্রার্থী   মৃত্যু  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অভিযান চালিয়ে অস্ত্র উদ্ধার, আটক ৫ রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী


Thumbnail উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অভিযান চালিয়ে আটককৃত অস্ত্র, গোলাবারুদ ও নগদ অর্থ

উখিয়ার রাজাপালং বালুর মাঠ সংলগ্ন রোহিঙ্গার বসতঘরে অভিযান চালিয়ে ০৫ জন রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীকে ০৫টি পিস্তল, ০২টি ওয়ান শুটারগান, ১৬ রাউন্ড বিভিন্ন ধরণের গুলি, ০২টি শর্ট গানের কার্তুজ ও নগদ ৫০ হাজার টাকাসহ গ্রেফতার করেছে ১৪ এপিবিএন। 

 

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ১৪ এপিবিএনের অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মোঃ ইকবাল। 

 

রবিবার (২৮ এপ্রিল) রাত ১ টা ৩০ মিনিটের সময় গোপন সংবাদের ভিক্তিতে ১৪ এপিবিএনের সহ অধিনায়ক পুলিশ সুপার অহিদুর রহমানের তত্বাবধানে ইরানী পাহাড় পুলিশ ক্যাম্প কমান্ডার সহকারী পুলিশ সুপার অংশু কুমার দেব এর নেতৃত্বে অভিযান চালানো হয় রোহিঙ্গা ক্যাম্প ২/ওয়েস্ট, ব্লক ডি/৯ এর জোবায়ের বসতঘরে। সেখান থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ৫ টি বিদেশি পিস্তল, ২ টি ওয়ান শুটারগান, ৩ রাউন্ড বড় ফাইভস্টারের গুলি, ৯ রাউন্ড মাঝারি ফাইভস্টারের গুলি,৪ রাউন্ড রাইফেলের গুলি, ২ রাউন্ড শর্টগানের কার্তুজ ও নগদ ৫০ হাজার টাকা।

 

এ সময় গ্রেফতার করা হয় বাড়ির মালিক মৃত কবির আহমদের ছেলে রোহিঙ্গা যুবক মোঃ জোবায়ের (২২), ব্লক ডি / ৯ এর আবদুল জলিলের ছেলে দিল মোহাম্মদ (২৩), একই ক্যাম্পের ব্লক সি/২ এর আব্দুস ছালামের ছেলে মোঃ খলিল (৩৪), ব্লক সি/ ২ এর মতিউর রহমানের ছেলে মোঃ ইদ্রিস (৩২) এরা ক্যাম্প ২ এর বাসিন্দা। অপর ব্যক্তি হচ্ছে ক্যাম্প ১৩ ব্লক ব্লক- এ/৬ এর বাসিন্দা মৃত সব্বির আহমদের ছেলে মোহাম্মদুল্লাহ (২৫) । 

 

তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলে জানিয়েছেন পুলিশ।


রোহিঙ্গা ক্যাম্প   অস্ত্র উদ্ধার   গোলাবারুদ   রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

তাপপ্রবাহ: আজ ৫ জেলায় বন্ধ থাকবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

প্রকাশ: ০৮:৩১ এএম, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

দেশে চলমান তাপপ্রবাহের কারণে আজ সোমবার (২৯ এপ্রিল) ঢাকা, চুয়াডাঙ্গা, যশোর, খুলনা ও রাজশাহী জেলার সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।

এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও আবহাওয়া অধিদপ্তরের সঙ্গে পরামর্শক্রমে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্ত্রণালয়। তবে যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা আছে সেসব প্রতিষ্ঠান চাইলে খোলা রাখতে পারবে। এ বিষয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত জানানো হবে।

প্রভাতী শাখায় ক্লাস হওয়ায় প্রাথমিক স্কুল খোলা থাকবে বলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে।


তাপপ্রবাহ   শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন