নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৩:১৬ পিএম, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
দলীয় মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে দেখা করতে সচিবালয়ে গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সাত সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল। আজ রোববার দুপুর ৩টায় প্রতিনিধি দলটি সচিবালয়ে যায়।
মির্জা ফখরুল ছাড়াও প্রতিনিধি দলে আরও আছেন ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, নজরুল ইসলাম খান, মির্জা আব্বাস, ড. আবদুল মঈন খান, রফিকুল ইসলাম মিয়া।
বৈঠকে বিএনপির ১০ নেতার উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও মওদুদ আহমেদ দেশের বাইরে থাকায় এবং গয়েশ্বর চন্দ্র অসুস্থ থাকায় আসতে পারেননি। এছাড়া অনিবার্য কারণ বশত আসেননি আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে বিএনপি প্রতিনিধি দলের বৈঠকে কারান্তরীণ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি, সুচিকিৎসাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হতে পারে বলে জানিয়েছে বিএনপির একাধিক সূত্র।
এর আগে গত ৬ সেপ্টেম্বর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ চেয়ে খালেদা জিয়ার একান্ত সচিব আব্দুস সাত্তার সাক্ষরিত একটি চিঠি মন্ত্রণালয়ে দেওয়া হয়। ওই চিঠিতে দলের মহাসচিব ও নয়জন স্থায়ী কমিটির সদস্য মন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করার সময় চান। পরে গতকাল শনিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে তাদের জানানো হয়, রোববার বিকেল ৩টায় সচিবালয়ে গিয়ে তারা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচটি/জেডএ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রথম পর্যায়ের উপজেলা নির্বাচনের প্রস্তুতি চূড়ান্ত। ১৫০টি উপজেলায় এখন জনগণ ভোটের অপেক্ষায়। দ্বিতীয় পর্যায়ে ১৫৯টি উপজেলায় মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের দিন গতকাল শেষ হয়েছে। সেখানেও এখন নির্বাচনী প্রচারণার ডামাডোল শুরু হয়েছে। কিন্তু উপজেলা নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ হবে কি না, উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে কি না এবং উপজেলা নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হবে কি না তা নিয়ে একদিকে যেমন জনগণের সংকট রয়েছে তেমনই নির্বাচন কমিশনও এই বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত।
লক্ষ্মীপুর সদরের তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পরপরই হামলার শিকার হয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, নেপথ্যে নির্বাচনে কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ। এঘটনায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্ধিতাকারী দুই প্রার্থীকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে ১১ জনের নাম উল্লেখসহ ৯১১ জনের বিরুদ্ধে দুইটি মামলাও দায়ের করেন। ফলে নির্বাচনের পর আনন্দের বদলে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে ওই ইউনিয়নে।