নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:৩৮ পিএম, ২৯ অগাস্ট, ২০১৮
মহাসড়কে বেপরোয়া গতিতে বাস চলাচলের কারণে এনা পরিবহনের পৃথক দুটি সড়ক দুর্ঘটনায় দুই জেলায় ৫ জন নিহত হয়েছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলায় এনা পরিবহনের একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে তিনজন নিহত হয়েছেন।
আজ বুধবার দুপুর দেড়টার দিকে সরাইল উপজেলার ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের বৈশ্বামুড়া নামক স্থানে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
এ দুর্ঘটনায় বাসের অন্তত ২০ জন যাত্রী আহত হয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে আহত-নিহত কারও নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
এদিকে আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে নরসিংদীর শিবপুরের আমতলায় এনা পরিবহনের অপর একটি যাত্রীবাহী বাসের চাপায় দুই মোটোরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু হয়।
নিহত দুইজন হলেন, কাপাসিয়া এলাকার খিড়াটি গ্রামের আলাউদ্দিনের ছেলে মেহেদী হাসান এবং কফিল উদ্দিনের ছেলে রোমান।
এ ঘটনার পর উত্তেজিত জনতা সিলেট-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করে বাস ভাঙচুরের চেষ্টা করেন। হাইওয়ে পুলিশ এনা পরিবহনের বাসটি আটক করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, এনা পরিবহনের বাসটি অপর একটি গাড়িকে ওভারটেক করার সময় বিপরীত দিক থেকে আসা মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দিলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
বাংলা ইনসাইডার/আরকে/জেডএ
মন্তব্য করুন
মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান থানার ওসি
মো. মুজাহিদুল ইসলামসহ ৯ পুলিশের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
রোববার (৫ মে) দুপুরে মুন্সীগঞ্জ জেলা
ও দায়রা জজ আদালতে পুলিশের হেফাজতে নির্যাতনের অভিযোগ এনে মামলাটি দায়ের করেন নির্যাতনের
শিকার আব্দুল বারেক।
মামলা দায়ের করা আব্দুল বারেক সিরাজদিখান
উপজেলার বড়বর্তা গ্রামের বাসিন্দা ও স্থানীয় কেয়াইন ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. হোসেন মামলা দায়েরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, মুন্সীগঞ্জ সিনিয়র জেলা
ও দায়রা জজ কাজী আব্দুল হান্নান মামলার ঘটনার সত্যতা যাচাই-পূর্বক তদন্ত করে প্রতিবেদন
দেওয়ার জন্য পিবিআই পুলিশ সুপারকে নির্দেশ দিয়েছেন।
একইসঙ্গে বাদী তথা ভুক্তভোগীদের জখমের
বিষয়ে সিভিল সার্জনকে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মামলায় বাদী পক্ষের আইনজীবী মো. জামাল
হোসাইন জানান, গত ১৮ এপ্রিল জেলার সিরাজদিখান থানায় একটি মামলা রুজু করা হয়। ২৪ এপ্রিল
ওই মামলায় এজাহার নামীয় আসামি দেখিয়ে উপজেলার কুচিয়ামোড়া গ্রামের আব্দুল বারেকসহ ১১
জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এরপর ওই দিন রাতে গ্রেপ্তারকৃতদের থানা
পুলিশের হেফাজতে নির্যাতন করা হয়। পরদিন গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে
পাঠানো হয়।
তিনি আরও বলেন, জেল হাজতে থেকে আব্দুল
বারেক বাদী হয়ে সিরাজদীখান থানার ওসি ও অন্যান্য আরো ৮ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে পুলিশের
হেফাজতে নির্যাতনের অভিযোগ দায়ের করেছেন আদালতে।
এ ব্যাপারে সহকারী পুলিশ সুপার (সিরাজদিখান
সার্কেল) মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, শুনেছি আদালতে একটি পিটিশন মামলা হয়েছে। তবে ওই
ঘটনার সময় আমি ট্রেনিংয়ে ছিলাম।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিমানবন্দর বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী জাতীয় সংসদ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন