নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:৪৪ পিএম, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
ঐক্যফ্রন্ট ক্ষমতায় গেলে সকল জাতীয় বীরদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে অন্তর্ভুক্ত করে স্কুল, কলেজে পড়ানো হবে এবং গবেষণা করা হবে বলে ইশতেহারে ঘোষণা করেছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। এখন প্রশ্ন হলো জাতীয় বীর কারা। যুদ্ধাপরাধীদের দল জামাতকে সঙ্গে নিয়ে গড়া ঐক্যফ্রন্ট জাতীয় বীর বলতে আসলে কাদেরকে বুঝিয়েছে?
আমরা বাংলাদেশি হিসেবে জাতীয় বীর হিসেবে তাদেরকেই সম্মানিত করি যারা দেশের স্বাধীকারের জন্য লড়ে গেছেন। কিন্তু ঐক্যফ্রন্ট তাদের ইশতেহারে জাতীয় বীর বলতে কোথাও ‘মুক্তিযোদ্ধা` কিংবা মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের কথা উল্লেখ করা হয় নি। রাজনৈতিক মতাদর্শে, জাতীয় বীরের সংজ্ঞা বিভিন্ন ধরনের। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দলগুলো জাতীয় বীর বলতে বোঝায় যারা দেশের জন্য কাজ করে গেছেন। আবার যুদ্ধাপরাধীদের দল জামায়াত ইসলামের কাছে জাতীয় বীর বলতে বোঝায় ৭১’র ঘাতক গোলাম আজম, দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী, কাদের মোল্লার মতো মানুষগুলো যারা প্রত্যক্ষভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে কাজ করেছিলেন ১৯৭১ সালে।
সেই জামাতকে সঙ্গে নিয়ে গঠিত হয়েছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। একাদশ জাতীয় নির্বাচনে ঐক্যফ্রন্ট থেকে বিএনপির পর সবচেয়ে বেশি আসনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে লড়বে জামাতের প্রার্থীরাই। তাহলে ঐক্যফ্রন্ট ক্ষমতায় এলে কি তবে জামাতের ভাষায় ‘জাতীয় বীর’ খ্যাত যুদ্ধাপরাধী গোলাম আজম, দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী, কাদের মোল্লা. মীর কাশেম, আলী আহসান মোহাম্মদ মোজাহিদরাও জাতীয় বীরের খেতাব পাবে?
বাংলা ইনসাইডার/এমআর
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচন আওয়ামী লীগ শিল্পমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
প্রায় ১৩ বছর পর লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচনে তিনটিতে চেয়ারম্যান পদে নতুন জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়েছেন। আর দক্ষিণ হামছাদী ও তেওয়ারীগঞ্জ এ দুইটি ইউনিয়নে এ পদে পুরাতনেই আস্থা রেখেছেন ভোটাররা। তবে পাঁচটি ইউনিয়নে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদেরকে পেয়ে উল্লাস প্রকাশ করছে পুরো নেট দুনিয়া।