নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১১:৫৪ এএম, ১৭ এপ্রিল, ২০১৮
কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কবি সুফিয়া কামাল হলের ‘অনাকাঙ্ক্ষিত’ ঘটনার জেরে ছাত্রলীগের ২৪ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তাঁরা সবাই হলের আবাসিক শিক্ষার্থী।
গতকাল সোমবার রাতে ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক এস.এম জাকির হোসাইন স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ছাত্রলীগের ২৪ নেতাকর্মীকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কারের কথা জানানো হয়।
বহিষ্কৃতদের মধ্যে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় মোর্শেদা খানম নামের যে ছাত্রীকে নির্যাতন ও পায়ের রগ কেটে দেওয়ার গুজব রটে বহিষ্কৃতদের মধ্যে তিনিও রয়েছেন। উল্লেখ্য, মোর্শেদা খানম বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সুফিয়া কামাল হল শাখার সহ-সভাপতি ছিলেন।
বহিষ্কৃতরা হলেন: কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক খালেদা হোসেন মুন, সুফিয়া কামাল হল ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মোর্শেদা খানম, সহ-সভাপতি আতিকা হক স্বর্ণা, সহ-সভাপতি মিরা, সাংগঠনিক সম্পাদক জান্নাতী আক্তার সুমি, সহ-সম্পাদক শ্রাবণী, আর্থ অ্যান্ড অ্যানভায়রনমেন্ট সায়েন্সের ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শারমিন আক্তার, চারুকলা অনুষদের উপ-তথ্য গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক আশা, নাট্যকলা বিভাগের লিজা, মিথিলা নুসরাত চৈতী, সুদিপ্তা মন্ডল, সঙ্গীত বিভাগের সোনম সিঁথী, প্রিয়াংকা দে ও প্রভা, নৃবিজ্ঞানের শারমিন সুলতানা, উর্দু বিভাগের মিতু, ভূ-তত্ত্ব বিভাগের শিলা এবং জাকিয়া, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের মনিরা ও রুনা, শান্তি ও সংঘর্ষ বিভাগের জুঁই, চারুকলা বিভাগের অনামিকা দাশ, বাংলা বিভাগের তানজিলা এবং সমাজকল্যাণ বিভাগের তাজ।
গত ১০ এপ্রিল সুফিয়া কামাল হলে কোটা সংস্কার আন্দোলনে যোগ দেওয়া ছাত্রীদেরকে মারধর এবং মোর্শেদার পায়ের রগ কেটে দেয়ার গুজব ছড়ানো হয় সুফিয়া কামাল হল ছাত্রলীগের সভাপতি ইফফাত জাহান এশার বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি সামাল দিতে পরে এশাকে তাৎক্ষণিকভাবে হল, বিশ্ববিদ্যালয় এবং ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়। পরে ছাত্রলীগের তদন্ত কমিটিতে এশার মারধরের ঘটনার সত্যতা প্রমাণিত না হওয়ায় এশাকে ছাত্রলীগের স্বপদে পুনর্বহাল করা হয়।
বাংলা ইনসাইডার/এসআর/ জেডএ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিমানবন্দর বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী জাতীয় সংসদ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অতিরিক্ত গরমে মাথা ঘোরানো, দুশ্চিন্তা, স্ট্রোক, মুখের ভেতর শুকিয়ে যাওয়া, অ্যাজমা, মাংসপেশিতে খিঁচুনি, চামড়ায় ফুসকুড়ি, কিডনি অকার্যকর হওয়ার মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের গরমে বয়স্ক, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারী, শ্রমজীবী মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। তাই তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষার জন্য কী কী করতে হবে, তা জানিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় গাইডলাইন বা নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে সরকার।