নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৫:৫১ পিএম, ১১ ডিসেম্বর, ২০১৮
যুবলীগের মতবিনিময় সভার মধ্যে দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে ভোটের মাঠে নির্বাচনী প্রচারণায় নামলেন ঢাকা-৭ আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী হাজী সেলিম। তবে আজ প্রচারণার মাঠে দেখা যায়নি ঐক্যফ্রন্টের ধানের শীষ প্রার্থী গণফোরামের নেতা মোস্তফা মোহসীন মন্টুকে।
আজ মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটার সময় আজিমপুর সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ে যুবলীগের মতবিনিময় সভার যোগ দেন হাজী সেলিম। এরপর যুবলীগের সমর্থন নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন তিনি। মতবিনিময় সভা শেষে পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় প্রচারণা চালান তিনি।
আজ থেকে আনুষ্ঠানিক নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেও হাজী সেলিম তার নির্বাচনী এলাকায় প্রচার প্রচারণা চালিয়ে আসছিলেন বেশ কয়েকদিন থেকে। মনোনয়ন পাওয়ার পর পুরান ঢাকার এই নেতার দুটি ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়। একটিতে নেচে আরেকটিতে গানের সঙ্গে তাল দিয়ে তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনার সৃষ্টি করেন।
অপরদিকে ঢাকা-৭ আসনে বিএনপির ধানের শীষের প্রার্থী গণফোরামের মোস্তফা মোহসীন মন্টু। তিনি মঙ্গলবার কোন ধরনের প্রচারণা করেননি, দুপুর পর্যন্ত ছিলেন নিজ বাড়িতে। প্রচারণার বিষয়ে মন্টু জানান, ‘আমি আজ প্রচারণায় নামবো না। লিফলেট ও পোস্টার ছাপানো এখনো শেষ হয়নি। আগামীকাল থেকে প্রচারণায় নামতে পারবো বলে আশা করছি।’
ঢাকা-৭ আসনটি লালবাগ, চকবাজার, বংশাল এবং কোতোয়ালি থানা নিয়ে গঠিত। এই দুই প্রার্থী ছাড়াও এই আসনের অন্যান্য প্রার্থীরা হলেন জাতীয় পার্টির তারেক আহমেদ আদেল (লাঙ্গল), বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের খালিকুজ্জামান (মই), জাকের পার্টির বিপ্লব চন্দ্র বণিক (গোলাপ ফুল), বাংলাদেশ মুসলিম লীগের মো. আফতাব হোসেন মোল্লা (হারিকেন), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. আব্দুর রহমান (হাতপাখা), গণফ্রন্টের মোহাম্মদ রিয়াজ উদ্দিন (মাছ), বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফের মো. জাহাঙ্গীর হোসেন (টেলিভিশন), বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মো. হাবিবুল্লাহ (বটগাছ), ন্যাশনাল পিপলস পার্টির মো. মাসুদ পাশা (আম)।
বাংলা ইনসাইডার/আরকে/জেডএ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
সরকারি চাকরি জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন
মন্তব্য করুন
নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ প্রধানমন্ত্রী নসরুল হামিদ
মন্তব্য করুন
চাকরির বয়সসীমা শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী জনপ্রশাসন মন্ত্রী
মন্তব্য করুন
শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী গত ১৭ এপ্রিল জনপ্রশাসন মন্ত্রীকে দেওয়া এক ডিও লেটারে উল্লেখ করেছেন চাকরিপ্রত্যাশীরা চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ করার জন্য দীর্ঘদিন ধরে রাজপথে আন্দোলন চালিয়ে আসছে। সরকার বিষয়টি উপলব্ধি করে ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইস্তেহারে ৩৩ নং পৃষ্ঠায় শিক্ষা, দক্ষতা ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি অনুচ্ছেদে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর বিষয়ে মেধা ও দক্ষতা বিবেচনায় রেখে বাস্তবতার নিরিখে যুক্তিসংগত ব্যবস্থা করা হবে বলে উল্লেখ করা হয়। আর এ রকম একটি ডিও লেটারে শিক্ষামন্ত্রী বিভিন্ন দেশে চাকরির বয়সসীমা উল্লেখ করেছেন।